টেক্সটাইল কেমিক্যাল বিজনেস | Textile Chemical Business - Textile Lab | Textile Learning Blog
টেক্সটাইল কেমিক্যাল বিজনেস : অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসা ক্ষেত্র

কেমিক্যাল ব্যবসা আমদানী-রপ্তানী ব্যবসার অন্তর্ভূক্ত। কেমিক্যাল খাতে ব্যবসা করতে গেলে আপনি কয়েকধাপে ব্যবসা করতে পারেন। প্রথমত আমদানীকারক হিসেবে, দ্বিতীয়ত সরবরাহকারী হিসেবে। আপনি ইচ্ছে করলে নিজেই আমদানীকারক এবং সরবরাহকারী হতে পারেন।

প্রশ্ন হচ্ছে কোথায় কোথায় কেমিক্যাল সরবরাহ করবেন?

একবার চিন্তা করুন তো, কোন কোন ক্ষেত্রে রয়েছে যেখানে কেমিক্যালের ব্যবহার নেই?
দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই কেমিক্যালের ব্যবহার রয়েছে। তবে সবার্ধিক কেমিক্যাল ব্যবহৃত হয় পোষাক শিল্প ও ঔষধ শিল্পে। এছাড়াও অটোমোবাইল, ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রাংশ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরন, সাবান, ডিটারজেন্ট, কলম ইত্যাদি ক্ষেত্রেও কেমিক্যালের বিশদ ব্যবহার হয়ে থাকে।


কেমিক্যালের ধরন :

১। ডাইস্টাফ (রি-এ্যাকটিভ, এসিড, ডাইরেক্ট, বেসিক, সলভেন্ট ডাই)

২। প্রোসেস (প্রি-ট্রিটমেন্ট, ডাইং, প্রিন্টিং, ফিনিশিং)

৩। ডাই (ইঙ্কজেক্ট, সোপ, ডিটারজেন্ট)

৪। পিগমেন্ট (অর্গানিক, ইন-অর্গানিক)

৫। ন্যাফথল, ফাস্ট বেস এবং কালার সল্ট

৬। টেক্সটাইল অক্সিলিয়ারি

৭। অপটিকাল ব্রাইটনার

৮। ক্যারামেল কালার

৯। সিনথেটিক ফুড কালার

১০। থিকেনার

১১। এডহেসিভ

১২। এনজাইম

১৩। ল্যাব কেমিক্যাল



তথ্য মতে বাংলাদেশে-

১। স্পিনিং মিল – ৬৩ টির অধিক

২। ইয়ার্ণ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান – ২৯২ টির অধিক

৩। ফেব্রিক্স উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান – ৭৪০ টির অধিক

৪। ডাইং, প্রিন্টিং ও ফিনিশিং মিল – ২৩৩ টির অধিক

৫। ফার্মাসিউটিক্যালস – ১২৫ টির অধিক

৬। ল্যাব সমৃদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় - ১০৫ টির অধিক

এছাড়াও রয়েছে অগনিত কলম, সাবান, ডিটারজেন্ট ইত্যাদি কারখানা। হিসেব করে দেখা গেছে মোট মিলগুলোর তুলনায় দেশে আমদানীকারক ও সরবরাহকারীর সংখ্যা অনেক কম।
প্রাথমিকভাবে কেমিক্যাল খাতে কত টাকা বিনিয়োগ করা লাগতে পারে এটা বলা কঠিন। কারন কেমিক্যাল খাতটি বিশাল। প্রতি বছর প্রচুর নতুন নতুন কেমিক্যাল আবিষ্কৃত হয়। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সেগুলো চাহিদাভেদে আমদানী করতে হয়। ভারত, আমেরিকা ও চীন হচ্ছে কেমিক্যালের সবার্পেক্ষা বড় রপ্তানীকারক দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।
কেমিক্যাল ব্যবসা বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় ব্যবসা ক্ষেত্র। এতে মুনাফা অত্যাধিক। মেধা-বিনিয়োগ-অভিজ্ঞতা-মার্কেটিং দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে যে কেউ এ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন।

[সংগৃহীত]


টেক্সটাইল কেমিক্যাল বিজনেস | Textile Chemical Business

টেক্সটাইল কেমিক্যাল বিজনেস : অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসা ক্ষেত্র

কেমিক্যাল ব্যবসা আমদানী-রপ্তানী ব্যবসার অন্তর্ভূক্ত। কেমিক্যাল খাতে ব্যবসা করতে গেলে আপনি কয়েকধাপে ব্যবসা করতে পারেন। প্রথমত আমদানীকারক হিসেবে, দ্বিতীয়ত সরবরাহকারী হিসেবে। আপনি ইচ্ছে করলে নিজেই আমদানীকারক এবং সরবরাহকারী হতে পারেন।

প্রশ্ন হচ্ছে কোথায় কোথায় কেমিক্যাল সরবরাহ করবেন?

একবার চিন্তা করুন তো, কোন কোন ক্ষেত্রে রয়েছে যেখানে কেমিক্যালের ব্যবহার নেই?
দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই কেমিক্যালের ব্যবহার রয়েছে। তবে সবার্ধিক কেমিক্যাল ব্যবহৃত হয় পোষাক শিল্প ও ঔষধ শিল্পে। এছাড়াও অটোমোবাইল, ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রাংশ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরন, সাবান, ডিটারজেন্ট, কলম ইত্যাদি ক্ষেত্রেও কেমিক্যালের বিশদ ব্যবহার হয়ে থাকে।


কেমিক্যালের ধরন :

১। ডাইস্টাফ (রি-এ্যাকটিভ, এসিড, ডাইরেক্ট, বেসিক, সলভেন্ট ডাই)

২। প্রোসেস (প্রি-ট্রিটমেন্ট, ডাইং, প্রিন্টিং, ফিনিশিং)

৩। ডাই (ইঙ্কজেক্ট, সোপ, ডিটারজেন্ট)

৪। পিগমেন্ট (অর্গানিক, ইন-অর্গানিক)

৫। ন্যাফথল, ফাস্ট বেস এবং কালার সল্ট

৬। টেক্সটাইল অক্সিলিয়ারি

৭। অপটিকাল ব্রাইটনার

৮। ক্যারামেল কালার

৯। সিনথেটিক ফুড কালার

১০। থিকেনার

১১। এডহেসিভ

১২। এনজাইম

১৩। ল্যাব কেমিক্যাল



তথ্য মতে বাংলাদেশে-

১। স্পিনিং মিল – ৬৩ টির অধিক

২। ইয়ার্ণ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান – ২৯২ টির অধিক

৩। ফেব্রিক্স উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান – ৭৪০ টির অধিক

৪। ডাইং, প্রিন্টিং ও ফিনিশিং মিল – ২৩৩ টির অধিক

৫। ফার্মাসিউটিক্যালস – ১২৫ টির অধিক

৬। ল্যাব সমৃদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় - ১০৫ টির অধিক

এছাড়াও রয়েছে অগনিত কলম, সাবান, ডিটারজেন্ট ইত্যাদি কারখানা। হিসেব করে দেখা গেছে মোট মিলগুলোর তুলনায় দেশে আমদানীকারক ও সরবরাহকারীর সংখ্যা অনেক কম।
প্রাথমিকভাবে কেমিক্যাল খাতে কত টাকা বিনিয়োগ করা লাগতে পারে এটা বলা কঠিন। কারন কেমিক্যাল খাতটি বিশাল। প্রতি বছর প্রচুর নতুন নতুন কেমিক্যাল আবিষ্কৃত হয়। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সেগুলো চাহিদাভেদে আমদানী করতে হয়। ভারত, আমেরিকা ও চীন হচ্ছে কেমিক্যালের সবার্পেক্ষা বড় রপ্তানীকারক দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।
কেমিক্যাল ব্যবসা বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় ব্যবসা ক্ষেত্র। এতে মুনাফা অত্যাধিক। মেধা-বিনিয়োগ-অভিজ্ঞতা-মার্কেটিং দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে যে কেউ এ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন।

[সংগৃহীত]


কোন মন্তব্য নেই: