ফেব্রিকের এনজাইম ডাস্টের প্রতিকারের উপায় (এনজাইম ডাস্ট রিমুভিং / ক্লিনিং এজেন্ট )
নিট ফেব্রিক এনজাইম ওয়াস বা বায়োপোলিশ করলে বাথ এর হাই স্পিড রোটেশনের (নজেল ফ্রিকশন) কারণে স্ট্যাটিক চার্জ জেনারেট হয় যা লুজ ফাইবার বা লিন্ট কে ফ্যাব্রিকের সাথে স্ট্রং বন্ডিং তৈরি করে।
বায়োপলিশ/ডাইবাথে এনজাইম এপ্লাই করার সাথে এন্টিসেটেটিক এজেন্ট ডোজিং এর ফলে স্ট্যাটিক চার্জ জেনারেট হতে দেয় না এবং সমস্ত ডাস্টকে দানাদার জমাটবদ্ধ অবস্থায় নিয়ে আসে যা পানির সাথে ড্রেইন আউট হয়ে যায়। এতে করে শিয়ারিং, সিনজিং , রিওয়ার্ক, বারংবার স্টেন্টার ফিল্টার ক্লিনিং, নীট ফেব্রিকের প্রিন্টের ক্ষত্রে ডাস্ট আউটের মত সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল প্রসসেস এর আর কোন প্রয়োজন পরে না ।
অত্যন্ত ব্যয়বহুল ডাস্ট রিমুভিং এটাচমেন্ট ব্যবহার করেও কার্যত ১৫% এর বেশি ডাস্ট দূর করা সম্ভব হয় না । উপরন্ত হাইস্পিড ওয়াটার স্প্রে’র কারণে ওয়াটার মার্ক তৈরি করে ।
এনজাইম ডাস্ট দূর করতে শিয়ারিং, অতিরিক্ত ওয়াশ, রি-এনজাইম, করতে হয় যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল, সময়-শ্রম সাপেক্ষ ব্যপার এবং এতেকরে অতিরিক্ত প্রায় ১৫% পানি ও ১২% বিদ্যুৎ অপচয় হয়।
এই এনজাইম ডাস্ট কাটিং সেকশন থেকে সমস্ত ফ্যাক্টরি ফ্লোর, গার্মেন্টস সুইং থেকে এমনকি এন্ড ইউজার বা কাস্টোমার পর্যন্ত ছড়িয়ে যায়।
ফেব্রিকের এক্সেসিভ ডাস্ট AOP ফেব্রিকের মিসপ্রিন্ট, প্যানেল রিজেকশন, এবং রি-ওয়ার্ক এর জন্য একান্তভাবে দায়ী। এছাড়াও এসোর্টেড প্যাকিং এর ক্ষেত্রে ডাস্ট মাইগ্রেশন একটি উল্লেখযোগ্য সমস্যা । এর ছাড়াও প্রিন্টিং এর আগে ডাস্ট করতে সময় অপচয় হয়।
উপরন্তু স্টেনটার মেশিনে আগুণ লাগার মূল কারণও এই এক্সেসিভ ফেব্রিক এনজাইম ডাস্ট, যার কারণে প্রতিমাসে একাধিকবার কাজ বন্ধ রেখে স্টেন্টার মেন্টেইনেন্স এর প্রয়োজন পরে । ডেইলি একবার ডাস্ট ফিল্টার পরিস্কার করা লাগে আর ফ্যাক্টরিতে অগ্নিদুর্ঘটনা প্রায় নিত্য নৈমত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে । নীট ফেব্রিকের ক্ষত্রে এই সমস্যা বেশি।
কর্মীদের দীর্ঘমেয়াদে ক্যামিকেলি একটিভ মাইক্রোডাস্টে এক্সপোজারের কারণে এজমা, কার্ডিয়াক এনোমালি, লাংস ক্যান্সারের মত মারাত্মক সব রোগের জন্য এই ফেব্রিক এনজাইম ডাস্ট দায়ী।
হায়ারিনেস এবং ডাস্ট মুলত ক্রক ফাস্টনেস বা রাবিং ফাস্টনেস খারাপ হবার মুল কারন তাই এটা ভালো করতে এনজাইম ডাস্ট দুর করা অপরিহার্য।
✅ কার্যকরী সমাধানঃ
আন্তর্জাতিক টেক্সটাইল-ক্যামিস্ট্রি সেক্টরে কসমো ইনকরপোরেটেড এনজাইম ডাস্ট সমস্যার জন্য একমাত্র কার্যকর সমাধান নিয়ে এসেছে প্রিকোওয়াশ এর মাধ্যমে।৷ এটি রেগুলার ডায়িংয়ে কোন অতিরিক্ত প্রসেস ও খরচ ছাড়াই এনজাইম ডাস্টকে সম্পূর্ণভাবে দূরীভূত করে দেয়।
✅ ব্যাবহারের নিয়ম এবং ম্যাকানিজমঃ
বায়োপলিশ/ডাইবাথে এনজাইম এপ্লাই করার সাথে প্রিকোওয়াশ ডোজিং এর ফলে স্ট্যাটিক চার্জ উৎপন্ন হতে দেয় না এবং সমস্ত ডাস্টকে দানাদার জমাটবদ্ধ অবস্থায় নিয়ে আসে যা পানির সাথে ড্রেইন আউট হয়ে যায় । লিন্ট ফিল্টারে জমে থাকে তাই একে ক্লিনিং করতে সুবিধা হয়।
এতে করে শিয়ারিং, সিঞ্জিং, রিওয়ার্ক, বারংবার স্টেন্টার মেইন্টেনেন্স এর মত সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল প্রসসেস এর আর কোন প্রয়োজন পরে না।
Chemical Name : Precowash
প্রিকোওয়াস এমন একটি ম্যাজিক্যাল প্রোডাক্ট যাহা সারা ওয়ার্ল্ডে আমরাই একমাত্র ম্যানুফ্যাকচারার হাইটেক কেমিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি কসমোবিডি কর্পোরেশনের দীর্ঘ গবেষণার ফসল,এনজাইম এর ডাস্ট পরিষ্কার করে কোন প্রকার এডিশনাল প্রসেসর ছাড়া। এহা ডাই বাথ অথবা বাইয়োপলিশং বাথ এ এনজাইম এর সাথে এপ্লাই করলেই এনজাইম এর ডাস্ট দুর হয়ে যায়। এনজাইম ডাস্ট বর্তমান সময়ের একটি মেজর প্রবলেম।
 নিট ফেব্রিক এনজাইম ওয়াস বা বায়োপোলিশ করলে বা...&p[url]=https://textilelab.blogspot.com/2021/01/enzyme-dust-problem.html&p[images][0]=https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj50v2sIgkXpxYPSLwsq__7k-PgK65yUP1ahBrZRfyLO1Mf4zhpHP5dAZJ0_qhIcNKkrVUTodAOlfMIZTifUgSwYkfSSslwBQZkqKxjPffbiNfeni1ZFxo0bD_42Om-G0zeCjdWRfDWjj01/s1600/1609482055465562-0.png){kind=link}
 নিট ফেব্রিক এনজাইম ওয়াস বা বায়োপোলিশ করলে বা...){kind=link}
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন