সংসদে বস্ত্র বিল ২০১৮ পাস - Textile Lab | Textile Learning Blog
সংসদে বস্ত্র বিল ২০১৮ পাস


দেশের বস্ত্র খাতকে বিনিয়োগ সু সংহত ও টেকসই উন্নয়নের জন্য চাহিদাভিত্তিক শিক্ষা কারিক্যুলাম প্রণয়ন করে দক্ষ জনবল সৃষ্টির লক্ষ্যে নতুন বস্ত্র বিল ২০১৮ পাস করেছে সংসদ।

ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার সভাপতিত্বে আজ সংসদের ২২তম অধিবেশনের বৈঠকে বিল পাস হয়।

বস্ত্র বিল ২০১৮ পাসের প্রস্তাব করেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মুহা: ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিকের পক্ষে বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এমপি ।


বস্ত্র বিলে বলা হয়েছে, রপ্তানিমুখী বস্ত্রশিল্পে ব্যবহার বা প্যাকেজিংয়ের জন্য আমদানি করা কাঁচামাল রপ্তানিবহির্ভূত বস্ত্রশিল্পে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে বিক্রি বা বাজারজাত করা যাবে না।
বিলে বায়িং হাউজের নিবন্ধনের বিধান রাখা হয়েছে।

এছাড়া মিলগুলোর ব্যবস্থাপনা, তদারকি ও আধুনিয়কায়নের সুযোগ রাখা হয়েছে।
এছাড়া সরকার বস্ত্র খাতে সরকারি, বেসরকারি, বৈদেশিক, বহুজাতিক কোম্পানি, দেশি-বিদেশি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বসহ অন্য কোনো প্রচলিত পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ আকর্ষণের উদ্যোগ নিতে পারবে।


প্রয়োজনে বিধির মাধ্যমে নির্ধারিত পদ্ধতিতে ও শর্তে বস্ত্র শিল্পকে প্রণোদনা দিতে পারবে।
একইসঙ্গে বস্ত্রখাতে দক্ষ জনবল সৃষ্টি, মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে বিদ্যমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, ডিপ্লোমা ও ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, ফ্যাশন ইনস্টিটিউট, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের সুযোগ রাখা হয়েছে।


১২-০৯-১৮
বাংলা ট্রিবিউন

সংসদে বস্ত্র বিল ২০১৮ পাস

সংসদে বস্ত্র বিল ২০১৮ পাস


দেশের বস্ত্র খাতকে বিনিয়োগ সু সংহত ও টেকসই উন্নয়নের জন্য চাহিদাভিত্তিক শিক্ষা কারিক্যুলাম প্রণয়ন করে দক্ষ জনবল সৃষ্টির লক্ষ্যে নতুন বস্ত্র বিল ২০১৮ পাস করেছে সংসদ।

ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার সভাপতিত্বে আজ সংসদের ২২তম অধিবেশনের বৈঠকে বিল পাস হয়।

বস্ত্র বিল ২০১৮ পাসের প্রস্তাব করেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মুহা: ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিকের পক্ষে বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এমপি ।


বস্ত্র বিলে বলা হয়েছে, রপ্তানিমুখী বস্ত্রশিল্পে ব্যবহার বা প্যাকেজিংয়ের জন্য আমদানি করা কাঁচামাল রপ্তানিবহির্ভূত বস্ত্রশিল্পে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে বিক্রি বা বাজারজাত করা যাবে না।
বিলে বায়িং হাউজের নিবন্ধনের বিধান রাখা হয়েছে।

এছাড়া মিলগুলোর ব্যবস্থাপনা, তদারকি ও আধুনিয়কায়নের সুযোগ রাখা হয়েছে।
এছাড়া সরকার বস্ত্র খাতে সরকারি, বেসরকারি, বৈদেশিক, বহুজাতিক কোম্পানি, দেশি-বিদেশি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বসহ অন্য কোনো প্রচলিত পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ আকর্ষণের উদ্যোগ নিতে পারবে।


প্রয়োজনে বিধির মাধ্যমে নির্ধারিত পদ্ধতিতে ও শর্তে বস্ত্র শিল্পকে প্রণোদনা দিতে পারবে।
একইসঙ্গে বস্ত্রখাতে দক্ষ জনবল সৃষ্টি, মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে বিদ্যমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, ডিপ্লোমা ও ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট, ফ্যাশন ইনস্টিটিউট, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের সুযোগ রাখা হয়েছে।


১২-০৯-১৮
বাংলা ট্রিবিউন

কোন মন্তব্য নেই: