ফ্লোরোসেন্ট কালার এর বৈশিষ্ট্য এবং কিছু বিষয় :
১. ফ্লোরোসেন্ট কালার এর ব্রাইটনেস অনেক, প্রায় ৩০০% ।
২. ফ্লোরোসেন্ট কালার এর কালার কনজামশন অনেক হাই, রিয়েক্টিভ ডাই এর যে সেড ১০ গ্রাম দিয়ে আসে ফ্লোরোসেন্ট এর তা ৮০ গ্রাম এর মতো লাগে।
৩. ফ্লোরোসেন্ট কালার এর দাম অনেক কেজি প্রতি ২০০০ এর উপর পড়ে। রিয়েক্টিভ ডাই এর দাম কম।
৪. ফ্লোরোসেন্ট কালার করতে হয় স্টেনটারে।
৫. ফ্লোরোসেন্ট কালার এর রাবিং ফাস্টনেস খারাপ।
৬. নীট ডাইং মেশিনে করা যেতে পারে কিন্তু এতে কারার আন ইভেন হয় ওয়াস এর পর কালার কেটে যায়।
৭. ফ্লোরোসেন্ট কালার এর ব্রাইটেনিং প্রপার্টি আছে তাই এট আল্ট্রা ভায়োলেট লাইট এর নিচে গ্লো করে।
৮. এর স্মেল খুব বাজে।
৯. সাধারনত কিডস আইটেম তৈরিততে এটি ব্যাবহার করা হয়।
১০. রাবিং ফাস্টনেস ভালো করতে একে কিউরিং করতে হয়।
১১. সেড ১০০% মিলবে না স্টেন্ডার্ড এর সাথে ৯০% মিললে হয়।
১২. ক্যামিকেল লাগবে ( রেসিপি অনুযায়ী কালার+এলজিনেট গাম+বাইন্ডার) পরিমান মতো ক্যামিকেল আর কালার দিয়ে স্টেনটারে প্যাড করে মেশিনে শুকাইতে হবে। পরে এই কাপড় কে আবার ১৭০ ডিগ্রীতে কিউরিং করতে হবে।
১৩. একে নিয়ন ডাইং ও বলা হয়।
১৪. ফ্লোরোসেন্ট কালার রিপ্রসেস করার করার বা রি ডাইং করার সুযোগ নাই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন