টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের কোয়ালিটি ডেভেলপ করার কিছু পরামর্শ - Textile Lab | Textile Learning Blog
আমাদের টেক্সটাইল গ্রেজুয়েট কোয়ালিটি ইম্প্রুভ করার জন্য ফেকাল্টিদের + ইন্সটিটিউশন  কিছু কাজ করা উচিৎ যেমন:-

১.  বেশি বেশি মিল ভিজিট করানো।

২. নুনতম স্টুডেন্ট লেভেল এর চেয়ে টিচার এর ডিগ্রী বেশি থাকা।

৩. রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমমেন্ট, জার্নাল পাব্লিশ করা গ্রেজুয়েট রা টিচার হওয়া।

৪. কপি পেস্ট এসাইমেন্ট পরিহার করা,  এসাইমেন্ট এর টপিক গুলি যেনো এপ্লাইড হয়।

৫. স্টুডেন্টস দের দিয়ে ফেক্টরির কেইস স্টাডি করানো।

৬. ১ বছর পর পর ইয়ার কমপ্লিট ভাইবা নেয়া।

৭. ল্যাব এক্সাম গুলি কড়াকড়ি ভাবে নেয়া , ল্যাব রিপোর্ট এর কপি পেস্ট রোধ করা,  লিখিত পরীক্ষায়, ভাইবায় এক্সটার্নাল নেয়া।

৮. লাস্ট ইয়ারের শুরুতে ইন্টার্নিশিপ শেষ করা।

৯. কড়াকড়ি ভাইবে ইন্টার্ন সুপারভাইজ করা।

১০. ৬ মাস, ১ বছর এর সেমিস্টার করা। 

১১. যার যা মেজর  ১ম বর্ষ থেকে নিয়ে নেয়া।

১২. পার্মানেন্ট টিচার নেয়া,ক্ষেপ দেয়া টিচার বাদ দেয়া।
১৩. ইন্টার্নিশিপ রিপোর্ট কপি পেস্ট না করা।

১৪. জার্নাল ক্লাস এর প্রজেক্ট রিপোর্ট করা, কপিপেস্ট না করা।

১৫. কম্প্রিহেনসিভ ভাইবা ডে-লং হওয়া, ৫ মিনিট এর ভাইবার প্রয়োজন নেই  এগুলি স্টুডেন্ট কোয়ালিটি নস্ট করে দেয় ।

নোটঃ
টেক্সটাইল এ আমরা যারা পড়ি, তারা  আমরা ভালো করার, ভালো থাকার, ভালো করার স্বপ্ন নিয়ে করি, তাই আমাদের কোয়ালিটি ভালো কিছু ডিজার্ভ করার মতো হয় । যেহুতু টাকা আমাদের আমরা টিচার, ইন্সটিটিউশন এর ভুলে আমাদের ক্যারিয়ার হুমকির মুখে ফেলতে পারি না ।  বিষয় গুলি স্টেন্ডার্ড এ নিয়ে দ্বিমত পোশন করার কিছু নেই ।  যা হবার হয়ে গেসে,  কি আর করার আছে ভাই এর উত্তর গুলি একসময় আমাদের আফসোস এর কারন হবে ।





টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্টদের কোয়ালিটি ডেভেলপ করার কিছু পরামর্শ

আমাদের টেক্সটাইল গ্রেজুয়েট কোয়ালিটি ইম্প্রুভ করার জন্য ফেকাল্টিদের + ইন্সটিটিউশন  কিছু কাজ করা উচিৎ যেমন:-

১.  বেশি বেশি মিল ভিজিট করানো।

২. নুনতম স্টুডেন্ট লেভেল এর চেয়ে টিচার এর ডিগ্রী বেশি থাকা।

৩. রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমমেন্ট, জার্নাল পাব্লিশ করা গ্রেজুয়েট রা টিচার হওয়া।

৪. কপি পেস্ট এসাইমেন্ট পরিহার করা,  এসাইমেন্ট এর টপিক গুলি যেনো এপ্লাইড হয়।

৫. স্টুডেন্টস দের দিয়ে ফেক্টরির কেইস স্টাডি করানো।

৬. ১ বছর পর পর ইয়ার কমপ্লিট ভাইবা নেয়া।

৭. ল্যাব এক্সাম গুলি কড়াকড়ি ভাবে নেয়া , ল্যাব রিপোর্ট এর কপি পেস্ট রোধ করা,  লিখিত পরীক্ষায়, ভাইবায় এক্সটার্নাল নেয়া।

৮. লাস্ট ইয়ারের শুরুতে ইন্টার্নিশিপ শেষ করা।

৯. কড়াকড়ি ভাইবে ইন্টার্ন সুপারভাইজ করা।

১০. ৬ মাস, ১ বছর এর সেমিস্টার করা। 

১১. যার যা মেজর  ১ম বর্ষ থেকে নিয়ে নেয়া।

১২. পার্মানেন্ট টিচার নেয়া,ক্ষেপ দেয়া টিচার বাদ দেয়া।
১৩. ইন্টার্নিশিপ রিপোর্ট কপি পেস্ট না করা।

১৪. জার্নাল ক্লাস এর প্রজেক্ট রিপোর্ট করা, কপিপেস্ট না করা।

১৫. কম্প্রিহেনসিভ ভাইবা ডে-লং হওয়া, ৫ মিনিট এর ভাইবার প্রয়োজন নেই  এগুলি স্টুডেন্ট কোয়ালিটি নস্ট করে দেয় ।

নোটঃ
টেক্সটাইল এ আমরা যারা পড়ি, তারা  আমরা ভালো করার, ভালো থাকার, ভালো করার স্বপ্ন নিয়ে করি, তাই আমাদের কোয়ালিটি ভালো কিছু ডিজার্ভ করার মতো হয় । যেহুতু টাকা আমাদের আমরা টিচার, ইন্সটিটিউশন এর ভুলে আমাদের ক্যারিয়ার হুমকির মুখে ফেলতে পারি না ।  বিষয় গুলি স্টেন্ডার্ড এ নিয়ে দ্বিমত পোশন করার কিছু নেই ।  যা হবার হয়ে গেসে,  কি আর করার আছে ভাই এর উত্তর গুলি একসময় আমাদের আফসোস এর কারন হবে ।





কোন মন্তব্য নেই: