মার্চেন্ডাইজার এর কাজ কি | Job Responsibility Of Merchandiser - Textile Lab | Textile Learning Blog
 মার্চেন্ডাইজারের জন্য কি কি কোয়ালিফিকেশন  ??

১. যোগ্যতাঃ
যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা এ পেশায় আসতে পারে। এ ক্ষেত্রে ইংরেজিতে পারদর্শিতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ বিদেশি বায়ারদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কথা বলতে হবে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে তাদের সঠিক ধারণা দিতে হবে। একই সঙ্গে কম্পিউটার জানাটাও আবশ্যক। কারণ বায়ারদের সঙ্গে ই-মেইলেই যোগাযোগটা করতে হয়, কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে আপডেট দিতে হয়'_ বলছিলেন, বায়িং হাউস টেক্সট ইউরোপের মার্চেন্ডাইজার ইমতিয়াজ নাসিম।

২. কাজের ক্ষেত্রঃ 
বর্তমানে বাংলাদেশে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত বায়িং হাউসের সংখ্যা ৯১১টি এবং বিজিবিএর সদস্যভুক্ত বায়িং হাউসের সংখ্যা ১৭৯টি। এ দুই সংগঠন ছাড়াও আলাদাভাবে কাজ করছে আরো ৬০০ থেকে ৮০০ বায়িং হাউস। সব মিলিয়ে বায়িং হাউসের সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। প্রতিটি বায়িং হাউসে গড়ে চারজন করে মার্চেন্ডাইজার কাজ করে। আর বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত গার্মেন্ট ফ্যাক্টরির সংখ্যা প্রায় সাড়ে চার হাজার। এখানেও প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে গড়ে চার থেকে আটজন মার্চেন্ডাইজার কাজ করেন। বলছিলেন নাসিম আহমেদ। প্রতিনিয়তই তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন বায়িং হাউস ও গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি। আর সেই সঙ্গে বাড়ছে দক্ষ মার্চেন্ডাইজারের সংখ্যা। তাই পেশা হিসেবে মার্চেন্ডাইজিংকে বেছে নিতে হলে প্রস্তুতি নিতে হবে ভালোভাবে।

৩. পদোন্নতিঃ 
এ পেশায় শুরুতে অ্যাসিস্ট্যান্ট মার্চেন্ডাইজার হিসেবে নিয়োগ হয়। এরপর যোগ্যতা অনুযায়ী মার্চেন্ডাইজার, সিনিয়র মার্চেন্ডাইজার এবং মার্চেন্ডাইজার ম্যানেজার হিসেবে পদোন্নতি হয়। বায়ারদের সঙ্গে কথা বলে কে কত সহজে কাজটি আদায় করতে পারে, তার ওপর নির্ভর করে পদোন্নতি। বলছিলেন সায়ান জিনসের মার্চেন্ডাইজার এহতেশামুল হক।

৪. মেয়েদের কাজের ক্ষেত্রঃ 
এ সেক্টরে দিন দিন মেয়েদের চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু সেই তুলনায় পাওয়া যাচ্ছে না দক্ষ মেয়ে মার্চেন্ডাইজার। ক্ষেত্রভেদে ছেলেদের তুলনায় এ সেক্টরে মেয়েদের সফলতার হার বেশি। তবে ৯টা-৫টা অফিসের বাইরে বেশিক্ষণ কাজ করতে হয় বলে মার্চেন্ডাইজিং বিভাগের কমার্শিয়াল অফিসার হিসেবে বেশির ভাগ মেয়ে কাজ করছেন। বলছিলেন টেক্স ভেলি গ্রুপের মার্চেন্ডাইজার কাম অ্যাসিস্ট্যান্ট কমার্শিয়াল অফিসার আতিয়া আকতার নীপা। মেয়ে কমার্শিয়াল অফিসাররা মূলত আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকিংয়ের কাজগুলো করেন।

৫. বেতন-কাঠামোঃ
 মার্চেন্ডাইজিং পেশায় শুরুতে বেতন হিসেবে ১২ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা হতে পারে। তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়া ফ্রেশার হিসেবে শুরু করলে বেতন আট হাজার টাকা থেকে শুরু হতে পারে। চার থেকে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন মার্চেন্ডাইজারের বেতন ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। জানান কেআরসি কম্পোজিটের মার্চেন্ডাইজার সাজ্জাদ হোসেন।


মার্চেন্ডাইজার এর কাজ কি | Job Responsibility Of Merchandiser

 মার্চেন্ডাইজারের জন্য কি কি কোয়ালিফিকেশন  ??

১. যোগ্যতাঃ
যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা এ পেশায় আসতে পারে। এ ক্ষেত্রে ইংরেজিতে পারদর্শিতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ বিদেশি বায়ারদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কথা বলতে হবে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে তাদের সঠিক ধারণা দিতে হবে। একই সঙ্গে কম্পিউটার জানাটাও আবশ্যক। কারণ বায়ারদের সঙ্গে ই-মেইলেই যোগাযোগটা করতে হয়, কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে আপডেট দিতে হয়'_ বলছিলেন, বায়িং হাউস টেক্সট ইউরোপের মার্চেন্ডাইজার ইমতিয়াজ নাসিম।

২. কাজের ক্ষেত্রঃ 
বর্তমানে বাংলাদেশে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত বায়িং হাউসের সংখ্যা ৯১১টি এবং বিজিবিএর সদস্যভুক্ত বায়িং হাউসের সংখ্যা ১৭৯টি। এ দুই সংগঠন ছাড়াও আলাদাভাবে কাজ করছে আরো ৬০০ থেকে ৮০০ বায়িং হাউস। সব মিলিয়ে বায়িং হাউসের সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। প্রতিটি বায়িং হাউসে গড়ে চারজন করে মার্চেন্ডাইজার কাজ করে। আর বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত গার্মেন্ট ফ্যাক্টরির সংখ্যা প্রায় সাড়ে চার হাজার। এখানেও প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে গড়ে চার থেকে আটজন মার্চেন্ডাইজার কাজ করেন। বলছিলেন নাসিম আহমেদ। প্রতিনিয়তই তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন বায়িং হাউস ও গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি। আর সেই সঙ্গে বাড়ছে দক্ষ মার্চেন্ডাইজারের সংখ্যা। তাই পেশা হিসেবে মার্চেন্ডাইজিংকে বেছে নিতে হলে প্রস্তুতি নিতে হবে ভালোভাবে।

৩. পদোন্নতিঃ 
এ পেশায় শুরুতে অ্যাসিস্ট্যান্ট মার্চেন্ডাইজার হিসেবে নিয়োগ হয়। এরপর যোগ্যতা অনুযায়ী মার্চেন্ডাইজার, সিনিয়র মার্চেন্ডাইজার এবং মার্চেন্ডাইজার ম্যানেজার হিসেবে পদোন্নতি হয়। বায়ারদের সঙ্গে কথা বলে কে কত সহজে কাজটি আদায় করতে পারে, তার ওপর নির্ভর করে পদোন্নতি। বলছিলেন সায়ান জিনসের মার্চেন্ডাইজার এহতেশামুল হক।

৪. মেয়েদের কাজের ক্ষেত্রঃ 
এ সেক্টরে দিন দিন মেয়েদের চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু সেই তুলনায় পাওয়া যাচ্ছে না দক্ষ মেয়ে মার্চেন্ডাইজার। ক্ষেত্রভেদে ছেলেদের তুলনায় এ সেক্টরে মেয়েদের সফলতার হার বেশি। তবে ৯টা-৫টা অফিসের বাইরে বেশিক্ষণ কাজ করতে হয় বলে মার্চেন্ডাইজিং বিভাগের কমার্শিয়াল অফিসার হিসেবে বেশির ভাগ মেয়ে কাজ করছেন। বলছিলেন টেক্স ভেলি গ্রুপের মার্চেন্ডাইজার কাম অ্যাসিস্ট্যান্ট কমার্শিয়াল অফিসার আতিয়া আকতার নীপা। মেয়ে কমার্শিয়াল অফিসাররা মূলত আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকিংয়ের কাজগুলো করেন।

৫. বেতন-কাঠামোঃ
 মার্চেন্ডাইজিং পেশায় শুরুতে বেতন হিসেবে ১২ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা হতে পারে। তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়া ফ্রেশার হিসেবে শুরু করলে বেতন আট হাজার টাকা থেকে শুরু হতে পারে। চার থেকে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন মার্চেন্ডাইজারের বেতন ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। জানান কেআরসি কম্পোজিটের মার্চেন্ডাইজার সাজ্জাদ হোসেন।


২টি মন্তব্য:

Unknown বলেছেন...

Dear sir,
Merchandising work rules ok but plz tell about Merchandising Computer Excel work...i wanted to know , whats types of work doing at computer. like production report, order sheet, e-mail .

Unknown বলেছেন...

onno job e 4 year experience thakle salary koto hote pare?