কোন কর্মী দীর্ঘ দিন নিখোঁজ থাকলে কি করবেন - Textile Lab | Textile Learning Blog
কোন কর্মী দীর্ঘ দিন নিখোঁজ থাকলে কি করবেন

যে দিন কাল যাচ্ছে বলা যায় না, যে আপনার পাশের আসনে বসে কাজ করা লোকটা কোন দিন নিখোঁজ হয়ে গিয়ে অ-কাজ কু-কাজের সাথে জড়িয়ে পরছেন।

যদি কোন কর্মী ১০ দিনের বেশি সময় নিখোঁজ থাকেন তবে বাংলাদেশ শ্রম আইনের ধারা-২৭(৩)(ক) অনুযায়ী কর্মীকে প্রথমে ১০ দিনের মধ্যে দীর্ঘ অনুপস্থির কারন ব্যাখ্যাসহ কাজে যোগদানের জন্য সময় প্রদান করে রেজিস্টার ডাক যোগে চিঠি প্রদান করতে হবে।

প্রথম ১০ দিনের মধ্যে যদি কর্মীর কোন উত্তর না পাওয়া যায়, তবে পূনরায় তাকে ৭ দিনের সময় দিয়ে রেজিস্টার ডাক যোগে চিঠি পাঠাতে হবে।

যদি উক্ত ৭ দিন পরেও কোন উত্তর না পাওয়া যায় তবে, কর্মীকে রেজিস্টার ডাক যোগে চুড়ান্ত অব্যাহতি পএ প্রদান করতে হবে।

অনেকে যে বিষয়টি বা সমস্যার কথা বলেন সেটা হল।

উক্ত কর্মী ২ মাস পরে এসে বলেন যে আমি আমার চাকুরী নেই ঠিক আছে আমার বেতন দেন।

লক্ষ্য করেন,
যখন একজন কর্মীকে খুজে পাওয়া যায় না তখন উক্ত কর্মীর মাসিক বেতন বাংলাদেশ শ্রম আইনের ১৩১ ধারা অনুযায়ী শ্রম আদালতে জমা প্রদান করতে হয়। যদি আপনি টাকা  আদালতে জমা দিয়ে দেন তবে শ্রমিকে বলে দিবেন শ্রম আদালতে যোগাযোগ করার জন্য এবং আপনি জামেলা মুক্ত হয়ে যাবেন।

কিন্ত যদি আপনি টাকা জমা না দেন তবে, আপনাকে শ্রম আইন অনুযায়ী যাবতীয় পাওনাদির নিষ্পত্তি করতে হবে।

আরেকটা সমস্যায় পরতে হয় যেমন কর্মীকে ১ম বা ২য় পএ দেয়ার পরে এসে হাজির হন।

তখন কি করনীয় থাকে,

১। কর্মী যে ব্যাখ্যা নিয়ে হাজির হবে সে ব্যাখ্যা যদি আপনার নিকট সন্তোষজনক হয় তবে কর্মীকে কাজ করতে দিতে পারেন।

২। যদি সন্তোষজনক না হয় তবে আপনি তার বিরুদ্ধে অসদাচরন মূলক ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

ইদানীং ভদ্র শ্রমিকগন একটা কাজ করেন যে মালিকের ল্যাপটপ এবং মোবাইল ফোন নিয়ে নিখোঁজ থাকেন। তাদের জন্য যে কাজটি করবেন তা হল ২৭(৩)(ক) এর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরে থানায় গিয়ে একটা জিডি করবেন এবং কোন ভাবেই মামলা করতে যাবেন না কারন মামলা করলে নানান জামেলাই পরবেন। শুধু থানায় গিয়ে বলবেন যে আমার একজন কর্মী নিখোঁজ আমি জিডি করতে চাই।চুরির কথা মুখে আনলেও কিন্ত পুলিশ জিডি নিবে না,তখন আপনাকে মামলা করতে হবে।

কোন কর্মী দীর্ঘ দিন নিখোঁজ থাকলে কি করবেন

কোন কর্মী দীর্ঘ দিন নিখোঁজ থাকলে কি করবেন

যে দিন কাল যাচ্ছে বলা যায় না, যে আপনার পাশের আসনে বসে কাজ করা লোকটা কোন দিন নিখোঁজ হয়ে গিয়ে অ-কাজ কু-কাজের সাথে জড়িয়ে পরছেন।

যদি কোন কর্মী ১০ দিনের বেশি সময় নিখোঁজ থাকেন তবে বাংলাদেশ শ্রম আইনের ধারা-২৭(৩)(ক) অনুযায়ী কর্মীকে প্রথমে ১০ দিনের মধ্যে দীর্ঘ অনুপস্থির কারন ব্যাখ্যাসহ কাজে যোগদানের জন্য সময় প্রদান করে রেজিস্টার ডাক যোগে চিঠি প্রদান করতে হবে।

প্রথম ১০ দিনের মধ্যে যদি কর্মীর কোন উত্তর না পাওয়া যায়, তবে পূনরায় তাকে ৭ দিনের সময় দিয়ে রেজিস্টার ডাক যোগে চিঠি পাঠাতে হবে।

যদি উক্ত ৭ দিন পরেও কোন উত্তর না পাওয়া যায় তবে, কর্মীকে রেজিস্টার ডাক যোগে চুড়ান্ত অব্যাহতি পএ প্রদান করতে হবে।

অনেকে যে বিষয়টি বা সমস্যার কথা বলেন সেটা হল।

উক্ত কর্মী ২ মাস পরে এসে বলেন যে আমি আমার চাকুরী নেই ঠিক আছে আমার বেতন দেন।

লক্ষ্য করেন,
যখন একজন কর্মীকে খুজে পাওয়া যায় না তখন উক্ত কর্মীর মাসিক বেতন বাংলাদেশ শ্রম আইনের ১৩১ ধারা অনুযায়ী শ্রম আদালতে জমা প্রদান করতে হয়। যদি আপনি টাকা  আদালতে জমা দিয়ে দেন তবে শ্রমিকে বলে দিবেন শ্রম আদালতে যোগাযোগ করার জন্য এবং আপনি জামেলা মুক্ত হয়ে যাবেন।

কিন্ত যদি আপনি টাকা জমা না দেন তবে, আপনাকে শ্রম আইন অনুযায়ী যাবতীয় পাওনাদির নিষ্পত্তি করতে হবে।

আরেকটা সমস্যায় পরতে হয় যেমন কর্মীকে ১ম বা ২য় পএ দেয়ার পরে এসে হাজির হন।

তখন কি করনীয় থাকে,

১। কর্মী যে ব্যাখ্যা নিয়ে হাজির হবে সে ব্যাখ্যা যদি আপনার নিকট সন্তোষজনক হয় তবে কর্মীকে কাজ করতে দিতে পারেন।

২। যদি সন্তোষজনক না হয় তবে আপনি তার বিরুদ্ধে অসদাচরন মূলক ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

ইদানীং ভদ্র শ্রমিকগন একটা কাজ করেন যে মালিকের ল্যাপটপ এবং মোবাইল ফোন নিয়ে নিখোঁজ থাকেন। তাদের জন্য যে কাজটি করবেন তা হল ২৭(৩)(ক) এর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরে থানায় গিয়ে একটা জিডি করবেন এবং কোন ভাবেই মামলা করতে যাবেন না কারন মামলা করলে নানান জামেলাই পরবেন। শুধু থানায় গিয়ে বলবেন যে আমার একজন কর্মী নিখোঁজ আমি জিডি করতে চাই।চুরির কথা মুখে আনলেও কিন্ত পুলিশ জিডি নিবে না,তখন আপনাকে মামলা করতে হবে।

কোন মন্তব্য নেই: