টোটাল জিগার ডাইং এন্ড প্রিট্রিটমেন্ট প্রসেস :
ব্যাক প্রসেস বা প্রিট্রিটমেন্ট ডিসাইজিং :
১. মেশিনে ফেব্রিক তোলার সময় পানিতে ভিজিয়ে পানি তুলতে হবে।
২. তোলা হয়ে গেলে ওয়েটিং এজেন্ট ২ কেজি সাবান ১.৫০ কেজি টেম্পারেচার ৭০-৭৫ ডিগ্রী সেট করতে হবে।
৩. ৪ রান অর্থাৎ ফেব্রিক চার বার মুভ করবে বাথের ভেতরে।
৫. ৪ রান দেয়ার পর বাথ ড্রেইন করে দিতে হবে।
৬. হট ওয়াস করে হবে ৯০ ডিগ্রীতে আর ২ রান দিতে হবে টুইল জাতীয় ফেব্রিক এর জন্য, আর ভিসকোস টেনসিন ভয়েল ১ রান ৯০ ডিগ্রী টেম্পারেচারে।
ব্লিচিং :
১. পানি নিতে হবে বাথের ক্যাপাসিটি অনুযায়ী।
২. ক্যামিকেল নেয়ার নিয়ম হচ্ছে ফেব্রিক ওয়েট এর 3.5% H2O2, 2.5% Custic Stabilizer 1/gpl, Wetting Agent 1/gpl
৩. ক্যামিকেল দেয়ার পর 4 রানে ব্লিচ স্যাম্পল চেজ করতে হবে X টেম্পারেচার হবে ৮০ ডিগ্রী।
৪. 4 Run হয়ে গেলে এব্জরবেন্সি চেক করে, বাথ ড্রেইন করে দিতে হবে এবজরবেন্সি না আসলে প্রয়োজনে আরো ১-২ রান বাড়াতে হবে।
৫. এব্জরবেন্সি আসলে ৯০ ডিগ্রী তে হট ওয়াস দিতে হবে ২ রানে।
৬. এসিড ৩ কেজি দিয়ে বা লিটারে ১ গ্রাম করে দিয়ে এসিড ওয়াস দিয়ে নিউট্রাল করতে হবে।
৭. হট ওয়াস করতে হবে ১ রান দিয়ে
কাস্টিক সাইজিং বা মার্সারাইজিং :
১. ব্লিচ বাথ আউট করে দেয়ার পর ৮০ ডিগ্রী হট ২ রান
মার্সারাইজ এর জন্য কাস্টিক এর বুম
টুইল ২৩-২৪ বুম
পপলিন ১৮-২০ বুম
ভয়েল ১৫-১৬ বুম
টুইল ২৩-২৪ বুম
পপলিন ১৮-২০ বুম
ভয়েল ১৫-১৬ বুম
২. কাস্টিক দেয়ার পর ৪ রান দিয়ে স্যাম্পল কেটে এবজরনবেনসি চেক করতে হবে। টেম্পারেচার ছাড়া ফেব্রিক এর রান দিতে হবে আর মেশিন অটো হলে সার্কুলেশন রানিং থাকতে হবে।
৩. হট ওয়াস ২-৩ টা রান, টেম্পারেচার ৯০
৪. একটা এসিড ওয়াস দিতে হবে নিউট্রাল এর জন্য
ডাইং :
১. ফেব্রিক লোডিং
২.ফেব্রিক লোডিং হট ওয়াস ৭০-৮০ ডিগ্রী তে ১ রান দিতে হবে।
৩. সল্ট ১০ গ্রাম/লিটার হারে দিয়ে ২ রান দিতে হবে।
৪. রেসিপি অনুযায়ী ডাইজ দিতে ২ রান দিতে হবে।
৫. সোডা ৫গ্রাম /লিটার ২ রান লাইট কালার ৬-৮ রান ২ রান দিয়ে স্যাম্পল চেক করতে হবে আর লাইট ডিপ ৪ রান দিয়ে স্যাম্পল চেক করতে হবে।
৬. এডিশন লাগলে এডিশন দিতে হবে
৭. সেড ওকে হলে :
হট ওয়াস দিতে হবে ৭০-৭৫ ডিগ্রীতে :২রান
+৬০ ডিগ্রী তে লাইট কালার ১ রান
হট ওয়াস দিতে হবে ৭০-৭৫ ডিগ্রীতে :২রান
+৬০ ডিগ্রী তে লাইট কালার ১ রান
৮. ফাইনাল স্যাম্পল কেটে পরে আনলোড করতে হবে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন