ডমেস্টিক স্রিংকেজ টেস্ট প্রসেডিওর - Domestic / Shrinkage Test)
উদ্দেশ্য ও সুবিধাঃ
ফ্যাক্টরির উৎপাদিত গার্মেন্টস সমূহ কাস্টমার ব্যবহার পরবর্তী ওয়াশের স্রিংকেজ টলারেন্স ঠিক রাখার লক্ষ্যে ডমেস্টিক/স্রিঙ্ক্যাজ টেস্ট করার জন্য নির্দিষ্ট ওয়ার্ক প্রসেস নির্ধারন করেছে যা ফ্যাক্টরি সমূহের গুনগত মান সম্পন্ন গার্মেন্টস উৎপাদনের যথার্থতা প্রমান করে।
দায়বদ্ধতাঃ
এই স্রিংকেজ টেস্ট প্রসিডিউর পালন করা ও বজায় রাখার জন্য রেস্পন্সিবল থাকবেন যথাক্রমেঃ
১. টেকনিক্যাল ডিপার্টমেন্ট
২.প্রোডাকশন ডিপার্টমেন্ট
৩. কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট
৪.ওয়াশিং/ল্যাব সেকশন-এর দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণ।
স্রিংকেজ টেস্টের কার্যপ্রনালীঃ
১. কালার ওয়াইজ সাইজ সেট স্যাম্পল রিসিভ করার পর গার্মেন্টস ওয়াশে আগে বায়ার রিকোয়ারমেন্ট পয়েন্ট অনুযায়ী ম্যাজারমেন্ট করে তা রেকর্ড রাখতে হবে ।
২. বায়ার এপ্রোভ রেসিপি অনুযায়ী ওয়াশ করে ম্যাজারমেন্ট করে তার রেজাল্ট রেকর্ড রাখতে হবে ।
৩. আয়রনের এপ্রোভ প্যাটার্ন বোর্ড দিয়ে আয়রন করে ম্যাজারমেন্ট করে রেকর্ড সংরক্ষণ করে তা ডমেস্টিক ওয়াশ টেস্ট-এর জন্য ল্যাব-এ পাঠাতে হবে।
৪. কেয়ার লেবেল ইন্সট্রাকশন/নির্দেশনা অনুযায়ী গার্মেন্টস পুনঃরায় ডমেস্টিক টেস্ট-এর জন্য ওয়াশ করতে হবে।
৫. বায়ার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী সকল ম্যাজারমেন্ট পয়েন্ট চেক করে গার্মেন্টস স্রিঙ্ক্যাজ রিপোর্ট করতে হবে এবং যদি কোন সমস্যা পাওয়া যায় টেকনিক্যাল ম্যানেজার ও কোয়ালিটি হেড-এর সাথে পরামর্শ করে ম্যাজারমেন্ট প্লাস/মাইনাস পয়েন্ট গুলোতে নিটিং চার্ট ঠিক করতে হবে।
৬. সিঙ্ক্যাজ পার্সেন্টেজ (%) টলারেন্সের মধ্যে নিয়ে আসার পর পি.পি মিটিং করে টি.এম/ও.পি.এম এর কাছ থেকে বাল্ক প্রোডাকশনের জন্য এপ্রোভাল নিতে হবে।
৭. প্রোডাকশন শুরু করার পর রেনডম কালার ওয়াইজ ডমেস্টিক টেস্ট করে স্রিঙ্ক্যাজ পার্সেন্টেজ (%) টলারেন্সের মধ্যে আছে তা নিশ্চিত করতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন