কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট কেন আজ অবহেলিত ? - Textile Lab | Textile Learning Blog
কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট কেন আজ অবহেলিত  ?


বর্তমান বাজারে একটা কথা প্রচলিত  আছে তা হল  কোয়ালিটি  ডিপার্টমেন্ট কোন রকম ভ্যালু এ্যাড করেনা  শুধু খরচ বৃদ্ধি করে  তাই এটিকে  Non-valu add সিস্টেম বা ডিপার্টমেন্ট  বলে। মূলত এর জন্য আমরা কোয়ালিটি ডির্পাটমেন্ট এর কিছু লোক দায়ী। এ বিষয়ে আজকে আমি সংক্ষেপে আলোচনা করব। অবহেলিত হবার অনেকগুলো কারণ আছে তার মধ্য বেশ কিছু কারণ হলো : 

১. কোয়ালিটি  ডিপার্টমেন্টে অনেক লোক কোয়ালিটি কে শুধুমাত্র ইনস্পেকশন প্রক্রিয়ায় মাঝে অন্তর্ভুক্ত করে থাকে।

২. নতুন কোনো কিছুকে সহজে গ্রহণ না করা, পূর্বে যা শিখেছি সেটাই বেস্ট এই ধারণা পোষণ করা।

৩. কোয়ালিটির বিভিন্ন টুলস সম্পর্কে ধারণা না থাকা অথবা থাকলেও তা ব্যবহারে উৎসাহিত না হাওয়া যেমন 7QC, Cost of poor quality, SQC, 20/80 rules SMART, SWOT, 6M, 4M, 8D, 5W1H, Why why Analysis, DMAIC, PESTEL এনালাইসিস ইত্যাদি।

৪. মাইক্রোসফট অফিস, মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট ও ইমেইল ব্যবহারে দূর্বলতা লক্ষ্য করা যায়।

৫. প্র্যাকটিক্যাল জ্ঞানের পাশাপাশি বইয়ের জ্ঞান কাজে লাগানোর অভাব খুঁজে পাওয়া যায়।

৬. বিভিন্ন লীন টুলস সম্পর্কে প্রপার ধারণা না থাকা যেমন, 5s ,কাইজেন, সিক্স সিগমা ,টি.কিউ.এম কিউ.এম.এস ইত্যাদি।

৭. প্রপার রিপোর্টিং সিস্টেম না থাকা।

৮. বিভিন্ন বায়ারের টেকনিক্যাল অডিট সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান না থাকা অথবা সেটা ভালোভাবে না বুঝা।

৯. ওয়াস, প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি সম্পর্কে ভালো ধারণা না থাকা।

১০. কোয়ালিটি টিম প্রোডাকশন টিমের মতো শক্তিশালী না অর্থাৎ তাদের মাঝে টিম বন্ডিংটা শক্ত না।

১১. কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট কি কাজ করে তার সম্পর্কে মালিককে যথাযথভাবে অবহিত না করা।

১২. যার যার জব রেস্পন্সিবিলিটি সম্পর্কে ধারণা অনেক কম যেমন জিএম কাজ করে ম্যানেজারের, ম্যানেজার লেভেল কাজ করে কিউসি ইনচার্জের আবার ইনচার্জ কাজ করে কিউসি লেভেলে আর অন্যদিকে কিউসি ব্যস্ত থাকে প্যাটার্ন বানাতে।

১৩. ওয়ার্কারের সেলফ ইনস্পেকশন এর প্রতি গুরুত্ব না দিয়ে শুধু কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর বাড়াতে সচেষ্ট হয়।

১৪. শুধুমাত্র বায়ারের রিকয়ারমেন্ট অনুযায়ী ট্রাফিক লাইট সিস্টেম ব্যবহার করা এর কোন ডাটা প্রপার ভাবে সংরক্ষন না করা । 

১৫. ডি.এইচ.ইউ এর নামে ডিফেক্টিভ পারসেন্ট বের করা এবং একচুয়াল  ডি.এইচ.ইউ পারসেন্ট উল্লেখ না করা।

১৬. যে কোন কোয়ালিটি সিস্টেমকে সিস্টেমকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন না করা তার অন্যতম কারণ হচ্ছে মালিকপক্ষকে সেই বিষয়ে পরিপূর্ণ ভাবে বোঝানোর অক্ষমতা।

১৭. বায়ার প্রদত্ত ম্যানুয়াল এর পরিবর্তে বায়িং কিউসির মতামতকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া।

১৮. ম্যানুয়াল গুলো ভালোমতো অধ্যায়ন না করা।

১৯. প্রডাক্ট কোয়ালিটি এবং প্রসেস কোয়ালিটি সম্পর্কে সম্যক ধারণা না থাকা।

২০. প্রোডাক্ট সেফটি এবং প্রোডাক্ট কোয়ালিটি সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা না থাকা।

২১. বিভিন্ন স্ট্যান্ডার্ড যেমন বি.এস, ই.এস, সি.আই. কিউ, আই.এস.ও সম্পর্কে ভালো ধারণা না থাকা।

২২. সাপ্তাহিক, মাসিক এবং বাৎসরিক সর্বোচ্চ তিনটা বা পাঁচটা ডিফেক্ট নিয়ে রুট কজ এনালাইসিস বা প্রিভেন্টিভ একশন প্লান করা হয় না।

২৩. নতুনদের কোন কিছু শিখাতে অনীহা বা প্রপার ট্রেনিং সিস্টেম না থাকা।

২৪. জুনিয়রদের সাথে পরামর্শ না করে কাজ করা অথবা আসন হারানোর ভয়ে তাদের সহযোগিতা না করা।

২৫. ব্যাকডেটেড মন মানসিকতা পরিহার না করা।


আরো অনেকগুলো কারন আছে লিখতে গেলে শেষ হবেনা। তবে কোয়ালিটি সিস্টেমটা মূলত প্রিভেনশন কস্ট হিসেবে বিবেচনা করা হয় যদি আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রফিটের অংশ বাড়াতে চান তবে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানের প্রিভেনটিভ কষ্ট বাড়াতে হবে তা না হলে আপনি কখনোই প্রফিটের অংশ বাড়াতে পারবেন না। যখন আপনি প্রিভেনটিভ কষ্ট বাড়াবেন তখন দেখবেন আপনার ইন্টারনাল কষ্ট যেমন বায়ার প্রদত্ত ইনিশিয়াল ইনলাইন ও ফাইনাল ফেল কমে যাবে সেক্ষেত্রে সেক্ষেত্রে আপনার রি ওয়ার্ক কষ্ট কমে যাবে যার প্রভাব আপনার প্রফিটে পড়বে। অন্যদিকে এক্সটারনাল কষ্ট যেমন কাস্টমার ক্লেইম, প্রডাক্ট রিকল ও কমে যাবে। মোদ্দা কথা হল এই যে প্রিভেন্টিভ কষ্ট ও অ্যাপরাইজাল কস্ট মানেই এক্সটার্নাল এবং ইন্টার্নাল ফেইলর এর সংখ্যা কমে যাওয়া অপরদিকে মালিকের প্রফিট বেড়ে যাওয়া অর্থাৎ আপনার বাৎসরিক সেলারির ইনক্রিমেন্ট ভালো হওয়া।

কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট কে বলা হয় স্মার্ট ডিপার্টমেন্ট তাই আপনাকে সবকিছুই স্মার্টলি হ্যান্ডেল করতে হবে যেমন ধরেন আপনাকে মালিককে বুঝাতে হবে কোন 20% ডিফেক্ট এর জন্য 80% সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে অর্থাৎ প্যারটো অ্যানালাইসিস করতে হবে। প্রত্যেক বায়ারের এস.আর.এম বা সাপ্লায়ার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট নামক একটা জিনিস থাকে সেখানকার একটা বড় প্যারামিটার হল কোয়ালিটি সুতরাং কোয়ালিটি শুধুমাত্র কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট এর দায়িত্ব নয় কোয়ালিটি সবার রেস্পন্সিবিলিটি বলেছেন স্যার এডওয়ার্ড ডেমিং। স্যার হেনরি ফোর্ডের একটা কথা দিয়ে আজকের মত শেষ করছি তিনি বলেছেন "কোয়ালিটি হল তাই যখন তোমাকে কেউ দেখবে না তখনো তুমি তোমার কাজটি সঠিকভাবে পালন করবে।"



ধন্যবান্তে,
মোঃ তৌহিদ
কিউ.এম.এস রেসপন্সিবল।

নোট: যে কোন কপি পেস্টের ক্ষেত্রে অরজিনাল লেখকের কার্টেসি দেওয়া আপনার রুচির পরিচয় বহন করে। এটা কোন তাত্ত্বিক কথা নাই উনি বলেছেন)

কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট কেন আজ অবহেলিত ?

কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট কেন আজ অবহেলিত  ?


বর্তমান বাজারে একটা কথা প্রচলিত  আছে তা হল  কোয়ালিটি  ডিপার্টমেন্ট কোন রকম ভ্যালু এ্যাড করেনা  শুধু খরচ বৃদ্ধি করে  তাই এটিকে  Non-valu add সিস্টেম বা ডিপার্টমেন্ট  বলে। মূলত এর জন্য আমরা কোয়ালিটি ডির্পাটমেন্ট এর কিছু লোক দায়ী। এ বিষয়ে আজকে আমি সংক্ষেপে আলোচনা করব। অবহেলিত হবার অনেকগুলো কারণ আছে তার মধ্য বেশ কিছু কারণ হলো : 

১. কোয়ালিটি  ডিপার্টমেন্টে অনেক লোক কোয়ালিটি কে শুধুমাত্র ইনস্পেকশন প্রক্রিয়ায় মাঝে অন্তর্ভুক্ত করে থাকে।

২. নতুন কোনো কিছুকে সহজে গ্রহণ না করা, পূর্বে যা শিখেছি সেটাই বেস্ট এই ধারণা পোষণ করা।

৩. কোয়ালিটির বিভিন্ন টুলস সম্পর্কে ধারণা না থাকা অথবা থাকলেও তা ব্যবহারে উৎসাহিত না হাওয়া যেমন 7QC, Cost of poor quality, SQC, 20/80 rules SMART, SWOT, 6M, 4M, 8D, 5W1H, Why why Analysis, DMAIC, PESTEL এনালাইসিস ইত্যাদি।

৪. মাইক্রোসফট অফিস, মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট ও ইমেইল ব্যবহারে দূর্বলতা লক্ষ্য করা যায়।

৫. প্র্যাকটিক্যাল জ্ঞানের পাশাপাশি বইয়ের জ্ঞান কাজে লাগানোর অভাব খুঁজে পাওয়া যায়।

৬. বিভিন্ন লীন টুলস সম্পর্কে প্রপার ধারণা না থাকা যেমন, 5s ,কাইজেন, সিক্স সিগমা ,টি.কিউ.এম কিউ.এম.এস ইত্যাদি।

৭. প্রপার রিপোর্টিং সিস্টেম না থাকা।

৮. বিভিন্ন বায়ারের টেকনিক্যাল অডিট সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান না থাকা অথবা সেটা ভালোভাবে না বুঝা।

৯. ওয়াস, প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি সম্পর্কে ভালো ধারণা না থাকা।

১০. কোয়ালিটি টিম প্রোডাকশন টিমের মতো শক্তিশালী না অর্থাৎ তাদের মাঝে টিম বন্ডিংটা শক্ত না।

১১. কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট কি কাজ করে তার সম্পর্কে মালিককে যথাযথভাবে অবহিত না করা।

১২. যার যার জব রেস্পন্সিবিলিটি সম্পর্কে ধারণা অনেক কম যেমন জিএম কাজ করে ম্যানেজারের, ম্যানেজার লেভেল কাজ করে কিউসি ইনচার্জের আবার ইনচার্জ কাজ করে কিউসি লেভেলে আর অন্যদিকে কিউসি ব্যস্ত থাকে প্যাটার্ন বানাতে।

১৩. ওয়ার্কারের সেলফ ইনস্পেকশন এর প্রতি গুরুত্ব না দিয়ে শুধু কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর বাড়াতে সচেষ্ট হয়।

১৪. শুধুমাত্র বায়ারের রিকয়ারমেন্ট অনুযায়ী ট্রাফিক লাইট সিস্টেম ব্যবহার করা এর কোন ডাটা প্রপার ভাবে সংরক্ষন না করা । 

১৫. ডি.এইচ.ইউ এর নামে ডিফেক্টিভ পারসেন্ট বের করা এবং একচুয়াল  ডি.এইচ.ইউ পারসেন্ট উল্লেখ না করা।

১৬. যে কোন কোয়ালিটি সিস্টেমকে সিস্টেমকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন না করা তার অন্যতম কারণ হচ্ছে মালিকপক্ষকে সেই বিষয়ে পরিপূর্ণ ভাবে বোঝানোর অক্ষমতা।

১৭. বায়ার প্রদত্ত ম্যানুয়াল এর পরিবর্তে বায়িং কিউসির মতামতকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া।

১৮. ম্যানুয়াল গুলো ভালোমতো অধ্যায়ন না করা।

১৯. প্রডাক্ট কোয়ালিটি এবং প্রসেস কোয়ালিটি সম্পর্কে সম্যক ধারণা না থাকা।

২০. প্রোডাক্ট সেফটি এবং প্রোডাক্ট কোয়ালিটি সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা না থাকা।

২১. বিভিন্ন স্ট্যান্ডার্ড যেমন বি.এস, ই.এস, সি.আই. কিউ, আই.এস.ও সম্পর্কে ভালো ধারণা না থাকা।

২২. সাপ্তাহিক, মাসিক এবং বাৎসরিক সর্বোচ্চ তিনটা বা পাঁচটা ডিফেক্ট নিয়ে রুট কজ এনালাইসিস বা প্রিভেন্টিভ একশন প্লান করা হয় না।

২৩. নতুনদের কোন কিছু শিখাতে অনীহা বা প্রপার ট্রেনিং সিস্টেম না থাকা।

২৪. জুনিয়রদের সাথে পরামর্শ না করে কাজ করা অথবা আসন হারানোর ভয়ে তাদের সহযোগিতা না করা।

২৫. ব্যাকডেটেড মন মানসিকতা পরিহার না করা।


আরো অনেকগুলো কারন আছে লিখতে গেলে শেষ হবেনা। তবে কোয়ালিটি সিস্টেমটা মূলত প্রিভেনশন কস্ট হিসেবে বিবেচনা করা হয় যদি আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রফিটের অংশ বাড়াতে চান তবে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানের প্রিভেনটিভ কষ্ট বাড়াতে হবে তা না হলে আপনি কখনোই প্রফিটের অংশ বাড়াতে পারবেন না। যখন আপনি প্রিভেনটিভ কষ্ট বাড়াবেন তখন দেখবেন আপনার ইন্টারনাল কষ্ট যেমন বায়ার প্রদত্ত ইনিশিয়াল ইনলাইন ও ফাইনাল ফেল কমে যাবে সেক্ষেত্রে সেক্ষেত্রে আপনার রি ওয়ার্ক কষ্ট কমে যাবে যার প্রভাব আপনার প্রফিটে পড়বে। অন্যদিকে এক্সটারনাল কষ্ট যেমন কাস্টমার ক্লেইম, প্রডাক্ট রিকল ও কমে যাবে। মোদ্দা কথা হল এই যে প্রিভেন্টিভ কষ্ট ও অ্যাপরাইজাল কস্ট মানেই এক্সটার্নাল এবং ইন্টার্নাল ফেইলর এর সংখ্যা কমে যাওয়া অপরদিকে মালিকের প্রফিট বেড়ে যাওয়া অর্থাৎ আপনার বাৎসরিক সেলারির ইনক্রিমেন্ট ভালো হওয়া।

কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট কে বলা হয় স্মার্ট ডিপার্টমেন্ট তাই আপনাকে সবকিছুই স্মার্টলি হ্যান্ডেল করতে হবে যেমন ধরেন আপনাকে মালিককে বুঝাতে হবে কোন 20% ডিফেক্ট এর জন্য 80% সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে অর্থাৎ প্যারটো অ্যানালাইসিস করতে হবে। প্রত্যেক বায়ারের এস.আর.এম বা সাপ্লায়ার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট নামক একটা জিনিস থাকে সেখানকার একটা বড় প্যারামিটার হল কোয়ালিটি সুতরাং কোয়ালিটি শুধুমাত্র কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট এর দায়িত্ব নয় কোয়ালিটি সবার রেস্পন্সিবিলিটি বলেছেন স্যার এডওয়ার্ড ডেমিং। স্যার হেনরি ফোর্ডের একটা কথা দিয়ে আজকের মত শেষ করছি তিনি বলেছেন "কোয়ালিটি হল তাই যখন তোমাকে কেউ দেখবে না তখনো তুমি তোমার কাজটি সঠিকভাবে পালন করবে।"



ধন্যবান্তে,
মোঃ তৌহিদ
কিউ.এম.এস রেসপন্সিবল।

নোট: যে কোন কপি পেস্টের ক্ষেত্রে অরজিনাল লেখকের কার্টেসি দেওয়া আপনার রুচির পরিচয় বহন করে। এটা কোন তাত্ত্বিক কথা নাই উনি বলেছেন)

২টি মন্তব্য:

jit chakraborty বলেছেন...

এক দম ঠিক বলেছেন

মো ইয়াছিন আরাফাত বলেছেন...

স্যার আপনি যে শব্দ গুলো লিখেছেন ঐগুলোর পুনঃরুপ যদি লিখতেন তবে ভালো হতো।আশা করি আপনি লিখে দিবেন আমরা উপকিত হব।