টেক্সটাইল টেস্ট গুলির কারন কি কি জেনে নিন | Textile Testing - Textile Lab | Textile Learning Blog
ফিজিক্যাল ল্যাব টেস্টঃ

1.CF to wash: 
ফেব্রিক ধুলে তার কালার ঠিক থাকে কিনা তা জানার জন্য।

2. 5 - times wash:
বিভিন্নজন ধরনের কেমিকাল দ্বারা বা ৫ বার নরমাল ওয়াশে ফেব্রিকের রং এর অবস্থা জানার জন্য। বিদেশী রা খুব কম সময়ের জন্য গার্মেন্টস গুলি পরে তাই আনুমানিক ৫ ওয়াসে কালার কেমন থাকে তা দেখার জন্য বায়ার 5 Time ওয়াস ফাস্টনেস টেস্ট চায়।

3. CF to water:
ডাইড, প্রিন্টেড কাপড়ের রং কতটা পানিতে ঠিক থাকে তা পরীক্ষা করা হয়। অর্থাৎ আফটার ওয়াস ফেব্রিক এর এপিয়ারেন্স টেস্ট করা হয়।

4. Dry Rub, wet Rub:
ঘর্ষণ এর ফলে কাপড়ের রং ওঠে কি না তা জানা যায়। এই ঘর্ষণ ভেজা এবং শুকনো ২ ধরনের কাপড় এর উপর টেস্ট করা হয় বলে ড্রাই ও ওয়েট রাব বলে। এটা কারার কারন হচ্ছে বডি টু ফেব্রিক ফ্রিকশনে কালার কাটে কিনা তা দেখা বডি ভেজা বা শুকনো দুই অবস্থায় তাই এই দুই অবস্থায় টেস্ট করা হয়।

6. cross staining test:
মাল্টি ফেব্রিক বা গার্মেন্টস এর রং ঠিক আছে কিনা বা ওয়াশের পর তা ঠিক থাকে কিনা তা জানার জন্য যে টেস্ট করা হয়। এর করার কারন হলো ব্লেন্ড ফেব্রিক হলে কটন তগেকে ব্লিড করে অন্য ফাইবারে স্টেইন করে কিনা তা দেখা।

7. CF to perspiration:
কালার ফাটনেস টু পারস্পিরেশন। এটি কৃত্তিম ঘাম দ্বারা পরীক্ষা করা হয়। ঘামে ফেব্রিকের রং ঠিক থাকে কিনা জানার জন্য। এটি দুই মিডিয়ায় টেস্টিং করা হয় এসিড এবং এলকালি।  মুল কারন মেইল এর ঘাম এলকালি ফিমেইল এর ঘাম এসিটিক। 

8.CF to saliva:
কালার ফাস্টনেস টু স্যালিভা। এটি করা হয় কিডস গার্মেন্টস এ। বাচ্চাদের মুখের লালা কাপড়ের রং নষ্ট করে কি না তা জানার জন্য এইটি করা হয়। কিডস ওয়ার হলে এই টেস্ট বাধ্যতামূলক।

9. phenolic yellowing test:
এই টেস্ট কোন ফেব্রিকের লটের উপর করা হয়। কারন ফ্যাক্টরিতে অনেক ফেব্রিক রোল অনেক দিন পরে থাকে। এর ফলে ফেব্রিকে একটি ইয়োলোইশ ভাব চলে আসে। যদি কোন ফেব্রিকের লট এই পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হয় তবে তা অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকে। এটি হোয়াইট সেড এর ক্ষত্রে বেশি করা হয়।

10. PH:
ক্ষার শরিরের জন্য খুব মারাত্মক উপাদান। এর মাত্রা ঠিক আছে কি না তা জানতে এই টেস্ট করা হয়। ক্ষারীয় বা এলকালি মিডিয়া চামড়ার ক্ষতি করে আর ফেব্রিক এর সেড নষ্ট করে তাই ফেব্রিক নিউট্রাল কিনা তার জন্য pH চেক করতে হয়।

11. Pilling test:
ফেব্রিকের সাথে অন্য মেটেরিয়াল বা ফেব্রিক ফেব্রিক ঘর্ষণে ফেব্রিকের ছোট ফাইবারগুলো গিট লেগে দানা বাধে। যার ফলে ফেব্রিকের কোয়ালিটি খারাপ হয়। তাই বায়ার এর চাহিদা অনুসারে এই টেস্ট করা হয়। ফ্লিচ জাতীয় কাপড়ে এই টেস্টিং করা হয়।

12. Bursting test :
ফেব্রিক বা গার্মেন্টস এর কত টুকু চাপ সহ্য করতে পারবে বা কত প্রেসারে এটি ছিঁড়ে যাবে তা নির্নয়ের জন্য। নীট ফেব্রিক এর জন্য এই টেস্টিং বাধ্যতামূলক।

13.  CF to light :
কাপড়ের রং আলোতে বা রোদে রাখলে তা কত টুকু ঠিক থাকে তা জানার জন্য যে পরীক্ষা করা হয়।

14. Spirallity test:
এর জন্য প্রথমে গার্মেন্টস ওয়াশের পূর্বেএর ডাইমেনশন নেওয়া হয়। আবার ওয়াশের পরেও নেওয়া হয়। ওয়াশের পর গার্মেন্টস সিম বা শেলাই বরাবর কিছুটা বেকে যায়। একে ফেব্রিকের স্পাইরাল ধর্ম বলে। আর এটি নির্নয়ের টেস্টকে স্পাইরালিটি টেস্ট বলে। একে টুইস্টিং টেস্ট ও বলে।

15. Sublimation test:
কেয়ার লেবেলের রং ঠিক থাকে কিনা তা জানার জন্য করা হয়। কেয়ার লেবেলকে শুকনা ও ভেজা গার্মেন্টস এর সাথে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পরীক্ষা করা হয়।

16. Light box test:
এই টেস্টের সাহায্যে ফেব্রিকের সেড ঠিক আছে কিনা, ফেব্রিকে অপ্টিকাল ব্রাইটেনিং এজেন্ট আছে কি না। তা পরীক্ষা করা হয়।

17. Formaldihide, APEO, AZO, NPEO Test  :
উপরোক্ত ক্যামিকেল গুলি হেজার্ডাস ক্যামিকেল এবং এই গুলি হিউম্যান এর জন্য ক্ষতিকারক আর এই কন্টামিনেশনের কারন হচ্ছে ডাইজ, এক্সোলারিস তাই ফেব্রিকে ক্যামিকেল কন্টামিনেশন  আছে কিনা তার জন্য এই ক্যামিকেল গুলি চেক করা হয়।

Aivy Khan

টেক্সটাইল টেস্ট গুলির কারন কি কি জেনে নিন | Textile Testing

ফিজিক্যাল ল্যাব টেস্টঃ

1.CF to wash: 
ফেব্রিক ধুলে তার কালার ঠিক থাকে কিনা তা জানার জন্য।

2. 5 - times wash:
বিভিন্নজন ধরনের কেমিকাল দ্বারা বা ৫ বার নরমাল ওয়াশে ফেব্রিকের রং এর অবস্থা জানার জন্য। বিদেশী রা খুব কম সময়ের জন্য গার্মেন্টস গুলি পরে তাই আনুমানিক ৫ ওয়াসে কালার কেমন থাকে তা দেখার জন্য বায়ার 5 Time ওয়াস ফাস্টনেস টেস্ট চায়।

3. CF to water:
ডাইড, প্রিন্টেড কাপড়ের রং কতটা পানিতে ঠিক থাকে তা পরীক্ষা করা হয়। অর্থাৎ আফটার ওয়াস ফেব্রিক এর এপিয়ারেন্স টেস্ট করা হয়।

4. Dry Rub, wet Rub:
ঘর্ষণ এর ফলে কাপড়ের রং ওঠে কি না তা জানা যায়। এই ঘর্ষণ ভেজা এবং শুকনো ২ ধরনের কাপড় এর উপর টেস্ট করা হয় বলে ড্রাই ও ওয়েট রাব বলে। এটা কারার কারন হচ্ছে বডি টু ফেব্রিক ফ্রিকশনে কালার কাটে কিনা তা দেখা বডি ভেজা বা শুকনো দুই অবস্থায় তাই এই দুই অবস্থায় টেস্ট করা হয়।

6. cross staining test:
মাল্টি ফেব্রিক বা গার্মেন্টস এর রং ঠিক আছে কিনা বা ওয়াশের পর তা ঠিক থাকে কিনা তা জানার জন্য যে টেস্ট করা হয়। এর করার কারন হলো ব্লেন্ড ফেব্রিক হলে কটন তগেকে ব্লিড করে অন্য ফাইবারে স্টেইন করে কিনা তা দেখা।

7. CF to perspiration:
কালার ফাটনেস টু পারস্পিরেশন। এটি কৃত্তিম ঘাম দ্বারা পরীক্ষা করা হয়। ঘামে ফেব্রিকের রং ঠিক থাকে কিনা জানার জন্য। এটি দুই মিডিয়ায় টেস্টিং করা হয় এসিড এবং এলকালি।  মুল কারন মেইল এর ঘাম এলকালি ফিমেইল এর ঘাম এসিটিক। 

8.CF to saliva:
কালার ফাস্টনেস টু স্যালিভা। এটি করা হয় কিডস গার্মেন্টস এ। বাচ্চাদের মুখের লালা কাপড়ের রং নষ্ট করে কি না তা জানার জন্য এইটি করা হয়। কিডস ওয়ার হলে এই টেস্ট বাধ্যতামূলক।

9. phenolic yellowing test:
এই টেস্ট কোন ফেব্রিকের লটের উপর করা হয়। কারন ফ্যাক্টরিতে অনেক ফেব্রিক রোল অনেক দিন পরে থাকে। এর ফলে ফেব্রিকে একটি ইয়োলোইশ ভাব চলে আসে। যদি কোন ফেব্রিকের লট এই পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হয় তবে তা অনেক দিন পর্যন্ত ভাল থাকে। এটি হোয়াইট সেড এর ক্ষত্রে বেশি করা হয়।

10. PH:
ক্ষার শরিরের জন্য খুব মারাত্মক উপাদান। এর মাত্রা ঠিক আছে কি না তা জানতে এই টেস্ট করা হয়। ক্ষারীয় বা এলকালি মিডিয়া চামড়ার ক্ষতি করে আর ফেব্রিক এর সেড নষ্ট করে তাই ফেব্রিক নিউট্রাল কিনা তার জন্য pH চেক করতে হয়।

11. Pilling test:
ফেব্রিকের সাথে অন্য মেটেরিয়াল বা ফেব্রিক ফেব্রিক ঘর্ষণে ফেব্রিকের ছোট ফাইবারগুলো গিট লেগে দানা বাধে। যার ফলে ফেব্রিকের কোয়ালিটি খারাপ হয়। তাই বায়ার এর চাহিদা অনুসারে এই টেস্ট করা হয়। ফ্লিচ জাতীয় কাপড়ে এই টেস্টিং করা হয়।

12. Bursting test :
ফেব্রিক বা গার্মেন্টস এর কত টুকু চাপ সহ্য করতে পারবে বা কত প্রেসারে এটি ছিঁড়ে যাবে তা নির্নয়ের জন্য। নীট ফেব্রিক এর জন্য এই টেস্টিং বাধ্যতামূলক।

13.  CF to light :
কাপড়ের রং আলোতে বা রোদে রাখলে তা কত টুকু ঠিক থাকে তা জানার জন্য যে পরীক্ষা করা হয়।

14. Spirallity test:
এর জন্য প্রথমে গার্মেন্টস ওয়াশের পূর্বেএর ডাইমেনশন নেওয়া হয়। আবার ওয়াশের পরেও নেওয়া হয়। ওয়াশের পর গার্মেন্টস সিম বা শেলাই বরাবর কিছুটা বেকে যায়। একে ফেব্রিকের স্পাইরাল ধর্ম বলে। আর এটি নির্নয়ের টেস্টকে স্পাইরালিটি টেস্ট বলে। একে টুইস্টিং টেস্ট ও বলে।

15. Sublimation test:
কেয়ার লেবেলের রং ঠিক থাকে কিনা তা জানার জন্য করা হয়। কেয়ার লেবেলকে শুকনা ও ভেজা গার্মেন্টস এর সাথে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পরীক্ষা করা হয়।

16. Light box test:
এই টেস্টের সাহায্যে ফেব্রিকের সেড ঠিক আছে কিনা, ফেব্রিকে অপ্টিকাল ব্রাইটেনিং এজেন্ট আছে কি না। তা পরীক্ষা করা হয়।

17. Formaldihide, APEO, AZO, NPEO Test  :
উপরোক্ত ক্যামিকেল গুলি হেজার্ডাস ক্যামিকেল এবং এই গুলি হিউম্যান এর জন্য ক্ষতিকারক আর এই কন্টামিনেশনের কারন হচ্ছে ডাইজ, এক্সোলারিস তাই ফেব্রিকে ক্যামিকেল কন্টামিনেশন  আছে কিনা তার জন্য এই ক্যামিকেল গুলি চেক করা হয়।

Aivy Khan

কোন মন্তব্য নেই: