KPI হচ্ছে এমন একটা মার্জিন স্কেল যার নিচে নামলে কোম্পানি লস হতে পারে তাই সেই মানের পরিমান গুলো সেট করা
যা কোম্পানির জন্য খুব দরকার এবং গুরুত্বপূর্ণ চাইলে সকল বিভাগের জন্যও করতে পারেন। তাতে আরও ভালো।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি
- Factory Efficiency set (IE)
- Departmental Efficiency set (IE)
- Defect Rating set (QC)
- Absent Rating set (HR)
- Manpower Migration Rating set (HR)
- Machines breakdown Rating set ( Maintenance)
- Repack Rating (QC)
এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ
এগুলো মান এমন ভাবে সেট করতে হবে যার মার্জিন পয়েন্ট ক্রস করলেই কোম্পানির জন্য বিপদজনক।যেমন -
- Store (Department)
- Use Accessories ( Departmental)
- Use Machine Prats ( Maintenance)
- Improvement ( IE)
- Waste Time (IE)
- Waste Materials (IE)
- Reduce NPT ( Line or Department wise) (IE)
- Reduce Overtime (IE)
- Sample Development (PD)
অনেকে মনে করেন এগুলো কোনো কাজেরই অংশ নয়। কিন্তু আপাত দৃষ্টিতে মনে না হলেও এগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং লাভের অংশ বাড়িয়ে দেয়। কি করে তাই ভাবছেন?
ধরেণ আগে ১০ রিম পেপার লাগতো; এখন ৯ রিম হলেই চলে কারণ ভুল প্রিন্ট দেয় না পেপার নষ্ট হয় না এই টাকা লাভের অংশ হয়ে জমা হবে। প্রিন্টার এর কালি আগে ৩ টা লাগতো এখন ২ টা হলেই চলে কারণ গুরুত্বপূর্ণ ছাড়া প্রিন্ট দেয় না এই টাকা লাভের অংশ হয়ে জমা হবে; মেশিন পার্টস আগে বেশি নষ্ট হতো এখন এডভান্স সার্ভিস এর জন্য কম লাগে এই টাকা লাভের অংশ হয়ে জমা হবে; আগে দুইজন মিলে এক কাজ করতো এখন একজনেই পারে তাহলে একজনের বেতন লাভের অংশ হয়ে জমা হবে; আগে এক ঘন্টার ১০ মিনিট লস হতো এখন ৫ মিনিট এই ৫ মিনিটে একটি প্রোডাক্ট বেশি হলে ১০ ঘন্টায় ১০ টি ২৬ দিনে ২৬x ১০= ২৬০ টি যা লাভের অংশ হয়ে জমা হবে।
আগে ১০০ পিচ এর মধ্যে একটা নষ্ট হতো এখন একটাও নষ্ট হয় না যা লাভের অংশ হয়ে জমা হবে। নতুন সেটিং এর জন্য আগে ৫ ঘন্টা লাগতো এখন ৪ ঘন্টাতেই হয় যা এক ঘন্টা উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় এটাও লাভের অংশ হয়ে জমা হবে; আগে দুই ঘন্টা ওভারটাইমের মধ্য দিয়ে শিপমেন্ট করতে হতো এখন ১ ঘন্টা করেই হয় যা লাভের অংশ হয়ে জমা হবে।
সুতরাং সবকিছুই যদি KPI এর আওতায় আনা যায় তাহলে কোম্পানির জন্য খুবই লাভজনক হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন