ডাইজ ক্যামিকেল কস্ট সেইভ এর নামে বাজে ক্যামিকেল পার্চেস করে কি কম্পানির প্রফিট অর্জন করা সম্ভব !!!
টেক্সটাইল ক্যামিকেল ম্যানুফেচারার কিছু দেশ
জার্মান
চায়না
সুইডেন
ইন্ডিয়া
মালয়েশিয়া
থাইলেন্ড
পাকিস্থান
তুর্কি
তাইওয়ান
জার্মান
চায়না
সুইডেন
ইন্ডিয়া
মালয়েশিয়া
থাইলেন্ড
পাকিস্থান
তুর্কি
তাইওয়ান
টেক্সটাইল ক্যামিকেল ডাইজ মার্কেটিং ম্যানুফেকচারিং কোম্পানি গুলির মার্কেটিং এর স্ট্রেটেজি এর ভেতরে দেখা যায় যে তারা তাদের ক্যামিকেল কে কস্ট সেইভিং ক্যামিকেল হিসেবে প্রেজেন্ট করছেন আসলেই তাই আমাদের কস্ট সেইভ করে কিনা।
ক্যামিকেল এর ভালো মন্দ এবং পারফোরমেন্স প্রডাকশন এর যারা কাজ করেন তারা ভালো বলতে পারেবেন।
প্রডাকশন এর লোকজনের কাছে ক্যামিকেল ডাইজ এর কিছু এক্সপেকটেড রিকোয়ারমেন্টঃ
১. এটির কনজামশন কম হবে।
২. সেড এর সাথে ইন্টারফেয়ার কম করবে।
৩. স্ট্রেনথ বেশি হবে।
৪. হিট বা প্রেসারে সেড চেঞ্জ হবে না।
৫. স্পট আসা যাবে না।
২. সেড এর সাথে ইন্টারফেয়ার কম করবে।
৩. স্ট্রেনথ বেশি হবে।
৪. হিট বা প্রেসারে সেড চেঞ্জ হবে না।
৫. স্পট আসা যাবে না।
আসুন কিছু ব্রেন্ডেড কোম্পানি এবং এভারেজ কোম্পানির ক্যামিকেল এর তুলনা করিঃ
সাধারন কোম্পানিঃ
সাধারন কম্পানি গুলির যেহেতু আমরা দোষ নিয়ে আলোচনা করছি সেহেতু আমরা তাদের নাম উল্লেখ করছি না তাদের রেপুটেশন এর জন্য । ধরে নিলাম তাদের নাম X.
সাধারন কম্পানি গুলির যেহেতু আমরা দোষ নিয়ে আলোচনা করছি সেহেতু আমরা তাদের নাম উল্লেখ করছি না তাদের রেপুটেশন এর জন্য । ধরে নিলাম তাদের নাম X.
ভালো কিছু ক্যামিকেল ম্যানুফেচারার দেশঃ
জার্মানি, UK,জাপান, সুইডেন, তুরস্ক, ইটালি,কোরিয়া
জার্মানি, UK,জাপান, সুইডেন, তুরস্ক, ইটালি,কোরিয়া
এভারেজ কিছু ক্যামিকেল ম্যানুফেচারার দেশঃ
চায়না, পাকিস্থান, মালয়েশিয়া, ইন্ডিয়া, তাইওয়ান, থাইলেন্ড এদের মধ্যে তুলনামূলক ভালো চায়না, পাকিস্থান, মালয়েশিয়া
চায়না, পাকিস্থান, মালয়েশিয়া, ইন্ডিয়া, তাইওয়ান, থাইলেন্ড এদের মধ্যে তুলনামূলক ভালো চায়না, পাকিস্থান, মালয়েশিয়া
বিশ্লেষণঃ
আমরা প্রডাকশনে প্রতি নিয়ত এই সমস্যা ফেইস করি যে আমাদের কোম্পানি গুলির পার্চেস, প্রকিউরমেন্ট, সাপ্লাইচেইন এর সাথে প্রডাকশন এর লোকজন কে কম সংস্লিস্ট করা হয় যার ফলে কোম্পানি গুলি তাদের মুল্যবান রেভিনিউ নস্ট করে তাদের ক্যামিকেল এবং ডাইজ এর পেছনে।
যেমন আমরা যদি ডাইং এর কথা ধরি একটি সেড আনতে জার্মান ডাইং এর সেড % এর চেয়ে চায়না, পাকিস্থান, মালয়েশিয়া, ইন্ডিয়ান ডাইজের সেড % অনেক বেশি লাগবে যেমন রেড কালার যদি জার্মান ডাইজে ২০ গ্রাম লাগলে চাইনীজ এর লাগে প্রায় ৪০ গ্রাম ।
তাই আমরা যদি কেজিতে ৫-১০ সেন্ট বাঁচানো জন্য চাইনিজ ডাইজ ব্যাবহার করা বোকামি কারন এর কনজামশন প্রায় ডাবল এবং ১০ টাকা বাঁচাতে গিয়ে ২০ টাকার খেশারত দিতে হয়। এদের ট্রায়ালে মাঝে মাঝে কম % বা gpl কিছু সেড হয়ে যায় কিন্তু সব সেডের ক্ষত্রে এদের gpl কম লাগে থিউরি কাজ করে না।
চাইনীজ ডাইজ গুলিতে এজো, পেথেলেট, APEO NPEO এর আসার চান্স অনেক।
চাইনীজ ডাইজ গুলির ডাইং এর সময় বাথ স্টেবিলিটি কম ফ্রিকুয়েন্টলি টোন চেঞ্জ হয় যার ফলে এটি দিয়ে ডাইং করালে সেড এর কেরেক্টার বোঝা যায় না আর RFT এর প্রবাবিলিটি কমে যায়।
চাইনীজ ডাইজের কালার ফাস্টনেস, লাইট ফাস্টনেস খারাপ তাই এর জন্য কোয়ালিটি ওকে হওয়ার চান্স ৫০-৫০ আর জার্মান ৮০-২০
চাইনীজ যা ক্যামিকেল বা অক্সোলারি ব্যাবহার করেন না কেও এদের পিউরিটি লেখা একরকম কিন্তু এক্সচুয়াল পিউরিটি অনেক কম থাকে, লট বাই লট এদের ক্যামিকেল এর কোয়ালিটির ফ্লেকচুয়েশন হয়।
যেমন BASF এরিস্টোন ৬৪ যদি ৫ গ্রাম লাগে সেইম হেন্ড ফিল পেতে রোকা সফট এর ২০-৩০ গ্রাম লাগে সাথে আরো এডিশনাল ক্যামিকেল লাগে স্পট দুর করার জন্য যেমন এসিড, এন্টিফোম যা এরিস্টোন ব্যাবহার করলে লাগে না তাই সহজেই অনুমান করা যায় যে চাইনীজ ব্রেন্ড এর ক্যামিকেল এর অপচয় অনেক বেশি হয় জার্মান ব্রেন্ড এর চেয়ে । চাইনীজ সিলিকন যদি ১২০ টাকা কেজি হয় জার্মান গুলি মেক্সিমাম ১৫০ হবে চাইনিজ গুলি যেখানে ১০০ লাগে সেখানে জার্মান ৫০ কেজিতে হয় + এডিশনাল ক্যামিকেল লাগে না তাই প্রায় ৫০% ক্যামিকেল সেইভ করলে তো অবশ্যাই প্রফিট ভালো ব্রেন্ড এর গুলিতে হবে।
অক্সোলারির ক্ষত্রে সেইম অবস্থা চাইনীজ, চায়না, পাকিস্থান, মালয়েশিয়া, ইন্ডিয়া, তাইওয়ান, থাইলেন্ড এদের ওয়েটিং, সিকুইস্টারিং, লেভেলিং সবি প্রায় ডাবল ব্যাবহার করা হয় জার্মান এক্সোলারির তুলনায়
পরামর্শঃ
ফেক্টরির প্রকিউরমেন্ট, পার্চেস এর সাথে যারা জড়িত তারা প্রডাকশন এর লোকজনের কন্সাল্টেন্সি নেন না তারা শুধু ল্যাব টেস্টের উপর নির্ভর করে ক্যামিকেল ডাইজ পার্চেস করেন কিন্তু ল্যাব আর ফ্লোর বা বাল্কের পার্ফোমেন্স কখনোই এক হবে না । অনেকেই ব্যাক্তি গত সুবিধার জন্য ক্যামিকেল গুলি চাপিয়ে দেন যা মালিক এর ক্ষতি প্রডাকশন এর লোকজন এর হয়রানির কারন হয় । এই কারনে ট্রায়াল ব্যাতিত ক্যামিকেল পার্চেস করা ঠিক নয় আর প্রডাকশন এর রিভিউ নিয়ে পরে ক্যামিকেল ক্রয় করা উচিৎ ।
ফেক্টরির প্রকিউরমেন্ট, পার্চেস এর সাথে যারা জড়িত তারা প্রডাকশন এর লোকজনের কন্সাল্টেন্সি নেন না তারা শুধু ল্যাব টেস্টের উপর নির্ভর করে ক্যামিকেল ডাইজ পার্চেস করেন কিন্তু ল্যাব আর ফ্লোর বা বাল্কের পার্ফোমেন্স কখনোই এক হবে না । অনেকেই ব্যাক্তি গত সুবিধার জন্য ক্যামিকেল গুলি চাপিয়ে দেন যা মালিক এর ক্ষতি প্রডাকশন এর লোকজন এর হয়রানির কারন হয় । এই কারনে ট্রায়াল ব্যাতিত ক্যামিকেল পার্চেস করা ঠিক নয় আর প্রডাকশন এর রিভিউ নিয়ে পরে ক্যামিকেল ক্রয় করা উচিৎ ।
সমস্যাঃ
দামি ব্রেন্ড গুলি LC ব্যাতিত কাজ করতে চায় না, চাইনীজ কপম্পানি গুলি লোন এর ব্যাবস্থা থাকায় অনেক ফেক্টরিতে এদের পপুলারিটি আছে তার মানে এ বলা যাবে এটি ভালো
দামি ব্রেন্ড গুলি LC ব্যাতিত কাজ করতে চায় না, চাইনীজ কপম্পানি গুলি লোন এর ব্যাবস্থা থাকায় অনেক ফেক্টরিতে এদের পপুলারিটি আছে তার মানে এ বলা যাবে এটি ভালো
নোট
ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে তাই এ নিয়ে বিতর্ক গ্রহনযোগ্য নয়, পারলে নিজ অভিজ্ঞতা বলুন নয়তো এড়িয়ে যেতে পারেন ।
ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে তাই এ নিয়ে বিতর্ক গ্রহনযোগ্য নয়, পারলে নিজ অভিজ্ঞতা বলুন নয়তো এড়িয়ে যেতে পারেন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন