আমাদের টেক্সটাইল সেক্টরকে আমরা কতোটা সাস্টেইনেবল করতে পেরেছি - Textile Lab | Textile Learning Blog
আপনি চায়নার ইউনিভার্সিটির, আমেরিকান ইউনিভার্সিটির টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্ট বা ইউনিভার্সিটি গুলির দিকে তাকালে দেখবেন তাদের রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট  কোন না কোন টেক্সটাইল কোম্পানি স্পন্সর করে মেজরিটি প্রডাক্ট তাদের ইউনিভার্সিটির ল্যাব থেকে ডেভেলপমেন্ট করিয়ে নেন । এর জন্য তারা প্রয়োজনীয়  ফান্ড প্রদান করে থাকেন ।  আমাদের দেশের টেক্সটাইল গার্মেন্টস সব মিলিয়ে বরাবর ৮-১০ হাজার এর মত হবে ফেক্টরি ।  তারা কি কখনো স্পন্সর করছেন এসব খাতে ।  অনেক কোম্পানি তাদের সাথে অনেক ইউনিভার্সিটির লিয়াজু আছে তা তাদের ওয়েবসাইট এ উল্লেখ করেন ।

পরিচিত জুনিয়রকে দেখি খুব দৌড়াদৌড়ি করছে সে ইফ্লুয়েন্ট নিয়ে গবেষণা করার জন্য যেখানে তার টেস্ট করাতে অনেক টাকা লাগবে যা বাবাত কাছে অনেক রিকুয়েষ্ট করে নিতে হচ্ছে ।
টেক্সটাইল টেলেন্ট হান্টের সুন্দর সুন্দর ইনোভেটিভ প্রজেক্ট গুলি করার জন্য ছেলে মেয়েরা নিজেদের পকেটের টাকা ব্যায় করছে যা অনেক কস্ট সাধ্য ।

পরিচিত জুনিয়র রিয়েক্টিভ সল্ট  ফ্রি ডাইং করাতে চাচভহে যার জন্য অনেক টেস্ট করা লাগে আর স্যাম্পল পরিমান ফেব্রিক লাগে রেজাল্ট বের করতে যা চিন্তা করে অসম্ভব মনে করে সে রিসার্চ এর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে ।

RFT নিয়ে জার্নাল প্রকাশ হয় কিন্ত এই ইম্পলিমেন্টেশন এর জন্য কোন ইন্ড্রাস্ট্রির হেল্প পাওয়া যায় না ।
একটা ইউনিভার্সিটি একটা স্টুডেন্ট এর মাঝে যে কিউরিওসিটি পবেন সেটা ১২ ঘন্টা কাজ করা কোন অফিস স্টাফের ভেতরে পাবেন না এটা প্রফেসর একটা লেকচারারের ভেতরে যতো ডিপ স্টাডি এনালাইসিস করার এবিলিটি পাবেন সেটা কোন ১২ ঘন্টা কাজ করা কোন অফিস স্টাফের ভেতরে পাবেন না ।
আপনি আর আমাদের দেশের টেক্সটাইল সেক্টরের চলে যাওয়া নিয়ে উদ্ভিগ্ন আপনি স্টাস্টাডি করে দেখেন তাদের ৫০% প্রসেস, ম্যান পাওয়ার, মেশিন সিলেকশন এর ভুল পাবেন ।

আমদের রেগুলার ডিজাইন দিয়ে কাজ করে যাই কয়টা আমাদের নিজস্ব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট করতে পেরেছি  ।  হয়তো ডিজাইন বায়ারের দেয়া নয়তো তা বাইরের থেকে কিনে নিয়া আসা ।

আমাদের দেশের এখন রিয়েক্টিভ ডাইজের ম্যানুফেকচারিং প্লান্ট হয়েছে এটা বেশ ভালো কথা  কিন্ত তাদের সাথে কি R&D চুক্তি কোন ইউনিভার্সিটির হয়েছে ।  অনেল ফেকাল্টি আছেন যারা ডাইজ ক্যামিকেল এর উপর পড়ে আসা ।  বুটেক্সের ডাইজ ক্যামিকেল ডিপার্টমেন্ট আছে ।

ছাত্র জীবনে, জব লাইফে ট্রেইনিং কোর্স গুলি দেখলে যেমন সাসটেইনিবিলিটি , সাপ্লাইচেইন, ETP,  মার্চেন্ডাইজিং, ECo Certificate, Testing, সহ অনেক টপিক দেখলে মনে হয় সব করে ফেলি , এবং কোর্স গুলি ১০০% ইফেক্টিভ কোর্স  যা আমাদের জব লাইফে লাগে ।  কিন্ত আপনি যদি কোন ইন্সটিটিউট এ যান এতো কস্ট করার সমর্থ থাকে না  ৫০০০-১০০০০ -২০০০০ টাকার কোর্স যা আপনার পেশাদারিত্ব অনেক বাড়াবে । কিন্ত টাকার জন্য আপনি পারবেন না  ।  কিন্ত মালিকদের এসোসিয়েশন কি এগুলি করে দিতে পারে না তাদের উদ্যোগে  একেবারে সিমিত খরছে।  মনে হয়না কেও করা বাদ দেবে এসব কোর্স ।  ২ বছরের ব্যাবধানে আপনি আমাদের গ্রেজুয়েটদের কোয়ালিটি দেখেন ।  আমারা এই মেধা দেশের জন্য খাটাবো  ।  বিজিএমইএ এর  কি অডিটোরিয়াম নেই  তাদের কি এক্সপার্ট নেই!!!  তারা কি একটু চাইলে পারেন না !!!!

আমাদের এখনো টেক্সটাইল মেশিনের ইনভার্টার, PLC, মনিটর, প্রোগ্রাম এর জন্য আমাদের জার্মান ইটালিয়ান এক্সপার্ট  হায়ার করে লক্ষ লক্ষ টাকা সার্ভিস চার্জ দিয়ে যাচ্ছি ।  বিজিএমইএ এবং বিটিএমএ মিলে কি সেন্ট্রাল সার্ভিসিং ইউনিট এবং ট্রেইনিং সেন্টার গড়ে তোলা যাতো না সেখানে অন্তত আমাদের অনেক বৈদেশিক মুদ্রা বাচানো যেতো । ফেক্টরির অভিজ্ঞতায় দেখেছি অনেক অভিজ্ঞতা না থাকায় ছোট ছোট সমস্যার বাইরের এক্সপার্ট আনা লাগে অথচ আমাদের ইলেকট্রনিক মেইন্টেনেন্স ডিপার্টমেন্ট এর লোকজন ট্রেইন আপ করলে তা করা লাগতো না ।

কোন গ্রুপ ফেক্টরি কি তাদের মেশিন থেকে পুরাতন কিন্ত কোন নতুন মে শিন কি কোন ইন্সটিটিউট এ দিয়েছে, একটা  গ্রুপ ফেক্টরির জন্য কি এটা অনেক বড় কিছু ।

যেদেশে ছেলে মেয়ে ইন্টার্নিশিপ, মিল ভিজিটিং এর সুযোগের জন্য একবার হাতে পায়ে ধরা লাগে সে দেশের গ্রেজুয়েট দিয়ে আপনি কি আশা করবেন , কেনো প্রসেস কি আরো সহজ করা যেতো না  একাডেমি আর HR দের সমন্নয়ে ।

সেক্টরকে সাসটেইনেবল করার জন্য তাদের গ্রেজুয়েট দের কোয়ালিটি বাড়ানো উচিৎ , আমরা ইউনিভার্সিটির দোষ দেই  কিন্ত আমরা কি নিজস্ব HR টিম পাঠিয়ে স্টুডেন্ট দের এটা বোঝাতে পারি না বা মেসেজ দিতে পারিনা যে আমরা কি চাই ।


আমাদের টেক্সটাইল সেক্টরকে আমরা কতোটা সাস্টেইনেবল করতে পেরেছি

আপনি চায়নার ইউনিভার্সিটির, আমেরিকান ইউনিভার্সিটির টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্ট বা ইউনিভার্সিটি গুলির দিকে তাকালে দেখবেন তাদের রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট  কোন না কোন টেক্সটাইল কোম্পানি স্পন্সর করে মেজরিটি প্রডাক্ট তাদের ইউনিভার্সিটির ল্যাব থেকে ডেভেলপমেন্ট করিয়ে নেন । এর জন্য তারা প্রয়োজনীয়  ফান্ড প্রদান করে থাকেন ।  আমাদের দেশের টেক্সটাইল গার্মেন্টস সব মিলিয়ে বরাবর ৮-১০ হাজার এর মত হবে ফেক্টরি ।  তারা কি কখনো স্পন্সর করছেন এসব খাতে ।  অনেক কোম্পানি তাদের সাথে অনেক ইউনিভার্সিটির লিয়াজু আছে তা তাদের ওয়েবসাইট এ উল্লেখ করেন ।

পরিচিত জুনিয়রকে দেখি খুব দৌড়াদৌড়ি করছে সে ইফ্লুয়েন্ট নিয়ে গবেষণা করার জন্য যেখানে তার টেস্ট করাতে অনেক টাকা লাগবে যা বাবাত কাছে অনেক রিকুয়েষ্ট করে নিতে হচ্ছে ।
টেক্সটাইল টেলেন্ট হান্টের সুন্দর সুন্দর ইনোভেটিভ প্রজেক্ট গুলি করার জন্য ছেলে মেয়েরা নিজেদের পকেটের টাকা ব্যায় করছে যা অনেক কস্ট সাধ্য ।

পরিচিত জুনিয়র রিয়েক্টিভ সল্ট  ফ্রি ডাইং করাতে চাচভহে যার জন্য অনেক টেস্ট করা লাগে আর স্যাম্পল পরিমান ফেব্রিক লাগে রেজাল্ট বের করতে যা চিন্তা করে অসম্ভব মনে করে সে রিসার্চ এর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে ।

RFT নিয়ে জার্নাল প্রকাশ হয় কিন্ত এই ইম্পলিমেন্টেশন এর জন্য কোন ইন্ড্রাস্ট্রির হেল্প পাওয়া যায় না ।
একটা ইউনিভার্সিটি একটা স্টুডেন্ট এর মাঝে যে কিউরিওসিটি পবেন সেটা ১২ ঘন্টা কাজ করা কোন অফিস স্টাফের ভেতরে পাবেন না এটা প্রফেসর একটা লেকচারারের ভেতরে যতো ডিপ স্টাডি এনালাইসিস করার এবিলিটি পাবেন সেটা কোন ১২ ঘন্টা কাজ করা কোন অফিস স্টাফের ভেতরে পাবেন না ।
আপনি আর আমাদের দেশের টেক্সটাইল সেক্টরের চলে যাওয়া নিয়ে উদ্ভিগ্ন আপনি স্টাস্টাডি করে দেখেন তাদের ৫০% প্রসেস, ম্যান পাওয়ার, মেশিন সিলেকশন এর ভুল পাবেন ।

আমদের রেগুলার ডিজাইন দিয়ে কাজ করে যাই কয়টা আমাদের নিজস্ব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট করতে পেরেছি  ।  হয়তো ডিজাইন বায়ারের দেয়া নয়তো তা বাইরের থেকে কিনে নিয়া আসা ।

আমাদের দেশের এখন রিয়েক্টিভ ডাইজের ম্যানুফেকচারিং প্লান্ট হয়েছে এটা বেশ ভালো কথা  কিন্ত তাদের সাথে কি R&D চুক্তি কোন ইউনিভার্সিটির হয়েছে ।  অনেল ফেকাল্টি আছেন যারা ডাইজ ক্যামিকেল এর উপর পড়ে আসা ।  বুটেক্সের ডাইজ ক্যামিকেল ডিপার্টমেন্ট আছে ।

ছাত্র জীবনে, জব লাইফে ট্রেইনিং কোর্স গুলি দেখলে যেমন সাসটেইনিবিলিটি , সাপ্লাইচেইন, ETP,  মার্চেন্ডাইজিং, ECo Certificate, Testing, সহ অনেক টপিক দেখলে মনে হয় সব করে ফেলি , এবং কোর্স গুলি ১০০% ইফেক্টিভ কোর্স  যা আমাদের জব লাইফে লাগে ।  কিন্ত আপনি যদি কোন ইন্সটিটিউট এ যান এতো কস্ট করার সমর্থ থাকে না  ৫০০০-১০০০০ -২০০০০ টাকার কোর্স যা আপনার পেশাদারিত্ব অনেক বাড়াবে । কিন্ত টাকার জন্য আপনি পারবেন না  ।  কিন্ত মালিকদের এসোসিয়েশন কি এগুলি করে দিতে পারে না তাদের উদ্যোগে  একেবারে সিমিত খরছে।  মনে হয়না কেও করা বাদ দেবে এসব কোর্স ।  ২ বছরের ব্যাবধানে আপনি আমাদের গ্রেজুয়েটদের কোয়ালিটি দেখেন ।  আমারা এই মেধা দেশের জন্য খাটাবো  ।  বিজিএমইএ এর  কি অডিটোরিয়াম নেই  তাদের কি এক্সপার্ট নেই!!!  তারা কি একটু চাইলে পারেন না !!!!

আমাদের এখনো টেক্সটাইল মেশিনের ইনভার্টার, PLC, মনিটর, প্রোগ্রাম এর জন্য আমাদের জার্মান ইটালিয়ান এক্সপার্ট  হায়ার করে লক্ষ লক্ষ টাকা সার্ভিস চার্জ দিয়ে যাচ্ছি ।  বিজিএমইএ এবং বিটিএমএ মিলে কি সেন্ট্রাল সার্ভিসিং ইউনিট এবং ট্রেইনিং সেন্টার গড়ে তোলা যাতো না সেখানে অন্তত আমাদের অনেক বৈদেশিক মুদ্রা বাচানো যেতো । ফেক্টরির অভিজ্ঞতায় দেখেছি অনেক অভিজ্ঞতা না থাকায় ছোট ছোট সমস্যার বাইরের এক্সপার্ট আনা লাগে অথচ আমাদের ইলেকট্রনিক মেইন্টেনেন্স ডিপার্টমেন্ট এর লোকজন ট্রেইন আপ করলে তা করা লাগতো না ।

কোন গ্রুপ ফেক্টরি কি তাদের মেশিন থেকে পুরাতন কিন্ত কোন নতুন মে শিন কি কোন ইন্সটিটিউট এ দিয়েছে, একটা  গ্রুপ ফেক্টরির জন্য কি এটা অনেক বড় কিছু ।

যেদেশে ছেলে মেয়ে ইন্টার্নিশিপ, মিল ভিজিটিং এর সুযোগের জন্য একবার হাতে পায়ে ধরা লাগে সে দেশের গ্রেজুয়েট দিয়ে আপনি কি আশা করবেন , কেনো প্রসেস কি আরো সহজ করা যেতো না  একাডেমি আর HR দের সমন্নয়ে ।

সেক্টরকে সাসটেইনেবল করার জন্য তাদের গ্রেজুয়েট দের কোয়ালিটি বাড়ানো উচিৎ , আমরা ইউনিভার্সিটির দোষ দেই  কিন্ত আমরা কি নিজস্ব HR টিম পাঠিয়ে স্টুডেন্ট দের এটা বোঝাতে পারি না বা মেসেজ দিতে পারিনা যে আমরা কি চাই ।


কোন মন্তব্য নেই: