স্টেনটার মেশিনের চেইন মেইনন্টেনেন্সের নিয়ম - Textile Lab | Textile Learning Blog
স্টেনটার মেশিনের চেইন মেইনন্টেনেন্সঃ


আমাদের ব্রুকনার একবার না বলে হুট করে অফ হয়ে যায়। আমাদের চেইন চলছিলো না ৷ নরমালি চেইন না চললে একটা লোহার শাবল ছিলো এটা দিয়ে যাতা দিলে এমনি চলতো যদি জ্যাম থাকতো ।



কিন্ত প্রতি ২ বছরে একবার চেইন পরিস্কার করার কথা যেটা আমরা করিনাই । আর আমাদের চেইনের ওয়েল পাম্পটা নস্ট তাই ওয়েলিং এর প্রবলেম ছিলো ।


চেইন পরিস্কার এর নিয়ম হচ্ছে প্রথমে আপনার চেইন এর ফ্রন্ট এবং ব্যাক সাইডের গিয়ার বক্স নামানো । গিয়ার বক্স নামানো হলে । চেইন প্রতিটি জয়েন এর নাট আছে সেটা খুলে সেট সেট আকারে নামানো হয় ।

চেইন গুলি নামিয়ে সেগুলি একটা ড্রামে ডিজেল দিয়ে ভিজানো হয় । ডিজেলে ভিজলে কালি গুলি নরম হয়ে যায় আর এগুলি ডিজলে ভিজিয়ে ঘষে ঘষে পরিস্কার করা হয় । প্রতিটি চেইনের নিচে একটা কারন ফাইবার এর বিট থাকে যা রেইলিংয়ের এর উপর দিয়ে চলে । কার্বন ফাইবার হবার দরুন এটা ক্ষয় হয়না । অনেক সময় ক্লিপের নিচে ফাইবার গুলি নস্ট হয়ে যায় । একটা চেইনে ১০০০ ক্লিপ থাকে একটা ক্লিপে একটা ফাইবার বিট থাকে । একটা বিট ২৫০ টাকা করে ।  অনেক সময় বেয়ারিং নস্ট হয়ে যায় সেগুলিও চেইঞ্জ করে দেয় ।


ওয়েল দিয়ে পরিস্কার করা হলে এটাকে ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে স্টিমিং করা হয় ।  মুলত পুরাতন জিগার মেশিন থাকলে সেটার ভেতরে ক্লিপ গুলি তুলে ভিম পাউডার + ৫০ কেজি সোডা + এক লিটার পরিমাণ লিকুইড কাস্টিক দিয়ে ২-৩ ঘন্টা পানিতে হিট দেয়া ।  এটা করা হলে ক্লিপ গুলি একেবারে ধপধপে সাদা হয়ে যায় ।  ওয়েল, ওয়াক্স, গ্রিজ গুলি দুর হয়ে যায় । 


মেইন পারপাস 

১. বেয়ারিং চেক + চেইঞ্জ+ ফ্রি করা। 

২. কার্বন ফাইবার ক্লিপে লাগানো। 

৩. রেইলে মাঝে গ্রিজ গুলি পরিস্কার করা। 


চেইন লাগানোর সময় চেইন ওয়েল ইউজ করতে হয় এই সাইডের চেইনে ২০ লিটারের মতো  চেইন ওয়েল লাগে ।  এক লিটার জার্মান চেইন ওয়েল ২৫০০ টাকা লিটার ।  আমাদের এক পাশের চেইন নামানো উঠানো তে আনুমানিক  ডিজেল+ সোডা + চেইন ওয়েল +শেফটের জন্য স্প্রে  তে আনুমানিক ২ লক্ষ টাকা লেগেছিলো।  এটা ফুল কম্পলিট করতে আনুমানিক ২ দিন সময় লাগে ।




স্টেনটার মেশিনের চেইন মেইনন্টেনেন্সের নিয়ম

স্টেনটার মেশিনের চেইন মেইনন্টেনেন্সঃ


আমাদের ব্রুকনার একবার না বলে হুট করে অফ হয়ে যায়। আমাদের চেইন চলছিলো না ৷ নরমালি চেইন না চললে একটা লোহার শাবল ছিলো এটা দিয়ে যাতা দিলে এমনি চলতো যদি জ্যাম থাকতো ।



কিন্ত প্রতি ২ বছরে একবার চেইন পরিস্কার করার কথা যেটা আমরা করিনাই । আর আমাদের চেইনের ওয়েল পাম্পটা নস্ট তাই ওয়েলিং এর প্রবলেম ছিলো ।


চেইন পরিস্কার এর নিয়ম হচ্ছে প্রথমে আপনার চেইন এর ফ্রন্ট এবং ব্যাক সাইডের গিয়ার বক্স নামানো । গিয়ার বক্স নামানো হলে । চেইন প্রতিটি জয়েন এর নাট আছে সেটা খুলে সেট সেট আকারে নামানো হয় ।

চেইন গুলি নামিয়ে সেগুলি একটা ড্রামে ডিজেল দিয়ে ভিজানো হয় । ডিজেলে ভিজলে কালি গুলি নরম হয়ে যায় আর এগুলি ডিজলে ভিজিয়ে ঘষে ঘষে পরিস্কার করা হয় । প্রতিটি চেইনের নিচে একটা কারন ফাইবার এর বিট থাকে যা রেইলিংয়ের এর উপর দিয়ে চলে । কার্বন ফাইবার হবার দরুন এটা ক্ষয় হয়না । অনেক সময় ক্লিপের নিচে ফাইবার গুলি নস্ট হয়ে যায় । একটা চেইনে ১০০০ ক্লিপ থাকে একটা ক্লিপে একটা ফাইবার বিট থাকে । একটা বিট ২৫০ টাকা করে ।  অনেক সময় বেয়ারিং নস্ট হয়ে যায় সেগুলিও চেইঞ্জ করে দেয় ।


ওয়েল দিয়ে পরিস্কার করা হলে এটাকে ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে স্টিমিং করা হয় ।  মুলত পুরাতন জিগার মেশিন থাকলে সেটার ভেতরে ক্লিপ গুলি তুলে ভিম পাউডার + ৫০ কেজি সোডা + এক লিটার পরিমাণ লিকুইড কাস্টিক দিয়ে ২-৩ ঘন্টা পানিতে হিট দেয়া ।  এটা করা হলে ক্লিপ গুলি একেবারে ধপধপে সাদা হয়ে যায় ।  ওয়েল, ওয়াক্স, গ্রিজ গুলি দুর হয়ে যায় । 


মেইন পারপাস 

১. বেয়ারিং চেক + চেইঞ্জ+ ফ্রি করা। 

২. কার্বন ফাইবার ক্লিপে লাগানো। 

৩. রেইলে মাঝে গ্রিজ গুলি পরিস্কার করা। 


চেইন লাগানোর সময় চেইন ওয়েল ইউজ করতে হয় এই সাইডের চেইনে ২০ লিটারের মতো  চেইন ওয়েল লাগে ।  এক লিটার জার্মান চেইন ওয়েল ২৫০০ টাকা লিটার ।  আমাদের এক পাশের চেইন নামানো উঠানো তে আনুমানিক  ডিজেল+ সোডা + চেইন ওয়েল +শেফটের জন্য স্প্রে  তে আনুমানিক ২ লক্ষ টাকা লেগেছিলো।  এটা ফুল কম্পলিট করতে আনুমানিক ২ দিন সময় লাগে ।




কোন মন্তব্য নেই: