মরুর ঢিলেঢালা পোশাক আঙরাখাই - Textile Lab | Textile Learning Blog
মরুর উত্তাপে ঢিলেঢালা আঙরাখাই সেরা পোশাক: গবেষণা

একটি গবেষণায় দেখা গেছে মরুর খরতাপ ঠেকানোর সেরা পোশাক হলো আঙরাখা। বেদুইন ও তুয়ারেগদের মতো মরুভূমির বাসিন্দাদের ঐতিহ্যবাহী এ পোশাকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো, এই পোশাকগুলো শরীরের প্রায় পুরোটা আবৃত করে রাখে। 


চলতি গ্রীষ্মে বিশ্বব্যাপী তাপপ্রবাহ অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। টানা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছে চড়া তাপমাত্রা। সমস্যা আরও তীব্র হয়েছে চলমান খরায়। কারণ শুকনো মাটি বাষ্পীভবনের মাধ্যমে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে অবদান রাখতে পারছে না।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বদলে যাওয়া বায়ুমণ্ডলীয় স্রোত প্রবাহ আফ্রিকার মরুভূমির বাতাসকে আইবেরিয়ান উপদ্বীপ পর্যন্ত পাঠিয়েছে। এর ফলে অর্ধেক ইউরোপ পরিণত হয়েছে অসহনীয় উত্তপ্ত চুল্লিতে।

তাই সরকার, বিভিন্ন কোম্পানি, এনজিও ও অন্যান্য সামাজিক এজেন্টরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের প্রতিকারের বিষয়ে একমত হলেও, তার মধ্যেই স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যেতে হবে দীর্ঘদিন ধরে ভুগতে থাকা সাধারণ মানুষদের। 

আর স্বাভাবিক কাজকর্ম চালানোর জন্য প্রয়োজন এই তীব্র গরমের উপযোগী পোশাক। বিজ্ঞান বলছে, মরু এলাকার পোশাকই এই আবহাওয়ার জন্য সবচেয়ে উপযোগী। 

ওই অঞ্চলে চলতি গ্রীষ্মের অস্বাভাবিক এই তাপপ্রবাহের কিছুটা যেহেতু আফ্রিকার মরুভূমি থেকে আসে, তাই অঞ্চলটির বাসিন্দাদের পোশাক হতে পারে এই গরম ঠেকানোর অন্যতম হাতিয়ার। কারণ এ অঞ্চলের পোশাক তৈরি হয় গরম সহ্য করার উপযোগী করে।

বেদুইন ও তুয়ারেগদের মতো মরুভূমির বাসিন্দাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো, এই পোশাকগুলো শরীরের প্রায় পুরোটা আবৃত করে রাখে। 

পোশাকগুলো অনেকসময় গাঢ় রঙেরও হয়ে থাকে। এই পোশাকে যে গরমে স্বস্তি দিতে সক্ষম, এ দাবির দৃঢ় বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে।

সম্প্রতি এ বিষয়ে বিজ্ঞান জার্নাল 'নেচার'-এ একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। মরুভূমির তীব্র উত্তাপে কোন ধরনের পোশাক সবচেয়ে উপযুক্ত, তা দেখার জন্য ১৯৮০-র দশকে পরীক্ষানিরীক্ষা চালান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক রিচার্ড টেলর ও ভার্জিনিয়া ফিঞ্চ এবং তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের আমিরাম শকোলনিক ও আরিয়েহ বোরুত।

গবেষণাটি করার জন্য তারা একজন স্বেচ্ছাসেবককে চারটি ভিন্ন পোশাক পরে দুপুরের দিকে খর রোদে মরুভূমিতে দাঁড়াতে বলেছিলেন। পোশাকগুলো হলো—একটি কালো রঙের বেদুইন পোশাক, একটি সাদা রঙের বেদুইন পোশাক, একটি বাদামি সামরিক ইউনিফর্ম এবং সবশেষে শুধু হাফপ্যান্ট পরে খালি গায়ে। 

গবেষকদের ধারণা ছিল কয়েক শতাব্দী পুরোনো বেদুইন পোশাকগুলো মরুর খরতাপকে ভালোই সামাল দিতে পারবে। যদিও পশ্চিমাদের ধারণা সম্ভবত এর উল্টোটাই।

যাহোক, ওই স্বেচ্ছাসেবক দক্ষিণ ইসরায়েলের নেগেব মরুভূমিতে ৩০ মিনিটের চারটি সেশনে একেক পোশাক পরে দাঁড়ান। পরীক্ষাটির ফলাফল নিচে তুলে ধরা হলো।

ইউনিফর্ম বা স্যুট

গরম মোকাবিলা করার জন্য পশ্চিমা ফর্মাল পোশাক একেবারেই বাস্তবসম্মত নয়। উচ্চ তাপমাত্রা থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য আমাদের শরীরের প্রধান হাতিয়ার হলো ঘাম। 

ঘাম বাষ্পীভূত হয়ে আমাদেরকে অতিরিক্ত তাপ থেকে বাঁচায়। কিন্তু এই বাষ্পীভবন দ্রুত ঘটানোর জন্য আমাদের শরীরের চারপাশে যতটা সম্ভব বেশি পরিমাণে বাতাস প্রয়োজন। বলার অপেক্ষা রাখে না যে স্যুট বা ইউনিফর্ম প্রায় বায়ুপ্রবাহকে প্রায় পুরোপুরি আটকে দেয়।

এছাড়াও স্যুট বা ইউনিফর্ম যদি গাঢ় রঙের হয় তবে এর ফ্যাব্রিক সূর্যের তাপ শুষে নেয়। তারপর সেই তাপ সরাসরি আমাদের শরীরে পাঠিয়ে দেয়। অতএব, বুঝতেই পারছেন,গরমের দিনে এরচেয়ে খারাপ পোশাক আর হতে পারে না।

শর্টস

তীব্র গরম থেকে নিস্তার পেতে ভালো বিকল্প হতে পারে খুব কম পোশাক পরা কিংবা কিছুই না পরা। আমাদের ত্বক বাইরের বাতাসের সংস্পর্শে থাকে, যা আমাদের ঘামকে বাষ্পীভূত করে এবং শরীর ঠান্ডা করে। 

তবে এনভায়রনমেন্টাল ফিজিওলজি অ্যান্ড আর্গোনোমিকস-এর অধ্যাপক জর্জ হ্যাভেনিথ বলেন, শর্টস পরা বা কিছু না পরাটাও খুব একটা ফল দেবে না।

অনেক জায়গায়ই জনসম্মুখে নগ্ন হয়ে যাওয়ার অনুমতি নেই। তাছাড়া আমাদের ত্বক যেন রোদে পুড়ে না যায়, সেটাও খেয়াল রাখতে হবে। সেজন্য কিছু নিরাপত্তামূলক পোশাক পরা প্রয়োজন। 

তাছাড়া সানব্লক (সূর্যতাপ থেকে ত্বক রক্ষার ক্রিম বা লোশন) ঘামের উৎপাদনেও প্রভাব ফেলে এবং ঘামকে বাষ্পীভূত করা কঠিন করে তোলে। কাজেই এই পদ্ধতিও বাতিলের খাতায় চলে গে।

সাদা বা কালো টিউনিক

টেলর, ফিঞ্চ, শ্‌কোলনিক ও বোরুত গবেষণা শেষে সিদ্ধান্তে আসেন—স্বেচ্ছাসেবকের শরীরের আশপাশে চলাচলকারী বাতাসকে তার পরনের চওড়া টিউনিক বা আঙরাখা ঠান্ডা করে দেয়। পরিধানকারী ও টিউনিজকের নড়াচড়ার কারণে স্বেচ্ছাসেবকের শরীরের চারপাশের বাতাস শীতল হয়। 

টিউনিকের আকৃতির কারণে 'চিমনি প্রভাব'ও সৃষ্টি হয়। এতে বাতাস ওপরে উঠে ফ্যাব্রিক ও ত্বকের মধ্যে সঞ্চালিত হয়। 

এই পোশাক কৃত্রিমভাবে বায়ুপ্রবাহ তৈরি করে। এ কারণে বাতাসহীন দিনে নগ্ন থাকার চেয়েও বেশি শীতলতা দেবে টিউনিক।

গবেষকরা আরও জানান, সাদা-কালো উভয় রঙের পোশাকই সমান কাজ করে। কালো রং বেশি তাপ শোষণ করলেও সেই তাপ ত্বক পর্যন্ত পৌঁছায় না। তাই টিউনিকের ক্ষেত্রে কাপড়ের রং গুরুত্বপূর্ণ নয়। এই পোশাকের ফ্যাব্রিক একটু বেশি পুরু, এ কারণে বেশি তাপ শোষণ করে, যা তাপকে পৌঁছতে বাধা দেয়।

আমাদের প্রেক্ষাপটে বেদুইনদের পোশাক পরা সম্ভব না হলেও ঢিলেঢালা পোশাক পরলে এই তীব্র গরমে আমাদের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে।

সূত্র: এল পাইস

মরুর ঢিলেঢালা পোশাক আঙরাখাই

মরুর উত্তাপে ঢিলেঢালা আঙরাখাই সেরা পোশাক: গবেষণা

একটি গবেষণায় দেখা গেছে মরুর খরতাপ ঠেকানোর সেরা পোশাক হলো আঙরাখা। বেদুইন ও তুয়ারেগদের মতো মরুভূমির বাসিন্দাদের ঐতিহ্যবাহী এ পোশাকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো, এই পোশাকগুলো শরীরের প্রায় পুরোটা আবৃত করে রাখে। 


চলতি গ্রীষ্মে বিশ্বব্যাপী তাপপ্রবাহ অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। টানা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছে চড়া তাপমাত্রা। সমস্যা আরও তীব্র হয়েছে চলমান খরায়। কারণ শুকনো মাটি বাষ্পীভবনের মাধ্যমে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে অবদান রাখতে পারছে না।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বদলে যাওয়া বায়ুমণ্ডলীয় স্রোত প্রবাহ আফ্রিকার মরুভূমির বাতাসকে আইবেরিয়ান উপদ্বীপ পর্যন্ত পাঠিয়েছে। এর ফলে অর্ধেক ইউরোপ পরিণত হয়েছে অসহনীয় উত্তপ্ত চুল্লিতে।

তাই সরকার, বিভিন্ন কোম্পানি, এনজিও ও অন্যান্য সামাজিক এজেন্টরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের প্রতিকারের বিষয়ে একমত হলেও, তার মধ্যেই স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যেতে হবে দীর্ঘদিন ধরে ভুগতে থাকা সাধারণ মানুষদের। 

আর স্বাভাবিক কাজকর্ম চালানোর জন্য প্রয়োজন এই তীব্র গরমের উপযোগী পোশাক। বিজ্ঞান বলছে, মরু এলাকার পোশাকই এই আবহাওয়ার জন্য সবচেয়ে উপযোগী। 

ওই অঞ্চলে চলতি গ্রীষ্মের অস্বাভাবিক এই তাপপ্রবাহের কিছুটা যেহেতু আফ্রিকার মরুভূমি থেকে আসে, তাই অঞ্চলটির বাসিন্দাদের পোশাক হতে পারে এই গরম ঠেকানোর অন্যতম হাতিয়ার। কারণ এ অঞ্চলের পোশাক তৈরি হয় গরম সহ্য করার উপযোগী করে।

বেদুইন ও তুয়ারেগদের মতো মরুভূমির বাসিন্দাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো, এই পোশাকগুলো শরীরের প্রায় পুরোটা আবৃত করে রাখে। 

পোশাকগুলো অনেকসময় গাঢ় রঙেরও হয়ে থাকে। এই পোশাকে যে গরমে স্বস্তি দিতে সক্ষম, এ দাবির দৃঢ় বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে।

সম্প্রতি এ বিষয়ে বিজ্ঞান জার্নাল 'নেচার'-এ একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। মরুভূমির তীব্র উত্তাপে কোন ধরনের পোশাক সবচেয়ে উপযুক্ত, তা দেখার জন্য ১৯৮০-র দশকে পরীক্ষানিরীক্ষা চালান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক রিচার্ড টেলর ও ভার্জিনিয়া ফিঞ্চ এবং তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের আমিরাম শকোলনিক ও আরিয়েহ বোরুত।

গবেষণাটি করার জন্য তারা একজন স্বেচ্ছাসেবককে চারটি ভিন্ন পোশাক পরে দুপুরের দিকে খর রোদে মরুভূমিতে দাঁড়াতে বলেছিলেন। পোশাকগুলো হলো—একটি কালো রঙের বেদুইন পোশাক, একটি সাদা রঙের বেদুইন পোশাক, একটি বাদামি সামরিক ইউনিফর্ম এবং সবশেষে শুধু হাফপ্যান্ট পরে খালি গায়ে। 

গবেষকদের ধারণা ছিল কয়েক শতাব্দী পুরোনো বেদুইন পোশাকগুলো মরুর খরতাপকে ভালোই সামাল দিতে পারবে। যদিও পশ্চিমাদের ধারণা সম্ভবত এর উল্টোটাই।

যাহোক, ওই স্বেচ্ছাসেবক দক্ষিণ ইসরায়েলের নেগেব মরুভূমিতে ৩০ মিনিটের চারটি সেশনে একেক পোশাক পরে দাঁড়ান। পরীক্ষাটির ফলাফল নিচে তুলে ধরা হলো।

ইউনিফর্ম বা স্যুট

গরম মোকাবিলা করার জন্য পশ্চিমা ফর্মাল পোশাক একেবারেই বাস্তবসম্মত নয়। উচ্চ তাপমাত্রা থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য আমাদের শরীরের প্রধান হাতিয়ার হলো ঘাম। 

ঘাম বাষ্পীভূত হয়ে আমাদেরকে অতিরিক্ত তাপ থেকে বাঁচায়। কিন্তু এই বাষ্পীভবন দ্রুত ঘটানোর জন্য আমাদের শরীরের চারপাশে যতটা সম্ভব বেশি পরিমাণে বাতাস প্রয়োজন। বলার অপেক্ষা রাখে না যে স্যুট বা ইউনিফর্ম প্রায় বায়ুপ্রবাহকে প্রায় পুরোপুরি আটকে দেয়।

এছাড়াও স্যুট বা ইউনিফর্ম যদি গাঢ় রঙের হয় তবে এর ফ্যাব্রিক সূর্যের তাপ শুষে নেয়। তারপর সেই তাপ সরাসরি আমাদের শরীরে পাঠিয়ে দেয়। অতএব, বুঝতেই পারছেন,গরমের দিনে এরচেয়ে খারাপ পোশাক আর হতে পারে না।

শর্টস

তীব্র গরম থেকে নিস্তার পেতে ভালো বিকল্প হতে পারে খুব কম পোশাক পরা কিংবা কিছুই না পরা। আমাদের ত্বক বাইরের বাতাসের সংস্পর্শে থাকে, যা আমাদের ঘামকে বাষ্পীভূত করে এবং শরীর ঠান্ডা করে। 

তবে এনভায়রনমেন্টাল ফিজিওলজি অ্যান্ড আর্গোনোমিকস-এর অধ্যাপক জর্জ হ্যাভেনিথ বলেন, শর্টস পরা বা কিছু না পরাটাও খুব একটা ফল দেবে না।

অনেক জায়গায়ই জনসম্মুখে নগ্ন হয়ে যাওয়ার অনুমতি নেই। তাছাড়া আমাদের ত্বক যেন রোদে পুড়ে না যায়, সেটাও খেয়াল রাখতে হবে। সেজন্য কিছু নিরাপত্তামূলক পোশাক পরা প্রয়োজন। 

তাছাড়া সানব্লক (সূর্যতাপ থেকে ত্বক রক্ষার ক্রিম বা লোশন) ঘামের উৎপাদনেও প্রভাব ফেলে এবং ঘামকে বাষ্পীভূত করা কঠিন করে তোলে। কাজেই এই পদ্ধতিও বাতিলের খাতায় চলে গে।

সাদা বা কালো টিউনিক

টেলর, ফিঞ্চ, শ্‌কোলনিক ও বোরুত গবেষণা শেষে সিদ্ধান্তে আসেন—স্বেচ্ছাসেবকের শরীরের আশপাশে চলাচলকারী বাতাসকে তার পরনের চওড়া টিউনিক বা আঙরাখা ঠান্ডা করে দেয়। পরিধানকারী ও টিউনিজকের নড়াচড়ার কারণে স্বেচ্ছাসেবকের শরীরের চারপাশের বাতাস শীতল হয়। 

টিউনিকের আকৃতির কারণে 'চিমনি প্রভাব'ও সৃষ্টি হয়। এতে বাতাস ওপরে উঠে ফ্যাব্রিক ও ত্বকের মধ্যে সঞ্চালিত হয়। 

এই পোশাক কৃত্রিমভাবে বায়ুপ্রবাহ তৈরি করে। এ কারণে বাতাসহীন দিনে নগ্ন থাকার চেয়েও বেশি শীতলতা দেবে টিউনিক।

গবেষকরা আরও জানান, সাদা-কালো উভয় রঙের পোশাকই সমান কাজ করে। কালো রং বেশি তাপ শোষণ করলেও সেই তাপ ত্বক পর্যন্ত পৌঁছায় না। তাই টিউনিকের ক্ষেত্রে কাপড়ের রং গুরুত্বপূর্ণ নয়। এই পোশাকের ফ্যাব্রিক একটু বেশি পুরু, এ কারণে বেশি তাপ শোষণ করে, যা তাপকে পৌঁছতে বাধা দেয়।

আমাদের প্রেক্ষাপটে বেদুইনদের পোশাক পরা সম্ভব না হলেও ঢিলেঢালা পোশাক পরলে এই তীব্র গরমে আমাদের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে।

সূত্র: এল পাইস

কোন মন্তব্য নেই: