ডাইংয়ের সময় সেড অনুযায়ী ডাইং প্লান করার নিয়ম - Textile Lab | Textile Learning Blog
সেড অনুযায়ী ডাইং এর প্রোগ্রামঃ

আমাদের ডাইং ডিপার্টমেন্টে যখন ওয়ার্ক অর্ডার বা বুকিং সিট আসে আমাদের প্রতিটি স্টাইল ইয়ার্ন ডাইড না হলে নুনতম ৩-৪ টি কালার থাকে। ফেব্রিক ইন হাউস হবার পর আমাদের ডাইং প্লান থাকে হোয়াইট টু ডিপ কালার ।



একটা অর্ডারে হোয়াইট কালার থাকতে পারে নাও পারে । কিন্ত ওভেন ফেব্রিকের সুবিধা হলো হোয়াইট থাকলে তাকে তার কোয়ানটিটি অনুযায়ী ব্লিচ অবস্থায় আলাদা করে ফেলা হয় । সাথে ৩-৫% এডিশনাল ফেব্রিক দিতে হয় ওয়েস্টেজের জন্য ৷ আমাদের প্লান মাফিক কাল না করলে সব কাপড় মার্সারাইজ হয়ে যেতো । কস্ট সেইভের জন্য হোয়াইট ফেব্রিক মার্সারাইজ করা হয়না । এটা ডাইং ফিনিশিং হয়ে গেলে রোলিংয়ে চলে যাবে ৷ রোল করার পর কোয়ান্টিটি ফিলাপ হয়েছে কিনা তা দেখতে হবে । ৩-৫% এক্সটা দেয়ায় ৯৮% ক্ষত্রে ফুল কোয়ানটিটি ফিলাপ হয়ে যায় ।

তার পর আমাদের ধররে হবে লাইট কালার থেকে আমরা ল্যাবডিপ সোয়াচ গুলি দেখে সাধারণত এই আইডিয়াটা নেই ।

আপনি একদিনে খুব বেশি চাপ না থাকলে এক স্টাইলের সব কালার ডাইং করার মত বোকামি কেও করতে চায় না । মেক্সিমাম ১-২ টা কালার করা যায় ।

আমাদের মেইন টার্গেট হয় আমি প্রসেস লস % ধরে ডাইং করবো যাতে কোয়ানটিটি আমাদের ফিলাপ হয়। অনেক সময় কাপড় ওয়েস্টেজ হয়না ফ্রেশ বের হয় । তখন ফ্রেশ ডাইং করা ফেব্রিক ১-২% ওভার হয়ে যায় । বায়ার ওভার চায়না তারা চায় সব কালারের কোয়ানটিটি অনুযায়ী ডেলিভারি নিতে ৷

প্রতিটি ফেব্রিক ইন্সপেকশন হলে ইন্সপেকশন হলে তার রিপোর্ট নেয়া লাগে । অফ সেড গুলি সাধারণত আবার কারেকশন করে দেয়া যায় । এর কন্য নতুন ফেব্রিক নস্ট হয়না নতুন করে ।


কিছু ফেব্রিক ডাইং করার পর মেশিনে নস্ট হয় সর্ট হয়ে যায় আর কিছু রিজেক্ট হয় । আর রিজেক্ট গুলি রিকোভার করা যায় না তখন তা ফিলাপ করতে আমাদের মোট কাপড় থেকে সর্ট ডাইং করতে হয় । এভাবে ২-৩ কোয়ানটিটি মিলানোর পর দেখা যায় ৪ নাম্বারটির জন্য কাপড় সর্ট । এটা যা থাকে ডাইং করে ফেলি আমরা । ৪ নাম্বারে ডিপ কালার হয় ব্লাক, মেরিন টাইপের সেড গুলি । তো যখন সর্ট কোয়ানটিটেটি মিলাতে হয় তখন আমরা আগের কালার গুলির এক্সেস, রিজেক্ট, অফ সেড সব স্ট্রিপ করি । স্ট্রিপ করা ফেব্রিক কে আমার ৪র্থ কালারের সাথে ল্যাব ম্যাচ করে ডাইং করে এর কোয়ানটিটি ফিলাপ করতে হয় ৷


কখনো ডিপ টু লাইট কালারে কনভার্ট করা হয়না । ডিপ কালার স্ট্রিপ করে তা দিয়ে লাইট কালার পসিবল না । তাই লাইট আগে করলে তা দিয়ে ইজিলি ডিপে যাওয়া যাবে । স্ট্রিপ করলে ফেব্রিকে ব্লুয়িশ আর একটা রেডিশ টোন থাকে । ধাপ্পা, পাট্টা, ক্রিজ থাকে সেগুলি দিয়ে লাইট কালার করা সম্ভব না কিংবা কিছু মিডিয়াম কালার করা যায় । ডিপ কালার হলে ফল্ট গুলি ঢেকে যায় ।

ডাইংয়ের সময় সেড অনুযায়ী ডাইং প্লান করার নিয়ম

সেড অনুযায়ী ডাইং এর প্রোগ্রামঃ

আমাদের ডাইং ডিপার্টমেন্টে যখন ওয়ার্ক অর্ডার বা বুকিং সিট আসে আমাদের প্রতিটি স্টাইল ইয়ার্ন ডাইড না হলে নুনতম ৩-৪ টি কালার থাকে। ফেব্রিক ইন হাউস হবার পর আমাদের ডাইং প্লান থাকে হোয়াইট টু ডিপ কালার ।



একটা অর্ডারে হোয়াইট কালার থাকতে পারে নাও পারে । কিন্ত ওভেন ফেব্রিকের সুবিধা হলো হোয়াইট থাকলে তাকে তার কোয়ানটিটি অনুযায়ী ব্লিচ অবস্থায় আলাদা করে ফেলা হয় । সাথে ৩-৫% এডিশনাল ফেব্রিক দিতে হয় ওয়েস্টেজের জন্য ৷ আমাদের প্লান মাফিক কাল না করলে সব কাপড় মার্সারাইজ হয়ে যেতো । কস্ট সেইভের জন্য হোয়াইট ফেব্রিক মার্সারাইজ করা হয়না । এটা ডাইং ফিনিশিং হয়ে গেলে রোলিংয়ে চলে যাবে ৷ রোল করার পর কোয়ান্টিটি ফিলাপ হয়েছে কিনা তা দেখতে হবে । ৩-৫% এক্সটা দেয়ায় ৯৮% ক্ষত্রে ফুল কোয়ানটিটি ফিলাপ হয়ে যায় ।

তার পর আমাদের ধররে হবে লাইট কালার থেকে আমরা ল্যাবডিপ সোয়াচ গুলি দেখে সাধারণত এই আইডিয়াটা নেই ।

আপনি একদিনে খুব বেশি চাপ না থাকলে এক স্টাইলের সব কালার ডাইং করার মত বোকামি কেও করতে চায় না । মেক্সিমাম ১-২ টা কালার করা যায় ।

আমাদের মেইন টার্গেট হয় আমি প্রসেস লস % ধরে ডাইং করবো যাতে কোয়ানটিটি আমাদের ফিলাপ হয়। অনেক সময় কাপড় ওয়েস্টেজ হয়না ফ্রেশ বের হয় । তখন ফ্রেশ ডাইং করা ফেব্রিক ১-২% ওভার হয়ে যায় । বায়ার ওভার চায়না তারা চায় সব কালারের কোয়ানটিটি অনুযায়ী ডেলিভারি নিতে ৷

প্রতিটি ফেব্রিক ইন্সপেকশন হলে ইন্সপেকশন হলে তার রিপোর্ট নেয়া লাগে । অফ সেড গুলি সাধারণত আবার কারেকশন করে দেয়া যায় । এর কন্য নতুন ফেব্রিক নস্ট হয়না নতুন করে ।


কিছু ফেব্রিক ডাইং করার পর মেশিনে নস্ট হয় সর্ট হয়ে যায় আর কিছু রিজেক্ট হয় । আর রিজেক্ট গুলি রিকোভার করা যায় না তখন তা ফিলাপ করতে আমাদের মোট কাপড় থেকে সর্ট ডাইং করতে হয় । এভাবে ২-৩ কোয়ানটিটি মিলানোর পর দেখা যায় ৪ নাম্বারটির জন্য কাপড় সর্ট । এটা যা থাকে ডাইং করে ফেলি আমরা । ৪ নাম্বারে ডিপ কালার হয় ব্লাক, মেরিন টাইপের সেড গুলি । তো যখন সর্ট কোয়ানটিটেটি মিলাতে হয় তখন আমরা আগের কালার গুলির এক্সেস, রিজেক্ট, অফ সেড সব স্ট্রিপ করি । স্ট্রিপ করা ফেব্রিক কে আমার ৪র্থ কালারের সাথে ল্যাব ম্যাচ করে ডাইং করে এর কোয়ানটিটি ফিলাপ করতে হয় ৷


কখনো ডিপ টু লাইট কালারে কনভার্ট করা হয়না । ডিপ কালার স্ট্রিপ করে তা দিয়ে লাইট কালার পসিবল না । তাই লাইট আগে করলে তা দিয়ে ইজিলি ডিপে যাওয়া যাবে । স্ট্রিপ করলে ফেব্রিকে ব্লুয়িশ আর একটা রেডিশ টোন থাকে । ধাপ্পা, পাট্টা, ক্রিজ থাকে সেগুলি দিয়ে লাইট কালার করা সম্ভব না কিংবা কিছু মিডিয়াম কালার করা যায় । ডিপ কালার হলে ফল্ট গুলি ঢেকে যায় ।

1 টি মন্তব্য:

নামহীন বলেছেন...

Very good solution