টেক্সটাইল সাস্টেইনিবিলিটি | "Sustainability in Textile industry" - Textile Lab | Textile Learning Blog
"Sustainability in Textile industry"


দেশের টেক্সটাইল সেক্টর দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে। এতে আমরা নতুন চ্যালেন্জের মুখে পড়ছি। এই সেক্টর দেশের অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলবে এটা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। টেক্সটাইল কোম্পানিগুলোর পরিবেশের জন্য অনেক হার্মফুল। washing,scouring, dying কোম্পানিগুলোর দুষিত ও বিভিন্ন ক্যামিকেল মিশ্রিত পানি ও রাসায়নিক আমাদের জন্য প্রতিনিয়ত চ্যালেন্জ ছুড়ে দিচ্ছে।
টেক্সটাইল সেক্টরে Sustainability অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি টার্ম।

Sustainability মূলত Reuse,Reduce,recycle এই তিনটি টার্মের সমন্বয় । 

Sustainable Manufacturing হলো পরিবেশের ,ন্যাচারাল রিসোর্স অক্ষুন্ন রেখে,রাসায়নিক ক্যামিকেল থেকে পরিবেশকে বাচিয়ে যে ম্যানুফ্যাকচারিং করা হয়।
 
টেক্সটাইল কোম্পানিগুলোর টেকসই বা স্হায়ী বিকাশ যা পরিবেশের কোনরুপ ক্ষতি না করে বর্তমান চাহিদাগুলো পুরন করবে ও ভবিষ্যত প্রজন্ম নিজের প্রয়োজন মিটাতে সক্ষমতা রাখবে স্যাসটেনেবিলিটি এটা ইনশিউর করে।



cotton এর প্রতি suit এ ১৪,৭৮৩ লিটার পানি লাগে যা প্রাকৃতিক রিসোর্সে এ প্রভাব ফেলছে ।
আজ থেকে ২০ বছর পর যাতে পানির ঘাটতি দেখা না দেয়, রাসায়নিক যেনো টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিগুলো টিকে থাকতে বাধা না দেয়,পরিবেশের ক্ষতি না করে এজন্য ইন্ডাস্ট্রি গুলো ETP ও নানান প্রযুক্তি ব্যবহার করে পরিবেশের ক্ষয়ক্ষতি রক্ষা করতে কাজ করে যাচ্ছে।টেকসই ও দীর্ঘমেয়াদী এই পরিকল্পনা যা পরিবেশকে বাচাতে পারে এটাকে আমরা স্যাসটেনেবিলিটি বলি।

Levis নামের এক কোম্পানি রিসাইকেল প্লাস্টিক দিয়ে ডেনিম তৈরি করে ভালো সাড়া ফেলেছে এরকম অনেক কোম্পানি আছে যারা পরিবেশের ক্ষতি না করে পন্য উৎপাদন করছে।

কোম্পানির সুগঠিত infrastructure, Skilled man power,Suitable shipping হলো টেকসই উন্নয়নের প্রধান চাবিকাঠি ।

টেক্সটাইল কোম্পানিগুলোকে টিকিয়ে রাখতে Sustainable Development খুবই গুরুত্বপূর্ন। দেশের কিছু কিছু গ্রীন ইন্ডাস্ট্রি Sustainability নিয়ে কাজ করছে বজ্র এর পরিমান শুন্যের কাছাকাছি নিয়ে আসছে যা আমাদের টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রির ভবিষ্যতের জন্য ভালো। আর না হলে অনুপযোগী হয়ে পড়বে। 

টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি গুলোর উচিৎ হলো Sustainable Development, Human resource নিয়ে কাজ করা।
রোবটিক্স ও অটোমেশন এন্ড কন্ট্রোল ম্যানপাওয়ার কমিয়ে আনতে পারে পন্যের উৎপাদন কস্ট কমাতে পারে। ব্যাবসা সফল করতে  পারে। বাংলাদেশের কিছু কোম্পানি এটার ব্যবহার শুরু করেছে।


Writer :
Zobayer Hossain Noyon
Textile blogger

টেক্সটাইল সাস্টেইনিবিলিটি | "Sustainability in Textile industry"

"Sustainability in Textile industry"


দেশের টেক্সটাইল সেক্টর দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে। এতে আমরা নতুন চ্যালেন্জের মুখে পড়ছি। এই সেক্টর দেশের অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলবে এটা নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। টেক্সটাইল কোম্পানিগুলোর পরিবেশের জন্য অনেক হার্মফুল। washing,scouring, dying কোম্পানিগুলোর দুষিত ও বিভিন্ন ক্যামিকেল মিশ্রিত পানি ও রাসায়নিক আমাদের জন্য প্রতিনিয়ত চ্যালেন্জ ছুড়ে দিচ্ছে।
টেক্সটাইল সেক্টরে Sustainability অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি টার্ম।

Sustainability মূলত Reuse,Reduce,recycle এই তিনটি টার্মের সমন্বয় । 

Sustainable Manufacturing হলো পরিবেশের ,ন্যাচারাল রিসোর্স অক্ষুন্ন রেখে,রাসায়নিক ক্যামিকেল থেকে পরিবেশকে বাচিয়ে যে ম্যানুফ্যাকচারিং করা হয়।
 
টেক্সটাইল কোম্পানিগুলোর টেকসই বা স্হায়ী বিকাশ যা পরিবেশের কোনরুপ ক্ষতি না করে বর্তমান চাহিদাগুলো পুরন করবে ও ভবিষ্যত প্রজন্ম নিজের প্রয়োজন মিটাতে সক্ষমতা রাখবে স্যাসটেনেবিলিটি এটা ইনশিউর করে।



cotton এর প্রতি suit এ ১৪,৭৮৩ লিটার পানি লাগে যা প্রাকৃতিক রিসোর্সে এ প্রভাব ফেলছে ।
আজ থেকে ২০ বছর পর যাতে পানির ঘাটতি দেখা না দেয়, রাসায়নিক যেনো টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিগুলো টিকে থাকতে বাধা না দেয়,পরিবেশের ক্ষতি না করে এজন্য ইন্ডাস্ট্রি গুলো ETP ও নানান প্রযুক্তি ব্যবহার করে পরিবেশের ক্ষয়ক্ষতি রক্ষা করতে কাজ করে যাচ্ছে।টেকসই ও দীর্ঘমেয়াদী এই পরিকল্পনা যা পরিবেশকে বাচাতে পারে এটাকে আমরা স্যাসটেনেবিলিটি বলি।

Levis নামের এক কোম্পানি রিসাইকেল প্লাস্টিক দিয়ে ডেনিম তৈরি করে ভালো সাড়া ফেলেছে এরকম অনেক কোম্পানি আছে যারা পরিবেশের ক্ষতি না করে পন্য উৎপাদন করছে।

কোম্পানির সুগঠিত infrastructure, Skilled man power,Suitable shipping হলো টেকসই উন্নয়নের প্রধান চাবিকাঠি ।

টেক্সটাইল কোম্পানিগুলোকে টিকিয়ে রাখতে Sustainable Development খুবই গুরুত্বপূর্ন। দেশের কিছু কিছু গ্রীন ইন্ডাস্ট্রি Sustainability নিয়ে কাজ করছে বজ্র এর পরিমান শুন্যের কাছাকাছি নিয়ে আসছে যা আমাদের টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রির ভবিষ্যতের জন্য ভালো। আর না হলে অনুপযোগী হয়ে পড়বে। 

টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি গুলোর উচিৎ হলো Sustainable Development, Human resource নিয়ে কাজ করা।
রোবটিক্স ও অটোমেশন এন্ড কন্ট্রোল ম্যানপাওয়ার কমিয়ে আনতে পারে পন্যের উৎপাদন কস্ট কমাতে পারে। ব্যাবসা সফল করতে  পারে। বাংলাদেশের কিছু কোম্পানি এটার ব্যবহার শুরু করেছে।


Writer :
Zobayer Hossain Noyon
Textile blogger

কোন মন্তব্য নেই: