টেক্সটাইল জবের ক্ষত্রে আমাদের দেশের কিছু কমন অফিস পলিটিক্স | Textile Job - Textile Lab | Textile Learning Blog

টেক্সটাইল পলিটিক্সঃ

গতানুগতিক ভাবে আমাদের কাছে পলিটিক্স শব্দ টা আমাদের গ্রহনযোগ্য না হলেও আমরা এর ভেতরে আবদ্ধ থাকি, আমরা শুনে থাকি টেক্সটাইল গার্মেন্টসের জবে অনেক পলিটিক্স আসুন জেনে নেই এই সেক্টরে কেমন পলিটিক্স হয়। 

১. টেক্সটাইল জবের পলিটিক্স  প্রথমেই শুরু হয় ইন্সটিটিউশন দিয়ে এখানে সরকারি  Vs  বেসকারি একটি বিষয় থাকে   BSc  Vs Diploma , Government Univarsity Vs Government College . 

 ২. আপনি পার্কে জব করতে যাবেন আপনাকে আগে ইন্সটিটিউট জিজ্ঞেস করবে এর কারন অনেকের কাছেই কিছু মানে না হলেও এর কারন খুবি সহজ কারন নিজ  ইন্সটিটিউট হলে কিছু পার্সোনাল বিষয় আলোচনা করা যায় নিজ ইন্সটিটিউটের স্টুডেন্ট হলে প্রাইভেসি বজায় থাকে ।  এটা kind of politics কারন এখানে অন্য ইন্সটিটিউট মেনশন করে হেরাজ করা হচ্ছে আর একটি সিন্ডিকেট তৈরি হচ্ছে। 

৩. আমাদের উইভিং সেক্টর গুলি পাকিস্তানিদের দখলে তারা একবার একটি ইউনিটের  CEO হলে তারা চায় প্রতিটা ইউনিটের    CEO পাকিস্তানি হোক, আর বাংগালী ম্যানেজমেন্ট বা   CEO দের প্রতিযোগিতায় টিকতে দেয় না। এটা তাদের টেকনিক পলিটিক্স যাই বলেন। 

৪. আমাদের নীট সেক্টর গুলি ইন্ডিয়ান  দখলে তারা একবার একটি ইউনিটের  CEO হলে তারা চায় প্রতিটা ইউনিটের    CEO ইনডিয়ান হোক, আর বাংগালী ম্যানেজমেন্ট বা   CEO দের প্রতিযোগিতায় টিকতে দেয় না। এটা তাদের টেকনিক পলিটিক্স যাই বলেন। এরা যতো পারে ইন্ডিয়ান সাপ্লাইয়ার খোজে এবং ইন্ডিয়ান মালামাল কেনার চেস্টা করে । 

৫. শ্রীলঙ্কান লোকজন এরা  IE  সেক্টরকে গ্রাস করে রেখেছে এরা মুভ করার সময় টিম নিয়ে মুভ করে আর আগের লোকজন থাকলে তাদের টিকতে দেয় না। 

৬. অপারেটর রা তাদের হেল্পার দের হাতে কাজ ছেড়ে দেয় না কারন এতে তাদের মুল্যায়ন কমে যায় আর ফেক্টরির স্ট্রেটেজি হলো যাদের দিয়ে কাজ চালিয়ে নেয়া যায় তাদের কে তারা তাদের রাখবে। 

৭. ডিস্ট্রিক্ট ভিত্তিক একটা পলিটিক্স টেক্সটাইল মিল গুলিতে কাজ করে এরা মেজরিটি থকলে ফ্লোরে সিন্ডিকেট আকারে কাজ করে এর মুল পৃস্টপোশক হলো উক্ত এলাকার   GM, AGM, ED , এলাকা গুলি হলো বরিশাল,কুমিল্লা, চাঁদপুর, সিরাজগঞ্জ, বরিশাল, জামালপুর, নোয়াখালী,চিটাগাংইয়া। এরা মুলত নিজ এলাকার লোকজনদের খুব ভালোভাবে রিসিভ করে সেইভ করে। 

৮. টেক্সটাইল মিলে নতুন কোন লোক জয়েন করলে তাদের অনেক ভাবে প্রেশার হেরাজ করা হয় যেনো এরা পুরাতনদের অনুগত হয়ে চলে। 

৯. টেক্সটাইল মিলে নতুন  GM চেঞ্জ করলে তারা আগের লোকজন কে রাখতে চাননা করন এরা চায় পুরাতন  GM  কে ফিরিয়ে আনতে চায়।

 ১০.  gM  চান ম্যানেজার সব সময় তার ফেভারে থাকুক কারন প্রডাকশন বের হবে মুলত  Manager  এর হাত দিয়ে.

 ১১. গ্রুপিং হয় মুলত  Manager GM এর ভেতরে প্রত্যেকের লোক টিম আলাদা থাকে।  GM সর্বময় ক্ষমতার মালিক থাকে তার দলভারি থাকে সব সময়। 

১২. প্রতি ফ্লোরে মালিকের দেশি লোকজন থাকে যারা মুলত কাজের চেয়ে মালিককে তথ্য সরবারহ করে বেশি ।  

১৩. গ্রুপিং শুরু মুলত ভাগাভাগি দিয়ে, যেমন কমিশন কে একা খাচ্ছে কে দিয়ে খাচ্ছে এর উপর । এটা মুলত কারো মুখে কেও প্রকাশ করে না। 

১৪. মুলত গ্রুপের বিপরীতের লোকজনের তথ্য মালিক, ডিরেক্টর,  MD,, Chairman এ কাছে পৌছানো মুল কাজ এদের। একে অন্যের বদনাম গাওয়া মুল কাজ। 

১৫. কিছু ক্ষত্রে দেখবেন  GM মালিকের কাছে শর্ত দিয়ে নিজের লোক নিয়ে জবে আসেন।

১৬. গভমেন্ট ইন্সটিটিউট এর ছেলেরা দ্রুত প্রমোশন পায় যেটা প্রাইভেট ইন্সটিটিউট পায় না । এটা মালিক পক্ষ থেকে দেয়া হয় না।

টেক্সটাইল জবের ক্ষত্রে আমাদের দেশের কিছু কমন অফিস পলিটিক্স | Textile Job


টেক্সটাইল পলিটিক্সঃ

গতানুগতিক ভাবে আমাদের কাছে পলিটিক্স শব্দ টা আমাদের গ্রহনযোগ্য না হলেও আমরা এর ভেতরে আবদ্ধ থাকি, আমরা শুনে থাকি টেক্সটাইল গার্মেন্টসের জবে অনেক পলিটিক্স আসুন জেনে নেই এই সেক্টরে কেমন পলিটিক্স হয়। 

১. টেক্সটাইল জবের পলিটিক্স  প্রথমেই শুরু হয় ইন্সটিটিউশন দিয়ে এখানে সরকারি  Vs  বেসকারি একটি বিষয় থাকে   BSc  Vs Diploma , Government Univarsity Vs Government College . 

 ২. আপনি পার্কে জব করতে যাবেন আপনাকে আগে ইন্সটিটিউট জিজ্ঞেস করবে এর কারন অনেকের কাছেই কিছু মানে না হলেও এর কারন খুবি সহজ কারন নিজ  ইন্সটিটিউট হলে কিছু পার্সোনাল বিষয় আলোচনা করা যায় নিজ ইন্সটিটিউটের স্টুডেন্ট হলে প্রাইভেসি বজায় থাকে ।  এটা kind of politics কারন এখানে অন্য ইন্সটিটিউট মেনশন করে হেরাজ করা হচ্ছে আর একটি সিন্ডিকেট তৈরি হচ্ছে। 

৩. আমাদের উইভিং সেক্টর গুলি পাকিস্তানিদের দখলে তারা একবার একটি ইউনিটের  CEO হলে তারা চায় প্রতিটা ইউনিটের    CEO পাকিস্তানি হোক, আর বাংগালী ম্যানেজমেন্ট বা   CEO দের প্রতিযোগিতায় টিকতে দেয় না। এটা তাদের টেকনিক পলিটিক্স যাই বলেন। 

৪. আমাদের নীট সেক্টর গুলি ইন্ডিয়ান  দখলে তারা একবার একটি ইউনিটের  CEO হলে তারা চায় প্রতিটা ইউনিটের    CEO ইনডিয়ান হোক, আর বাংগালী ম্যানেজমেন্ট বা   CEO দের প্রতিযোগিতায় টিকতে দেয় না। এটা তাদের টেকনিক পলিটিক্স যাই বলেন। এরা যতো পারে ইন্ডিয়ান সাপ্লাইয়ার খোজে এবং ইন্ডিয়ান মালামাল কেনার চেস্টা করে । 

৫. শ্রীলঙ্কান লোকজন এরা  IE  সেক্টরকে গ্রাস করে রেখেছে এরা মুভ করার সময় টিম নিয়ে মুভ করে আর আগের লোকজন থাকলে তাদের টিকতে দেয় না। 

৬. অপারেটর রা তাদের হেল্পার দের হাতে কাজ ছেড়ে দেয় না কারন এতে তাদের মুল্যায়ন কমে যায় আর ফেক্টরির স্ট্রেটেজি হলো যাদের দিয়ে কাজ চালিয়ে নেয়া যায় তাদের কে তারা তাদের রাখবে। 

৭. ডিস্ট্রিক্ট ভিত্তিক একটা পলিটিক্স টেক্সটাইল মিল গুলিতে কাজ করে এরা মেজরিটি থকলে ফ্লোরে সিন্ডিকেট আকারে কাজ করে এর মুল পৃস্টপোশক হলো উক্ত এলাকার   GM, AGM, ED , এলাকা গুলি হলো বরিশাল,কুমিল্লা, চাঁদপুর, সিরাজগঞ্জ, বরিশাল, জামালপুর, নোয়াখালী,চিটাগাংইয়া। এরা মুলত নিজ এলাকার লোকজনদের খুব ভালোভাবে রিসিভ করে সেইভ করে। 

৮. টেক্সটাইল মিলে নতুন কোন লোক জয়েন করলে তাদের অনেক ভাবে প্রেশার হেরাজ করা হয় যেনো এরা পুরাতনদের অনুগত হয়ে চলে। 

৯. টেক্সটাইল মিলে নতুন  GM চেঞ্জ করলে তারা আগের লোকজন কে রাখতে চাননা করন এরা চায় পুরাতন  GM  কে ফিরিয়ে আনতে চায়।

 ১০.  gM  চান ম্যানেজার সব সময় তার ফেভারে থাকুক কারন প্রডাকশন বের হবে মুলত  Manager  এর হাত দিয়ে.

 ১১. গ্রুপিং হয় মুলত  Manager GM এর ভেতরে প্রত্যেকের লোক টিম আলাদা থাকে।  GM সর্বময় ক্ষমতার মালিক থাকে তার দলভারি থাকে সব সময়। 

১২. প্রতি ফ্লোরে মালিকের দেশি লোকজন থাকে যারা মুলত কাজের চেয়ে মালিককে তথ্য সরবারহ করে বেশি ।  

১৩. গ্রুপিং শুরু মুলত ভাগাভাগি দিয়ে, যেমন কমিশন কে একা খাচ্ছে কে দিয়ে খাচ্ছে এর উপর । এটা মুলত কারো মুখে কেও প্রকাশ করে না। 

১৪. মুলত গ্রুপের বিপরীতের লোকজনের তথ্য মালিক, ডিরেক্টর,  MD,, Chairman এ কাছে পৌছানো মুল কাজ এদের। একে অন্যের বদনাম গাওয়া মুল কাজ। 

১৫. কিছু ক্ষত্রে দেখবেন  GM মালিকের কাছে শর্ত দিয়ে নিজের লোক নিয়ে জবে আসেন।

১৬. গভমেন্ট ইন্সটিটিউট এর ছেলেরা দ্রুত প্রমোশন পায় যেটা প্রাইভেট ইন্সটিটিউট পায় না । এটা মালিক পক্ষ থেকে দেয়া হয় না।