প্রতিটি গ্রুপ ফেক্টরির উচিৎ ১-২ করে ছোট ফেক্টরি স্পন্সর করা - Textile Lab | Textile Learning Blog
প্রতিটি গ্রুপ ফেক্টরির উচিৎ ১-২ করে ছোট ফেক্টরি স্পন্সর করা

বিজিএমইএ এর উদ্যোগে যদি প্রতিটি গ্রুপ ফেক্টরি তারা ১-২ ছোট বা মিড ফেক্টরির দায়িত্ব বা এদের সাথে লিয়াজু করে দেয়া উচিৎ ।  একটি কথায় আছে একটা গ্রুপ ফেক্টরির যে পরিমান ঝুট হয় তা দিয়ে ৪-৫ মিনি ফেক্টরি চালানো যায় ।  আমাদের দেশের ঝুট বেশিরভাগ  লোকাল পলিটিশিয়ানের  হাত ধরে চলে যায় দেশের বাইরে মুলত ফেক্টরির মালিকরা একটা গ্রুপিং এর স্বিকার হন এখানে  তারা অনেকটা বাধ্য হয়ে দিতে হয় এটা নাম মাত্র মুল্যে ।

এখন আপনার কাছে যদি ২-৩ টা ফেক্টরি থাকতো আপনি আপনার ঝুট, লেফট ওভার ফেব্রিক, লেফট ওভার একসোসরিস গুলি দিয়ে ওই ফেক্টরিতে আপনি  প্রোডাক্ট বানাতে পারতেন ।

প্রয়োজনে আপনার যে স্টাইলে চাপ বেশি সে গুলি এদের দিয়ে করিয়ে নিতে পারতেন ।  একটি গ্রুপের কাজ করতে করতে এদের মুখস্থ হয়ে যেতো সব স্টাইল আর প্রসেস ।

এদের বায়ার নেই বলে এদের সমস্যা এতোটা নেই ।

আপনি সর্টশিপমেন্ট এর কাজ গুলি এদের দিয়ে করিয়ে নিতে পারতেন  এর জন্য আপনার লাইন চেইঞ্জ এর মতো অসুবিধা থাকতো না ।

সেডের সমস্যা এদের দিয়ে আস্তে আস্তে হেন্ড কাটিং করে মিলাতে পারতেন বডি ।

রিজেকশন অলটার পাঠিয়ে দিন নিরিবিলি এরা ঠিক করুক ।

এদের সাপোর্ট হিসেবে আপনার পুরাতন মেশিন, একসোসরিস, ফেব্রিক সহ সব দিতে পারেন ।  আপনার ঝুট যদি মনের করেন বায়ার ধরবে এটা ভুল এটা যখন ইন্ডিয়া চলে যাবে তখন কি তারা বানাবে না পোশাক ।
আপনার এক্সপোর্ট ক্লাসের ফেব্রিক গুলি দিয়ে বাংলাদেশের ফ্যাক্টর ব্রেন্ডে সাপ্লাই দিতে পারেন বা মিডেলইস্ট, ইন্ডিয়ান, নেপাল, ভুটানে দিতে পারেন ।

আপনি ঝুট হিসেবে বেচলে যা পাবেন তার ১০০-২০০% বেশি নিজে ডেভেলপমেন্ট করলে পাবেন ।  লিয়াজু  থাকলে ম্যানপাওয়ার এক্সচেইঞ্জ করতে পারেন ।  আর ছোট ফেক্টরি গুলির ম্যানপাওয়ার কস্ট অনেক কম ।  এদের কম্পলায়েন্সের ১০০% রুলস ফলো করা লাগে না । 

টেক্সাস মিল গুলি গার্মেন্টস- গুলি  বাচাতে সরকারের নিরাপত্তা আর বিজিএমইএ এর পৃষ্টোপোশকতায়  অনেক ইফেক্টিভ হতে পারে আমাদের সেক্টর ।

BTMA এর অধীনের ফেক্টরি গুলির কথা ভাবেন তারা যদি  তাদের স্পিনিং মিল গুলির বেবি কোন ববিন এর যে সুতা থাকে তাও দিয়ে থাকেন তার পরেও ২-৩ টি স্মল নীটিং উইভিং প্লান্ট তারা চালিয়ে রাখতে পারেন । তারা ঝুট সারপ্লাস আকারে না কম দামে না বিক্রি করে  রিটুইস্ট, রিইন্ডিং করে সেগুলি দিয়ে ফেব্রিক করে এর ভ্যালু এডেড প্রডাক্ট বানাতে পারেন ।

ছোট ফেক্টরি হলে তাদের ফেক্টরিতে স্যাম্পল ডাইং করতে পারেন সর্ট কোয়ানটিটি ইমার্জিন্সি ডাইং করাতে পারতেন । এতে বড় একটির প্রেশার কমতো ছোট গুলিতেও ভরপুর অর্ডার থাকতো ।

এটা হতে পারে একটা  সমন্নিত ব্যাবস্থা যার সাহায্যে টোটাল সেক্টরের ওয়েস্টেজ কমানো যাবে, ভ্যালু এড করা যাবে ।  এমন ব্যাবস্থা একমাত্র মালিক পক্ষের এসোসিয়েশন এর পক্ষে করা সম্ভব ।  আর সরকারের পৃষ্টপোষকতা এতে জরুরী ।


প্রতিটি গ্রুপ ফেক্টরির উচিৎ ১-২ করে ছোট ফেক্টরি স্পন্সর করা

প্রতিটি গ্রুপ ফেক্টরির উচিৎ ১-২ করে ছোট ফেক্টরি স্পন্সর করা

বিজিএমইএ এর উদ্যোগে যদি প্রতিটি গ্রুপ ফেক্টরি তারা ১-২ ছোট বা মিড ফেক্টরির দায়িত্ব বা এদের সাথে লিয়াজু করে দেয়া উচিৎ ।  একটি কথায় আছে একটা গ্রুপ ফেক্টরির যে পরিমান ঝুট হয় তা দিয়ে ৪-৫ মিনি ফেক্টরি চালানো যায় ।  আমাদের দেশের ঝুট বেশিরভাগ  লোকাল পলিটিশিয়ানের  হাত ধরে চলে যায় দেশের বাইরে মুলত ফেক্টরির মালিকরা একটা গ্রুপিং এর স্বিকার হন এখানে  তারা অনেকটা বাধ্য হয়ে দিতে হয় এটা নাম মাত্র মুল্যে ।

এখন আপনার কাছে যদি ২-৩ টা ফেক্টরি থাকতো আপনি আপনার ঝুট, লেফট ওভার ফেব্রিক, লেফট ওভার একসোসরিস গুলি দিয়ে ওই ফেক্টরিতে আপনি  প্রোডাক্ট বানাতে পারতেন ।

প্রয়োজনে আপনার যে স্টাইলে চাপ বেশি সে গুলি এদের দিয়ে করিয়ে নিতে পারতেন ।  একটি গ্রুপের কাজ করতে করতে এদের মুখস্থ হয়ে যেতো সব স্টাইল আর প্রসেস ।

এদের বায়ার নেই বলে এদের সমস্যা এতোটা নেই ।

আপনি সর্টশিপমেন্ট এর কাজ গুলি এদের দিয়ে করিয়ে নিতে পারতেন  এর জন্য আপনার লাইন চেইঞ্জ এর মতো অসুবিধা থাকতো না ।

সেডের সমস্যা এদের দিয়ে আস্তে আস্তে হেন্ড কাটিং করে মিলাতে পারতেন বডি ।

রিজেকশন অলটার পাঠিয়ে দিন নিরিবিলি এরা ঠিক করুক ।

এদের সাপোর্ট হিসেবে আপনার পুরাতন মেশিন, একসোসরিস, ফেব্রিক সহ সব দিতে পারেন ।  আপনার ঝুট যদি মনের করেন বায়ার ধরবে এটা ভুল এটা যখন ইন্ডিয়া চলে যাবে তখন কি তারা বানাবে না পোশাক ।
আপনার এক্সপোর্ট ক্লাসের ফেব্রিক গুলি দিয়ে বাংলাদেশের ফ্যাক্টর ব্রেন্ডে সাপ্লাই দিতে পারেন বা মিডেলইস্ট, ইন্ডিয়ান, নেপাল, ভুটানে দিতে পারেন ।

আপনি ঝুট হিসেবে বেচলে যা পাবেন তার ১০০-২০০% বেশি নিজে ডেভেলপমেন্ট করলে পাবেন ।  লিয়াজু  থাকলে ম্যানপাওয়ার এক্সচেইঞ্জ করতে পারেন ।  আর ছোট ফেক্টরি গুলির ম্যানপাওয়ার কস্ট অনেক কম ।  এদের কম্পলায়েন্সের ১০০% রুলস ফলো করা লাগে না । 

টেক্সাস মিল গুলি গার্মেন্টস- গুলি  বাচাতে সরকারের নিরাপত্তা আর বিজিএমইএ এর পৃষ্টোপোশকতায়  অনেক ইফেক্টিভ হতে পারে আমাদের সেক্টর ।

BTMA এর অধীনের ফেক্টরি গুলির কথা ভাবেন তারা যদি  তাদের স্পিনিং মিল গুলির বেবি কোন ববিন এর যে সুতা থাকে তাও দিয়ে থাকেন তার পরেও ২-৩ টি স্মল নীটিং উইভিং প্লান্ট তারা চালিয়ে রাখতে পারেন । তারা ঝুট সারপ্লাস আকারে না কম দামে না বিক্রি করে  রিটুইস্ট, রিইন্ডিং করে সেগুলি দিয়ে ফেব্রিক করে এর ভ্যালু এডেড প্রডাক্ট বানাতে পারেন ।

ছোট ফেক্টরি হলে তাদের ফেক্টরিতে স্যাম্পল ডাইং করতে পারেন সর্ট কোয়ানটিটি ইমার্জিন্সি ডাইং করাতে পারতেন । এতে বড় একটির প্রেশার কমতো ছোট গুলিতেও ভরপুর অর্ডার থাকতো ।

এটা হতে পারে একটা  সমন্নিত ব্যাবস্থা যার সাহায্যে টোটাল সেক্টরের ওয়েস্টেজ কমানো যাবে, ভ্যালু এড করা যাবে ।  এমন ব্যাবস্থা একমাত্র মালিক পক্ষের এসোসিয়েশন এর পক্ষে করা সম্ভব ।  আর সরকারের পৃষ্টপোষকতা এতে জরুরী ।


1 টি মন্তব্য:

���������������� �������� ������������ বলেছেন...

একটি মিনি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি তৈরির উদ্দৌগ নিলে কি কি পদক্ষেপ নিতে হয় তা যদি বিস্তারিত বুজিয়ে বলতেন তবে অনেক উপকৃত হতাম।