ফেব্রিক চেক করার নীতিমালা গুলি নিচে দেয়া হলোঃ
১. ল্যাব টেস্ট এবং এপ্রুভাল সেড ঠিক আছে কিনা তা জেনে নিতে হবে।
২. ফেব্রিকের ব্যাচ কার্ড চেক করতে হবে যেমন ডায়া, জিএসএম, ব্যাচ নাম্বার, অর্ডার নাম্বার, কালার, ফেব্রিক টাইপ দেখে নিতে হবে।
৩. ফেব্রিকে ন্যাপস, ডেড ফাইবার, হ্যান্ডফিল, ফেব্রিক টাইপ, বেড স্মেল কি ওকে আছে কিনা তা সুপারভাইজার নিশ্চিত করবেন।
৪. সুপারভাইজার টিমকে জিএসএম, ব্যাচ নাম্বার, অর্ডার নাম্বার, কালার, ব্যাচ নাম্বার, অর্ডার নাম্বার, ফেব্রিক টাইপ দেখে নিতে হবে।
৫. ফোর পয়েন্ট সিস্টেমে রিপোর্ট করার সময় ৩০% রানিং সেড , কালার আন ইভেন, ন্যাপস, বেড স্মেল, সাইড টু মিডেল সেড, লে দেয়া ( সাইড লুজ মিডেল টাইট বা মিডেল লুজ সাইড টাইট।
৬. জিএসএম কাটিং এবং চেইঞ্জ সেড বা সেড কন্টিনিউটি বোর্ড বানানো ।
৭. জিএসএম চেক করে তাকে অনলাইন এন্ট্রি করা।
৮. GPQ এর কাছে রোল টু রোল সেড, রিব, কলার জিএসএম ওকে না নট ওকে তা সার্টিফিকেট নেয়া (H&M এর ক্ষত্রে )।
৯. ফেব্রিক কিউসি পাস হলে ডেলিভারি টু রিলাক্স এ পাঠাতে হবে।
1 টি মন্তব্য:
Very good idea
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন