ওভেন ফেব্রিক রিপ্যাডিং প্রসেস
আমাদের ওনে ডাইংয়ের সময় আমাদের ডাইং শেষে ওয়াসের পর যদি সেড লাইট হয়ে যায় তখন আমরা দুটা প্রসেস করে সেড ওকে করি
১. জিগার কারেকশন।
২. স্টেনটার টপিং।
৩. সিপিবি রিপ্যাড।
২. স্টেনটার টপিং।
৩. সিপিবি রিপ্যাড।
✔ জিগারে প্রসেস অনেক স্লো সেনিসিটিভ কালার না হলে জিগারে দেয়া হয় না ফেব্রিক
✔ স্টেনটারে ৫-১০% সেড লাইট হলে তাকে পিগমেন্ট দিয়ে টপিং করা যায়
✔ যখন ১০-২০% লাইট হয়ে যায় যা পিগমেন্ট টপিং দিলেও সেড কারেকশন হবার চান্স কম তখন একে রিয়েক্টিভ টপিং করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় অনেক ফেব্রিক প্রসেস করা যায় এতে ।
এই ছবিতে কিছু প্রসেস দেখানো হলোঃ
১. ফেব্রিক ডাইং ওয়াস হয়ে গেলে সেখানে থেকে মাঝামাঝি জায়গা থেকে এক মিটার কাপড় কেটে নিতে হবে । সেড চেক করে দেখতে হবে সেড কি পরিমাণ লাইট এর পর ডিসিশন নিতে হবে কোন প্রসেসে দ্রুত করা যাবে তবে হাতে সময় থাকলে তখন সিপিবিতে রিপ্যাড করার জন্য ল্যাবে ম্যাচিং দেয়া হয়।
২. ল্যাবে ল্যাবে টপিং রেসিপি করার সময় অবশ্য যে কম্বিনেশনে ডাইং করা হয়েছি সেইম ডাইজ গ্রুপ সেইম ডাইজ ইউজ করা সেটা না হলে সেডে মেটামারিজম সমস্যা হয়।
৩. সেড ম্যাচিং হলে ল্যাব থেকে পুনরায় রেসিপি নেয়া হয়। তবে কালার দেয়ার সময় ওয়েটিং এজেন্ট বাড়িয়ে দিতে হবে কারন রিপ্যাড এর সময় ডাইজ পিক য়াপ কমে যায় ।
৪. রিপ্যাড এর সময় এক্সোলারি এর পরিমান ডাইং এর পরিমান থাকে কস্টিক এর পরিমাণ কম লাগে কারন ডাইজ এর পরিমাণ কমে যায়।
৫. রিপ্যাড হলে রোটেশনাল টাইম ৮-১২ ঘন্টা লাগে।
৬. রিপ্যাড হলে সেডে লিস্টিং সময় হয় না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন