ওভেন ফেব্রিক রি ওয়াসিং প্রসেস | Woven Fabric Re Wash - Textile Lab | Textile Learning Blog
ওভেন ফেব্রিক রি ওয়াসিং প্রসেসঃ


ওভেন ফেব্রিক ডাইং করার পর যদি কোন কারনে সেড ডার্ক হয়ে যায় তবে আপনার একে লাইট করার জন্য দুটি মেশিনের হেল্প নিয়ে লাইট করতে পারেন  প্রথমত জিগার মেশিন দ্বিতীয়ত কন্টিনিউয়াস ওয়াসিং মেশিন।  এখন ওভেন ফেব্রিকের ওয়াসের ক্ষত্রে ২-৩ টা বিষয় বিবেচনা করা হয় কারন ওভেন ফেব্রিক পরিমানে অনেক বেশি থাকে যার জন্য একে জিগারে ১০০% কারেকশন  করা সম্ভব হয় না ।

জিগারের সুবিধা হচ্ছে জিগারে সেট লাইট ডিপ করা সম্ভব আপনি জিগারে চাইলে লাইটের পাশে শেড কারেকশন করতে পারে আর জিগারের ক্যাপাসিটি কম এক লটে ৩০০০ মিটারের উপর কারেকশন করা যায় আর জিগারে বেশি ক্ষন রাখলে টেইলিং সমস্যা হতে পারে । জিগারে সময় লাগে অনেক । রোল টু রোল সেড ভেরিয়েশন হয় ।

কন্টিনিউয়াস ওয়াসিং মেশিনের সুবিধা হচ্ছে এতে অনেক পরিমানে কাপড় রিওয়াস করা যায় কম সময়ে কিন্ত এতে স্ট্রিপ করা যায় না কিন্ত ১০-২০%  লাইট করা যায়  এতে রোল টু রোল সেড ভেরিয়েশন হয় না ।



রি - ওয়াসিং এর প্রসেসঃ

১. যে ফেব্রিক ওয়াস হবে তাকে আবার ওয়াস মেশিনের পেছনে নিতে হবে  ব্যাচারে কোন কাটিং থাকলে তা ভালো করে সেলাই করে নিতে হবে

ক্যামিকেল বাথ ২টা

টেম্পারেচার ৯৫-১০০ ডিগ্রি বয়েলিং টেম্পারেচার




ক্যামিকেল বানানোর নিয়ম -

১২০ লিটার  পানিতে ৫০ কেজি সোডা আর ২০ লিটার লিকুইড ৩৬ -৪০ বুমের কাস্টিক ২০ লিটার ৫ কেজি লিকুইড ডিটারজেন্ট  দিয়ে ১২০ লিটারের ক্যামিকেল বানাতে হবে । 

৫০ কেজি কাস্টিক + ৫০ কেজি সোডা + ১০ কেজি লিকুইড ডিটারজেন্ট + পানি  = ১২০ লিটার ক্যামিকেল
ফেব্রিক ওয়াসের সময় মেশিন স্টপ হতে পারবে না এতে ক্যামিকেল বাথে যা থাকবে সে ফেব্রিক গুলির কালার কমে পাট্টা পাট্টা ইফেক্ট হয়ে যাবে ।

ফেব্রিক এর সেড ১০০% ওকে হবে এটার চান্স খুবি কম এটা লাইট করবে সেড যা টপিং করে পরে স্টেনটারে মিলাতে হবে।

প্যারামিটারঃ 

মেশিন স্পিড ২০ হবে  মিটার / মিনিট

দুই বাথে ২০ লিটার ক্যামিকেল  দিয়ে  ফেব্রিক চালানো শুরু  করতে হবে এমনি বাথে ৬০০ লিটার পানি থাকে,  প্রতি ৫০০ মিটার ফেব্রিক যাবার পর প্রতি বাথে ২, ২ চার লিটার করে নিউ ক্যামিকেল দিতে হবে।  তবে কাপড়ের জয়েনিং স্টিচ খারাপ হলে তা যে বক্সে ফেলে আগেই সেলাই করে নিতে হবে ।





ওভেন ফেব্রিক রি ওয়াসিং প্রসেস | Woven Fabric Re Wash

ওভেন ফেব্রিক রি ওয়াসিং প্রসেসঃ


ওভেন ফেব্রিক ডাইং করার পর যদি কোন কারনে সেড ডার্ক হয়ে যায় তবে আপনার একে লাইট করার জন্য দুটি মেশিনের হেল্প নিয়ে লাইট করতে পারেন  প্রথমত জিগার মেশিন দ্বিতীয়ত কন্টিনিউয়াস ওয়াসিং মেশিন।  এখন ওভেন ফেব্রিকের ওয়াসের ক্ষত্রে ২-৩ টা বিষয় বিবেচনা করা হয় কারন ওভেন ফেব্রিক পরিমানে অনেক বেশি থাকে যার জন্য একে জিগারে ১০০% কারেকশন  করা সম্ভব হয় না ।

জিগারের সুবিধা হচ্ছে জিগারে সেট লাইট ডিপ করা সম্ভব আপনি জিগারে চাইলে লাইটের পাশে শেড কারেকশন করতে পারে আর জিগারের ক্যাপাসিটি কম এক লটে ৩০০০ মিটারের উপর কারেকশন করা যায় আর জিগারে বেশি ক্ষন রাখলে টেইলিং সমস্যা হতে পারে । জিগারে সময় লাগে অনেক । রোল টু রোল সেড ভেরিয়েশন হয় ।

কন্টিনিউয়াস ওয়াসিং মেশিনের সুবিধা হচ্ছে এতে অনেক পরিমানে কাপড় রিওয়াস করা যায় কম সময়ে কিন্ত এতে স্ট্রিপ করা যায় না কিন্ত ১০-২০%  লাইট করা যায়  এতে রোল টু রোল সেড ভেরিয়েশন হয় না ।



রি - ওয়াসিং এর প্রসেসঃ

১. যে ফেব্রিক ওয়াস হবে তাকে আবার ওয়াস মেশিনের পেছনে নিতে হবে  ব্যাচারে কোন কাটিং থাকলে তা ভালো করে সেলাই করে নিতে হবে

ক্যামিকেল বাথ ২টা

টেম্পারেচার ৯৫-১০০ ডিগ্রি বয়েলিং টেম্পারেচার




ক্যামিকেল বানানোর নিয়ম -

১২০ লিটার  পানিতে ৫০ কেজি সোডা আর ২০ লিটার লিকুইড ৩৬ -৪০ বুমের কাস্টিক ২০ লিটার ৫ কেজি লিকুইড ডিটারজেন্ট  দিয়ে ১২০ লিটারের ক্যামিকেল বানাতে হবে । 

৫০ কেজি কাস্টিক + ৫০ কেজি সোডা + ১০ কেজি লিকুইড ডিটারজেন্ট + পানি  = ১২০ লিটার ক্যামিকেল
ফেব্রিক ওয়াসের সময় মেশিন স্টপ হতে পারবে না এতে ক্যামিকেল বাথে যা থাকবে সে ফেব্রিক গুলির কালার কমে পাট্টা পাট্টা ইফেক্ট হয়ে যাবে ।

ফেব্রিক এর সেড ১০০% ওকে হবে এটার চান্স খুবি কম এটা লাইট করবে সেড যা টপিং করে পরে স্টেনটারে মিলাতে হবে।

প্যারামিটারঃ 

মেশিন স্পিড ২০ হবে  মিটার / মিনিট

দুই বাথে ২০ লিটার ক্যামিকেল  দিয়ে  ফেব্রিক চালানো শুরু  করতে হবে এমনি বাথে ৬০০ লিটার পানি থাকে,  প্রতি ৫০০ মিটার ফেব্রিক যাবার পর প্রতি বাথে ২, ২ চার লিটার করে নিউ ক্যামিকেল দিতে হবে।  তবে কাপড়ের জয়েনিং স্টিচ খারাপ হলে তা যে বক্সে ফেলে আগেই সেলাই করে নিতে হবে ।





কোন মন্তব্য নেই: