Carbon fibre কার্বন ফাইবার | Carbon Composite - Textile Lab | Textile Learning Blog
Carbon fibre (কার্বন ফাইবার) 

কার্বন ফাইবার বা গ্রাফাইট ফাইবার বা কার্বন গ্রাফাইট হল কার্বন অণুর ৫ থেকে ১০ মাইক্রোমিটার ব্যাসের সূক্ষ্ম তন্তু। ফাইবারে কার্বন অণুগুলো স্ফটিক আকারে প্রায় সমান্তরাল ও লম্বভাবে ভাবে বিন্যাসিত থাকে। কার্বন স্ফটিক গুলো লম্বালম্বিভাবে বিন্যস্ত থাকায় ওজনের অনুপাতে ফাইবারগুলো বেশ শক্তিশালী হয়। কার্বন ফাইবারের একটি আঁশ বা সুতা বানাতে কয়েক হাজার তন্তু একসারিতে পাকিয়ে বা জোড়া দিয়ে বোনার উপযোগী সুতা বানানো যায়।

কার্বন ফাইবারের কয়েকটি বিশেষ ধর্ম যেমন শক্তিশালী, হালকা, উচ্চ তাপ ও চাপ সহ্যক্ষমতা, প্রসারনশীলতা ও অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থের সাথে বিক্রিয়া না করার কারণে এই ফাইবার এরোস্পেস, গাড়ি নির্মাণ শিল্প, বাস্তুবিদ্যা, মিলিটারি যন্ত্রপাতি শিল্প এবং স্পোর্টস শিল্পে এর যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে।[১]

সাধারণত একটি যৌগিক বা কমপোজিট পদার্থ তৈরী করার জন্য কার্বন ফাইবারের সাথে অন্যান্য পদার্থের সংমিশ্রণ ঘটানো হয়। সাধারণত আরও শক্ত ও শক্তিশালী কম্পোজিট পদার্থ তৈরীর জন্য একে প্লাস্টিক রেজনের সাথে একত্রিত করা হয়। এই নতুন ধরনের যৌগিক পদার্থকে বলা হয় কার্বন ফাইবার রিইনফোর্সড ম্যাটেরিয়াল (একে কার্বন ফাইবারও বলা হয়ে থাকে)। এই রিইনফোর্সড ম্যাটেরিয়াল অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে থাকে। ভর ও শক্তির অনুপাতে এই পদার্থ ইস্পাতের তুলনায় তিন গুন শক্তিশালী।

ব্যবহার
২০০৯ সালে সারা বিশ্বে কার্বন ফাইবারের চাহিদা ছিল প্রায় ১০.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। এর পরের বছর এর চাহিদা ৮-১০ শতাংশ কমে গেলেও ২০১২ সালে এর চাহিদা ছিল প্রায় ১৩.২ বিলিয়ন এবং ধারণা করা হচ্ছে যে ২০১৫ সাল নাগাদ এর চাহিদার প্রবৃদ্ধি হবে প্রায় ৭% এবং মোট চাহিদা প্রায় ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। মূলত বিমান, বায়ূকল ও গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোই হল কার্বন ফাইবারের অন্যতম গ্রাহক।

Wikipedia.

Carbon fibre কার্বন ফাইবার | Carbon Composite

Carbon fibre (কার্বন ফাইবার) 

কার্বন ফাইবার বা গ্রাফাইট ফাইবার বা কার্বন গ্রাফাইট হল কার্বন অণুর ৫ থেকে ১০ মাইক্রোমিটার ব্যাসের সূক্ষ্ম তন্তু। ফাইবারে কার্বন অণুগুলো স্ফটিক আকারে প্রায় সমান্তরাল ও লম্বভাবে ভাবে বিন্যাসিত থাকে। কার্বন স্ফটিক গুলো লম্বালম্বিভাবে বিন্যস্ত থাকায় ওজনের অনুপাতে ফাইবারগুলো বেশ শক্তিশালী হয়। কার্বন ফাইবারের একটি আঁশ বা সুতা বানাতে কয়েক হাজার তন্তু একসারিতে পাকিয়ে বা জোড়া দিয়ে বোনার উপযোগী সুতা বানানো যায়।

কার্বন ফাইবারের কয়েকটি বিশেষ ধর্ম যেমন শক্তিশালী, হালকা, উচ্চ তাপ ও চাপ সহ্যক্ষমতা, প্রসারনশীলতা ও অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থের সাথে বিক্রিয়া না করার কারণে এই ফাইবার এরোস্পেস, গাড়ি নির্মাণ শিল্প, বাস্তুবিদ্যা, মিলিটারি যন্ত্রপাতি শিল্প এবং স্পোর্টস শিল্পে এর যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে।[১]

সাধারণত একটি যৌগিক বা কমপোজিট পদার্থ তৈরী করার জন্য কার্বন ফাইবারের সাথে অন্যান্য পদার্থের সংমিশ্রণ ঘটানো হয়। সাধারণত আরও শক্ত ও শক্তিশালী কম্পোজিট পদার্থ তৈরীর জন্য একে প্লাস্টিক রেজনের সাথে একত্রিত করা হয়। এই নতুন ধরনের যৌগিক পদার্থকে বলা হয় কার্বন ফাইবার রিইনফোর্সড ম্যাটেরিয়াল (একে কার্বন ফাইবারও বলা হয়ে থাকে)। এই রিইনফোর্সড ম্যাটেরিয়াল অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে থাকে। ভর ও শক্তির অনুপাতে এই পদার্থ ইস্পাতের তুলনায় তিন গুন শক্তিশালী।

ব্যবহার
২০০৯ সালে সারা বিশ্বে কার্বন ফাইবারের চাহিদা ছিল প্রায় ১০.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। এর পরের বছর এর চাহিদা ৮-১০ শতাংশ কমে গেলেও ২০১২ সালে এর চাহিদা ছিল প্রায় ১৩.২ বিলিয়ন এবং ধারণা করা হচ্ছে যে ২০১৫ সাল নাগাদ এর চাহিদার প্রবৃদ্ধি হবে প্রায় ৭% এবং মোট চাহিদা প্রায় ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। মূলত বিমান, বায়ূকল ও গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোই হল কার্বন ফাইবারের অন্যতম গ্রাহক।

Wikipedia.

কোন মন্তব্য নেই: