Spectrophotometer - Data Color LAB আমরা কি কি বিষয় জানতে পারি - Textile Lab | Textile Learning Blog

LAB আমরা কি কি বিষয় জানতে পারি।


১. 🔺️L দিয়ে আমরা দুটি কালারের মধ্যকার darkness কিংবা lightness বুঝতে পারি।


২. 🔺️a এবং 🔺️b দিয়ে দুটি কালারের মধ্যকার hue কিংবা tone (যেমন Redder/Greener কিংবা Yellower/Bluer) বুঝতে পারি।


কিন্তু, 🔺️LAB এর কোনোটাই দিয়ে brightness কিংবা dullness অর্থাৎ Chroma বুঝা যায় না। Chroma বুঝতে গেলে অবশ্যই 🔺️C বুঝতে হবে।


একটি কালার ডিজিটাল রিপোর্টের ভিত্তিতে পাশ দিতে হলে 🔺️LAB এর পাশাপাশি 🔺️LCH বুঝা জরুরি। কারণ, অনেক সময় কালারের Lightness এবং Hue ভালো থাকলেও Chroma খারাপ থাকার কারণে একটি কালার fail হতে পারে।

🔺️H (কালারের হিউ কিংবা টোন এর ডিফারেন্স) কন্ট্রোল করার মাধ্যমে কালার কিংবা ল্যাব ডিপ Rejection অনেকটাই কমানো সম্ভব। পর্ব - ৮

DL, Da, Db, DC এবং DH এই পাঁচটি কালার ডিফারেন্স ভ্যালু নিয়ে আমরা আগের বিভিন্ন পর্বে আলোচনা করলেও, গুরুত্ব বিবেচনা করে এই পর্ব আমরা শুধুমাত্র DH এর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

সাধারণত, CMC DE<1.0 হলে, স্যাম্পল এবং স্ট্যান্ডার্ড কালারের মধ্যকার পার্থক্য খালি চোখে খুব একটা ধরা পড়ে না। কিন্তু, অনেকসময় CMC DE<1.0 হলেও খালি চোখে অনেক পার্থক্য মনে হয়। এর কারন হল DH বা দুটি কালার মধ্যকার হিউ এর ডিফারেন্স!!

আমরা জানি, 

CMC DE ক্যালকুলেশন করার জন্য স্যাম্পল এবং স্ট্যান্ডার্ড কালারের মধ্যকার DL (ডার্কনেস এর পার্থক্য), DC (ক্রোমার পার্থক্য) এবং DH (হিউ এর পার্থক্য) ভ্যালুর প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হলো, DH। কেননা, DL, DC কম এবং DH একটু বেশি থাকলেই CMC DE <1.0 থাকা সত্বেও একটি কালার আমাদের চোখে অনেক ডিফারেন্স দেখায়।

যেমন ধরুন, 

DL= 0.2, 

DC= 0.3, 

DH= 0.8, 

 CMC DE<0.95

এখানে CMC DE 1.0 এর কম হলেও DH খুব বেশি হওয়ার কারণে এই কলারটি খালি চোখে খুব একটা ভালো মনে হবে না। ঠিক তেমনি, যদি DL= 0.9, DC= 0.6, DH= 0.3, এবং CMC DE<0.95 হয়। তবে একটি কালার আমাদের চোখে খুব ভালো ভাবে পাশ কিংবা ওকে মনে হবে।

তাই, কোন কালার CMC রিপোর্ট দেখে পাশ দিতে চাইলে অবশ্যই DH এর মানকে খুবই গুরুত্বের সাথে নিতে হবে। 

Spectrophotometer - Data Color LAB আমরা কি কি বিষয় জানতে পারি

LAB আমরা কি কি বিষয় জানতে পারি।


১. 🔺️L দিয়ে আমরা দুটি কালারের মধ্যকার darkness কিংবা lightness বুঝতে পারি।


২. 🔺️a এবং 🔺️b দিয়ে দুটি কালারের মধ্যকার hue কিংবা tone (যেমন Redder/Greener কিংবা Yellower/Bluer) বুঝতে পারি।


কিন্তু, 🔺️LAB এর কোনোটাই দিয়ে brightness কিংবা dullness অর্থাৎ Chroma বুঝা যায় না। Chroma বুঝতে গেলে অবশ্যই 🔺️C বুঝতে হবে।


একটি কালার ডিজিটাল রিপোর্টের ভিত্তিতে পাশ দিতে হলে 🔺️LAB এর পাশাপাশি 🔺️LCH বুঝা জরুরি। কারণ, অনেক সময় কালারের Lightness এবং Hue ভালো থাকলেও Chroma খারাপ থাকার কারণে একটি কালার fail হতে পারে।

🔺️H (কালারের হিউ কিংবা টোন এর ডিফারেন্স) কন্ট্রোল করার মাধ্যমে কালার কিংবা ল্যাব ডিপ Rejection অনেকটাই কমানো সম্ভব। পর্ব - ৮

DL, Da, Db, DC এবং DH এই পাঁচটি কালার ডিফারেন্স ভ্যালু নিয়ে আমরা আগের বিভিন্ন পর্বে আলোচনা করলেও, গুরুত্ব বিবেচনা করে এই পর্ব আমরা শুধুমাত্র DH এর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

সাধারণত, CMC DE<1.0 হলে, স্যাম্পল এবং স্ট্যান্ডার্ড কালারের মধ্যকার পার্থক্য খালি চোখে খুব একটা ধরা পড়ে না। কিন্তু, অনেকসময় CMC DE<1.0 হলেও খালি চোখে অনেক পার্থক্য মনে হয়। এর কারন হল DH বা দুটি কালার মধ্যকার হিউ এর ডিফারেন্স!!

আমরা জানি, 

CMC DE ক্যালকুলেশন করার জন্য স্যাম্পল এবং স্ট্যান্ডার্ড কালারের মধ্যকার DL (ডার্কনেস এর পার্থক্য), DC (ক্রোমার পার্থক্য) এবং DH (হিউ এর পার্থক্য) ভ্যালুর প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হলো, DH। কেননা, DL, DC কম এবং DH একটু বেশি থাকলেই CMC DE <1.0 থাকা সত্বেও একটি কালার আমাদের চোখে অনেক ডিফারেন্স দেখায়।

যেমন ধরুন, 

DL= 0.2, 

DC= 0.3, 

DH= 0.8, 

 CMC DE<0.95

এখানে CMC DE 1.0 এর কম হলেও DH খুব বেশি হওয়ার কারণে এই কলারটি খালি চোখে খুব একটা ভালো মনে হবে না। ঠিক তেমনি, যদি DL= 0.9, DC= 0.6, DH= 0.3, এবং CMC DE<0.95 হয়। তবে একটি কালার আমাদের চোখে খুব ভালো ভাবে পাশ কিংবা ওকে মনে হবে।

তাই, কোন কালার CMC রিপোর্ট দেখে পাশ দিতে চাইলে অবশ্যই DH এর মানকে খুবই গুরুত্বের সাথে নিতে হবে। 

কোন মন্তব্য নেই: