শ্রম আইন অনুযায়ী কর্মী নিজে চাকুরী ইস্তফা দিলে কি কি সুবিধা পাবেন I Bangladesh labor law - Textile Lab | Textile Learning Blog
কর্মী নিজে চাকুরী ইস্তফা দিলে কি কি সুবিধা পাবেন
প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মীকে নানা কারনে চাকুরী থেকে ইস্তফা দেয়ার প্রয়োজন হয়। সেটা হতে পারে পারিবারিক,শারীরিক সমস্যা বা চাকুরী পরিবর্তনের কারনে।

বাংলাদেশ শ্রম আইনের ২৭ ধারা অনুযায়ী যখন কোন কর্মী চাকুরী থেকে ইস্তফা প্রদান করবেন তখন একজন মানব সম্পদ কর্মীকে তিনটি বিষয় বিবেচনা করতে হবে যেমন:

১। প্রতিষ্ঠানে কোন গ্রাচুইটি পলিসি আছে কি না।

২। চাকুরীর বয়স ৫ বছরের বেশি এবং ১০ বছরের কম কি না।

৩। চাকুরীর বয়স ১০ বছরের বেশি কি না।

১ নম্বর বিষয়টা সর্ব প্রথমে আলোচনা করা যাক। কেন বলা হল যে প্রতিষ্ঠানে গ্রাচুইটি পলিসি আছে কি না কারন হল যদি কোন প্রতিষ্ঠানে গ্রাচুইটি পলিসি থাকে, তবে প্রতিষ্ঠানে যদি কোন কর্মী ৬ মাস বা তার বেশি সময় কাজ করে থাকেন তাহলে উক্ত কর্মী প্রতিষ্ঠানে প্রতি বছর কাজের জন্য ৩০ দিনের মজুরী পাবেন। আর যদি প্রতিষ্ঠানে গ্রাচুইটি পলিসি না থাকে তবে ৫ বছরের একদিন কম কাজ করলে আপনি কর্মীকে একটা প্যাকেট দিয়ে বলবেন যে আমরা প্যাকেট দিলাম আপনি মুড়ি কিনে খেতে খেতে বাসায় চলে যান কারন তিনি কিছুই পাইবার অধিকারী হইবেন না।

২ নম্বর বিষয় হল ৫ বছরের বেশি এবং ১০ বছরের কম হলে প্রতি বছরের কাজের জন্য ১৪ দিনের করে মজুরী পাবেন। তবে যদি গ্রাচুইটি পলিসি থাকে সেক্ষেএে প্রতি বছর কাজের জন্য ৩০ দিনের মজুরী পাবেন।

৩ নম্বর বিষয়টা হল ১০ বছরের বেশি সময় কাজ করেছেন কি না। ১০ বছরের বেশি সময় কাজ করলে একজন কর্মীকে প্রতি বছর কাজের জন্য ৩০ দিনে মজুরী প্রদান করতে হবে। তবে গ্রাচুইটি পলিসি থাকলে প্রতি বছরের কাজের জন্য ৪৫ দিনের মজুরী পাবেন।

★একই সাথে কোন কর্মী গ্রাচুইটি এবং সার্ভিস বেনিফিট পাবেন কি না?

একটা বিষয় হল গ্রাচুইটি এবং সার্ভিস বেনিফিট এর মধ্যে টাকার পরিমানে যেটি বেশি হবে সেটা পাবেন।

★অনেকে প্রশ্ন করেন যে মূল মজুরী পাবেন না গড় মজুরী পাবেন?
বিনা চিন্তায় বলে দিতে পারেন যে মূল মজুরীর সম-পরিমান অর্থ পাবেন।

শ্রম আইন অনুযায়ী কর্মী নিজে চাকুরী ইস্তফা দিলে কি কি সুবিধা পাবেন I Bangladesh labor law

কর্মী নিজে চাকুরী ইস্তফা দিলে কি কি সুবিধা পাবেন
প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মীকে নানা কারনে চাকুরী থেকে ইস্তফা দেয়ার প্রয়োজন হয়। সেটা হতে পারে পারিবারিক,শারীরিক সমস্যা বা চাকুরী পরিবর্তনের কারনে।

বাংলাদেশ শ্রম আইনের ২৭ ধারা অনুযায়ী যখন কোন কর্মী চাকুরী থেকে ইস্তফা প্রদান করবেন তখন একজন মানব সম্পদ কর্মীকে তিনটি বিষয় বিবেচনা করতে হবে যেমন:

১। প্রতিষ্ঠানে কোন গ্রাচুইটি পলিসি আছে কি না।

২। চাকুরীর বয়স ৫ বছরের বেশি এবং ১০ বছরের কম কি না।

৩। চাকুরীর বয়স ১০ বছরের বেশি কি না।

১ নম্বর বিষয়টা সর্ব প্রথমে আলোচনা করা যাক। কেন বলা হল যে প্রতিষ্ঠানে গ্রাচুইটি পলিসি আছে কি না কারন হল যদি কোন প্রতিষ্ঠানে গ্রাচুইটি পলিসি থাকে, তবে প্রতিষ্ঠানে যদি কোন কর্মী ৬ মাস বা তার বেশি সময় কাজ করে থাকেন তাহলে উক্ত কর্মী প্রতিষ্ঠানে প্রতি বছর কাজের জন্য ৩০ দিনের মজুরী পাবেন। আর যদি প্রতিষ্ঠানে গ্রাচুইটি পলিসি না থাকে তবে ৫ বছরের একদিন কম কাজ করলে আপনি কর্মীকে একটা প্যাকেট দিয়ে বলবেন যে আমরা প্যাকেট দিলাম আপনি মুড়ি কিনে খেতে খেতে বাসায় চলে যান কারন তিনি কিছুই পাইবার অধিকারী হইবেন না।

২ নম্বর বিষয় হল ৫ বছরের বেশি এবং ১০ বছরের কম হলে প্রতি বছরের কাজের জন্য ১৪ দিনের করে মজুরী পাবেন। তবে যদি গ্রাচুইটি পলিসি থাকে সেক্ষেএে প্রতি বছর কাজের জন্য ৩০ দিনের মজুরী পাবেন।

৩ নম্বর বিষয়টা হল ১০ বছরের বেশি সময় কাজ করেছেন কি না। ১০ বছরের বেশি সময় কাজ করলে একজন কর্মীকে প্রতি বছর কাজের জন্য ৩০ দিনে মজুরী প্রদান করতে হবে। তবে গ্রাচুইটি পলিসি থাকলে প্রতি বছরের কাজের জন্য ৪৫ দিনের মজুরী পাবেন।

★একই সাথে কোন কর্মী গ্রাচুইটি এবং সার্ভিস বেনিফিট পাবেন কি না?

একটা বিষয় হল গ্রাচুইটি এবং সার্ভিস বেনিফিট এর মধ্যে টাকার পরিমানে যেটি বেশি হবে সেটা পাবেন।

★অনেকে প্রশ্ন করেন যে মূল মজুরী পাবেন না গড় মজুরী পাবেন?
বিনা চিন্তায় বলে দিতে পারেন যে মূল মজুরীর সম-পরিমান অর্থ পাবেন।

কোন মন্তব্য নেই: