ফ্যাশন ব্রেন্ড পরিচিতি : H&M Sweden | Fashion Brand - Textile Lab | Textile Learning Blog
পৃথিবীর যত বড় বড় পোশাক কোম্পানী রয়েছে তাদের পরিচিতিঃ-

H&M GROUP

যার পূর্ণাঙ্গ রুপ Hennes & Mauritz AB, ইউরোপ এবং আমেরিকার একটি সুপরিচিত পোশাকের ব্র্যন্ড যা আমাদের সবারই অল্প সল্প নাম শোনা আছে।

সুইডেন ভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৪৭ সালে জন্ম যার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন, Erling Persson. যার প্রধান কার্যালয় সুইডেনের স্টকহ্লম এ। ৬৮ বছরের পুরোনো এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে পৃথিবীর ৬১ টি দেশে ৩৭০০ শোরুমের মালিক এবং এই প্রতিষ্ঠানে ১ লক্ষ ৩২ হাজার মানুষ কাজ করে। তাদের প্রথম স্টোর চালু হয় ১৯৪৭ সালে সুইডেনের Vasteras, নামক স্থানে যেটা শুধুমাত্র মেয়েদের এক্সুসিভ পোশাক বিক্রয় করত এবং শোরুমের নাম ছিল,"Hennes" যেটি একটি সুইডিশ শব্দ, ইংরেজী মানে হল,"Hers". ১৯৬৮ সালে সুইডেনের একজন খুচরা কাপড় বিক্রেতা নাম “Mr. Mauritz Widfors”, Hennes এর মালিক Erling Persson এর শোরুমে যৌথ ভাবে মেয়েদের পোশাকের সাথে সাথে পুরুষের পোশাক ও বিক্রয় শুরু করলো এবং ২ জন একসাথে ব্যবসায়িক পার্টনার হয়ে গেল, এবং সাথে সাথে দোকানের নাম ও পরিবর্তন করে দিল “Hennes & Mauritz” সংক্ষেপে H&M।

বর্তমানে সমস্ত ইউরোপে এই প্রতিষ্ঠান ২য় স্থানে রয়েছে যার ১ম স্থানে রয়েছে Inditex Group. (আমাদের আগের পোস্টে এই সম্পর্কে পড়েছেন, না পড়লে নিচে লিঙ্ক দেয়া আছে দেখতে পারেন।) এবং সমস্ত পৃথিবীতে ৩য় স্থানে রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি ।
এই গ্রুপ অব কোম্পানীর রয়েছে ৬ টি ব্র্যান্ড এবং তাদের প্রতিটির রয়েছে নিজস্ব স্বকীয়তা । আগে চলুন ব্র্যান্ড গুলোর সাথে পরিচিত হই।

H&M 

COS

Monki

Weekday

Cheap Monday

& Other Stories.

সারা পৃথিবীতে H&M এর সবচেয়ে বড় শোরুম নিউইয়র্কে.
দক্ষিন এশিয়ার ৪ টি দেশ থেকে তারা তাদের গার্মেন্টস আইটেম সহ বিভিন্ন আইটেম ক্রয় করে, দেশ গুলো হল- ভারত , বাংলাদেশ , পাকিস্থান , এবং শ্রীলংকা । তবে এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই তাদের অর্ডারের ভলিওম বেশী। তাছাড়া এশিয়ার অন্যান্য দেশের মধ্যে আমাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হল, চীন , মায়ানমার, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, কোরিয়া, থাইল্যন্ড অন্যতম। এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি আইটেমের অর্ডারের পরিমাণ অনেক বেশী হয় তাই তাদের কাজ বাংলাদেশের বড় বড় ফ্যক্টরী গুলো করে থাকে। ফ্যক্ট্ররীর সার্বিক কাজের দিক বিবেচনা করে তারা তাদের নির্বাচিত ফ্যক্ট্ররীগুলোকে ৩ টি ভাগে ভাগ করে, প্লাটিনাম, গোল্ড এবং সিলভার, প্লাটিনাম ও গোল্ড ফ্যক্টরী গুলো তাদের ওই দেশের কাজের শতকরা ৬০ ভাগ কাজ করবে এবং সিলভার ফ্যক্টরী করবে বাকী ৪০ ভাগ।



নিচের এই লিঙ্ক থেকে দেখে নিন আমাদের দেশ সহ কোন কোন দেশে কোন ফ্যক্টরীর লিস্ট এবং তাদের কাজ অনুযায়ী রেংকিং – 

দেখতে পারেন এই প্রতিষ্ঠান অনেক গুলো আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে যুক্ত এবং তাদের মেম্বার।দেখতে নিচের লিঙ্ক দেখুন
এই প্রতিষ্ঠানদের ওয়েব সাইট দেখতে পারেনঃ

উইকিপিডিয়া দেখে আরো বিস্তারিত জানতে পারেনঃ

বাংলাদেশে এই প্রতিষ্ঠানের একটি অফিস রয়েছে যেখান থেকে তারা তাদের বাংলাদেশের সকল অর্ডারের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। আমার কাছের এক বন্ধু এখানে চাকুরী করে তার সুবাদে অনেক কিছু জেনেছি তাদের ব্যপারে। তাদের ওয়েব সাইটে চাইলে সিভি দিয়ে রাখতে পারেন তাদের প্রয়োজনে তারা কল করবে।

H&M এ এপ্লাই করার নিয়ম লিংকঃ
মাল্টি ন্যাশনাল বাইং হাউসে ভাইবা দেয়ার সময় যে বিষয় গুলি খেয়াল রাখা উচিৎ

বাংলাদেশ অফিসের সার্কুলার গুলি পেতেঃ








লেখা কার্টেসি : সঞ্জয় মজুমদার 

ফ্যাশন ব্রেন্ড পরিচিতি : H&M Sweden | Fashion Brand

পৃথিবীর যত বড় বড় পোশাক কোম্পানী রয়েছে তাদের পরিচিতিঃ-

H&M GROUP

যার পূর্ণাঙ্গ রুপ Hennes & Mauritz AB, ইউরোপ এবং আমেরিকার একটি সুপরিচিত পোশাকের ব্র্যন্ড যা আমাদের সবারই অল্প সল্প নাম শোনা আছে।

সুইডেন ভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৪৭ সালে জন্ম যার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন, Erling Persson. যার প্রধান কার্যালয় সুইডেনের স্টকহ্লম এ। ৬৮ বছরের পুরোনো এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে পৃথিবীর ৬১ টি দেশে ৩৭০০ শোরুমের মালিক এবং এই প্রতিষ্ঠানে ১ লক্ষ ৩২ হাজার মানুষ কাজ করে। তাদের প্রথম স্টোর চালু হয় ১৯৪৭ সালে সুইডেনের Vasteras, নামক স্থানে যেটা শুধুমাত্র মেয়েদের এক্সুসিভ পোশাক বিক্রয় করত এবং শোরুমের নাম ছিল,"Hennes" যেটি একটি সুইডিশ শব্দ, ইংরেজী মানে হল,"Hers". ১৯৬৮ সালে সুইডেনের একজন খুচরা কাপড় বিক্রেতা নাম “Mr. Mauritz Widfors”, Hennes এর মালিক Erling Persson এর শোরুমে যৌথ ভাবে মেয়েদের পোশাকের সাথে সাথে পুরুষের পোশাক ও বিক্রয় শুরু করলো এবং ২ জন একসাথে ব্যবসায়িক পার্টনার হয়ে গেল, এবং সাথে সাথে দোকানের নাম ও পরিবর্তন করে দিল “Hennes & Mauritz” সংক্ষেপে H&M।

বর্তমানে সমস্ত ইউরোপে এই প্রতিষ্ঠান ২য় স্থানে রয়েছে যার ১ম স্থানে রয়েছে Inditex Group. (আমাদের আগের পোস্টে এই সম্পর্কে পড়েছেন, না পড়লে নিচে লিঙ্ক দেয়া আছে দেখতে পারেন।) এবং সমস্ত পৃথিবীতে ৩য় স্থানে রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি ।
এই গ্রুপ অব কোম্পানীর রয়েছে ৬ টি ব্র্যান্ড এবং তাদের প্রতিটির রয়েছে নিজস্ব স্বকীয়তা । আগে চলুন ব্র্যান্ড গুলোর সাথে পরিচিত হই।

H&M 

COS

Monki

Weekday

Cheap Monday

& Other Stories.

সারা পৃথিবীতে H&M এর সবচেয়ে বড় শোরুম নিউইয়র্কে.
দক্ষিন এশিয়ার ৪ টি দেশ থেকে তারা তাদের গার্মেন্টস আইটেম সহ বিভিন্ন আইটেম ক্রয় করে, দেশ গুলো হল- ভারত , বাংলাদেশ , পাকিস্থান , এবং শ্রীলংকা । তবে এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই তাদের অর্ডারের ভলিওম বেশী। তাছাড়া এশিয়ার অন্যান্য দেশের মধ্যে আমাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হল, চীন , মায়ানমার, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, কোরিয়া, থাইল্যন্ড অন্যতম। এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি আইটেমের অর্ডারের পরিমাণ অনেক বেশী হয় তাই তাদের কাজ বাংলাদেশের বড় বড় ফ্যক্টরী গুলো করে থাকে। ফ্যক্ট্ররীর সার্বিক কাজের দিক বিবেচনা করে তারা তাদের নির্বাচিত ফ্যক্ট্ররীগুলোকে ৩ টি ভাগে ভাগ করে, প্লাটিনাম, গোল্ড এবং সিলভার, প্লাটিনাম ও গোল্ড ফ্যক্টরী গুলো তাদের ওই দেশের কাজের শতকরা ৬০ ভাগ কাজ করবে এবং সিলভার ফ্যক্টরী করবে বাকী ৪০ ভাগ।



নিচের এই লিঙ্ক থেকে দেখে নিন আমাদের দেশ সহ কোন কোন দেশে কোন ফ্যক্টরীর লিস্ট এবং তাদের কাজ অনুযায়ী রেংকিং – 

দেখতে পারেন এই প্রতিষ্ঠান অনেক গুলো আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে যুক্ত এবং তাদের মেম্বার।দেখতে নিচের লিঙ্ক দেখুন
এই প্রতিষ্ঠানদের ওয়েব সাইট দেখতে পারেনঃ

উইকিপিডিয়া দেখে আরো বিস্তারিত জানতে পারেনঃ

বাংলাদেশে এই প্রতিষ্ঠানের একটি অফিস রয়েছে যেখান থেকে তারা তাদের বাংলাদেশের সকল অর্ডারের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। আমার কাছের এক বন্ধু এখানে চাকুরী করে তার সুবাদে অনেক কিছু জেনেছি তাদের ব্যপারে। তাদের ওয়েব সাইটে চাইলে সিভি দিয়ে রাখতে পারেন তাদের প্রয়োজনে তারা কল করবে।

H&M এ এপ্লাই করার নিয়ম লিংকঃ
মাল্টি ন্যাশনাল বাইং হাউসে ভাইবা দেয়ার সময় যে বিষয় গুলি খেয়াল রাখা উচিৎ

বাংলাদেশ অফিসের সার্কুলার গুলি পেতেঃ








লেখা কার্টেসি : সঞ্জয় মজুমদার 

কোন মন্তব্য নেই: