জব সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের মাল্টি ন্যাশনাল সেক্টরে কিছুটা পিছিয়ে পড়ার কারন - Textile Lab | Textile Learning Blog
জব সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের একাল-সেকাল এবং মাল্টি ন্যাশনাল/কর্পোরেট সেক্টরে কিছুটা পিছিয়ে পড়ার কারন ও এসব সেক্টরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার উপায় কি?

একটা সময় ছিল যখন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ুয়া স্টুডেন্টরা ৪র্থ বর্ষে উঠেই চাইলে জবে জয়েন করতে পারত । অনেকে আবার ফাইনাল পরীক্ষায় এক-দুই সাবজেক্টে পাশ না করেও চাকরি পেতেন । সেসময় নিট ডাইং এ জবের ডিমান্ড ছিল একচেটিয়া । চাকুরিতে জয়েনের ৬মাস/১ বছরের মাথায় ভালো ইনক্রিমেন্ট পেতেন । অনায়াসে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা এক প্রতিষ্ঠান থেকে ভালো সেলারিতে অন্য প্রতিষ্ঠানে জয়েন করতেন ।

যে সময়টার কথা বলছি সে সময় প্রতি বছর তেজগাঁও এ অবস্থিত কলেজ অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজী (বর্তমানে বুটেক্স) থেকে মাত্র ১৫০-১৬০ জন পাশ করে বের হতেন । চাহিদার তুলনায় টেক্সটাইল গ্রাজুয়েটদের সংখ্যা কম ছিল, ফেসিলিটিজ ছিল তুলনামূলক বেশি ।

সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার জগতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে। একসময়ের ১৬০ জনের স্থলে বর্তমানে প্রতিবছর বুটেক্স, বুটেক্স অধিভুক্ত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলো, বিভিন্ন পাবলিক, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি, ইনস্টিটিউট হতে বের হওয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যা ৩০০০-৪০০০ এর কম হবে না ।

প্রকৌশলীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কর্মক্ষেত্রের প্রতিযোগিতা বেড়েছে ব্যাপকহারে । বর্তমানে কেউ ৪র্থ বর্ষে উঠে আগের মত চাকরি পাওয়ার সংবাদ শোনা যায় না । কেননা এখন পাশ করা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যাই অনেক । এক একটি পোস্টের বিজ্ঞাপনের বিপরীতে এপ্লিকান্টের অভাব হয় না ।

জব সেক্টরে কম্পিটিশন বাড়ার সাথে সাথে বেড়েছে স্ক্রিনিং । আগে যেখানে নামমাত্র ভাইভা নিয়েই চাকরি কনফার্ম হয়ে যেত, এখন আর সে সুযোগ নেই বললেই চলে । টেকনিক্যাল ভাইভা পাশের পর এইচআর,এডমিন এর ভাইভায় উত্তীর্ণ হতে হয় । টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য টেকনিক্যাল ভাইভায় পাশ করা কিছুটা সহজ হলেও এইচআর, এডমিন এর ভাইভায় অনেকেই উত্তীর্ণ হতে পারেন না । এইচআর, এডমিন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগন টেকনিক্যাল স্কিল যাচাই করেন না, টেকনিক্যাল স্কিলে উত্তীর্ণ হলেই পরবর্তী ধাপে ক্যান্ডিডেটদের সময়োপযোগী প্রয়োজনীয় অন্যান্য স্কিলগুলো যাচাই করে চূড়ান্ত নিয়োগের সুপারিশ করেন ।
দুঃখজনক বিষয় হলেও সত্য যে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সংশ্লিষ্টরা টেকনিক্যাল নলেজের বিষয়ে যতটুকু কনসার্ন, অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্কিলগুলোর বিষয়ে অতটা কনসার্ন নয় যে কারনে অনেকেই টেকনিক্যালি সাউন্ড হওয়া সত্ত্বেও প্রত্যাশিত জব ইন্টারভিউতে সফল হতে পারে না । অনেকে আবার একটি নির্দিষ্ট লেভেল পর্যন্ত পদোন্নতি পাওয়ার পর আর উপরে উঠতে পারেন না ।

তবে হতাশার কিছু নেই । টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যা যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে সেভাবে টেক্সটাইল মিল-কারখানা না বাড়লেও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জবের বিস্তৃতি বেড়েছে । একসময় শুধু প্রোডাকশনে কাজ করলেও বর্তমানে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য টেক্সটাইল মিল, গার্মেন্টস কারখানা, কর্পোরেট, মাল্টি ন্যাশনাল সেক্টরে জবের সুযোগ হয়েছে ব্যাপকহারে । প্রয়োজন একাডেমীক শিক্ষার পাশাপাশি নিজেকে বিভিন্ন সময়পোযী স্কিলে স্কিলড করে তোলা । টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ শিক্ষাজীবন শুরুর প্রথমদিক হতেই বিভিন্ন ভ্যালু এডেড কোর্স/ওয়ার্কশপ/সেমিনারে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে নিজেকে ধীরে ধীরে তৈরি করে নিতে হবে কর্মজীবনের জন্য ।

আরেকটি বিষয় – এখন পর্যন্ত প্রোডাকশন সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা এগিয়ে থাকলেও কর্পোরেট ও মাল্টি ন্যাশনাল সেক্টরসহ দেশে-বিদেশে বিভিন্ন সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য সৃষ্টি হওয়া জবসমূহ সম্পর্কে আইডিয়া না থাকায় অনেকেই কাংখিত জব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য সৃষ্টি হওয়া নতুন নতুন জব সেক্টর সম্পর্কে যদি ভালো আইডিয়াই না থাকে, এখনো যদি সেই নিট ডাইং প্রোডাকশনের ধারনার মধ্যেই আটকে থাকা লাগে তবে মাল্টি ন্যাশনাল আর কর্পোরেট সেক্টরে জব অপরচুনিটির সন্ধান লাভ এবং নিজেকে সেইসব জবের জন্য প্রস্ততের সু্যোগ থেকে বঞ্চিত হবেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা এটাই স্বাভাবিক । বাড়বে হতাশা ।

আসলে এমনটি হয়ে থাকে প্রপার গাইডলাইন, দিকনির্দেশনা ও মটিভেশনের অভাবে । বাস্তব কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতা আছে এমন ব্যক্তিবর্গের সাথে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ না থাকার দরুনও এমনটি হয় । আরেকেটি ভাইব আছে টেক্সটাইল সেক্টরে, সেটি হল – কোনোমতে পাশ করলেই লাখ লাখ টাকা বেতনের চাকরি ! এই বিষয়টিও অনেককে ভালো পড়াশোনা, ক্যারিয়ার বিল্ডিং এ বিভিন্ন কোর্স/সেমিনার/ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণে ডিমোটিভেট করে । মূলত টেক্সটাইল সেক্টরের বাস্তবিক চিত্র সম্পর্কে ধারনা না থাকার কারনেই এমনটি হয় ।

এর পেছনে আরেকটি কারন হচ্ছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ অধ্যয়নরত স্টুডেন্টদের সাবজেক্ট ও জব সেক্টরের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ক্যারিয়ার ডেভেলপিং গাইডলাইন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের স্বল্পতা । বাংলাদেশের অন্যান্য শিক্ষাখাতের স্টুডেন্টদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপিং গাইডলাইন ও কোর্স সুবিধা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান থাকলেও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের জন্য এ ধরনের প্রতিষ্ঠান তেমন চোখে পড়ে না । সম্ভবত কাপড় জামা ডট কম ই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপিং ও দিক-নির্দেশনাপ্রদানকারী কোর্স/সেমিনার/কর্মশালা’র প্রথম উদ্যোক্তা ।

লিখেছেনঃ 
Mohammad Iqbal Hossain 
বুটেক্স ৩৩ তম ব্যাচের প্রকৌশলী 
প্রকাশক - কাপড় জামা ডট কম ( পেইজ )




জব সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের মাল্টি ন্যাশনাল সেক্টরে কিছুটা পিছিয়ে পড়ার কারন

জব সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের একাল-সেকাল এবং মাল্টি ন্যাশনাল/কর্পোরেট সেক্টরে কিছুটা পিছিয়ে পড়ার কারন ও এসব সেক্টরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার উপায় কি?

একটা সময় ছিল যখন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ুয়া স্টুডেন্টরা ৪র্থ বর্ষে উঠেই চাইলে জবে জয়েন করতে পারত । অনেকে আবার ফাইনাল পরীক্ষায় এক-দুই সাবজেক্টে পাশ না করেও চাকরি পেতেন । সেসময় নিট ডাইং এ জবের ডিমান্ড ছিল একচেটিয়া । চাকুরিতে জয়েনের ৬মাস/১ বছরের মাথায় ভালো ইনক্রিমেন্ট পেতেন । অনায়াসে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা এক প্রতিষ্ঠান থেকে ভালো সেলারিতে অন্য প্রতিষ্ঠানে জয়েন করতেন ।

যে সময়টার কথা বলছি সে সময় প্রতি বছর তেজগাঁও এ অবস্থিত কলেজ অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজী (বর্তমানে বুটেক্স) থেকে মাত্র ১৫০-১৬০ জন পাশ করে বের হতেন । চাহিদার তুলনায় টেক্সটাইল গ্রাজুয়েটদের সংখ্যা কম ছিল, ফেসিলিটিজ ছিল তুলনামূলক বেশি ।

সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার জগতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে। একসময়ের ১৬০ জনের স্থলে বর্তমানে প্রতিবছর বুটেক্স, বুটেক্স অধিভুক্ত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলো, বিভিন্ন পাবলিক, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি, ইনস্টিটিউট হতে বের হওয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যা ৩০০০-৪০০০ এর কম হবে না ।

প্রকৌশলীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কর্মক্ষেত্রের প্রতিযোগিতা বেড়েছে ব্যাপকহারে । বর্তমানে কেউ ৪র্থ বর্ষে উঠে আগের মত চাকরি পাওয়ার সংবাদ শোনা যায় না । কেননা এখন পাশ করা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যাই অনেক । এক একটি পোস্টের বিজ্ঞাপনের বিপরীতে এপ্লিকান্টের অভাব হয় না ।

জব সেক্টরে কম্পিটিশন বাড়ার সাথে সাথে বেড়েছে স্ক্রিনিং । আগে যেখানে নামমাত্র ভাইভা নিয়েই চাকরি কনফার্ম হয়ে যেত, এখন আর সে সুযোগ নেই বললেই চলে । টেকনিক্যাল ভাইভা পাশের পর এইচআর,এডমিন এর ভাইভায় উত্তীর্ণ হতে হয় । টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য টেকনিক্যাল ভাইভায় পাশ করা কিছুটা সহজ হলেও এইচআর, এডমিন এর ভাইভায় অনেকেই উত্তীর্ণ হতে পারেন না । এইচআর, এডমিন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগন টেকনিক্যাল স্কিল যাচাই করেন না, টেকনিক্যাল স্কিলে উত্তীর্ণ হলেই পরবর্তী ধাপে ক্যান্ডিডেটদের সময়োপযোগী প্রয়োজনীয় অন্যান্য স্কিলগুলো যাচাই করে চূড়ান্ত নিয়োগের সুপারিশ করেন ।
দুঃখজনক বিষয় হলেও সত্য যে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সংশ্লিষ্টরা টেকনিক্যাল নলেজের বিষয়ে যতটুকু কনসার্ন, অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্কিলগুলোর বিষয়ে অতটা কনসার্ন নয় যে কারনে অনেকেই টেকনিক্যালি সাউন্ড হওয়া সত্ত্বেও প্রত্যাশিত জব ইন্টারভিউতে সফল হতে পারে না । অনেকে আবার একটি নির্দিষ্ট লেভেল পর্যন্ত পদোন্নতি পাওয়ার পর আর উপরে উঠতে পারেন না ।

তবে হতাশার কিছু নেই । টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যা যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে সেভাবে টেক্সটাইল মিল-কারখানা না বাড়লেও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জবের বিস্তৃতি বেড়েছে । একসময় শুধু প্রোডাকশনে কাজ করলেও বর্তমানে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য টেক্সটাইল মিল, গার্মেন্টস কারখানা, কর্পোরেট, মাল্টি ন্যাশনাল সেক্টরে জবের সুযোগ হয়েছে ব্যাপকহারে । প্রয়োজন একাডেমীক শিক্ষার পাশাপাশি নিজেকে বিভিন্ন সময়পোযী স্কিলে স্কিলড করে তোলা । টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ শিক্ষাজীবন শুরুর প্রথমদিক হতেই বিভিন্ন ভ্যালু এডেড কোর্স/ওয়ার্কশপ/সেমিনারে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে নিজেকে ধীরে ধীরে তৈরি করে নিতে হবে কর্মজীবনের জন্য ।

আরেকটি বিষয় – এখন পর্যন্ত প্রোডাকশন সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা এগিয়ে থাকলেও কর্পোরেট ও মাল্টি ন্যাশনাল সেক্টরসহ দেশে-বিদেশে বিভিন্ন সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য সৃষ্টি হওয়া জবসমূহ সম্পর্কে আইডিয়া না থাকায় অনেকেই কাংখিত জব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য সৃষ্টি হওয়া নতুন নতুন জব সেক্টর সম্পর্কে যদি ভালো আইডিয়াই না থাকে, এখনো যদি সেই নিট ডাইং প্রোডাকশনের ধারনার মধ্যেই আটকে থাকা লাগে তবে মাল্টি ন্যাশনাল আর কর্পোরেট সেক্টরে জব অপরচুনিটির সন্ধান লাভ এবং নিজেকে সেইসব জবের জন্য প্রস্ততের সু্যোগ থেকে বঞ্চিত হবেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা এটাই স্বাভাবিক । বাড়বে হতাশা ।

আসলে এমনটি হয়ে থাকে প্রপার গাইডলাইন, দিকনির্দেশনা ও মটিভেশনের অভাবে । বাস্তব কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতা আছে এমন ব্যক্তিবর্গের সাথে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ না থাকার দরুনও এমনটি হয় । আরেকেটি ভাইব আছে টেক্সটাইল সেক্টরে, সেটি হল – কোনোমতে পাশ করলেই লাখ লাখ টাকা বেতনের চাকরি ! এই বিষয়টিও অনেককে ভালো পড়াশোনা, ক্যারিয়ার বিল্ডিং এ বিভিন্ন কোর্স/সেমিনার/ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণে ডিমোটিভেট করে । মূলত টেক্সটাইল সেক্টরের বাস্তবিক চিত্র সম্পর্কে ধারনা না থাকার কারনেই এমনটি হয় ।

এর পেছনে আরেকটি কারন হচ্ছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ অধ্যয়নরত স্টুডেন্টদের সাবজেক্ট ও জব সেক্টরের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ক্যারিয়ার ডেভেলপিং গাইডলাইন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের স্বল্পতা । বাংলাদেশের অন্যান্য শিক্ষাখাতের স্টুডেন্টদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপিং গাইডলাইন ও কোর্স সুবিধা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান থাকলেও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের জন্য এ ধরনের প্রতিষ্ঠান তেমন চোখে পড়ে না । সম্ভবত কাপড় জামা ডট কম ই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপিং ও দিক-নির্দেশনাপ্রদানকারী কোর্স/সেমিনার/কর্মশালা’র প্রথম উদ্যোক্তা ।

লিখেছেনঃ 
Mohammad Iqbal Hossain 
বুটেক্স ৩৩ তম ব্যাচের প্রকৌশলী 
প্রকাশক - কাপড় জামা ডট কম ( পেইজ )




কোন মন্তব্য নেই: