বাংলাদেশের গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্পের সম্ভাবনা এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্রের বিস্তৃতি - Textile Lab | Textile Learning Blog
বাংলাদেশের গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্পের সম্ভাবনা এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্রের বিস্তৃতিঃ


 

আশির দশকে ক্ষুদ্র পরিসরে বাংলাদেশে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পের যে সূচণা হয়েছিল, চার দশকের ব্যবধানে সেটি ডাল-পালা, শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে এক বিরাট মহীরুহে পরিনতে হয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে ভূমিকা রেখে চলেছে । সোনালি আঁশ খ্যাত পাট শিল্পের ক্রম বিলুপ্তির হতাশা ঢেকে গেছে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রার ক্রম বর্ধমান রফতানি আয়ে ।

নানারকম সীমাব্ধতা সত্বেও চীন, ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, লাওসের সাথে প্রতিযোগিতা করে গুনগত মান আর অনটাইম ডেলিভারি নিশ্চিত করে ইউরোপ-আমেরিকার ক্রেতাগনের আস্থার শীর্ষে অবস্থান করে নিতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশের গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্প ।

শিল্পের বিকাশের সাথে সাথে সৃষ্টি হয়েছে লাখ লাখ লোকের কর্মসংস্থান । গার্মেন্টস টেক্সটাইল শিল্পের সাথে পরোক্ষভাবে জড়িত সেক্টরগুলো যেমন – ট্রিমস-এক্সেসরিজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংকিং সেক্টর, চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি পন্য পরিবহন সংশ্লিষ্ট কার্গো সেক্টর ও শিপিং লাইনেও অনেক মানুষের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে । বাংলাদেশের শিক্ষিত তরুণদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গার্মেন্টস এবং টেক্সটাইল সেক্টরে কাজ করছেন ।

প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি বাংলাদেশের শিক্ষাখাতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্পের ক্রম বিকাশের সাথে সাথে । এই শিল্পের জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরির প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একমাত্র টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি – বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স) । এক সময়ের ডিপ্লোমা ডিগ্রী প্রদানকারী টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউটগুলোকে আপগ্রেড করে বি এস সি ডিগ্রী প্রদানকারী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে রুপান্তরিত করা হয়েছে এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোকে বুটেক্সের এফিলিয়েটেড প্রতিষ্ঠান করে একটি সমন্বিত সিস্টেমের অধীনে আনা হয়েছে ।

সেই সাথে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বেশ কয়েকটি ভোকেশনাল ইন্সটিটিউট । এছাড়া খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সহ বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট চালু করে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী প্রদান করছে ।     
  
সময়ের পরিক্রমায় মেধাবী তরুন-তরুণীরা কর্মের সহজলভ্যতার দরুন ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিচ্ছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টকে । দুই যুগ আগেও যেটি এত ব্যাপক ছিল না । বাংলাদেশের শিক্ষার মূলধারার সাথে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ইতিমধ্যে সময়ের নতুন ক্রেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে । সেই সাথে বেড়েছে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল ডিগ্রীধারীদের কাজের পরধি । এসেছে বৈচিত্র ।

একসময় যে টেক্সটাইল গ্র্যাজুয়েটরা শুধু স্পিনিং/নিটিং/উইভিং/ডাইং মিলগুলোর প্রোডাকশন সেক্টরে কাজ করত, তারাই আজ প্রোডাকশনের বাহিরের বিভিন্ন সেক্টর যেমন - গার্মেন্টস ওয়াশিং, অল অভার প্রিন্ট ফ্যাক্টরিতে টেকনিক্যাল এক্সপার্ট হিসেবে; বায়িং হাউজ এবং ফ্যাক্টরিগুলোয় মার্চেন্ডাইজার, কোয়ালিটি কন্ট্রোলার, ফেব্রিক টেকনলোজিস্ট  প্রোডাক্ট ডেভেলপার, ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে; বাংলাদেশে স্থাপিত আন্তর্জাতিক টেস্টিং প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন – ITS, SGS, Bureau Veritas, UL ইত্যাদিতে ল্যাব কো-অর্ডিনেটর এবং থার্ড পার্টি ইন্সপেক্টর হিসেবে; ফ্যাক্টরিগুলোর আই ই (IE) ডিপার্টমেন্টে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার ও প্ল্যানার হিসেবে; স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ডাইস-ক্যামিকেল কোম্পানিগুলোর বিপনন কর্মকর্তা হিসবে; সরকারি টেক্সটাইল কলেজ ও ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট গুলোয় নন ক্যাডার শিক্ষক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ছে ।

গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্প হাজার হাজার টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারসহ লাখ লাখ মানুষের জন্য যে সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে সেটিকে আরো শক্তিশালী ও সুদৃঢ় করে একটি টেকসই (Sustainable) শিল্প হিসেবে শতাব্দীর পর শতাব্দী টিকিয়ে রাখতে একটি সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা প্রনয়ণ এবং বাস্তবায়ন সময়ের দাবি । সুদূর প্রসারী পরিকল্পনায় নিচের দুটি বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত জরুরী -  

• কম ব্যয়ে গার্মেন্টস-টেক্সটাইল পন্য উৎপাদন পদ্ধতি বিষয়ক গবেষনা 

• গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্প সংশ্লিষ্ট মেশিনারীজ দেশে উৎপাদন 
কেননা সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ইউরোপিয়ান-আমেরিকান ক্রেতাগন (বায়ার) কম দামে গুনগত মান ঠিক রেখে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ হতে পন্য আমদানি করতে চান । যে দেশ হতে কম দামে গার্মেন্টস-টেক্সটাইল পন্য পাওয়া যায়, ক্রেতারা সেদেশে অর্ডার প্লেস করেন যেটি তৈরি পোষাক ও বস্ত্র উৎপাদনকারী দেশসমূহের জন্য একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ ।

গুরুত্বপূর্ণ এই চ্যালেঞ্জটি মোকাবেলা করে ক্রেতাদের চাহিদামত কমদামে পন্য উৎপাদন করে অর্ডার ধরে রাখা সম্ভব হবে যদি চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশের গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্পের কাঁচামাল এবং মেশিনারিজ আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও মেশিনারিজ দেশে উৎপাদন করা সম্ভব হয় ।


লিখেছেনঃ 
Mohammad Iqbal Hossain 
বুটেক্স ৩৩ তম ব্যাচের প্রকৌশলী 
প্রকাশক - কাপড় জামা ডট কম ( পেইজ )




বাংলাদেশের গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্পের সম্ভাবনা এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্রের বিস্তৃতি

বাংলাদেশের গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্পের সম্ভাবনা এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্রের বিস্তৃতিঃ


 

আশির দশকে ক্ষুদ্র পরিসরে বাংলাদেশে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পের যে সূচণা হয়েছিল, চার দশকের ব্যবধানে সেটি ডাল-পালা, শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে এক বিরাট মহীরুহে পরিনতে হয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে ভূমিকা রেখে চলেছে । সোনালি আঁশ খ্যাত পাট শিল্পের ক্রম বিলুপ্তির হতাশা ঢেকে গেছে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্পের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রার ক্রম বর্ধমান রফতানি আয়ে ।

নানারকম সীমাব্ধতা সত্বেও চীন, ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, লাওসের সাথে প্রতিযোগিতা করে গুনগত মান আর অনটাইম ডেলিভারি নিশ্চিত করে ইউরোপ-আমেরিকার ক্রেতাগনের আস্থার শীর্ষে অবস্থান করে নিতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশের গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল শিল্প ।

শিল্পের বিকাশের সাথে সাথে সৃষ্টি হয়েছে লাখ লাখ লোকের কর্মসংস্থান । গার্মেন্টস টেক্সটাইল শিল্পের সাথে পরোক্ষভাবে জড়িত সেক্টরগুলো যেমন – ট্রিমস-এক্সেসরিজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংকিং সেক্টর, চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি পন্য পরিবহন সংশ্লিষ্ট কার্গো সেক্টর ও শিপিং লাইনেও অনেক মানুষের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে । বাংলাদেশের শিক্ষিত তরুণদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গার্মেন্টস এবং টেক্সটাইল সেক্টরে কাজ করছেন ।

প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি বাংলাদেশের শিক্ষাখাতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্পের ক্রম বিকাশের সাথে সাথে । এই শিল্পের জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরির প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একমাত্র টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি – বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স) । এক সময়ের ডিপ্লোমা ডিগ্রী প্রদানকারী টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউটগুলোকে আপগ্রেড করে বি এস সি ডিগ্রী প্রদানকারী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে রুপান্তরিত করা হয়েছে এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোকে বুটেক্সের এফিলিয়েটেড প্রতিষ্ঠান করে একটি সমন্বিত সিস্টেমের অধীনে আনা হয়েছে ।

সেই সাথে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বেশ কয়েকটি ভোকেশনাল ইন্সটিটিউট । এছাড়া খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সহ বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট চালু করে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী প্রদান করছে ।     
  
সময়ের পরিক্রমায় মেধাবী তরুন-তরুণীরা কর্মের সহজলভ্যতার দরুন ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিচ্ছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টকে । দুই যুগ আগেও যেটি এত ব্যাপক ছিল না । বাংলাদেশের শিক্ষার মূলধারার সাথে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ইতিমধ্যে সময়ের নতুন ক্রেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে । সেই সাথে বেড়েছে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল ডিগ্রীধারীদের কাজের পরধি । এসেছে বৈচিত্র ।

একসময় যে টেক্সটাইল গ্র্যাজুয়েটরা শুধু স্পিনিং/নিটিং/উইভিং/ডাইং মিলগুলোর প্রোডাকশন সেক্টরে কাজ করত, তারাই আজ প্রোডাকশনের বাহিরের বিভিন্ন সেক্টর যেমন - গার্মেন্টস ওয়াশিং, অল অভার প্রিন্ট ফ্যাক্টরিতে টেকনিক্যাল এক্সপার্ট হিসেবে; বায়িং হাউজ এবং ফ্যাক্টরিগুলোয় মার্চেন্ডাইজার, কোয়ালিটি কন্ট্রোলার, ফেব্রিক টেকনলোজিস্ট  প্রোডাক্ট ডেভেলপার, ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে; বাংলাদেশে স্থাপিত আন্তর্জাতিক টেস্টিং প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন – ITS, SGS, Bureau Veritas, UL ইত্যাদিতে ল্যাব কো-অর্ডিনেটর এবং থার্ড পার্টি ইন্সপেক্টর হিসেবে; ফ্যাক্টরিগুলোর আই ই (IE) ডিপার্টমেন্টে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার ও প্ল্যানার হিসেবে; স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ডাইস-ক্যামিকেল কোম্পানিগুলোর বিপনন কর্মকর্তা হিসবে; সরকারি টেক্সটাইল কলেজ ও ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট গুলোয় নন ক্যাডার শিক্ষক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ছে ।

গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্প হাজার হাজার টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারসহ লাখ লাখ মানুষের জন্য যে সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে সেটিকে আরো শক্তিশালী ও সুদৃঢ় করে একটি টেকসই (Sustainable) শিল্প হিসেবে শতাব্দীর পর শতাব্দী টিকিয়ে রাখতে একটি সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা প্রনয়ণ এবং বাস্তবায়ন সময়ের দাবি । সুদূর প্রসারী পরিকল্পনায় নিচের দুটি বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত জরুরী -  

• কম ব্যয়ে গার্মেন্টস-টেক্সটাইল পন্য উৎপাদন পদ্ধতি বিষয়ক গবেষনা 

• গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্প সংশ্লিষ্ট মেশিনারীজ দেশে উৎপাদন 
কেননা সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ইউরোপিয়ান-আমেরিকান ক্রেতাগন (বায়ার) কম দামে গুনগত মান ঠিক রেখে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ হতে পন্য আমদানি করতে চান । যে দেশ হতে কম দামে গার্মেন্টস-টেক্সটাইল পন্য পাওয়া যায়, ক্রেতারা সেদেশে অর্ডার প্লেস করেন যেটি তৈরি পোষাক ও বস্ত্র উৎপাদনকারী দেশসমূহের জন্য একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ ।

গুরুত্বপূর্ণ এই চ্যালেঞ্জটি মোকাবেলা করে ক্রেতাদের চাহিদামত কমদামে পন্য উৎপাদন করে অর্ডার ধরে রাখা সম্ভব হবে যদি চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশের গার্মেন্টস-টেক্সটাইল শিল্পের কাঁচামাল এবং মেশিনারিজ আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও মেশিনারিজ দেশে উৎপাদন করা সম্ভব হয় ।


লিখেছেনঃ 
Mohammad Iqbal Hossain 
বুটেক্স ৩৩ তম ব্যাচের প্রকৌশলী 
প্রকাশক - কাপড় জামা ডট কম ( পেইজ )




কোন মন্তব্য নেই: