ডাইজ বা কালার এর কিছু কেরেক্টার যা ডাইং বা কালার ম্যাচিং এর সময় কাজে লাগবে :
১. সেডে RSPL Blue থাকলে সেড রেড এর দিকে যায় আর সেডে এমনি রেড বেড়ে যাবে।
২. টার্কিশ কালারে রেড কমে তাই কোনো সেডে রেড কমাতে হলে আপনাকে টার্কিশ ব্যাবহার করতে হবে। টার্কিশে ইয়োলো আপ হয়।
৩. রেড দিলে সেড লাইট আর সেড ব্রাইট হয়।
৪. ইয়োলো তে সেড ডাল হয় আর সেডে ইয়োলো বাড়লে তা কমানো মুশকিল। তবে ব্লু বাডালে ইয়োলো এর প্রভাব কমে যায়।
৫. ব্লু তে রেড এর প্রভাব কমে ।
৬. যখন কম্বিনেশনে তিনটি ডাইজ এর % পরিমান কাছা কাছি হয় তখন সেড গুলির আচরন ক্রিটিকাল হয়।
৭. কালার বাড়ানোর ক্ষত্রে মনে রাখতে হভে ৫% রেড যত টুকু কাজ করে তা করতে ১০% নেভি আর ১০% ব্লু লাগবে।
৮. সেড যদি গ্রীন এর দিকে রাখতে চান তবে আপিনাকে লেমন ইয়োলো, টার্কিশ ব্যাবহার করতে হবে কম্বিনেশনে।
৯. অরেঞ্জ সেড গুলি জটিল কারন অরেঞ্জ ডাই নিজেই রেডিশ ইয়োলিশ। সে নিজেই রেড বাড়িয়ে দেয়। খুব সতর্কতার সাথে এডিশন দিতে হবে এই সেডে।
১০. ক্রিটিকাল সেড গুলিতে রেড, ইয়োলো, নেভি ব্লু এর gpl / % রেশিও কাছাকাছি তাই যে কোন একটি একটু বাড়ালে ভিজুয়ালি মনে হয় তা অনেক বেড়ে গেছে। যেমন : এনথ্রা, গ্রে, চারকোল, বারগেন্ডি, অলিভ, খাকি
১১. গ্রিনিশ সেড এর জন্য লেমন ইয়োলো আর টার্কিশ থাকতেই হবে সেডে।
১২. কিছু ক্যামিকেল সেড পরিবর্তন করে যেমন কস্টিক রেড কে বাড়ায় ইয়োলো কমায়, সোডা ইয়োলো আপ করে রেড কে ঢেকে দেয়। তাই পরিস্থিতি বুঝে ক্যামিকেল ব্যাবহার করা হয়।
১৩. ডার্কার কালার এর প্রফিট কম ক্যামিকেল লাগেও বেশি।
১৪. ডাইং এর সময় কালার ধরার নিয়ম হলো কাপড়ে আগে ব্লু, পরে ইয়োলো সবার শেষে রেড ধরে তাই এই নিয়মে হলে মনে করতে হবে সেড ওকে এর দিকে যাচ্ছে কিন্তু যদি এর ব্যাতিক্রম হয় তবে সেড ওকে হবে না।
১৫. ইয়োলো আর রেড সেড কে অরেঞ্জ টোনের দিকে নেয়।
১৬. ইয়োলো আর ব্লু সেড কে গ্রিনিশ এর দিকে নিয়ে যায়।
১৭. রেড আর ব্লু সেড কে ভায়োলেট এর দিকে নেয়।
১৮. লাইট কালার ওয়াস এর পর রেড আপ হয়।
কপিরাইট : www.textilelab.blogspot.com
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন