ব্লিচ করা ওভেন ফেব্রিক কি ডাইং পসিবল ? হলে কিভাবে করা হয় - Textile Lab | Textile Learning Blog
ব্লিচ করা ফেব্রিক কি ডাইং পসিবল হলে কিভাবে করা হয়ঃ


অনেকে হতো বলতে পারেন ওভেন ফেব্রিকের মার্সারাইজ ছাড়া ডাইং করা সম্ভব না । বেশ কিছু দিন আগে আমরা এমন ডাইং করার অভিজ্ঞতা নিয়েছি । আমাদের একজন সাপ্লায়ার ছিলেন যার একটি আর্জেন্ট অর্ডার ছিলো সময় ছিলো সিমিত । আমাদের মার্সারাইজ মেশিনের ছিলো যান্ত্রিক ত্রুটি । কাপড় ছিলো ব্লিচ করা যার ফলে আমরা ডাইংয়ে যাইনি ৷ আমাদের সাপ্লায়ার ছিলেন নিজে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার একজন প্রবিন মানুষ । তিনি পারমিশন দেন ডাইং করার ব্লিচ অবস্থায় । আমরা ফেব্রিক পিচ করে ওয়াস করে ডাইংয়ে যাই৷

আমাদের ভয় ছিলো ফেব্রিক যদি একবার কালার ছেড়ে দেয় তাইলে আবার রিয়েক্টিভ টপিং / রি প্যাডিং /রি ডাইং করে কালার ধরানো অনেক কঠিন ৷ সেড আবার মিডিয়াম ডেপথ যথেষ্ট, ডাইজ কতোটা পিক করে এটা চিন্তার বিষয় ছিলো । সাইনিং আসবে কিনা এটাও ছিলো ভয়ের কারন । ফাস্টনেস কেমন হয় এটাও ভয়ছিলো ।  মোট কথা ডিফারেন্ট প্রসেস এ যাওয়া  মানুষের কাপড়ে এক্সপেরিমেন্ট এ যাওয়া ভয়ের বেশি কারন ।  তার উপরে সময় কম ছিলো ।

সাধারণত ল্যাব ডিপ এবং পিপি স্যাম্পল মার্সারাইজ ফেব্রিক দিয়ে হবার কারনে আমরা এটাকে আবার পুনরায় ম্যাচ করে নেই সেইম ডাইড দিয়ে কারন  আমাদের ধারনা ব্লিচ ফেব্রিকের এবজরবেসি বেশি তাই ডাইজ বেশি লাগতে পারে ।  কিন্ত তেমন একটা বেশি লাগেনাই ।  

আমরা ডাইং করেছি স্বাভাবিক প্যারামিটার ফলো করে ।  আর ওয়াসিং টাইম সিপিবি এর জন্য ১২ ঘন্টা হলেও ব্লিচ ফেব্রিকের জন্য আরো ৩ ঘন্টা বাড়াই দেয়া হইসে যাতে করে ডাইজ  পিক আপে সমস্যা না হয় ভালো করে ডাইজ ধরে ।  ওয়াসের সময় সতর্ক ছিলাম যাতে কালার না কাটে ।  ৪০ মিটার পার মিনিটে ওয়াস করা হয়েছে  সাধারণত ৩৫ এ ওয়াস করা হয়  টেম্পারেচার ৯০ ডিগ্রী ।  

আলহামদুলিল্লাহ ডাইং ফেব্রিক বেঈমানী করেনি  সেড খুব সুন্দর ছিলো ।  ফিনিশিং  এর সময় সাইনিং এবং ফাস্ট নেস ইম্প্রুভ  করার জন্য সিলিকন সফেনার ইউজ করি ।  সিলিকন ইউজ করাতে সাইনিং ডেপথ আরো ভালো হয় । তবে এর জন্য কোন কাসটোমার  ক্লেইম আসেনি ।  

এর জন গজে ২-৩ টাকা সেইভ হইসে, ডাইং চার্জ ২৮ টাকা পার গজ হলে সেখান থেকে ব্যাক প্রসেস চার্জ ৮ টাকা ধরা হয় যার বেশি কস্ট হয় মার্সারাইজ করার জন্য   সেখানে এটা না করলে ২-৩টা টাকা সেইভ করতে পারেন  ।  কারন ব্যাক প্রসেসে ৬০% কস্ট মার্সারাইজ করার জন্য হয়।  কন্সেন্ট্রেটেড লিকুইড কাস্টিক লাগে এর  জন্য ৷  তবে এমন রিক্সে বারে বারে যেতে চায়না কেও ।  যতোই সেইভ হোকনা কেনো এই রিক্সে যাওয়া যাবেনা । 

তবে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে আপনার ফেব্রিকের যদি রিয়েক্টিভ প্রিন্ট এর রিকয়ারমেন্ট থাকে তবে আপনাকে ১০০% মার্সারাইজ করে নিতে হবে ।

ব্লিচ করা ওভেন ফেব্রিক কি ডাইং পসিবল ? হলে কিভাবে করা হয়

ব্লিচ করা ফেব্রিক কি ডাইং পসিবল হলে কিভাবে করা হয়ঃ


অনেকে হতো বলতে পারেন ওভেন ফেব্রিকের মার্সারাইজ ছাড়া ডাইং করা সম্ভব না । বেশ কিছু দিন আগে আমরা এমন ডাইং করার অভিজ্ঞতা নিয়েছি । আমাদের একজন সাপ্লায়ার ছিলেন যার একটি আর্জেন্ট অর্ডার ছিলো সময় ছিলো সিমিত । আমাদের মার্সারাইজ মেশিনের ছিলো যান্ত্রিক ত্রুটি । কাপড় ছিলো ব্লিচ করা যার ফলে আমরা ডাইংয়ে যাইনি ৷ আমাদের সাপ্লায়ার ছিলেন নিজে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার একজন প্রবিন মানুষ । তিনি পারমিশন দেন ডাইং করার ব্লিচ অবস্থায় । আমরা ফেব্রিক পিচ করে ওয়াস করে ডাইংয়ে যাই৷

আমাদের ভয় ছিলো ফেব্রিক যদি একবার কালার ছেড়ে দেয় তাইলে আবার রিয়েক্টিভ টপিং / রি প্যাডিং /রি ডাইং করে কালার ধরানো অনেক কঠিন ৷ সেড আবার মিডিয়াম ডেপথ যথেষ্ট, ডাইজ কতোটা পিক করে এটা চিন্তার বিষয় ছিলো । সাইনিং আসবে কিনা এটাও ছিলো ভয়ের কারন । ফাস্টনেস কেমন হয় এটাও ভয়ছিলো ।  মোট কথা ডিফারেন্ট প্রসেস এ যাওয়া  মানুষের কাপড়ে এক্সপেরিমেন্ট এ যাওয়া ভয়ের বেশি কারন ।  তার উপরে সময় কম ছিলো ।

সাধারণত ল্যাব ডিপ এবং পিপি স্যাম্পল মার্সারাইজ ফেব্রিক দিয়ে হবার কারনে আমরা এটাকে আবার পুনরায় ম্যাচ করে নেই সেইম ডাইড দিয়ে কারন  আমাদের ধারনা ব্লিচ ফেব্রিকের এবজরবেসি বেশি তাই ডাইজ বেশি লাগতে পারে ।  কিন্ত তেমন একটা বেশি লাগেনাই ।  

আমরা ডাইং করেছি স্বাভাবিক প্যারামিটার ফলো করে ।  আর ওয়াসিং টাইম সিপিবি এর জন্য ১২ ঘন্টা হলেও ব্লিচ ফেব্রিকের জন্য আরো ৩ ঘন্টা বাড়াই দেয়া হইসে যাতে করে ডাইজ  পিক আপে সমস্যা না হয় ভালো করে ডাইজ ধরে ।  ওয়াসের সময় সতর্ক ছিলাম যাতে কালার না কাটে ।  ৪০ মিটার পার মিনিটে ওয়াস করা হয়েছে  সাধারণত ৩৫ এ ওয়াস করা হয়  টেম্পারেচার ৯০ ডিগ্রী ।  

আলহামদুলিল্লাহ ডাইং ফেব্রিক বেঈমানী করেনি  সেড খুব সুন্দর ছিলো ।  ফিনিশিং  এর সময় সাইনিং এবং ফাস্ট নেস ইম্প্রুভ  করার জন্য সিলিকন সফেনার ইউজ করি ।  সিলিকন ইউজ করাতে সাইনিং ডেপথ আরো ভালো হয় । তবে এর জন্য কোন কাসটোমার  ক্লেইম আসেনি ।  

এর জন গজে ২-৩ টাকা সেইভ হইসে, ডাইং চার্জ ২৮ টাকা পার গজ হলে সেখান থেকে ব্যাক প্রসেস চার্জ ৮ টাকা ধরা হয় যার বেশি কস্ট হয় মার্সারাইজ করার জন্য   সেখানে এটা না করলে ২-৩টা টাকা সেইভ করতে পারেন  ।  কারন ব্যাক প্রসেসে ৬০% কস্ট মার্সারাইজ করার জন্য হয়।  কন্সেন্ট্রেটেড লিকুইড কাস্টিক লাগে এর  জন্য ৷  তবে এমন রিক্সে বারে বারে যেতে চায়না কেও ।  যতোই সেইভ হোকনা কেনো এই রিক্সে যাওয়া যাবেনা । 

তবে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে আপনার ফেব্রিকের যদি রিয়েক্টিভ প্রিন্ট এর রিকয়ারমেন্ট থাকে তবে আপনাকে ১০০% মার্সারাইজ করে নিতে হবে ।