Work Study ওয়ার্ক স্টাডি | IE - Textile Lab | Textile Learning Blog
What is Work Study ?

ওয়ার্কস্টাডি কি ?
ওয়ার্ক স্টাডি হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতিগত ব্যবস্থা যার মাধ্যামে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে এবং কার্যক্রম পরিচালনার পদ্ধতি ও সম্পদের কার্যকর ব্যবহার উন্নত করতে সহায়তা করে ।

ওয়ার্ক স্টাডি এর উদ্দেশ্য :–

১. কাজটিকে  সহজ করে  এবং অপ্রয়োজনীয় কাজ কমাতে সহায়তা করে ।

২. উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে ।

৩. আদর্শ সময় নির্ধারণ করতে সহায়তা করে ।

৪. ইনপুট সবচেয়ে বেশি কার্যকরভাবে ব্যবহার করে  খরচ কমাতে সহায়তা করে ।

৫. অবস্থার উন্নয়ন করতে সহায়তা করে ।

৬. গুণগত মান ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে সহায়তা করে ।

৭. মানুষের কাজের মূল্যায়ন ঘটায় ।

ওয়ার্ক স্টাডি বিভাগের কার্যাবলী:-

ওয়ার্ক স্টাডি ডিপার্টমেন্ট পোশাক শিল্পে আসার পর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পোশাক শিল্পের উত্পাদনশীলতার মাত্রা উন্নত করে ।

সাধারণত লাইন চীফ,সুপারভাইজার ও উত্পাদনের পরিচালকেরা সারাদিন উৎপাদন বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকেন । তাদের মনোযোগ  শুধুমাত্র ইনপুট, আউটপুট এবং ডেলিভারিতে কিন্তু তারা উত্পাদনশীলতা উন্নত করার দিকে লক্ষ রাখতে পারেন না। তাই উত্পাদনশীলতা উন্নত করার জন্য পোশাক শিল্পে প্রয়োজন হয় ওয়ার্ক স্টাডি ডিপার্টমেন্ট। আর ওয়ার্ক স্টাডি ছাড়া উত্পাদনশীলতা উন্নত করা সম্ভব নয়।

ওয়ার্ক স্টাডির ইতিহাসঃ-

হেনলি ওয়াল্টারঃ-
হেনলি ওয়ার্ক স্টাডির প্রথম বৃত্তিক ছিলেন । তিনি ছিলেন একজন ইংরেজ কৃষক। তিনি ওয়ার্ক স্টাডির পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করেন এবং  কিভাবে এই পদ্ধতির  উন্নতি করা যায় সে সম্পর্কে অধ্যয়ন করেন।

(F.W Taylor) এফ.ডব্লই টেলরঃ-
টেলর  এক জন আমেরিকান মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এবং তার চাওয়া ছিল শিল্প দক্ষতা উন্নত করার জন্য।  তিনি "বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক" হিসেবে বিবেচিত এবং প্রথম ব্যবস্থাপনা পরামর্শদাতা হিসাবে  স্মরণীয় হয়ে আছেন। টেলর এর  প্রধান নীতি ছিল "একটি ন্যায্য দিনের জন্য একটি ন্যায্য দিনের কাজ দিতে ”

ওয়ার্ক স্টাডির কৌশলঃ-
ওয়ার্ক স্টাডিতে  দুই -ধরনের কৌশল আছে যা হচ্ছে :-

১.Method Study (মেথড স্টাডি)

২.Work Measurement (ওয়ার্ক মেযারমেন্ট)

মেথড স্টাডি ( Method Study):-
Method Study হচ্ছে এমন একটা  স্টাডি যা নিয়মতান্তিক ভাবে বিস্তারিত সকল বিবরনী এবং সমালোচনা মূলক পরীক্ষা করে  এবং এর উপায়ে উক্ত কাজটিকে সহজ ও  সুন্দর ভাবে উন্নতি সাধন করতে সহায়তা করে ।

কাজ পরিমাপ (Work Measurement):-
কাজ পরিমাপ করতে প্রযুক্তির  যে প্রয়োগ স্থাপন করার পরিকল্পনা করা হয় তাকে কাজ পরিমাপক বলে।

কাজ পরিমাপের উদ্দেশ্য :-

১. কাজ করতে / কাজের বিষয়বস্তুর পরিমাপ করা ।

২. সময় নির্ধারন করা ।

৩.বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কাজ পরিমাপ পরিচালনা করাই এর মূল শর্ত ।

কাজ পরিমাপের উপকারিতা:-

১. লাইনের Target নির্ধারন করতে সহায়তা করে।

২. কার্মক্ষমতা / কর্মদক্ষতা হিসাব করতে সহায়তা করে।

৩. খরচের  পরিমান নির্ধারন করতে সহায়তা করে।

৪. জনশক্তি  প্রয়োজন অনুযায়ী বরাদ্দকরন করা ।

৫. উৎপাদনের পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণ করা ।

Time Study (সময়ের মাপন):-

Time Study- হচ্ছে কাজ পরিমাপ করার একটি কৌশল যেখানে সময়কে লিপিবদ্ধকরে কাজ করা হয় । একটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করতে বা নির্দিষ্ট অবস্থার অধীনে কাজের সকল উপাদানগুলোর কাজ সঠিকভাবে হচ্ছে কি না তা বিশ্লেষন করে দেখা হচ্ছে Time Study.

Capacity Study(কার্য ক্ষমতা স্টাডি):-

Capacity Study-হচ্ছে এমন একটা স্টাডি যেখানে একজন  মেশিন অপারেটর প্রতি ঘন্টায় কত পিছ কাজ সম্পূর্ণ করতে পারবে তারই একটা পূর্ণাঙ্গ  চিত্র বা ধারনা পাওয়া যায় । এই ধারণক্ষমতার উপর বৃত্তি করে কাজ করলে অবস্থার অনেকটা  উন্নত করতে সহায়তা করে ।

Standard Minute Value (আর্দশ মিনিটের মূল্য ):-

SMV- হচ্ছে একটি গার্মেন্টস বা  একটি প্রসেস - এ একজন আদর্শ  অপারেটর  আদর্শ  পরিবেশে সাবলিল ভাবে কাজ করতে যে সময় লাগে তাকে SMV বা আর্দশ মিনিটের মূল্য বলে । SMV- সব সময় আদর্শতা মানে চলে ।

আদর্শ ওয়ার্করঃ- 
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি কোন ওয়ার্কর নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন করতে পারে তবে তাকে একজন আদর্শ ওয়ার্কর বলে ।

5-S  কি?

১. Sort (বাছাই করা) :- কর্মক্ষেত্র থেকে অপ্রয়োজনীয় উপকরন অপসারন করা ।

২. Set in Order (ক্রম অনুসারে সাজানো ):- সুশৃঙ্খল ও সংগঠিতভাবে প্রতিটি  প্রয়োজনীয় উপকরন সাজিয়ে রাখা ।

৩.Shine (চক চক / পরিষ্কার করা):-ক্রমাগত পরিষ্কার অবস্থায় সরঞ্জাম বা যন্ত্রপাতি রাখা এবং একটি সুন্দর সাজানো ও গোছানো কর্মক্ষেত্রে তৈরি করা ।

৪. Standardize ( মান নির্ধারন করা ):- সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে কাজ করতে হবে এবং কর্মস্থলের পরিবেশ বজায় রাখতে হবে ।

৫. Sustain (বজায় রাখা ):-নিয়মিত ভাবে উপরের সব গুলো  পয়েন্টে পর্যবেক্ষণ করতে হবে  এবং সবগুলো নিয়ম ধরে রাখতে হবে ।

What is Kaizen (কাইজেন কি?)

কাইযেন—জাপানি ব্যবস্থাপনা

1. Kaizen-হচ্ছে ক্রমাগত উন্নতি করার অভ্যাস।

2. ভাল পদ্ধতিতে ভালো ফল নিয়ে আসবে।

3.  নিজের বর্তমান পরিস্থিতি উপলব্ধি করা।

4.  তথ্য দিয়ে কথা বলুন এবং  তথ্যগুলো দিয়ে পরিচালনা করুন।

5.  সমস্যাটির মূল কারণ কি তা জানার সাথে সাথে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

6. একটা দল হিসেবে কাজ করতে হবে।

7. Kaizen-এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল যে, ছোট ছোট পরিবর্তন থেকে অনেক বড় ফলাফল আসে।

KAI      =   CHANGE (পরিবর্তন)

ZEN     =    GOOD (ভাল)

 "CHANGE FOR THE BETTER"("ভালোর জন্য পরিবর্তন")

8.  Kaizen = Continuous Improvement (ক্রমাগত উন্নতি)

9. Kaizen - দ্বারা! সবাই!প্রতিদিন! সর্বত্র

Line Setting:-

প্রতিদিন কাজ শুরু করার আগে চেক করে দেখতে হবে লে-আউট অনুসারে মেশিন,অপারেটর,হেলপার লাইন চীফ এবং সুপারভাইজার  এরা সকলে উপস্থিত আছে কি না । যদি সকল লোক উপস্থিত থাকে তবে বুঝতে হবে উক্ত লাইনটি সুন্দরভাবে সেটিং আছে।

Line Balancing:-

প্রত্যেক অপারেটরকে সমানভাবে কাজ করতে হবে । একজনের কাজের জন্য অন্য কেউ বসে থাকতে পারবেনা । একজনের কাজ যেন অন্যের কাছে বোঝা স্বরুপ না হয় । যদি এমন না হয় তাহলে বুঝতে হবে লাইন ব্যালেন্সিং ঠিক আছে।

লাইন ব্যালেন্সিং হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ যা সঠিক সময়ে করতে না পারলে উৎপাদনের কাজে অসুবিদা হয়।

লাইন ব্যালেন্সিং করা না থাকলে প্রতিটি অপারেশন থেকে সমান পরিমান উৎপাদন পাওয়া যাবেনা । কিছু অপারেশন-এ স্তুপ আকারে মাল জমা থাকবে আবার কিছু অপারেশন-এ কম পরিমান মাল থাকবে এতে করে উৎপাদনের অসুবিদা হয়। এই সমস্যা দূরকরার জন্য লাইনের প্রতিটি অপারেশন-এ একটি পরিকল্পিত লক্ষমাএায় লাইন  ব্যালেন্সিং করা হয় ।
IE

Work Study ওয়ার্ক স্টাডি | IE

What is Work Study ?

ওয়ার্কস্টাডি কি ?
ওয়ার্ক স্টাডি হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতিগত ব্যবস্থা যার মাধ্যামে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে এবং কার্যক্রম পরিচালনার পদ্ধতি ও সম্পদের কার্যকর ব্যবহার উন্নত করতে সহায়তা করে ।

ওয়ার্ক স্টাডি এর উদ্দেশ্য :–

১. কাজটিকে  সহজ করে  এবং অপ্রয়োজনীয় কাজ কমাতে সহায়তা করে ।

২. উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে ।

৩. আদর্শ সময় নির্ধারণ করতে সহায়তা করে ।

৪. ইনপুট সবচেয়ে বেশি কার্যকরভাবে ব্যবহার করে  খরচ কমাতে সহায়তা করে ।

৫. অবস্থার উন্নয়ন করতে সহায়তা করে ।

৬. গুণগত মান ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে সহায়তা করে ।

৭. মানুষের কাজের মূল্যায়ন ঘটায় ।

ওয়ার্ক স্টাডি বিভাগের কার্যাবলী:-

ওয়ার্ক স্টাডি ডিপার্টমেন্ট পোশাক শিল্পে আসার পর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পোশাক শিল্পের উত্পাদনশীলতার মাত্রা উন্নত করে ।

সাধারণত লাইন চীফ,সুপারভাইজার ও উত্পাদনের পরিচালকেরা সারাদিন উৎপাদন বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকেন । তাদের মনোযোগ  শুধুমাত্র ইনপুট, আউটপুট এবং ডেলিভারিতে কিন্তু তারা উত্পাদনশীলতা উন্নত করার দিকে লক্ষ রাখতে পারেন না। তাই উত্পাদনশীলতা উন্নত করার জন্য পোশাক শিল্পে প্রয়োজন হয় ওয়ার্ক স্টাডি ডিপার্টমেন্ট। আর ওয়ার্ক স্টাডি ছাড়া উত্পাদনশীলতা উন্নত করা সম্ভব নয়।

ওয়ার্ক স্টাডির ইতিহাসঃ-

হেনলি ওয়াল্টারঃ-
হেনলি ওয়ার্ক স্টাডির প্রথম বৃত্তিক ছিলেন । তিনি ছিলেন একজন ইংরেজ কৃষক। তিনি ওয়ার্ক স্টাডির পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করেন এবং  কিভাবে এই পদ্ধতির  উন্নতি করা যায় সে সম্পর্কে অধ্যয়ন করেন।

(F.W Taylor) এফ.ডব্লই টেলরঃ-
টেলর  এক জন আমেরিকান মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এবং তার চাওয়া ছিল শিল্প দক্ষতা উন্নত করার জন্য।  তিনি "বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক" হিসেবে বিবেচিত এবং প্রথম ব্যবস্থাপনা পরামর্শদাতা হিসাবে  স্মরণীয় হয়ে আছেন। টেলর এর  প্রধান নীতি ছিল "একটি ন্যায্য দিনের জন্য একটি ন্যায্য দিনের কাজ দিতে ”

ওয়ার্ক স্টাডির কৌশলঃ-
ওয়ার্ক স্টাডিতে  দুই -ধরনের কৌশল আছে যা হচ্ছে :-

১.Method Study (মেথড স্টাডি)

২.Work Measurement (ওয়ার্ক মেযারমেন্ট)

মেথড স্টাডি ( Method Study):-
Method Study হচ্ছে এমন একটা  স্টাডি যা নিয়মতান্তিক ভাবে বিস্তারিত সকল বিবরনী এবং সমালোচনা মূলক পরীক্ষা করে  এবং এর উপায়ে উক্ত কাজটিকে সহজ ও  সুন্দর ভাবে উন্নতি সাধন করতে সহায়তা করে ।

কাজ পরিমাপ (Work Measurement):-
কাজ পরিমাপ করতে প্রযুক্তির  যে প্রয়োগ স্থাপন করার পরিকল্পনা করা হয় তাকে কাজ পরিমাপক বলে।

কাজ পরিমাপের উদ্দেশ্য :-

১. কাজ করতে / কাজের বিষয়বস্তুর পরিমাপ করা ।

২. সময় নির্ধারন করা ।

৩.বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কাজ পরিমাপ পরিচালনা করাই এর মূল শর্ত ।

কাজ পরিমাপের উপকারিতা:-

১. লাইনের Target নির্ধারন করতে সহায়তা করে।

২. কার্মক্ষমতা / কর্মদক্ষতা হিসাব করতে সহায়তা করে।

৩. খরচের  পরিমান নির্ধারন করতে সহায়তা করে।

৪. জনশক্তি  প্রয়োজন অনুযায়ী বরাদ্দকরন করা ।

৫. উৎপাদনের পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণ করা ।

Time Study (সময়ের মাপন):-

Time Study- হচ্ছে কাজ পরিমাপ করার একটি কৌশল যেখানে সময়কে লিপিবদ্ধকরে কাজ করা হয় । একটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করতে বা নির্দিষ্ট অবস্থার অধীনে কাজের সকল উপাদানগুলোর কাজ সঠিকভাবে হচ্ছে কি না তা বিশ্লেষন করে দেখা হচ্ছে Time Study.

Capacity Study(কার্য ক্ষমতা স্টাডি):-

Capacity Study-হচ্ছে এমন একটা স্টাডি যেখানে একজন  মেশিন অপারেটর প্রতি ঘন্টায় কত পিছ কাজ সম্পূর্ণ করতে পারবে তারই একটা পূর্ণাঙ্গ  চিত্র বা ধারনা পাওয়া যায় । এই ধারণক্ষমতার উপর বৃত্তি করে কাজ করলে অবস্থার অনেকটা  উন্নত করতে সহায়তা করে ।

Standard Minute Value (আর্দশ মিনিটের মূল্য ):-

SMV- হচ্ছে একটি গার্মেন্টস বা  একটি প্রসেস - এ একজন আদর্শ  অপারেটর  আদর্শ  পরিবেশে সাবলিল ভাবে কাজ করতে যে সময় লাগে তাকে SMV বা আর্দশ মিনিটের মূল্য বলে । SMV- সব সময় আদর্শতা মানে চলে ।

আদর্শ ওয়ার্করঃ- 
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি কোন ওয়ার্কর নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন করতে পারে তবে তাকে একজন আদর্শ ওয়ার্কর বলে ।

5-S  কি?

১. Sort (বাছাই করা) :- কর্মক্ষেত্র থেকে অপ্রয়োজনীয় উপকরন অপসারন করা ।

২. Set in Order (ক্রম অনুসারে সাজানো ):- সুশৃঙ্খল ও সংগঠিতভাবে প্রতিটি  প্রয়োজনীয় উপকরন সাজিয়ে রাখা ।

৩.Shine (চক চক / পরিষ্কার করা):-ক্রমাগত পরিষ্কার অবস্থায় সরঞ্জাম বা যন্ত্রপাতি রাখা এবং একটি সুন্দর সাজানো ও গোছানো কর্মক্ষেত্রে তৈরি করা ।

৪. Standardize ( মান নির্ধারন করা ):- সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে কাজ করতে হবে এবং কর্মস্থলের পরিবেশ বজায় রাখতে হবে ।

৫. Sustain (বজায় রাখা ):-নিয়মিত ভাবে উপরের সব গুলো  পয়েন্টে পর্যবেক্ষণ করতে হবে  এবং সবগুলো নিয়ম ধরে রাখতে হবে ।

What is Kaizen (কাইজেন কি?)

কাইযেন—জাপানি ব্যবস্থাপনা

1. Kaizen-হচ্ছে ক্রমাগত উন্নতি করার অভ্যাস।

2. ভাল পদ্ধতিতে ভালো ফল নিয়ে আসবে।

3.  নিজের বর্তমান পরিস্থিতি উপলব্ধি করা।

4.  তথ্য দিয়ে কথা বলুন এবং  তথ্যগুলো দিয়ে পরিচালনা করুন।

5.  সমস্যাটির মূল কারণ কি তা জানার সাথে সাথে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

6. একটা দল হিসেবে কাজ করতে হবে।

7. Kaizen-এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল যে, ছোট ছোট পরিবর্তন থেকে অনেক বড় ফলাফল আসে।

KAI      =   CHANGE (পরিবর্তন)

ZEN     =    GOOD (ভাল)

 "CHANGE FOR THE BETTER"("ভালোর জন্য পরিবর্তন")

8.  Kaizen = Continuous Improvement (ক্রমাগত উন্নতি)

9. Kaizen - দ্বারা! সবাই!প্রতিদিন! সর্বত্র

Line Setting:-

প্রতিদিন কাজ শুরু করার আগে চেক করে দেখতে হবে লে-আউট অনুসারে মেশিন,অপারেটর,হেলপার লাইন চীফ এবং সুপারভাইজার  এরা সকলে উপস্থিত আছে কি না । যদি সকল লোক উপস্থিত থাকে তবে বুঝতে হবে উক্ত লাইনটি সুন্দরভাবে সেটিং আছে।

Line Balancing:-

প্রত্যেক অপারেটরকে সমানভাবে কাজ করতে হবে । একজনের কাজের জন্য অন্য কেউ বসে থাকতে পারবেনা । একজনের কাজ যেন অন্যের কাছে বোঝা স্বরুপ না হয় । যদি এমন না হয় তাহলে বুঝতে হবে লাইন ব্যালেন্সিং ঠিক আছে।

লাইন ব্যালেন্সিং হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ যা সঠিক সময়ে করতে না পারলে উৎপাদনের কাজে অসুবিদা হয়।

লাইন ব্যালেন্সিং করা না থাকলে প্রতিটি অপারেশন থেকে সমান পরিমান উৎপাদন পাওয়া যাবেনা । কিছু অপারেশন-এ স্তুপ আকারে মাল জমা থাকবে আবার কিছু অপারেশন-এ কম পরিমান মাল থাকবে এতে করে উৎপাদনের অসুবিদা হয়। এই সমস্যা দূরকরার জন্য লাইনের প্রতিটি অপারেশন-এ একটি পরিকল্পিত লক্ষমাএায় লাইন  ব্যালেন্সিং করা হয় ।

কোন মন্তব্য নেই: