Woven Dyeing Foor চালানোর কিছু  টিপস - Textile Lab | Textile Learning Blog
ওভেন ডাইং ফ্লোর চালানোর কিছু  টিপস :

1. At First you have to know about how to check the Quality of Bleached fabrics.  (absorbency, Ph, Whiteness)

2. Know the Dye Characters (  washএর পর কোন Color কতটুকু কাটে যেমন Blue dyes washed 20% after wash,  Dyesufix এর রেড ওয়াশ এর পর বেড়ে যায়)
প্লান : যে কালার বাড়বে তা আগে কমিএ দেওয়া, আর জা কমবে তা ৫-১০% বাড়িয়া দেওয়া। 

3.  Fabric Peach হলে Marcharize এর পর Peach কারতে হয়,  তারপর তাকে ওয়াস করতে হয়। সাধারণত peach না হলে Marcerize এর পর ওয়াস কারতে হয়।

4. Color Dark   হলে পরে ডাইং করা আর লাইট হলে আগে ডাইং করা উচিৎ ।

৫. কাপড় ডাইং প্রিন্টিং এর আগে ব্যাচিং করে নেয়া যাতে কাপড় এর ক্রিজ না পড়ে ।

৬. ভয়েল পপলিন কাপড়ে জিগারে ডিসাইজ, ব্লিচ মার্সারাইজ করা।

৭. ডাইং করার আগে পিচ করে নিতে হবে, পিচ করা কাপড় ফাইবার ডাস্ট দুর করার জন্য ওয়াস করে নিতে হবে ।

৮. ডাইং এর সময় ডিপ সেড লাইট করে আর লাইট সেড ডিপ করে ছাড়তে হবে অর্থাৎ ডাইং করতে হবে ।

৯. এডিশন দেয়ার পর আলাদা নতুন স্যাম্পল রেপিড রাখতে হবে।

১০. স্যাম্পল এর রেফারেন্সের জন্য আগের করা ব্যাচ এর রেপিড এর সাথে মিলিয়ে ডাইং করতে হবে।

১১. লিস্টিং এর জন্য প্যাডার প্রেশার ক্যালিব্রেট করে নিতে হবে।

১২. জিগারে ডাইং এর সময় স্টিম ভালো না হলে ডজিং ভালো না হলে ডাইং করা যাবে না কারন এতে টেইলিং হতে পারে।


১৩. পপলিন, ক্যানভাস, রিবস্টপ এই কাপড় বিগ ভলিউমে ডাইং এর আগে স্যাম্পল করা বাধত্যামুলক। কারন এই কাপড় গুলির এব্জরবেন্সি কম আর সেড লাইট হয়ে যায়।

১৪. কালার ক্রিটিক্যাল হলে ১২ ঘন্টা রোটেশনের সময় ৮ ঘন্টায় স্যাম্পল কেটে চেক করে পরে ওয়াস করার ডিসিশন নিতে হবে যেমন লাইট হলে আরো ২-৪ ঘন্টা আর ডিপ হলে প্রয়োজনে ১ ঘন্টা আগে ওয়াস করতে হবে।

১৫. কাপড় মার্সারাইজিং এর আগে ব্লিচ এর পর লাইক্রা কাপড় হিট সেট করে নিতে হয়।

১৬. কোল্ড প্যাড ব্যাচ মেশিনে ডাইজ : ক্যামিকেল   ৪:১ অনুপাতে ডাইং এবং জিগারে এক্সজোস্ট মেথোডে ডাইং করতে হয়।

১৭. রিয়েক্টিভ টপিং করা লাগলে জিগারে আর পিগমেন্ট টপিং স্টেনটারে করতে হবে।

১৮. শেড চেক এর স্যাম্পল ২-৩ থান পর দেখে কাটতে হবে। পিচ হলে থান এর জয়েন্ট থেকে ১-২ মিটার উপরে কাটতে হবে।

১৯. ব্রাশিং, পিচ, প্রিন্টিং, ডাইং এর আগে ব্যাচিং করে নেয়া ভালো।

২০. CPB ডাইং হলে আগে স্যাম্পল আগে ডাইং করতে হবে যাতে এটি ওয়াস এর পর বড় কাপড় এর উপরে উঠে আসে।

২১. কাপড় মেশিনে ইনপুট দিতে ফেইস ডাউন করে ইনপুট দিতে হবে।

২২. ওভেন মেশিন সুস্ট ভাবে চলার জন্য এয়ার, স্টিম প্রপার হওয়া ১০০% জরুরী।

২৩. কাপড় এর লাইন মার্ক, সিড পার্টিকেল, ইয়োলো নেস বেশি থাকলে কাপড় রি ব্লিচ করে নিতে হবে।



Woven Dyeing Foor চালানোর কিছু  টিপস

ওভেন ডাইং ফ্লোর চালানোর কিছু  টিপস :

1. At First you have to know about how to check the Quality of Bleached fabrics.  (absorbency, Ph, Whiteness)

2. Know the Dye Characters (  washএর পর কোন Color কতটুকু কাটে যেমন Blue dyes washed 20% after wash,  Dyesufix এর রেড ওয়াশ এর পর বেড়ে যায়)
প্লান : যে কালার বাড়বে তা আগে কমিএ দেওয়া, আর জা কমবে তা ৫-১০% বাড়িয়া দেওয়া। 

3.  Fabric Peach হলে Marcharize এর পর Peach কারতে হয়,  তারপর তাকে ওয়াস করতে হয়। সাধারণত peach না হলে Marcerize এর পর ওয়াস কারতে হয়।

4. Color Dark   হলে পরে ডাইং করা আর লাইট হলে আগে ডাইং করা উচিৎ ।

৫. কাপড় ডাইং প্রিন্টিং এর আগে ব্যাচিং করে নেয়া যাতে কাপড় এর ক্রিজ না পড়ে ।

৬. ভয়েল পপলিন কাপড়ে জিগারে ডিসাইজ, ব্লিচ মার্সারাইজ করা।

৭. ডাইং করার আগে পিচ করে নিতে হবে, পিচ করা কাপড় ফাইবার ডাস্ট দুর করার জন্য ওয়াস করে নিতে হবে ।

৮. ডাইং এর সময় ডিপ সেড লাইট করে আর লাইট সেড ডিপ করে ছাড়তে হবে অর্থাৎ ডাইং করতে হবে ।

৯. এডিশন দেয়ার পর আলাদা নতুন স্যাম্পল রেপিড রাখতে হবে।

১০. স্যাম্পল এর রেফারেন্সের জন্য আগের করা ব্যাচ এর রেপিড এর সাথে মিলিয়ে ডাইং করতে হবে।

১১. লিস্টিং এর জন্য প্যাডার প্রেশার ক্যালিব্রেট করে নিতে হবে।

১২. জিগারে ডাইং এর সময় স্টিম ভালো না হলে ডজিং ভালো না হলে ডাইং করা যাবে না কারন এতে টেইলিং হতে পারে।


১৩. পপলিন, ক্যানভাস, রিবস্টপ এই কাপড় বিগ ভলিউমে ডাইং এর আগে স্যাম্পল করা বাধত্যামুলক। কারন এই কাপড় গুলির এব্জরবেন্সি কম আর সেড লাইট হয়ে যায়।

১৪. কালার ক্রিটিক্যাল হলে ১২ ঘন্টা রোটেশনের সময় ৮ ঘন্টায় স্যাম্পল কেটে চেক করে পরে ওয়াস করার ডিসিশন নিতে হবে যেমন লাইট হলে আরো ২-৪ ঘন্টা আর ডিপ হলে প্রয়োজনে ১ ঘন্টা আগে ওয়াস করতে হবে।

১৫. কাপড় মার্সারাইজিং এর আগে ব্লিচ এর পর লাইক্রা কাপড় হিট সেট করে নিতে হয়।

১৬. কোল্ড প্যাড ব্যাচ মেশিনে ডাইজ : ক্যামিকেল   ৪:১ অনুপাতে ডাইং এবং জিগারে এক্সজোস্ট মেথোডে ডাইং করতে হয়।

১৭. রিয়েক্টিভ টপিং করা লাগলে জিগারে আর পিগমেন্ট টপিং স্টেনটারে করতে হবে।

১৮. শেড চেক এর স্যাম্পল ২-৩ থান পর দেখে কাটতে হবে। পিচ হলে থান এর জয়েন্ট থেকে ১-২ মিটার উপরে কাটতে হবে।

১৯. ব্রাশিং, পিচ, প্রিন্টিং, ডাইং এর আগে ব্যাচিং করে নেয়া ভালো।

২০. CPB ডাইং হলে আগে স্যাম্পল আগে ডাইং করতে হবে যাতে এটি ওয়াস এর পর বড় কাপড় এর উপরে উঠে আসে।

২১. কাপড় মেশিনে ইনপুট দিতে ফেইস ডাউন করে ইনপুট দিতে হবে।

২২. ওভেন মেশিন সুস্ট ভাবে চলার জন্য এয়ার, স্টিম প্রপার হওয়া ১০০% জরুরী।

২৩. কাপড় এর লাইন মার্ক, সিড পার্টিকেল, ইয়োলো নেস বেশি থাকলে কাপড় রি ব্লিচ করে নিতে হবে।



কোন মন্তব্য নেই: