কালার মিজারমেন্ট ভুল হলে তা সমাধানের উপায় - Textile Lab | Textile Learning Blog
কালার মিজারমেন্ট ভুল হলে কি করবেন জেনে নিন ?

ডাইং ফ্লোরে কমন মিসটেইক হলো ডাইজ মিজারমেন্ট ভুল করা,  এটা অনেক লসের কারন।  এক কেজি কালার এর দাম প্রায় ৫০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত সেখানে বাল্ক কাপড় ডাইং করতে গেলে ডিপ কালার হলে আনুমানিক ৬০-৮০ কেজির মতো কালার লাগে। একটু ভুলের জন্য সম্পুর্ন কালার গুলি ফেলে দিতে হয়।



যাদের ভুলে কালার মিজারমেন্ট ভুল হয় :

১. ল্যাব থেকে রেসিপি লেখা ভুল হলে।

২. প্রডাকশন অফিসার ক্যালুলেশন এ ভুল করলে।

৩. আপারেটর হেল্পার মাপতে ভুল করলে।

৪. কালার স্টোর এর লোকজন কালার মাপতে ভুল করলে।



কালার এর ভুলি গুলি এমন হয় যেমন :

১. কালার ৩ টার ভেতর ২ টা মাপে একটা মাপে না। 

২. কখনো কালার এর এমাউন্ট লেখার ক্ষত্রে ৪০০ গ্রাম এর পরিবর্তে একটা শুন্য বাড়তি লেখায় তা ৪০০০ গ্রাম বা ৪ কেজি মাপা হয়ে যায়।

৩. অনেক সময় সেইম কালার দুবার মাপা হয়ে যায়। 

৪. স্টোর এর স্কেল এর সমস্যা থাকলে এই অসুবিধা গুলি হয়।

৫. মাঝে মাঝে সেইম কালার এর গ্রুপ চেঞ্জ হলে তা মাপা হলে সেড চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে।

সমাধান:

সাধারণত ডাইজ গোলানোর আগে তার কালার বোঝা সম্ভব হয় না ,  আর ডাইজ মাপা হলে গোলানো হয়ে গেলে এটি আর করার কিছু থাকে না। ডাইংয়ে সরাসরি ডাইজ গুলিয়ে ডাইং করা হয় না ওভেন এর ক্ষত্রে স্যাম্পল রেপিড ডাইং করা হয় নীট এর ক্ষত্রে ডাইজ গোলানোর পর তাতে ব্যাচ কার্ড ভিজিয়ে দেখা হয় কালার কেমন আসে। যদি কালারে সমস্যা হয় তবে কালার কে ট্যাংক থেকে আলাদা ড্রামে উঠিয়ে রাখতে হবে।

এই কালার কে সামান্য পরিমানে ল্যাবে পাঠাতে হবে তারা কালার কে ডায়ালুশন করে এর ভিতরে নতুন করে কালার এডিশন দিয়ে তারা সেড ম্যাচিং করবে,  এখানে গোলানো কালার থেকে যে কোন কালারে কনভার্ট করা যাবে যদি তাদের ডাইজ কম্বিনেশন সেইম থাকে ।  মনে রাখতে হবে রিয়েক্টিভ ডাইজ গোলানোর পর এর লাইফ টাইম ১২০ ঘন্টা এর পর ডাইজ হাইড্রোলাইজ হতে থাকবে আর স্ট্রেন্থ কমে যাবে।

অনেক সময় ডাইং এর লোকজন কালার নস্ট হলে তাকে ড্রেইন করে দেয় এটা মোটেই ঠিক নয়।


কালার মিজারমেন্ট ভুল হলে তা সমাধানের উপায়

কালার মিজারমেন্ট ভুল হলে কি করবেন জেনে নিন ?

ডাইং ফ্লোরে কমন মিসটেইক হলো ডাইজ মিজারমেন্ট ভুল করা,  এটা অনেক লসের কারন।  এক কেজি কালার এর দাম প্রায় ৫০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত সেখানে বাল্ক কাপড় ডাইং করতে গেলে ডিপ কালার হলে আনুমানিক ৬০-৮০ কেজির মতো কালার লাগে। একটু ভুলের জন্য সম্পুর্ন কালার গুলি ফেলে দিতে হয়।



যাদের ভুলে কালার মিজারমেন্ট ভুল হয় :

১. ল্যাব থেকে রেসিপি লেখা ভুল হলে।

২. প্রডাকশন অফিসার ক্যালুলেশন এ ভুল করলে।

৩. আপারেটর হেল্পার মাপতে ভুল করলে।

৪. কালার স্টোর এর লোকজন কালার মাপতে ভুল করলে।



কালার এর ভুলি গুলি এমন হয় যেমন :

১. কালার ৩ টার ভেতর ২ টা মাপে একটা মাপে না। 

২. কখনো কালার এর এমাউন্ট লেখার ক্ষত্রে ৪০০ গ্রাম এর পরিবর্তে একটা শুন্য বাড়তি লেখায় তা ৪০০০ গ্রাম বা ৪ কেজি মাপা হয়ে যায়।

৩. অনেক সময় সেইম কালার দুবার মাপা হয়ে যায়। 

৪. স্টোর এর স্কেল এর সমস্যা থাকলে এই অসুবিধা গুলি হয়।

৫. মাঝে মাঝে সেইম কালার এর গ্রুপ চেঞ্জ হলে তা মাপা হলে সেড চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে।

সমাধান:

সাধারণত ডাইজ গোলানোর আগে তার কালার বোঝা সম্ভব হয় না ,  আর ডাইজ মাপা হলে গোলানো হয়ে গেলে এটি আর করার কিছু থাকে না। ডাইংয়ে সরাসরি ডাইজ গুলিয়ে ডাইং করা হয় না ওভেন এর ক্ষত্রে স্যাম্পল রেপিড ডাইং করা হয় নীট এর ক্ষত্রে ডাইজ গোলানোর পর তাতে ব্যাচ কার্ড ভিজিয়ে দেখা হয় কালার কেমন আসে। যদি কালারে সমস্যা হয় তবে কালার কে ট্যাংক থেকে আলাদা ড্রামে উঠিয়ে রাখতে হবে।

এই কালার কে সামান্য পরিমানে ল্যাবে পাঠাতে হবে তারা কালার কে ডায়ালুশন করে এর ভিতরে নতুন করে কালার এডিশন দিয়ে তারা সেড ম্যাচিং করবে,  এখানে গোলানো কালার থেকে যে কোন কালারে কনভার্ট করা যাবে যদি তাদের ডাইজ কম্বিনেশন সেইম থাকে ।  মনে রাখতে হবে রিয়েক্টিভ ডাইজ গোলানোর পর এর লাইফ টাইম ১২০ ঘন্টা এর পর ডাইজ হাইড্রোলাইজ হতে থাকবে আর স্ট্রেন্থ কমে যাবে।

অনেক সময় ডাইং এর লোকজন কালার নস্ট হলে তাকে ড্রেইন করে দেয় এটা মোটেই ঠিক নয়।


কোন মন্তব্য নেই: