CMC Test
সাধারনত করা হয় স্টেন্ডার্ড এর সাথে প্রডাকশন করা বাল্ক ফেব্রিক এর কালার এর পার্থক্য বের করার জন্য । একে অনেকেই DE টেস্ট, ডাটা কালার রেজাল্ট হিসেবে জেনে থাকেন। অনেক ক্ষত্রে চোখের দেখায় সেড এর টোন, ডেপথ, মেটামারিজম আইডিয়া করা যায় না তখন স্পেকট্রোফটোমিটারে একটি টেস্ট করা হয় স্টেন্ডার্ড এর সাথে প্রডাকশন এর একে CMC টেস্ট বলা হয়।
CMC অর্থ হচ্ছে কালার মিজারমেন্ট কমিটি
CMC টেস্টিং বা কালার ডিফারেন্স টেস্ট এর সময় যে যে প্যারামিটার গুলি দেখা হয়:
DE/ Delta E
DL / Delta L
Da / Delta a
Db / Delta b
Dc
DH
Metamarisom
DE/ Delta E
DL / Delta L
Da / Delta a
Db / Delta b
Dc
DH
Metamarisom
আসুন জেনে নেয়া যাক টেস্ট রিপোর্ট এর কিছু সাংকেতিক চিহ্নের অর্থ :
1. DE/ Delta E (Color Diffarance ) :
এর মানের উপর নির্ভর করে পাস, ফেল, নাকি ওয়ার্নিং । DE রেজাল্ট পাস না হল সেড নট ওকে হয়। DE কে আমরা Total Colour Difference ও বলে থাকি আর ইন্ড্রাস্ট্রিতে সাধারণত 0.75 to 1.0 কে (Commercially) Warn না বলে 0 to 1.0 কে Pass আর above 1.0 কে Fail বলি।
2. DL / Delta L ( lightness or Darkness) :
কালার কতোটুকু লাইট বা ডার্কার তা নির্ভর করে এই ডেলটা L এর মান এর উপর । এর মান +/- উভয় হতে পারে
মনে রাখবেন যে,
মনে রাখবেন যে,
রেজাল্ট ভ্যালু (+) মানে সেড লাইটার।
রেজাল্ট ভ্যালু (-) মানে সেড ডার্কার।
3. Da / Delta a ( Reddish ness or Greenish ness) :
ডেলটা a /Da এর মানের উপর নির্ধারণ করা হয় সেড কতোটুকু রেডার নাকি কতোটুকু গ্রীনার, এর মান দুই ধরনের হয় +/- প্লাস বা মাইনাস । এখানে ভ্যালু + হলে সেড Reder বলে ধরে নেয়া হয়। আর ভ্যালু ( -) হলে তাকে গ্রিনিশ বলে ধরে নেয়া হয় । অর্থাৎ সেড রেডের দিকে আছে নাকি গ্রীনার এর দিকে আছে কিনা জানার জন্য আপনাকে ডেলটা a /Da রেজাল্ট চেক করতে হবে ।
4. Db / Delta b ( Yellow ness or Blue ness ) :
ডেলটা B / Db এর মানের উপর নির্ধারণ করা হয় সেড কতোটুকু ইয়োলিশ নাকি কতোটুকু ব্লুইশ , এর মান দুই ধরনের হয় +/- । এখানে ভ্যালু + হলে তাকে yellowish বলে ধরে নেয়া হবে। আর ভ্যালু - হলে তাকে Bluish বলে ধরে নেয়া হবে। অর্থাৎ সেড ইয়োলিশ দিকে আছে নাকি ব্লুয়িশ এর দিকে আছে কিনা জানার জন্য আপনাকে ডেলটা b /Db রেজাল্ট চেক করতে হবে ।
5. Dc / Delta C : Croma
Dc / Delta C এর দ্বারা সেডের ক্রোমা বা ব্রাইটনেস নির্ধারন করা হয়। এই মান না ভ্যালু দুই ধরনের হয় এক (+/-) । এখানে ভ্যালু + হলে সেড ব্রাইটার আর ভ্যালু (-) হলে সেড ডাল হবে।
আসুন জেনে নেয়া যাক রেজাল্ট এর টলারেন্স লিমিট বা রেঞ্জ :
CMC De :
0.0 -0 .75= pass শো করবে
0.75-1.0= Warn শো করবে
1- above = Fail শো করবে
0.0 -0 .75= pass শো করবে
0.75-1.0= Warn শো করবে
1- above = Fail শো করবে
DL (lightness) :
ভ্যালু (+) হলে =lighter shade
ভ্যালু (-) হলে= darker shade
ভ্যালু (+) হলে =lighter shade
ভ্যালু (-) হলে= darker shade
Da [red/green]:
value (+)হলে = সেড Redish (less greee)
value (-) হলে = সেড Greenish (less red)
Db [yellow/blue]:
value (+) হলে = সেড yellowish (less blue)
value (-) হলে = সেড bluish (less yellow)
Metamirisom :
< .50 নিচে হলে = pass/ok
0.50< উপরে হলে =fail /Shade not ok
< .50 নিচে হলে = pass/ok
0.50< উপরে হলে =fail /Shade not ok
এখন প্রশ্ন হলো ?
সেড রেডার না গ্রিনার, ইয়োলিশ ব্লুয়িশ ঠিক আছে কিন্ত তা কি পরিমানে তা আমাদের জানা উচিৎ এর জন্য ভ্যালু গুলিকে % এ কনভার্ট করতে হবে। সেড কতো % রেডার, গ্রিনার, ইয়োলিশ, ব্লুয়িশ তা জনতে পারলে সেড এর ডিসিশন নেয়া সহজ হয়।
রেজাল্টে ভ্যালু যা থাকবে তাকে 10 দিয়ে গুন করতে হবে তা হলে এটা কতো % তাতে চলে যাবে । এটা নিজেরা % এ কনভার্ট করে নিতে হবে ।
Example : যেমন একটা উদাহরণ দেখে নেয়া যাক
if Da= 0.25 means (0.25x10)=2.5 % redish
if Da= - 0.25 means ( - 0.25x10)= - 2.5 % Greenish .
DL= -1.5 x10= -15% ডার্কার
DL= 1.5 x10= 15% লাইটার
কিছু তথ্য :
১. CMC Test করতে হয় স্পেক্ট্রোফটোমিটার দিয়ে।
২. মেশিন ভালো করে কেলিব্রেশন করে নিতে হয়।
৩. অবসাব্জারবার হতে হবে ১০ ডিগ্রী।
৪. তিন আলোতে সাধারনত চেক করতে হয় D65,T84,T83.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন