ফেব্রিক সেড ম্যাচিংয়ের সময় লক্ষনীয় কিছু বিষয়
১. প্রথমে কালার কি হবে বায়ার কে আর প্রাইস কতো সেটা জেনে নিতে হবে। প্রাইসের উপর ডাইজ কোয়ালিটি ডিপেন্ডেবল।
২. ডিপ সেড হলে যে গুলি ডার্ক সেডের ডাইজ যেগুলি সেগুলি চয়েস করতে হয় । অর্থাৎ যাদের কালার ডেপথ বেশি।
৩. লাইট হলে নোভাক্রোন এর মতো দামী কালার গুলি দেয়া হয় । ডিপ হলে মডারেট চাইনিজ ব্রেন্ড গুলি দিয়ে ডাইং করলে সুবিধা হবে।
৪. লাইট সোর্স বলে দিতে হবে, ল্যাবে কি D65,Normal Tube, TL84, Day Light । কারন আপনি ল্যাবে যে সোর্সে ম্যাচ করবেন সেই সোর্স ফ্লোরে ম্যাচ না হলে সেডে মেটামারিজম চলে আসবে।
৫. নতুন ম্যাচিং এর ক্ষত্রে স্টোরে যে ডাইজ বেশি আছে সেটা দিয়ে ম্যাচিং করে নিতে হয় । কোন ডাইজের পরিমাণ কমে গেলে সেটা এবয়েড করা হয়। ডাইজের কনজামশন বেশি হকে পরে ডাইজ সর্টজের জন্য ডাইং স্টপ হয়ে থাকে ।
৬. ফাস্টনেস ভালো চাইলে তখন তাকে ভালো ব্রেন্ড যেমন Huntsman, Dystar এর কালার দেয়া হয় । নরমাল ব্রেন্ড ইউজ করলে ফাস্টনেস খারাপ হবে।
৭. ল্যাব ডিপ যে ডাইজ দিয়ে করা চেস্টা করতে হবে সে ডাইজ গুলি দিয়ে যাতে প্রডাকশন ম্যাচ করা যায়।
৮. স্টোরে ডাইজ স্টক থাকলে তা দিয়ে লোকাল অর্ডার গুলির ফেব্রিক ডাইং করে ফেলতে হবে ।
৯. ফ্রেশ ফেব্রিক রেডি হতে দেরি হলে কালার কম্বিনেশন ম্যাচ করতে সিমিলার যে কোন কন্সট্রাকশনের সেড মিলিয়ে ম্যাচ করে নেয়া যায় পরে অরিজিনাল ফেব্রিকে একটা ট্রায়াল করে নেয়া যায়।
১০. ফেব্রিক সব সময় মাঝখানের দিক দিয়ে কেটে ম্যাচ করা উচিৎ ।
১১. এবজরবেন্সি কম থাকলে সে ফেব্রিক দিয়ে ম্যাচিং করা উচিৎ নয়। এর জন্য ডাইজ ওয়েস্টেজ হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন