আমাদের দেশের টেক্সটাইল এর ম্যাকানিকাল ইলেক্ট্রিক্যাল সমস্যা এবং মালিকদের মন মানুষিকতা - Textile Lab | Textile Learning Blog
আমাদের দেশের টেক্সটাইল এর ম্যাকানিকাল ইলেক্ট্রিক্যাল সমস্যা এবং মালিকদের মন মানুষিকতা

বাংলাদেশের টেক্সটাইল মালিকদের একটা কমন প্রবনতা আছে যে তারা মেক্সিমামি যতোটা প্রডাকশন নিয়ে কিউরিয়াস ততোটা মেশিন নিয়ে তাদের কিউরিওসিটি নাই ।


টেক্সটাইল মিলে যাকেই জিজ্ঞেস করবেন কোন ডিপার্টমেন্টে ধান্দা আছে এক কথায় নতুন জয়েন করা হেল্পার বলে দিতে পারবে এটা মেইন্টেনেন্স ডিপার্টমেন্ট ।  মুলত তাদের আর্নিং সোর্স  হচ্ছে রিপেয়ার, পার্চেস ।
টেক্সটাইল মালিকরা এ কারনে অনেক পার্টস এক্সপেয়ার রাখেন না, কিংবা নস্ট হলে তা খুব সহজে আনতে পারেন না ।  দেখা গেলো একটা এক্সপেন্ডার রোলার টাল এটা ঠিক করলো না এটা এমনি ফ্রি ঘুরতে ঘুরতে ইনভার্টার চলে যাবে । একটা ইনভার্টার এর দাম ৩-৫ লক্ষ টাকা।

এয়ার লাইন, স্টিম ভালব গুলি কি থাকে সারাদিন স্টিম লিক করে মেশিনের টেম্পারেচার উঠতে সময় লাগে, হুট হাট করে টেম্পারেচার বাড়ে কমে ।

ফেক্টরিতে বাইপাস একটা প্রথা চালু আছে যে কোন একটা পার্টস নস্ট হলে এটা ঠিক না করে সেটাকে স্টপ রেখে বাকিটা দিয়ে চালিয়ে দেয়া হয় ।  টেক্সটাইল শিল্পে চাকুরী বাচাতে সবাই একটা পলিসি ফলো করেন যে কেও মালিকের কস্টিং বাড়াতে চান না সবাই , চাননা মালিকে প্রেশারে রাখতে ।

মালিকদের ধারনা যে তারা যদি সব কিছু দিয়ে দেন তবে একদিন বলবে এক এক পার্টস নস্ট, যার বেনিফিট যারা পার্চেস করেন তাদের কাছে যাবে ।


উভয়ের যখন এমন ধারন তখন সমস্যা যদি হয়ে থাকে এই সমস্যার জন্য যে সবচেয়ে ভুক্তভোগী হবেন সে হচ্ছে ফেক্টরির মালিক ।  মালিকদের  উচিৎ প্রডাকশন এর জন্য যেমন তারা মিটিং করেন তাদের উচিৎ সমস্ত মেশিনের  ফিটনেস  এর উপর পার্টস গুলির ফিটনেস  নিয়ে নিয়মিত মিটিং করানো ।  এতে মালিক সব কিছু সম্পর্কে অবগত হবেন এবং তিনি নিজে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন এই বিষয়ে ৷

টেক্সটাইল এম্পলয়ি আজ থাকবে কাল চলে যাবে কিন্ত মালিকের মেশিন ফ্লোরে থেকে যাবে, বেয়ারিং থেকে ইনভার্টার যাবার কায়দা হবে পরে ।  টেক্সটাইল মালিকদের উচিৎ মেশিন পার্টস এর রিকুইজিশন হলে সাথে সাথে মালিকের উদ্যোগ নেয়া এটা নিয়ে মিটিং করা এটা কতো % রিকোভার করা ।

একটা টেক্সটাইল ৩০০-৪০০ কোটির প্রজেক্ট  তাই মালিক তার নিজের প্রজেক্টের সেইফটির জন্য ইনভার্টার সহ অন্য পার্টস গুলি রিপেয়ার  করার জন্য একটা টিম করে তাদের যদি জার্মানি থেকে ট্রেইনিং দিয়ে নিয়ে আসেন  তবে তারা মেজরিটি পার্টস রিপেয়ার করা যেতে পারে   ।  ফেক্টরিতে কম দামে ম্যাকানিকাল টিম রাখেন পরে দেখা যায় মেজর পার্টস ঠিক করতে সাপ্লাইয়ার ডাকতে হয়  ।


আমাদের দেশের টেক্সটাইল এর ম্যাকানিকাল ইলেক্ট্রিক্যাল সমস্যা এবং মালিকদের মন মানুষিকতা

আমাদের দেশের টেক্সটাইল এর ম্যাকানিকাল ইলেক্ট্রিক্যাল সমস্যা এবং মালিকদের মন মানুষিকতা

বাংলাদেশের টেক্সটাইল মালিকদের একটা কমন প্রবনতা আছে যে তারা মেক্সিমামি যতোটা প্রডাকশন নিয়ে কিউরিয়াস ততোটা মেশিন নিয়ে তাদের কিউরিওসিটি নাই ।


টেক্সটাইল মিলে যাকেই জিজ্ঞেস করবেন কোন ডিপার্টমেন্টে ধান্দা আছে এক কথায় নতুন জয়েন করা হেল্পার বলে দিতে পারবে এটা মেইন্টেনেন্স ডিপার্টমেন্ট ।  মুলত তাদের আর্নিং সোর্স  হচ্ছে রিপেয়ার, পার্চেস ।
টেক্সটাইল মালিকরা এ কারনে অনেক পার্টস এক্সপেয়ার রাখেন না, কিংবা নস্ট হলে তা খুব সহজে আনতে পারেন না ।  দেখা গেলো একটা এক্সপেন্ডার রোলার টাল এটা ঠিক করলো না এটা এমনি ফ্রি ঘুরতে ঘুরতে ইনভার্টার চলে যাবে । একটা ইনভার্টার এর দাম ৩-৫ লক্ষ টাকা।

এয়ার লাইন, স্টিম ভালব গুলি কি থাকে সারাদিন স্টিম লিক করে মেশিনের টেম্পারেচার উঠতে সময় লাগে, হুট হাট করে টেম্পারেচার বাড়ে কমে ।

ফেক্টরিতে বাইপাস একটা প্রথা চালু আছে যে কোন একটা পার্টস নস্ট হলে এটা ঠিক না করে সেটাকে স্টপ রেখে বাকিটা দিয়ে চালিয়ে দেয়া হয় ।  টেক্সটাইল শিল্পে চাকুরী বাচাতে সবাই একটা পলিসি ফলো করেন যে কেও মালিকের কস্টিং বাড়াতে চান না সবাই , চাননা মালিকে প্রেশারে রাখতে ।

মালিকদের ধারনা যে তারা যদি সব কিছু দিয়ে দেন তবে একদিন বলবে এক এক পার্টস নস্ট, যার বেনিফিট যারা পার্চেস করেন তাদের কাছে যাবে ।


উভয়ের যখন এমন ধারন তখন সমস্যা যদি হয়ে থাকে এই সমস্যার জন্য যে সবচেয়ে ভুক্তভোগী হবেন সে হচ্ছে ফেক্টরির মালিক ।  মালিকদের  উচিৎ প্রডাকশন এর জন্য যেমন তারা মিটিং করেন তাদের উচিৎ সমস্ত মেশিনের  ফিটনেস  এর উপর পার্টস গুলির ফিটনেস  নিয়ে নিয়মিত মিটিং করানো ।  এতে মালিক সব কিছু সম্পর্কে অবগত হবেন এবং তিনি নিজে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন এই বিষয়ে ৷

টেক্সটাইল এম্পলয়ি আজ থাকবে কাল চলে যাবে কিন্ত মালিকের মেশিন ফ্লোরে থেকে যাবে, বেয়ারিং থেকে ইনভার্টার যাবার কায়দা হবে পরে ।  টেক্সটাইল মালিকদের উচিৎ মেশিন পার্টস এর রিকুইজিশন হলে সাথে সাথে মালিকের উদ্যোগ নেয়া এটা নিয়ে মিটিং করা এটা কতো % রিকোভার করা ।

একটা টেক্সটাইল ৩০০-৪০০ কোটির প্রজেক্ট  তাই মালিক তার নিজের প্রজেক্টের সেইফটির জন্য ইনভার্টার সহ অন্য পার্টস গুলি রিপেয়ার  করার জন্য একটা টিম করে তাদের যদি জার্মানি থেকে ট্রেইনিং দিয়ে নিয়ে আসেন  তবে তারা মেজরিটি পার্টস রিপেয়ার করা যেতে পারে   ।  ফেক্টরিতে কম দামে ম্যাকানিকাল টিম রাখেন পরে দেখা যায় মেজর পার্টস ঠিক করতে সাপ্লাইয়ার ডাকতে হয়  ।


কোন মন্তব্য নেই: