একটি স্বনামধন্য গ্রুপ কোম্পানিতে প্রিন্টিং ডিপার্টমেন্ট এর উপর ভাইবাঃ
✅ আমার একজন এক্স কলিগের এক্সপেরিয়েন্স, অল অভার প্রিন্টিং এর সমপ্রতি সে ভাইউয়া দিয়ে আসে জব কনফার্ম করে । তার অভিজ্ঞতা টা লিখিত আকারে দিলাম টেক্সটাএ ফেক্টরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রসেস প্রায় সেইম প্রডাকশনের জন্য ।
প্রথমে লিখিত পরীক্ষায় রেসিপি, বেসিক ইংলিশ লিখতে দেয়া হয়েছিলো । লিখিত এক্সামের দেয়ার পর ভাইবার জন্য অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল।
প্রার্থীঃ ম্যায় আই কামিং স্যার ?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ আসো
ইন্টার্ভিউয়ারঃ কোন কোম্পানি তে জব করো? এদের চিনো
ইন্টার্ভিউয়ারঃ কি কি প্রিন্ট হয়?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ মেশিন কোম্পানি কয়টা হেড ?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ মণিটরে সিমবল কি কি, এবং এদের কাজ কি, কি কি সেটিং দেয়া যায় এতে ?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ ডিজাইন কিভাএ মোটা চিকন করা হয়!
ইন্টার্ভিউয়ারঃ প্রিন্টিয়ের আগে ডায়া বেশি না কম থাকে কেনো হয় !
ইন্টার্ভিউয়ারঃ শ্রিংকেজ ফেইল করলে কিভাবে ওকে করবে ?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ রিয়েক্টিভ নীটে ইউরিয়া বেশি না ওভেনে কম কেনো ?
⚠ এই প্রশ্ন করার পর হেড অফ প্রিন্টিং কর্তিক নেয়া ভাইবা
আপনি কোন ইউনিভার্সিটির ৷, ইভেনিং নাকি রেগুলার , কেনো এক বছরে আসলা ? কেনো ফেক্টরির কি সমস্যা ? ৩ বছরে কমে যেতে পারবা না !
প্রার্থীঃ
অপানারা নিয়ম মাফিক যেনো ৬ মাসে ইনক্রিমেন্ট বেতনটা যদি নিয়ম অনুযায়ী পাই তবে আমার এতো নমকরা কোম্পানি ছাড়ার ইচ্ছে নেই, চলে গেলে পুলিশ পাঠামু । জ্বি স্যার কোন সমস্যা নেই আমি এগ্রি ।
আগে বেতন কতো ১৬ ! কতো দিতে হবে আপনি বলেন ! যেহেতু ১ বছরের অভিজ্ঞতা ! স্যালারি ২০ দিলাম।
হেড অফ প্রিন্টিংঃ আচ্ছা মাসে কতো টন প্রডাকশন দাও ?
প্রার্থীঃ ৬০-৭০ মেক্সিমাম ৩০-৪০ হাজার ৫০ টন ৩০-৪০ টন। ( প্রডাকশনে এটা জিজ্ঞেস করবেই )
ওয়েটিং রুমে অপেক্ষা করো আমরা জানাচ্ছি
এর পর টানা ৫ জনের ভাইবা নেয়া হলো ☺
✅ লান্স ব্রেক করে আসার পর
⚠ ডিরেক্টর স্যার T D স্যারের পরের ভাইবা
চলে আসেন কোন কোম্পানিতে চাকুরী করো ?
কারে কারে চিনো চিনো ?
TD Sir: একে ধমক মারো তো? (পাশেই ছিলো HR Manager )
প্রার্থীঃ ওই মিয়া এটা কোন কাজ করলেন আপনি ( বিকট শব্দে )
TD Sir: যাক যাক আর লাগবে না ( আমতা আমতা করা যাবে না )
আচ্ছা আপনি ওয়েটিং রুমে যান অপেক্ষা করুন
ফেক্টরির HR :
আচ্ছা দেখেন আপনি যে স্যালারি দিয়েছেন তাতে ১৯ দিবো কম হয়ে যাবে , বেতনে চাকরি করতে পারেন কিনা দুজন প্রডাকশন অফিসার থাকবেন শিফট ডিউটি। ধমকে কথা বলতে পারবেন না ওয়ার্কারের সাথে। হেড অফিস থেকে কল দিবে ।
হেড অফিসে ১ সাপ্তাহ পর ফোন কল আসে !
HR manager :
ইন্ট্রডিউস ইউরসেল্ফ, কামিং স্যার, আপনার এক্সপেরিয়েন্স কম, মেশিন কি, কতো কালার, গ্রামের বাড়ি, ফর্ম ফিলাপ করানো , ফাইনালি দেখেন ১ হাজার কমানো যাবে কিনা ( ফেক্টরির যে স্যালারি বলবেন তার চেয়ে হেড অফিসে কিছুটা কমানোর চেস্টা করা হয় ) । ছবি জমা নেয়া।
১০ দিন পর টাইম দেয়া হয় জয়েনিং এর
আপনি অমুক, আসার সময়, রিজাইন লেটারের এক কপি, আপনার স্যালারি নমিনী, আর পেপারের কপি নিয়ে আসবেন হেড অফিসে।
✅ আমার একজন এক্স কলিগের এক্সপেরিয়েন্স, অল অভার প্রিন্টিং এর সমপ্রতি সে ভাইউয়া দিয়ে আসে জব কনফার্ম করে । তার অভিজ্ঞতা টা লিখিত আকারে দিলাম টেক্সটাএ ফেক্টরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রসেস প্রায় সেইম প্রডাকশনের জন্য ।
প্রথমে লিখিত পরীক্ষায় রেসিপি, বেসিক ইংলিশ লিখতে দেয়া হয়েছিলো । লিখিত এক্সামের দেয়ার পর ভাইবার জন্য অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল।
প্রার্থীঃ ম্যায় আই কামিং স্যার ?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ আসো
ইন্টার্ভিউয়ারঃ কোন কোম্পানি তে জব করো? এদের চিনো
ইন্টার্ভিউয়ারঃ কি কি প্রিন্ট হয়?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ মেশিন কোম্পানি কয়টা হেড ?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ মণিটরে সিমবল কি কি, এবং এদের কাজ কি, কি কি সেটিং দেয়া যায় এতে ?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ ডিজাইন কিভাএ মোটা চিকন করা হয়!
ইন্টার্ভিউয়ারঃ প্রিন্টিয়ের আগে ডায়া বেশি না কম থাকে কেনো হয় !
ইন্টার্ভিউয়ারঃ শ্রিংকেজ ফেইল করলে কিভাবে ওকে করবে ?
ইন্টার্ভিউয়ারঃ রিয়েক্টিভ নীটে ইউরিয়া বেশি না ওভেনে কম কেনো ?
⚠ এই প্রশ্ন করার পর হেড অফ প্রিন্টিং কর্তিক নেয়া ভাইবা
আপনি কোন ইউনিভার্সিটির ৷, ইভেনিং নাকি রেগুলার , কেনো এক বছরে আসলা ? কেনো ফেক্টরির কি সমস্যা ? ৩ বছরে কমে যেতে পারবা না !
প্রার্থীঃ
অপানারা নিয়ম মাফিক যেনো ৬ মাসে ইনক্রিমেন্ট বেতনটা যদি নিয়ম অনুযায়ী পাই তবে আমার এতো নমকরা কোম্পানি ছাড়ার ইচ্ছে নেই, চলে গেলে পুলিশ পাঠামু । জ্বি স্যার কোন সমস্যা নেই আমি এগ্রি ।
আগে বেতন কতো ১৬ ! কতো দিতে হবে আপনি বলেন ! যেহেতু ১ বছরের অভিজ্ঞতা ! স্যালারি ২০ দিলাম।
হেড অফ প্রিন্টিংঃ আচ্ছা মাসে কতো টন প্রডাকশন দাও ?
প্রার্থীঃ ৬০-৭০ মেক্সিমাম ৩০-৪০ হাজার ৫০ টন ৩০-৪০ টন। ( প্রডাকশনে এটা জিজ্ঞেস করবেই )
ওয়েটিং রুমে অপেক্ষা করো আমরা জানাচ্ছি
এর পর টানা ৫ জনের ভাইবা নেয়া হলো ☺
✅ লান্স ব্রেক করে আসার পর
⚠ ডিরেক্টর স্যার T D স্যারের পরের ভাইবা
চলে আসেন কোন কোম্পানিতে চাকুরী করো ?
কারে কারে চিনো চিনো ?
TD Sir: একে ধমক মারো তো? (পাশেই ছিলো HR Manager )
প্রার্থীঃ ওই মিয়া এটা কোন কাজ করলেন আপনি ( বিকট শব্দে )
TD Sir: যাক যাক আর লাগবে না ( আমতা আমতা করা যাবে না )
আচ্ছা আপনি ওয়েটিং রুমে যান অপেক্ষা করুন
ফেক্টরির HR :
আচ্ছা দেখেন আপনি যে স্যালারি দিয়েছেন তাতে ১৯ দিবো কম হয়ে যাবে , বেতনে চাকরি করতে পারেন কিনা দুজন প্রডাকশন অফিসার থাকবেন শিফট ডিউটি। ধমকে কথা বলতে পারবেন না ওয়ার্কারের সাথে। হেড অফিস থেকে কল দিবে ।
হেড অফিসে ১ সাপ্তাহ পর ফোন কল আসে !
HR manager :
ইন্ট্রডিউস ইউরসেল্ফ, কামিং স্যার, আপনার এক্সপেরিয়েন্স কম, মেশিন কি, কতো কালার, গ্রামের বাড়ি, ফর্ম ফিলাপ করানো , ফাইনালি দেখেন ১ হাজার কমানো যাবে কিনা ( ফেক্টরির যে স্যালারি বলবেন তার চেয়ে হেড অফিসে কিছুটা কমানোর চেস্টা করা হয় ) । ছবি জমা নেয়া।
১০ দিন পর টাইম দেয়া হয় জয়েনিং এর
আপনি অমুক, আসার সময়, রিজাইন লেটারের এক কপি, আপনার স্যালারি নমিনী, আর পেপারের কপি নিয়ে আসবেন হেড অফিসে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন