এসিড ডাই | Acid Dyeing - Textile Lab | Textile Learning Blog
এসিড ডাই এর প্রাথমিক ধারনা :

এসিড ডাই সাধারনত অম্লীয় বা এসিডিক মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয় বলেই একে আমরা এসিড ডাই বলি।তবে সব ফাইবারে এর প্রয়োগ ঘটানোর ট্রাই না করাই ভাল তার মধ্যে অন্যতম কটন ফাইবারে কারন কটনেরর মূলে থাকে সেলুলোজ যেখানে অম্লীয় মাধ্যম প্রকট প্রভাব ফেলে,তাছাড়া ব্র্যান্ড অনুযায়ী কটনকে এলকালি কন্ডিশনে পি এইচ রেখে ডাই করা হয়।এর এফিনিটি বেশি থাকে প্রোটিন জাতীয় ফাইবার যেমন ওলে তবে নিউট্রাল বাতে এসিটিক এসিড এর উপস্থিতি জরুরী।আর নাইলন সহ বিভিন্ন সিনথেটিক ফাইবারও এসিডিক এসিড দিয়ে ডাই করা পসিবল।১৮৬২ সালে নিকলসন এলকলি ব্লু আবি:কার করেন যা সালফোনেশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে অদ্রবণীয় ডাইকে দ্রবনীয় করতে সহায়তা করে।বর্তমানে এর বিভিন্ন জার্মানি, চায়না অনুযায়ী ট্রেড নেইম রয়েছে।

এসিড ডাইকে ২ ভাগে ভাগ করলে পাওয়া যায়
১.মলিকুলার স্পিলিট এসিড ডাই
২.এগ্রিগেট এসিড ডাই

মলিকুলার স্পিলিট এসিড ডাই হল পানিতে ডাই এর কনা গুলো দ্রবীভূত হয়ে আলাদা আলাদা হয়ে আয়ন তৈরী করবে।তবে সালফিউরিক এসিড এসিড ডাই এর সাথে কমবিনিশনে ভাল ফল পাওয়া যায়।
এগ্রিগেট এসিড ডাই পানিতে দ্রবীভূত হওয়ার চেয়ে অনুগুলো ভেঙ্গে গিয়ে বড় কনা আকৃতি হয়,কিন্তু ওল ডাইং এ বাতে এসিডিক এসিড রাখতেই হবে।

এসিডি ডাই এর রাসায়নিক নাম Dso3 Na+
D=Dye
Dso3=Dye ion
Na+=Sodium ion

এসিড আবার ৩ প্রকার
1.Strong acid
2.weak acid
3.Neutral acid

এসিড ডাই দিয়ে সবচেয়ে বেশি ডাইং করা হয় ওল ফাইবারকে যেটা কি না প্রোটিন জাতীয় ফাইবার।আর এই জন্যই ওলের পলিমারিক স্ট্রাকচারে ম্যাক্রোমিলকুল বিদ্যমান যেখানে একপাশে এমিনো গ্রুপ অন্য পাশে কার্বোক্সিলিক গ্রুপ থাকবে। ওলের কেমিকেল স্ট্রাকচার টা এমন -NH.CO- তাহলে এমিনো ও কার্বোক্সিলিক এর সমন্বয়ে স্ট্রাকচার টি দাড়ায় H2N-W-COOH কিন্তু ডাই করার সময় ডান
পাশের কার্বোক্সিলিক থেকে H2N-W-
COOH→H3N+ -W-COO- হাইড্রোজেন

এমোনিয়ার সাথে যোগ হয়ে একটা বিপরীত ইলেকট্রোলাইট তৈরী করে আর যদি হাইড্রোক্লোরাইডের সাথে বিক্রিয়া করানো হয় তবে
HCl→H+ +cl-
H3N+ -W-COO- +Hcl →ClH3N+ -W-COOH-

অর্থাৎ
কার্বোক্সিলিক এসিড (নেগেটিব) HCl হতে
হাইড্রোজেন গ্রহন করে নিউট্রাল কার্বোক্সিলিক এসিড রুপে রুপান্তরিত হয়।
According to এসিড ডাই এসিড এর প্রকার ভেদ।


কন্সটিটিউসনে ওপর বেইজ করে
১.হাইড্রো এসিড
২.অক্সি এসিড

অরিজিনে উপর বেইজ করে
১.অরগানিক
২.ইন অরগেনিক
স্ট্রেংথ এর উপর বেজ করে যেটা কি না আমরা মলিকুলার স্পিলিট ও এগ্রিগেট এসিড ডাই এ ইনডিভিজোওয়ালি ইউজ করি ১.স্ট্রং এসিড:যা কিনা পানিতে পুরোপুরি আয়োনাইজড হয় এবং বড় রকমের H+ প্রডিউস করে তা ই স্ট্রং এসিড।

উদাহরন :
সালফেউরিক এসিড ওইক এসিড হল পানিতে পারশিয়াল আয়োনাইজড হবে ফাইনালি বড় ধরনের H+প্রডিওস করবে।
Example:HCOOH.

লেখা সত্ব :
মো: রেজাউল মমিন
ওয়েট প্রসেসিং ইঞ্জিনিয়ার
প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি

এসিড ডাই | Acid Dyeing

এসিড ডাই এর প্রাথমিক ধারনা :

এসিড ডাই সাধারনত অম্লীয় বা এসিডিক মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয় বলেই একে আমরা এসিড ডাই বলি।তবে সব ফাইবারে এর প্রয়োগ ঘটানোর ট্রাই না করাই ভাল তার মধ্যে অন্যতম কটন ফাইবারে কারন কটনেরর মূলে থাকে সেলুলোজ যেখানে অম্লীয় মাধ্যম প্রকট প্রভাব ফেলে,তাছাড়া ব্র্যান্ড অনুযায়ী কটনকে এলকালি কন্ডিশনে পি এইচ রেখে ডাই করা হয়।এর এফিনিটি বেশি থাকে প্রোটিন জাতীয় ফাইবার যেমন ওলে তবে নিউট্রাল বাতে এসিটিক এসিড এর উপস্থিতি জরুরী।আর নাইলন সহ বিভিন্ন সিনথেটিক ফাইবারও এসিডিক এসিড দিয়ে ডাই করা পসিবল।১৮৬২ সালে নিকলসন এলকলি ব্লু আবি:কার করেন যা সালফোনেশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে অদ্রবণীয় ডাইকে দ্রবনীয় করতে সহায়তা করে।বর্তমানে এর বিভিন্ন জার্মানি, চায়না অনুযায়ী ট্রেড নেইম রয়েছে।

এসিড ডাইকে ২ ভাগে ভাগ করলে পাওয়া যায়
১.মলিকুলার স্পিলিট এসিড ডাই
২.এগ্রিগেট এসিড ডাই

মলিকুলার স্পিলিট এসিড ডাই হল পানিতে ডাই এর কনা গুলো দ্রবীভূত হয়ে আলাদা আলাদা হয়ে আয়ন তৈরী করবে।তবে সালফিউরিক এসিড এসিড ডাই এর সাথে কমবিনিশনে ভাল ফল পাওয়া যায়।
এগ্রিগেট এসিড ডাই পানিতে দ্রবীভূত হওয়ার চেয়ে অনুগুলো ভেঙ্গে গিয়ে বড় কনা আকৃতি হয়,কিন্তু ওল ডাইং এ বাতে এসিডিক এসিড রাখতেই হবে।

এসিডি ডাই এর রাসায়নিক নাম Dso3 Na+
D=Dye
Dso3=Dye ion
Na+=Sodium ion

এসিড আবার ৩ প্রকার
1.Strong acid
2.weak acid
3.Neutral acid

এসিড ডাই দিয়ে সবচেয়ে বেশি ডাইং করা হয় ওল ফাইবারকে যেটা কি না প্রোটিন জাতীয় ফাইবার।আর এই জন্যই ওলের পলিমারিক স্ট্রাকচারে ম্যাক্রোমিলকুল বিদ্যমান যেখানে একপাশে এমিনো গ্রুপ অন্য পাশে কার্বোক্সিলিক গ্রুপ থাকবে। ওলের কেমিকেল স্ট্রাকচার টা এমন -NH.CO- তাহলে এমিনো ও কার্বোক্সিলিক এর সমন্বয়ে স্ট্রাকচার টি দাড়ায় H2N-W-COOH কিন্তু ডাই করার সময় ডান
পাশের কার্বোক্সিলিক থেকে H2N-W-
COOH→H3N+ -W-COO- হাইড্রোজেন

এমোনিয়ার সাথে যোগ হয়ে একটা বিপরীত ইলেকট্রোলাইট তৈরী করে আর যদি হাইড্রোক্লোরাইডের সাথে বিক্রিয়া করানো হয় তবে
HCl→H+ +cl-
H3N+ -W-COO- +Hcl →ClH3N+ -W-COOH-

অর্থাৎ
কার্বোক্সিলিক এসিড (নেগেটিব) HCl হতে
হাইড্রোজেন গ্রহন করে নিউট্রাল কার্বোক্সিলিক এসিড রুপে রুপান্তরিত হয়।
According to এসিড ডাই এসিড এর প্রকার ভেদ।


কন্সটিটিউসনে ওপর বেইজ করে
১.হাইড্রো এসিড
২.অক্সি এসিড

অরিজিনে উপর বেইজ করে
১.অরগানিক
২.ইন অরগেনিক
স্ট্রেংথ এর উপর বেজ করে যেটা কি না আমরা মলিকুলার স্পিলিট ও এগ্রিগেট এসিড ডাই এ ইনডিভিজোওয়ালি ইউজ করি ১.স্ট্রং এসিড:যা কিনা পানিতে পুরোপুরি আয়োনাইজড হয় এবং বড় রকমের H+ প্রডিউস করে তা ই স্ট্রং এসিড।

উদাহরন :
সালফেউরিক এসিড ওইক এসিড হল পানিতে পারশিয়াল আয়োনাইজড হবে ফাইনালি বড় ধরনের H+প্রডিওস করবে।
Example:HCOOH.

লেখা সত্ব :
মো: রেজাউল মমিন
ওয়েট প্রসেসিং ইঞ্জিনিয়ার
প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি

কোন মন্তব্য নেই: