গার্মেন্টস শ্রমিক নেতাদের কিছু একটিভিটি পর্যবেক্ষণঃ
অতিসম্প্রতি গাজীপুর এর একটি ফেক্টরির শ্রমিক অসোন্তোস আর শ্রমিক নেতাদের ভুমিকা নিয়ে একটা সুন্দর বিস্তারিত আলোচনা হবে
বাংলাদেশের টেক্সটাইল মিল গুলি বন্ধ শ্রমিক অসোন্তোস এত পেছনে যদি কারন এনালাইসিস করে থাকেন তবে ৫০% এর জন্য রেস্পন্সিবল হচ্ছে টপ ম্যানেজমেন্ট আর ৪০% শ্রমিক ফেডারেশনের নেতা আর ১০% মালিক নিজের দোষ।
৫০% হচ্ছে টপ ম্যম্যানেজমেন্ট নিজেদের অদক্ষতা কারনে মালিকদের অনেক অবৈধ পন্থা শিখিয়ে দিয়ে থাকেন , ৪০% শ্রমিক নেতা নিজস্ব স্বার্থ হাসিলের জন্য করে থাকেন আর ১০% মালিকের নিজের লোভের ফলে ফেক্টরির এমন দশা হয় ।
শ্রমিক ফেডারেশনের কাজ নিয়ে নিজস্ব কিছু কথাঃ
১. ফেডারেশন এর নেতারা মুলত এক প্রকার ব্রোকার এর নেগোসিয়েশন এর কাজ করে থাকেন ।
২. বর্তমানে এরা মালিকের কাছ থেকে পাওনা আদায়ের নামে ১০-২০% শেয়ারের মাধ্যমে এরা কাজ করে থাকেন। অর্থাৎ আপনি টাকা পেয়ে
৩. এদের মুল শক্তি হচ্ছে এদের কিছু লেবার ল জানা আছে এটা দিয়ে মুলত এরা চলে থাকে।
৪. এরা শ্রমিকদের যতো বেশি রাগাতে আরবে এদের ভ্যালু ততো বেশি পরিমাণে বাড়বে ।
৫. বিজিএমইএ ভবনের পাশে এদের বেশি ঘুরাঘুরি করতে দেখা যাবে শ্রমিকদের ভাষ্য মতে আমরা রোদে পুড়ে পুলিশের বাড়ি খেয়ে রাস্তায় ছিলাম তকজন কোন শ্রমিক নেতাদের দেখি নাই যখন বিজিএমইএ এর সামনে গিয়েছি তখন অর্ধ শত শ্রমিক নেতা।
৬. শ্রমিক নেতারা একে অপরের বদনামী করে। সবাই নিজের কাছে শ্রমিকদের টানতে চায়। শ্রমিক মানে এদের রুটি রুজি ।
৭. এদের মাথায় তোলার মুল কারিগর ফরেইন বায়ার এরা আমাদের ট্রেডে বিষ ফোড়া পালছে।
৮. বিজিএমইএ এর সামনে যাবার আগে শ্রমিক দের ফেডারেশন এর অফিসে তালিম দেয়া হয় শ্রমিকদের উত্তেজিত হয়ে পড়া এরা বকলে চুপ হয়ে পড়া এদের ম্যানেজমেন্ট এর সমনে পোলাইটনেস সব প্রি-স্ক্রিপ্ট করা এবং সাজানো ।
৯. আন্দোলনের ফরমেট সম্পুর্ন এদের সাজিয়ে দেয়া কখন কি করবে শ্রমিকরা এরা ভালো জানে ।
১০. নেতাদের কাছে গেলে তারা আপনাকে ফেডারেশনের মেম্বার হতে বলবে ।
১১. আপনার যে যে ডকুমেন্ট চাইবে আপনার কাছে আপনার আইডি কার্ডের ফটোকপি, পে স্লিপ আর তারা আপনার আইডি কার্ডের অরিজিনাল এর মতো আরেকটা বানাতে বলবেন কারন এটা জমা দিতে হবে অফিসে ।
১২. এটা একটা জটিল সমিকরন ম্যানেজমেন্ট চাকুরী বাচাতে মালিককে স্যালারি ডিউয়ের পন্থা দেখিয়ে দিচ্ছে তেমনি শ্রমিক নেতা লোকাল নেতারা নিজেদের কমিশনের জন্য আন্দোলন চরম পর্যায়ে নিয়ে যায় একে বারে ফেক্টরি লে অফ পর্যন্ত । ফাকে লস মালিকের শ্রমিকের।
বিদ্রঃ
পয়েন্ট গুলি বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে লিখা বাস্তবে সরকার যদি মালিক শ্রমিক স্থানীয় প্রশাসন ঠিক না করে অদুর ভবিষ্যৎতে টেক্সটাইল মিল গুলি এভাবে অফ হয়ে যাবে ।
অতিসম্প্রতি গাজীপুর এর একটি ফেক্টরির শ্রমিক অসোন্তোস আর শ্রমিক নেতাদের ভুমিকা নিয়ে একটা সুন্দর বিস্তারিত আলোচনা হবে
বাংলাদেশের টেক্সটাইল মিল গুলি বন্ধ শ্রমিক অসোন্তোস এত পেছনে যদি কারন এনালাইসিস করে থাকেন তবে ৫০% এর জন্য রেস্পন্সিবল হচ্ছে টপ ম্যানেজমেন্ট আর ৪০% শ্রমিক ফেডারেশনের নেতা আর ১০% মালিক নিজের দোষ।
৫০% হচ্ছে টপ ম্যম্যানেজমেন্ট নিজেদের অদক্ষতা কারনে মালিকদের অনেক অবৈধ পন্থা শিখিয়ে দিয়ে থাকেন , ৪০% শ্রমিক নেতা নিজস্ব স্বার্থ হাসিলের জন্য করে থাকেন আর ১০% মালিকের নিজের লোভের ফলে ফেক্টরির এমন দশা হয় ।
শ্রমিক ফেডারেশনের কাজ নিয়ে নিজস্ব কিছু কথাঃ
১. ফেডারেশন এর নেতারা মুলত এক প্রকার ব্রোকার এর নেগোসিয়েশন এর কাজ করে থাকেন ।
২. বর্তমানে এরা মালিকের কাছ থেকে পাওনা আদায়ের নামে ১০-২০% শেয়ারের মাধ্যমে এরা কাজ করে থাকেন। অর্থাৎ আপনি টাকা পেয়ে
৩. এদের মুল শক্তি হচ্ছে এদের কিছু লেবার ল জানা আছে এটা দিয়ে মুলত এরা চলে থাকে।
৪. এরা শ্রমিকদের যতো বেশি রাগাতে আরবে এদের ভ্যালু ততো বেশি পরিমাণে বাড়বে ।
৫. বিজিএমইএ ভবনের পাশে এদের বেশি ঘুরাঘুরি করতে দেখা যাবে শ্রমিকদের ভাষ্য মতে আমরা রোদে পুড়ে পুলিশের বাড়ি খেয়ে রাস্তায় ছিলাম তকজন কোন শ্রমিক নেতাদের দেখি নাই যখন বিজিএমইএ এর সামনে গিয়েছি তখন অর্ধ শত শ্রমিক নেতা।
৬. শ্রমিক নেতারা একে অপরের বদনামী করে। সবাই নিজের কাছে শ্রমিকদের টানতে চায়। শ্রমিক মানে এদের রুটি রুজি ।
৭. এদের মাথায় তোলার মুল কারিগর ফরেইন বায়ার এরা আমাদের ট্রেডে বিষ ফোড়া পালছে।
৮. বিজিএমইএ এর সামনে যাবার আগে শ্রমিক দের ফেডারেশন এর অফিসে তালিম দেয়া হয় শ্রমিকদের উত্তেজিত হয়ে পড়া এরা বকলে চুপ হয়ে পড়া এদের ম্যানেজমেন্ট এর সমনে পোলাইটনেস সব প্রি-স্ক্রিপ্ট করা এবং সাজানো ।
৯. আন্দোলনের ফরমেট সম্পুর্ন এদের সাজিয়ে দেয়া কখন কি করবে শ্রমিকরা এরা ভালো জানে ।
১০. নেতাদের কাছে গেলে তারা আপনাকে ফেডারেশনের মেম্বার হতে বলবে ।
১১. আপনার যে যে ডকুমেন্ট চাইবে আপনার কাছে আপনার আইডি কার্ডের ফটোকপি, পে স্লিপ আর তারা আপনার আইডি কার্ডের অরিজিনাল এর মতো আরেকটা বানাতে বলবেন কারন এটা জমা দিতে হবে অফিসে ।
১২. এটা একটা জটিল সমিকরন ম্যানেজমেন্ট চাকুরী বাচাতে মালিককে স্যালারি ডিউয়ের পন্থা দেখিয়ে দিচ্ছে তেমনি শ্রমিক নেতা লোকাল নেতারা নিজেদের কমিশনের জন্য আন্দোলন চরম পর্যায়ে নিয়ে যায় একে বারে ফেক্টরি লে অফ পর্যন্ত । ফাকে লস মালিকের শ্রমিকের।
বিদ্রঃ
পয়েন্ট গুলি বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে লিখা বাস্তবে সরকার যদি মালিক শ্রমিক স্থানীয় প্রশাসন ঠিক না করে অদুর ভবিষ্যৎতে টেক্সটাইল মিল গুলি এভাবে অফ হয়ে যাবে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন