ওভেন ডাইং মেশিনের কিছু নির্দেশনাঃ
⚠ AOP All Over Print Machine এর কিছু নির্দেশনাঃ
১. স্টাইলের নাম আর্ট ওয়ার্ক এবং অর্ডারসিটের সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে।
২. বায়ার এর কমেন্ট গুলি চেক করতে হবে।
৩. ডিজাইনের সাথে বায়ারের পিপি স্যাম্পল অথবা স্ট্রাইক অফ মিলিয়ে দেখতে হবে।
৪. ফেব্রিকের জিএসএম চেক করতে হবে।
৫. ফেব্রিকের ডায়া চেক করতে হবে।
৬. চেক বা স্ট্রাইপ হলে রিপিট মেপে দেখতে হবে।
৭. ডাস্টের কারনে মিস প্রিন্ট হয় কিনা তা চেক করে দেখতে হবে।
৮. সেটিং আউট ডিজাইন আউট চেক করতে হবে।
৯. কালার ব্লিডিং অভার লেপিং চেক করতে হবে।
১০. কালার টাচিং এবং লিস্টিং চেক করতে হবে।
১১. ফেব্রিকের ক্রিজ মার্কের ভেতরে প্রিন্ট ঠিক মতো হয় কিনা তা চেক করতে হবে।
১২. টেরি কাপড়ের ক্ষত্রে ও ফ্লিচের ক্ষত্রে লুপের ডিরেকশন চেক দিতে হবে।
১৩. ফ্লিচের ক্ষত্রে ব্রাশ কোয়ালিটি চেক করতে হবে।
১৪. ডাইং সেড চেক করে প্রিন্ট করতে হবে।
⚠ ওয়াস মেশিনের নির্দেশনাঃ -
১. মেশিন রান দিয়ে এয়ার প্রেশার, মেশিনের সমস্যা, স্টিম, ইলেকট্রনিক সমস্যা চেক দিতে হবে।
২. স্টিম লাইন সব অন করে পরে মেইন ভালব খুলতে হবে।
৩. স্টিম টেম্পারেচার ৯৫ সেট করতে হবে।
৪. ফেব্রিকের ব্যাচারে চালালে টেনশন দিতে হবে ব্যাচারে।
৫. RFD ব্যাচার ঠিক আছে কিনা তা চেক দেয়া।
৬. লাইক্রা ফেব্রিকের সেলভেজ এ এবং সুইং জয়েনের পর ক্লিপ মারতে হবে, এবং সিলিন্ডার পার হলে তা খুলে ফেলতে হবে।
৭. সেলাই ফাটা থাকলে তা সেলাই দেয়া।
৮. রেপিড এর জন্য সেলভেজ টু সেলভেজ কাপড় দেয়া। কাটা বা হোল থাকলে তা মার্কিং করে দিতে হবে।
৯. কাপড় এর ফল্ট কার্ডে উল্লেখ করে দিতে হবে। ফেব্রিক ডেম্প কিনা, ক্রিজ আছে কিনা চেক দিতে হবে।
⚠ সিনজিং ডিসাইজিং এর নির্দেশনাঃ
১. ফেব্রিক লে দেয়ার সময় ফেব্রিকের ভাংগা, লাইন মার্ক, কালি, গ্রিজ, ডায়া -/+,ফেইস ব্যাক চেক করে দেয়া এবং সব সমস্যা কার্ডে লিখে দিতে হবে।
২. থান বাই থান সেলাই ঠিক মতো দিতে হবে কোন সেলাই বাকা হওয়া যাবে না।
৩. মেশিন স্টার্ট এবং ফিলিং দেয়ার আগে চেক করতে হবে কতো সেটিং এ ফেব্রিক চালাতে হবে।
৪. মেশিনের ডিসাইজিং সলিউশন লেভেল, টেম্পারেচার ৫৫° আর pH 5.5 আছে কিনা চেক করে পরে রান দিতে হবে।
৫. ব্যাচার ঠিক মতো আছে কিনা চেক দিতে হবে। ভাংগা ব্যাচারে কাপড় নেয়া নিষেধ।
৬. মেশিনের বার্নার ব্রাশ পরিস্কার আছে কিনা চেক দিতে হবে।
৭. চালানোর শেষে ব্যাচার ভালো করে পলি করে একে রোটেশনে লাগাতে হবে।
৮. যে কোন সমস্যা কর্তৃপক্ষ এবং কর্তব্যরত ইনচার্জ কে জানাতে হবে।
⚠ ব্লিচ মেশিনের কিছু নির্দেশনাঃ
১. মেশিন রেডি করে পানি নেয়ার পর স্টিম ব্যাচার
২. ক্যামিকেল ঠিক মতো আছে কিনা লেবেল অপারেটর কর্তিক চেক দেয়া।
৩ ক্যামিকেল সেট আপ ঠিক আছে কিনা চেক করা টাইট্রেশন করা
৪. লিকুইড কস্টিক ঠান্ডা আছে কিনা এবং এর বুম চেক দেয়া।
৫. এয়ার প্রেশার চেক ৫-৭ কেজির ভেতর রাখা।
৬. ব্যাচারে পেচানোর সময় ক্রিজ দেয়া যাবে না।
৭. মেশিনের পিক আপ, প্রেশার টাইম পাম্প ভালো করে চেক দেয়া।
৮. কোয়ালিটি চেক দেয়ার জন্য সেলভেজ টু সেলভেজ কেটে রাখা
৯. সিড পার্টিকেল এবং এবজরবেন্সি চেক করা
১০. Width মেপে তা কার্ডে লিখে দেয়া
১১. ম্যাকানিকাল ইলেক্ট্রিক্যাল প্রবলেম গুলি ইনচার্জ কে জানানো।
১২. মেশিনের আশাপাশের খালি ড্রাম সরিয়ে রাখা।
১৩. প্রতি আধা ঘন্টা পর পর চেক দিতে হবে টাইট্রেশন এবং এর মান খাতায় লিখে রাখতে হবে।
১৪. ব্লিচ এর পর ক্যামিকেল বাথ ভালো করে ওয়াস করে রেখে দিতে হবে
১৫. কোন প্রকার ময়লা পানির ড্রপ পড়া যাবে না।
১৬. মেশিনের ভেতরের ক্লিপ সুতা ময়লা ভালো করে ক্লিন করতে হবে
১৭. স্যাম্পল কাটলে তাতে মার্কিং দিতে হবে ।
১৯. স্যাম্পল চালালে তার দু মাথায় মার্কার দিয়ে লিখে দিতে হবে।
⚠ মার্সারাইজ মেশিনের কিছু নির্দেশনাঃ
১. মেশিন রেডি করে পানি নেয়ার পর স্টিম ব্যাচার
২. ক্যামিকেল ঠিক মতো আছে কিনা লেবেল অপারেটর কর্তিক চেক দেয়া।
৩ ক্যামিকেল সেট আপ ঠিক আছে কিনা চেক করা টাইট্রেশন করা।
৪. লিকুইড কস্টিক ঠান্ডা আছে কিনা এবং এর বুম চেক দেয়া।
৫. এয়ার প্রেশার চেক ৫-৭ কেজির ভেতর রাখা।
৬. ব্যাচারে পেচানোর সময় ক্রিজ দেয়া যাবে না।
৭. মেশিনের পিক আপ, প্রেশার টাইম পাম্প ভালো করে চেক দেয়া।
৮. কোয়ালিটি চেক দেয়ার জন্য সেলভেজ টু সেলভেজ কেটে রাখা।
৯. এবজরবেন্সি, হোয়াইটনেস চেক করা।
১০. Width মেপে তা কার্ডে লিখে দেয়া।
১১. ম্যাকানিকাল ইলেক্ট্রিক্যাল প্রবলেম গুলি ইনচার্জ কে জানানো।
১২. মেশিনের আশাপাশের খালি ড্রাম সরিয়ে রাখা।
১৩. প্রতি আধা ঘন্টা পর পর চেক দিতে হবে টাইট্রেশন এবং এর মান খাতায় লিখে রাখতে হবে।
১৪. মার্সারাইজ এর পর ক্যামিকেল বাথ ভালো করে ওয়াস করে রেখে দিতে হবে
১৫. কোন প্রকার ময়লা পানির ড্রপ পড়া যাবে না।
১৬. মেশিনের ভেতরের ক্লিপ সুতা ময়লা ভালো করে ক্লিন করতে হবে
১৭. স্যাম্পল কাটলে তাতে মার্কিং দিতে হবে ।
১৯. স্যাম্পল চালালে তার দু মাথায় মার্কার দিয়ে লিখে দিতে হবে।
⚠ স্টেনটার মেশিনের কিছু নির্দেশনাঃ
১. সকাল বেলা প্রথমে মেশিনে এয়ার দিয়ে পরিস্কার করতে হবে ডাস্ট ফিল্টার পরিস্কার করতে হবে প্যাডার ক্যামিকেল ট্যাংক পরিস্কার করে চেইন ওয়েলিং করতে হবে।
২. মেশিন অন অফ টাইম রেকর্ড রাখা।
৩. হাতে কি কি ক্যামিকেল আছে কি পরিমান আছে তা চেক করা , ক্যাটায়নিক সফেনার গুলিয়ে রাখা । এসিড এন্টিফোম , ওয়েটিং এজেন্ট স্টক করে রাখা।
৪. প্রতিবার কালার চেইঞ্জ হলে প্যাডার পরিস্কার ওভার ফিড আন্ডার ফিড রোলার পরিস্কার, ফ্রি রোলার গুলি পরিস্কার রাখা।
৫. নিয়মিত বাথ আর এক্সপেন্ডার রোলার ক্লিন করা।
৬. মেশিন চালু করার সময় সামনে পেছনে লোক রাখা।
⚠ সিপিবি মেশিনের কিছু নির্দেশনাঃ
১. সকাল বেলা বাতাস দিয়ে মেশিন পরিস্কার করা।
২. মেশিনের প্রডাকশন অন অফ টাইম রেকর্ড রাখা।
৩. রেসিপি পাবার সাথে প্রতিটি কালার ক্যামিকেল ঠিক মতো মেপে আনা, রেসিপি সিট একবার ক্যাল্কুলেটর দিয়ে চেক করতে হবে।
৪. কালার লেবেল চেক করার সময় ঠিক মতো চেক দিতে হবে।
৫. ক্যামিকেল লেবেল চেক করার সময় ঠিক মতো চেক দিতে হবে।
৬. মেশিন চালানোর আগে বায়ার কন্সট্রাকশন চেক দিতে হবে, প্রোগ্রামআর ব্যাচ কার্ড মিলিয়ে দেখতে হবে।
৭. ডোজিং পাম্পে ৪ঃ১ আছে কিনা তা চেক করতে হবে
৮. প্রতি কালার চালানোর পর মেশিন ক্লিন করতে হবে
৯. চালানোর পর পলি পেচিয়ে দিতে হবে। ১২
১০. প্রতিটি কাপড়ের Start Time Stop Time কার্ডে লিখে রাখতে হবে।
১১. কালার ক্যামিকেল ঠিক মতো ডোজিং হচ্ছে কিনা চেক করা ।
১২. ৫-৭ কেজি এয়ার আছে কিনা চেক দেয়া
১৩. কাপড়ে স্পট ড্রপ আছে না চেক দেয়া
১৪. RFD কাপড়ে ক্রিজ আছে কিনা ক্লিপ আছে কিনা চেক করা।
১৫. কোয়ানটিটি প্রোগ্রাম খাতায় লিখে দিতে হবে।
১৬. ব্যাচ কার্ডে কালার সোয়াচ লাগিয়ে দিতে হবে।
১৭. ডাইং শেষ হলে প্রোগ্রাম খাতায় কেটে দিতে হবে
১৮. হোল থাকলে তা কেটে দিতে হবে।
১৯. মাসে একবার প্যাডার পিকয়াপ চেক দিতে হবে।
২০. যে কোন সমস্যা অফিসার কে জানাতে হবে।
⚠ পিচ মেশিনের কিছু নির্দেশনাঃ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন