লোকাল বায়ারের স্যাম্পল ডেভলপমেন্টঃ
লোকাল ফেব্রিক বা স্যাম্পল ডাইং করার আগে এটা প্রডাকশন জিএম এর অনুমতি সাপেক্ষে গ্রে ফেব্রিক কে প্যাকিং লিস্ট করে এবং এটা ফেক্টরির স্টোরে জমা দেয়া হয় আর সাথে ওয়ার্ক ওর্ডার বুকিং টা সরাসরি জিএম এর কাছে দেয়া হয় ।
জিএম ফেব্রিক কে প্রি ট্রিটমেন্ট এ বুঝিয়ে দেন আর ওয়ার্ক ওর্ডার দিয়ে দেন ডাইং ফিনিশিং এ
কিছু তথ্য যা স্যাম্পল ডাইং এর সময় করা হয়ঃ
১. প্রথমে আসে এর প্রসেস লস কতো % ধরা হবে নরমালি ফেব্রিক ৫-১০ মিটার কাপড় লাগলে এর ডাবল দেয়া হয় আর ডাইং এর উপর ৫-১০% লস ধরে কাপড় কে ডিসাইজিং করা হয় । যেমন ২০ মিটার তাদের চাওয়া হলে আমরা ৩০ মিটার করে ডাইং করা হয় কারন স্যাম্পল এ এনি টাইম ক্রিজ পরতে পারে কারন এটা পরিমানে অল্প আর রোল কাটিং মেশিন টু মেশিন সুইং হয়ে কাপড় ।
২. স্যাম্পল এনি টাইম নস্ট হতে পারে তাই আপনি নিজের ব্যাকয়াপ হিসেবে আরো কিছু কাপড় হাতে রেখে দিন।
২. ফেব্রিক লাইক্রা হিট সেটিং করে নিতে হবে, কারন বায়ার এতে সব টেস্ট করবে । তাই সব কোয়ালিটি ঠিক রাখতে আপনাকে হিট সেটিং করে রাখতে হবে।
৩. ফেব্রিকের পিচ ফিনিশিং এর প্রোগ্রাম থাকলে এটা ভালো করে মেনশন করে দিন ।
৪. ফেব্রিকের যে কালার সোয়াচ থাকে সে গুলি ফ্লোরের নিজস্ব কালার দিয়ে পুনরায় ম্যাচিং করে সেড মিলাতে হবে । যদি ল্যাব ডিপ করানো না থাকে তবে এখানে সময় লাগবে কমপক্ষে ১-২ দিন।
৫. স্যাম্পল প্রিন্ট এর প্রোগ্রাম থাকলে সেটা আগেই ডিজাইনের জন্য স্ক্রিন বানাতে দিতে হবে । সেটা ডাইং এর আগেই দিয়ে দিতে হবে।
৬. টাইম, স্যাম্পল ডাইং ফিনিশিং এর যে পরিমান সময় নস্ট হয় তার চেয়ে বড় প্রডাকশন এর প্রতি সবার নজর বেশি থাকে ।
৭. স্যাম্পলের সেড মিলার ১০০% চান্স নেই এর চান্স প্রায় ৫০% কারন স্যাম্পল কে প্রডাকশন এর মতো এতো কেয়ার করে ডাইং করা হয় না ।
৮. স্যাম্পল ডাইং এ ক্যামিকেল কালার এর পরিমাণ লাগে অনেক বেশি তাই এর কস্টিং এর পরিমান লাগে বেশি।
৯. বেশিরভাগ স্যাম্পল পার্টির লোকজন ডেভেলপমেন্ট করায় লার্জ অর্ডার আছে বলে কিন্ত বাস্তবে বাল্ক অর্ডার পাওয়া যায় না অনেকে একটি ফেক্টরিতে স্যাম্পল করে অর্ডার কনফার্ম করে অন্য ফেক্টরিতে করায় ।
১০. ফেক্টরির স্যাম্পল চার প্রকারের ডাইং হয় ডেভেলপমেন্ট স্যাম্পল, পিপি স্যাম্পল, টেস্ট স্যাম্পল, বাল্ক ডাইং এর পুর্বে সেড চেক করার জন্য একটি স্যাম্পল ডাইং করা হয়।
১১. স্যাম্পল সব সময় স্লো ফিনিশ করা হয় এর মুল কারন এতে প্রডাকশন কমে যায় বারে বারে স্টিচ দিতে হয় যার ফলে অপারেটর গন বড় ভলিউম গুলি চালাতে আগ্রহী হয় বেশিরভাগ সময় , স্যাম্পলে গ্যাপ পড়ে যায় ।
১২. স্যাম্পলে স্রিংকেজ জিএসএম একটু ভালো করে চেক করা হয় এর উপর বাল্কের অর্ডার নির্ভর করে ।
১৩. স্যাম্পল করানোর সময় এর কোয়ানটিটি অনেক আছে বলতে হবে না হয় এর কাজের ক্ষত্রে ফ্লোরের লোকজন গুরুত্ব দেয় না ।
১৪. স্যাম্পল স্লো প্রসেসে হয় তাই এটা নিয়মিত ফোনে লোক পাঠিয়ে খোজ নিতে হয়।
১৫. বড় বুকিং এর চান্স থাকলে এর বিল নেয় না ফেক্টরি , ছোট বুকিং হলে এর বিল দেয়া লাগে।
লোকাল ফেব্রিক বা স্যাম্পল ডাইং করার আগে এটা প্রডাকশন জিএম এর অনুমতি সাপেক্ষে গ্রে ফেব্রিক কে প্যাকিং লিস্ট করে এবং এটা ফেক্টরির স্টোরে জমা দেয়া হয় আর সাথে ওয়ার্ক ওর্ডার বুকিং টা সরাসরি জিএম এর কাছে দেয়া হয় ।
জিএম ফেব্রিক কে প্রি ট্রিটমেন্ট এ বুঝিয়ে দেন আর ওয়ার্ক ওর্ডার দিয়ে দেন ডাইং ফিনিশিং এ
কিছু তথ্য যা স্যাম্পল ডাইং এর সময় করা হয়ঃ
১. প্রথমে আসে এর প্রসেস লস কতো % ধরা হবে নরমালি ফেব্রিক ৫-১০ মিটার কাপড় লাগলে এর ডাবল দেয়া হয় আর ডাইং এর উপর ৫-১০% লস ধরে কাপড় কে ডিসাইজিং করা হয় । যেমন ২০ মিটার তাদের চাওয়া হলে আমরা ৩০ মিটার করে ডাইং করা হয় কারন স্যাম্পল এ এনি টাইম ক্রিজ পরতে পারে কারন এটা পরিমানে অল্প আর রোল কাটিং মেশিন টু মেশিন সুইং হয়ে কাপড় ।
২. স্যাম্পল এনি টাইম নস্ট হতে পারে তাই আপনি নিজের ব্যাকয়াপ হিসেবে আরো কিছু কাপড় হাতে রেখে দিন।
২. ফেব্রিক লাইক্রা হিট সেটিং করে নিতে হবে, কারন বায়ার এতে সব টেস্ট করবে । তাই সব কোয়ালিটি ঠিক রাখতে আপনাকে হিট সেটিং করে রাখতে হবে।
৩. ফেব্রিকের পিচ ফিনিশিং এর প্রোগ্রাম থাকলে এটা ভালো করে মেনশন করে দিন ।
৪. ফেব্রিকের যে কালার সোয়াচ থাকে সে গুলি ফ্লোরের নিজস্ব কালার দিয়ে পুনরায় ম্যাচিং করে সেড মিলাতে হবে । যদি ল্যাব ডিপ করানো না থাকে তবে এখানে সময় লাগবে কমপক্ষে ১-২ দিন।
৫. স্যাম্পল প্রিন্ট এর প্রোগ্রাম থাকলে সেটা আগেই ডিজাইনের জন্য স্ক্রিন বানাতে দিতে হবে । সেটা ডাইং এর আগেই দিয়ে দিতে হবে।
৬. টাইম, স্যাম্পল ডাইং ফিনিশিং এর যে পরিমান সময় নস্ট হয় তার চেয়ে বড় প্রডাকশন এর প্রতি সবার নজর বেশি থাকে ।
৭. স্যাম্পলের সেড মিলার ১০০% চান্স নেই এর চান্স প্রায় ৫০% কারন স্যাম্পল কে প্রডাকশন এর মতো এতো কেয়ার করে ডাইং করা হয় না ।
৮. স্যাম্পল ডাইং এ ক্যামিকেল কালার এর পরিমাণ লাগে অনেক বেশি তাই এর কস্টিং এর পরিমান লাগে বেশি।
৯. বেশিরভাগ স্যাম্পল পার্টির লোকজন ডেভেলপমেন্ট করায় লার্জ অর্ডার আছে বলে কিন্ত বাস্তবে বাল্ক অর্ডার পাওয়া যায় না অনেকে একটি ফেক্টরিতে স্যাম্পল করে অর্ডার কনফার্ম করে অন্য ফেক্টরিতে করায় ।
১০. ফেক্টরির স্যাম্পল চার প্রকারের ডাইং হয় ডেভেলপমেন্ট স্যাম্পল, পিপি স্যাম্পল, টেস্ট স্যাম্পল, বাল্ক ডাইং এর পুর্বে সেড চেক করার জন্য একটি স্যাম্পল ডাইং করা হয়।
১১. স্যাম্পল সব সময় স্লো ফিনিশ করা হয় এর মুল কারন এতে প্রডাকশন কমে যায় বারে বারে স্টিচ দিতে হয় যার ফলে অপারেটর গন বড় ভলিউম গুলি চালাতে আগ্রহী হয় বেশিরভাগ সময় , স্যাম্পলে গ্যাপ পড়ে যায় ।
১২. স্যাম্পলে স্রিংকেজ জিএসএম একটু ভালো করে চেক করা হয় এর উপর বাল্কের অর্ডার নির্ভর করে ।
১৩. স্যাম্পল করানোর সময় এর কোয়ানটিটি অনেক আছে বলতে হবে না হয় এর কাজের ক্ষত্রে ফ্লোরের লোকজন গুরুত্ব দেয় না ।
১৪. স্যাম্পল স্লো প্রসেসে হয় তাই এটা নিয়মিত ফোনে লোক পাঠিয়ে খোজ নিতে হয়।
১৫. বড় বুকিং এর চান্স থাকলে এর বিল নেয় না ফেক্টরি , ছোট বুকিং হলে এর বিল দেয়া লাগে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন