টেক্সটাইল সেক্টরে আমাদের অবৈধ উপার্জনকারী | Illegal Income in Textile - Textile Lab | Textile Learning Blog
টেক্সটাইল সেক্টরে আমাদের অবৈধ অনেক উপার্জনকারী আছেন যাদের কথা আমরা শুনে থাকি  তারা কি কখনো এসব ভেবে দেখেছে যে এর জন্য একদিন আমাদের জবাবদিহি করতে হবে।  এখানে আমরা কারো নাম পদের নাম কোন ব্যাক্তির নাম উল্লেখ করবো না এটা সামগ্রিক ভাবে আলোচনা করা হবে,  অনেকেই বলবেন এটা সবাই জানে কিন্ত এই জানা টা দিয়ে আপনি কি করে আপনার উপার্জনের বৈধতা নিয়ে আসতে পারবেন।

আসুন টেক্সটাইল ইন্ড্রাস্ট্রিতে চলমান কিছু  অবৈধ উপার্জন এর কথা জানিঃ

১.  সুতা ক্রয়ে কমিশন।
ফেব্রিক ক্রয়ে কমিশন।
ক্যামিকেল  ক্রয়ে কমিশন।

২. মেশিন পার্টস ক্রয়ে কমিশন।

৩. কনভেন্স বিল, লান্স বিল।

৪. ইন্সপেকশনের নামে স্যাম্পল বের করা যা পরে নিকটতম জনদের উপহার দেয়া বা বিভিন্ন ভাবে স্টকলটে চলে যাওয়া।

 ৫. সাবকনট্রাক্ট কাজের কমিশন।

স্যাম্পল বা কাটপিস গেইট পাশ করিয়ে নিয়ে আসা
সাপ্লাইয়ার এনে বিল করে তার কাছে কমিশন খাওয়া
যারা ডাইং এর আছেন বিশেষ করে কমিশন ডাইং বা সাব-কন্ট্রাক্ট এর পার্টির কাপড় অদলবদল করার রেকর্ড আছে অনেক,  এদের এক পার্টির কাপড় সেইভ করে অন্য পার্টিকে ডাইং চার্জ দিয়ে ফেক্টরির বীরে বের করে দেয়ার রেকর্ড আছে।

ওভার ড্রাফট বিল একটা অবৈধভাবে অতিরিক্ত বিল করে

বেতনভুক্ত কর্মচারী যদি বেতনের বাহিরে সামান্য টাকা সংগ্রহ করে সেটা হবে খেয়ানত।

বুরাইদাহ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যাকে আমরা বেতন দিয়ে কর্মচারী নিযুক্ত করেছি, সে যদি তার পরেও কোন কিছু গ্রহণ করে, তাহলে তা হবে খেয়ানত।’’ 

عن بُرَيْدَةَ عَنِ النَّبِىِّ ﷺ قَالَ مَنِ اسْتَعْمَلْنَاهُ عَلَى عَمَلٍ فَرَزَقْنَاهُ رِزْقًا فَمَا أَخَذَ بَعْدَ ذَلِكَ فَهُوَ غُلُولٌ
(আবূ দাঊদ ২৯৪৫, হাকেম ১৪৭২, সহীহুল জামে’ ৬০২৩)।

(collected from Yeasin vai)

টেক্সটাইল সেক্টরে আমাদের অবৈধ উপার্জনকারী | Illegal Income in Textile

টেক্সটাইল সেক্টরে আমাদের অবৈধ অনেক উপার্জনকারী আছেন যাদের কথা আমরা শুনে থাকি  তারা কি কখনো এসব ভেবে দেখেছে যে এর জন্য একদিন আমাদের জবাবদিহি করতে হবে।  এখানে আমরা কারো নাম পদের নাম কোন ব্যাক্তির নাম উল্লেখ করবো না এটা সামগ্রিক ভাবে আলোচনা করা হবে,  অনেকেই বলবেন এটা সবাই জানে কিন্ত এই জানা টা দিয়ে আপনি কি করে আপনার উপার্জনের বৈধতা নিয়ে আসতে পারবেন।

আসুন টেক্সটাইল ইন্ড্রাস্ট্রিতে চলমান কিছু  অবৈধ উপার্জন এর কথা জানিঃ

১.  সুতা ক্রয়ে কমিশন।
ফেব্রিক ক্রয়ে কমিশন।
ক্যামিকেল  ক্রয়ে কমিশন।

২. মেশিন পার্টস ক্রয়ে কমিশন।

৩. কনভেন্স বিল, লান্স বিল।

৪. ইন্সপেকশনের নামে স্যাম্পল বের করা যা পরে নিকটতম জনদের উপহার দেয়া বা বিভিন্ন ভাবে স্টকলটে চলে যাওয়া।

 ৫. সাবকনট্রাক্ট কাজের কমিশন।

স্যাম্পল বা কাটপিস গেইট পাশ করিয়ে নিয়ে আসা
সাপ্লাইয়ার এনে বিল করে তার কাছে কমিশন খাওয়া
যারা ডাইং এর আছেন বিশেষ করে কমিশন ডাইং বা সাব-কন্ট্রাক্ট এর পার্টির কাপড় অদলবদল করার রেকর্ড আছে অনেক,  এদের এক পার্টির কাপড় সেইভ করে অন্য পার্টিকে ডাইং চার্জ দিয়ে ফেক্টরির বীরে বের করে দেয়ার রেকর্ড আছে।

ওভার ড্রাফট বিল একটা অবৈধভাবে অতিরিক্ত বিল করে

বেতনভুক্ত কর্মচারী যদি বেতনের বাহিরে সামান্য টাকা সংগ্রহ করে সেটা হবে খেয়ানত।

বুরাইদাহ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘যাকে আমরা বেতন দিয়ে কর্মচারী নিযুক্ত করেছি, সে যদি তার পরেও কোন কিছু গ্রহণ করে, তাহলে তা হবে খেয়ানত।’’ 

عن بُرَيْدَةَ عَنِ النَّبِىِّ ﷺ قَالَ مَنِ اسْتَعْمَلْنَاهُ عَلَى عَمَلٍ فَرَزَقْنَاهُ رِزْقًا فَمَا أَخَذَ بَعْدَ ذَلِكَ فَهُوَ غُلُولٌ
(আবূ দাঊদ ২৯৪৫, হাকেম ১৪৭২, সহীহুল জামে’ ৬০২৩)।

(collected from Yeasin vai)

কোন মন্তব্য নেই: