সাবজেক্ট রিভিউ : Fabric Engineering ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং - Textile Lab | Textile Learning Blog
সাবজেক্ট রিভিউ : Fabric  Engineering   ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং

ফেব্রিক মানে কাপড়। এই ধাপে মূলত সূতা থেকে কাপড় তৈরীর কাজ করা হয় এবং বেশ কিছু জটিল ধাপ অতিক্রম করে একটি কোয়ালিটিফুল কাপড় উৎপাদন করাই এই ধাপের উদ্দেশ্য।
ফেব্রিকের বেসিক দুইটা টার্ম হলো নিটিং ও উইভিং।ভবিষ্যতে নিটিং ও উইভিংকে আলাদা সাব্জেক্ট করা হতে পারে। কিন্তু এখন যারা ফেব্রিকে পড়বে তাদের দুটোই পড়ার সুযোগ আছে।

এটা বেশ মজার সাবজেক্ট। এটা পরলে অনেক মজা পাবে। তবে টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলো বেশ ভালো করে বুঝতে হবে। আর মেশিন ভালো বুঝতে হবে। জব করে খুব আরাম পাবা। এটাকেও পিওর ইঞ্জিনিয়ারিং বলা হয়।

কি পড়ানো হয় এখানে ??

- Textile Fibres,Textile physics.

-Engineering Materials.

-Weaving Technology.

-Mechanical Engineering.

-Automation &Control Engineering

-Statistics.

-Special fabric production,Fabric structure &Design.
-knitting & non-weaving.

-Textile Machine Design.

-polymer Science Engineering.

-Computer programming

-Electrical & Electronic Engineering.

-Marketing,Economics,Accounting and cost Management.
-Industrial Management.

-Sociology, Environmental Science.
সহ আরো কিছু বিষয়।




কোথায় কোথায় পড়বেন :

BUTEX,PTEC,JTEC,SARSTEC,NTEC,CTEC,BTEC,এছাড়া পাবলিক কিছু বিশ্ববিদ্যালয় যেমন DUET,KUET,MBSTU,JUST এগুলো প্রথম দিকে সরাসরি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ালেও শেষের দিকে Dept. ভাগ করে দেয়া হয়।

দেশে সরকারী ভাগে প্রতি বছর মাত্র ৩১০ জন শিক্ষার্থী ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ পায়। সুতরাং চাহিদা আছে থাকবে।



কোন সাব্জেক্টের সাথে মিল বেশি ??
মেক্যানিক্যাল আর টেক্সটাইল কে মিক্স করলে ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং উৎপন্ন হয়।ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিংকে মেক্যানিকাল এর একটা বড় অংশ বলা যেতে পারে।




জব সেক্টর কেমন ??

ফেব্রিকের জব সেক্টর সবসময়ই ভালো। বর্তমানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার প্রধান যোগান দেয় যেই আরএমজি সেক্টর তার অন্যতম কারণ ডেনিম। খাটি “বাংলা”য় বলতে গেলে জিনস। আর ডেনিম প্রোডাকশন মানেই ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারদের ছড়াছড়ি। নিটিং ফ্যাক্টরি হোক আর ওভেন ফ্যাক্টরি হোক, ফেব্রিকের ইঞ্জিনিয়ার ছাড়া আমাদের চলেই না।মানসম্পন্ন ফেব্রিক তৈরির জন্যও(ছেড়া জিন্স প্রতিরোধের আন্দোলন) অনেক ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ার নেওয়া হয় যাতে ফেব্রিকের কোয়ালিটি ঠিক থাকে।



হায়ার স্টাডিজের সুযোগ কেমন ??

হায়ার স্টাডিস এর অনেক সুযোগ আছে। এই বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিয়ে দেশে কিছু করার ভালো স্কোপ আছে এখনও। শুধু চিন্তা করা আমরা যদি অ্যাভেঞ্জারসের ব্ল্যাক প্যানথার এর মত একটা ভাইব্রেনিয়াম স্যুট বানাইতে পারতাম দেশে কত জোস হইত : ওরা টেক্সটাইলে আমাদের থেকে এখনও অনেক এগিয়ে আছে।




তথ্য সংগ্রহে
Noyon
Fabric Engineering, FE
Jhenaidah Textile Engineering College, JTEC


সাবজেক্ট রিভিউ : Fabric Engineering ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং

সাবজেক্ট রিভিউ : Fabric  Engineering   ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং

ফেব্রিক মানে কাপড়। এই ধাপে মূলত সূতা থেকে কাপড় তৈরীর কাজ করা হয় এবং বেশ কিছু জটিল ধাপ অতিক্রম করে একটি কোয়ালিটিফুল কাপড় উৎপাদন করাই এই ধাপের উদ্দেশ্য।
ফেব্রিকের বেসিক দুইটা টার্ম হলো নিটিং ও উইভিং।ভবিষ্যতে নিটিং ও উইভিংকে আলাদা সাব্জেক্ট করা হতে পারে। কিন্তু এখন যারা ফেব্রিকে পড়বে তাদের দুটোই পড়ার সুযোগ আছে।

এটা বেশ মজার সাবজেক্ট। এটা পরলে অনেক মজা পাবে। তবে টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলো বেশ ভালো করে বুঝতে হবে। আর মেশিন ভালো বুঝতে হবে। জব করে খুব আরাম পাবা। এটাকেও পিওর ইঞ্জিনিয়ারিং বলা হয়।

কি পড়ানো হয় এখানে ??

- Textile Fibres,Textile physics.

-Engineering Materials.

-Weaving Technology.

-Mechanical Engineering.

-Automation &Control Engineering

-Statistics.

-Special fabric production,Fabric structure &Design.
-knitting & non-weaving.

-Textile Machine Design.

-polymer Science Engineering.

-Computer programming

-Electrical & Electronic Engineering.

-Marketing,Economics,Accounting and cost Management.
-Industrial Management.

-Sociology, Environmental Science.
সহ আরো কিছু বিষয়।




কোথায় কোথায় পড়বেন :

BUTEX,PTEC,JTEC,SARSTEC,NTEC,CTEC,BTEC,এছাড়া পাবলিক কিছু বিশ্ববিদ্যালয় যেমন DUET,KUET,MBSTU,JUST এগুলো প্রথম দিকে সরাসরি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ালেও শেষের দিকে Dept. ভাগ করে দেয়া হয়।

দেশে সরকারী ভাগে প্রতি বছর মাত্র ৩১০ জন শিক্ষার্থী ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ পায়। সুতরাং চাহিদা আছে থাকবে।



কোন সাব্জেক্টের সাথে মিল বেশি ??
মেক্যানিক্যাল আর টেক্সটাইল কে মিক্স করলে ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং উৎপন্ন হয়।ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিংকে মেক্যানিকাল এর একটা বড় অংশ বলা যেতে পারে।




জব সেক্টর কেমন ??

ফেব্রিকের জব সেক্টর সবসময়ই ভালো। বর্তমানে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার প্রধান যোগান দেয় যেই আরএমজি সেক্টর তার অন্যতম কারণ ডেনিম। খাটি “বাংলা”য় বলতে গেলে জিনস। আর ডেনিম প্রোডাকশন মানেই ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারদের ছড়াছড়ি। নিটিং ফ্যাক্টরি হোক আর ওভেন ফ্যাক্টরি হোক, ফেব্রিকের ইঞ্জিনিয়ার ছাড়া আমাদের চলেই না।মানসম্পন্ন ফেব্রিক তৈরির জন্যও(ছেড়া জিন্স প্রতিরোধের আন্দোলন) অনেক ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ার নেওয়া হয় যাতে ফেব্রিকের কোয়ালিটি ঠিক থাকে।



হায়ার স্টাডিজের সুযোগ কেমন ??

হায়ার স্টাডিস এর অনেক সুযোগ আছে। এই বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিয়ে দেশে কিছু করার ভালো স্কোপ আছে এখনও। শুধু চিন্তা করা আমরা যদি অ্যাভেঞ্জারসের ব্ল্যাক প্যানথার এর মত একটা ভাইব্রেনিয়াম স্যুট বানাইতে পারতাম দেশে কত জোস হইত : ওরা টেক্সটাইলে আমাদের থেকে এখনও অনেক এগিয়ে আছে।




তথ্য সংগ্রহে
Noyon
Fabric Engineering, FE
Jhenaidah Textile Engineering College, JTEC


কোন মন্তব্য নেই: