পাবলিক টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ গুলিতে ভর্তির তথ্য | Textile Admission Tips - Textile Lab | Textile Learning Blog
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ভর্তি পরীক্ষা ২০১৭-২০১৮:

এবার ৮০০ আসন এর বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষা হতে পারে। যদিও অনেকেরেই এই বিষয়ে পড়তে অ্যালার্জি হতে পারে তবুও বলতে পারি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এখনও জব সেক্টরে স্বয়ংসম্পূর্ণ।export­ এ এখনো এই সেক্টর ধরে রেখেছে বিশ্বে ২য় স্থানের কৃতিত্ব।

এবার আসি ভর্তি পরীক্ষারর বিষয়ে :

১. Physics: physics এ মুলত গানিতিক term বেশী আসে, যেহেতু ক্যালকুলেটর ব্যাবহার নেই, সব সুএ খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে, ছোট খাট ক্যালকুলেসনের ম্যাথ আসতে পারে, হাতে কলমে ছোট খাট ক্যালকুলেসন শিখনে হবে। কিছু সুএের সরাসরি কারেকশন ও আসতে পারে।। এক কথায় সব সুএের ব্যাবহার খুব ভালো করে শিখতে হবে।

২.Chemistry : এখানে একটু Theory এর ঝামেলায় পড়তে পার, so chemistry বই এর basic টা মোটামোটি ভালো থাকতে হবে। Mathematical Term কম আসে। Organic Chemistry টা একটু ভালো করে পড়বা। যারা ইঞ্জিনিয়ারিং কোচিং করতেছ তারা theory এর ঝামেলায় পড়তে পার, so mathematical term এর পাশাপাশি theory চোখ বুলাবা এখন থেকে।।

৩. Mathematics : এখানে তোমাকে একটু কৌশলী হতে হবে short curt technic এর উপর দখল থাকতে হবে। আগেই বলে নেই ম্যাথ প্রশ্ন standard হবে। একটু কৌশলী হলেই ম্যাথ এ ভালো করতে পারবা।।
৪.English: মোটামোটি basic থাকলেই English Ans করা যায়। হালকা গুরুত্ব দিলেই ভালো করা যাবে বলে আশা করি।।

শেষে একটা কথা বলে নেই,

strong zone & weak zone এই ব্যাপার টা মাথায় রাখিও। কোন কোন subject তোমাদের strong zone সেটাতে আরো বেশী গুরুত্ব দেও, যেটা বেশী পার সেটাতে সর্বোচ্চ মার্ক এর চিন্তা কর।
পাঠ্য বই এর পাশাপাশি Question Bank টা solve করবা। টেক্সটাইল বিচিত্রা টা দেখলে দেখতে পার।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং খুটিনাটি :

বাংলাদেশে সরকারী ভাবে প্রতিবছর ১৪৮১ জন ভর্তি পরীক্ষার্থী বি.এস.সি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং(আলাদা আলাদা ডিপার্টমেন্টে) পড়ার সুযোগ পায়। সরকারীভাবে পাবলিক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং আসন সংখ্যা :

(১).বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় :৫৬০ টি আসন।

(২).পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :১২০টি আসন।

(৩).ঝিনাইদহ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :১২০ টি আসন।

(৪).চট্টগ্রাম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ:১২০টি আসন।

(৫).টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,নোয়াখালি:১২০টি আসন।

(৬).শহীদ আবদুর রব সারনিবায়েত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,বরিশাল :১২০ টি আসন।
(৭).বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :১২০টি আসন।

(৮).খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় :৬০ টি আসন।

(৯).ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় :৬১ টি আসন।

(১০).মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদালয় :৬০ টি আসন।
(১১).যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়:২০ টি আসন।


এখন যদি আমরা মেজর ডিপার্টমেন্টগুলোর আসন সংখ্যার কথা বলি তাহলে ৩১০ এর বেশি হবে না।
যদি Fabric Engineering এর কথা চিন্তা করি তাহলে প্রতি বছর প্রায় ৩১০ শিক্ষার্থী সরকারী ভাবে Fabric Engineering এ পড়ার সুযোগ পায়। এটা শুধু Fabric,yarn,wet,appa­rel Engineering এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের ক্ষেত্রে আরো কম।






লিখেছেনঃ
নয়ন
ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট।
শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

পাবলিক টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ গুলিতে ভর্তির তথ্য | Textile Admission Tips

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ভর্তি পরীক্ষা ২০১৭-২০১৮:

এবার ৮০০ আসন এর বিপরীতে ভর্তি পরীক্ষা হতে পারে। যদিও অনেকেরেই এই বিষয়ে পড়তে অ্যালার্জি হতে পারে তবুও বলতে পারি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এখনও জব সেক্টরে স্বয়ংসম্পূর্ণ।export­ এ এখনো এই সেক্টর ধরে রেখেছে বিশ্বে ২য় স্থানের কৃতিত্ব।

এবার আসি ভর্তি পরীক্ষারর বিষয়ে :

১. Physics: physics এ মুলত গানিতিক term বেশী আসে, যেহেতু ক্যালকুলেটর ব্যাবহার নেই, সব সুএ খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে, ছোট খাট ক্যালকুলেসনের ম্যাথ আসতে পারে, হাতে কলমে ছোট খাট ক্যালকুলেসন শিখনে হবে। কিছু সুএের সরাসরি কারেকশন ও আসতে পারে।। এক কথায় সব সুএের ব্যাবহার খুব ভালো করে শিখতে হবে।

২.Chemistry : এখানে একটু Theory এর ঝামেলায় পড়তে পার, so chemistry বই এর basic টা মোটামোটি ভালো থাকতে হবে। Mathematical Term কম আসে। Organic Chemistry টা একটু ভালো করে পড়বা। যারা ইঞ্জিনিয়ারিং কোচিং করতেছ তারা theory এর ঝামেলায় পড়তে পার, so mathematical term এর পাশাপাশি theory চোখ বুলাবা এখন থেকে।।

৩. Mathematics : এখানে তোমাকে একটু কৌশলী হতে হবে short curt technic এর উপর দখল থাকতে হবে। আগেই বলে নেই ম্যাথ প্রশ্ন standard হবে। একটু কৌশলী হলেই ম্যাথ এ ভালো করতে পারবা।।
৪.English: মোটামোটি basic থাকলেই English Ans করা যায়। হালকা গুরুত্ব দিলেই ভালো করা যাবে বলে আশা করি।।

শেষে একটা কথা বলে নেই,

strong zone & weak zone এই ব্যাপার টা মাথায় রাখিও। কোন কোন subject তোমাদের strong zone সেটাতে আরো বেশী গুরুত্ব দেও, যেটা বেশী পার সেটাতে সর্বোচ্চ মার্ক এর চিন্তা কর।
পাঠ্য বই এর পাশাপাশি Question Bank টা solve করবা। টেক্সটাইল বিচিত্রা টা দেখলে দেখতে পার।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং খুটিনাটি :

বাংলাদেশে সরকারী ভাবে প্রতিবছর ১৪৮১ জন ভর্তি পরীক্ষার্থী বি.এস.সি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং(আলাদা আলাদা ডিপার্টমেন্টে) পড়ার সুযোগ পায়। সরকারীভাবে পাবলিক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং আসন সংখ্যা :

(১).বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় :৫৬০ টি আসন।

(২).পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :১২০টি আসন।

(৩).ঝিনাইদহ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :১২০ টি আসন।

(৪).চট্টগ্রাম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ:১২০টি আসন।

(৫).টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,নোয়াখালি:১২০টি আসন।

(৬).শহীদ আবদুর রব সারনিবায়েত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,বরিশাল :১২০ টি আসন।
(৭).বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ :১২০টি আসন।

(৮).খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় :৬০ টি আসন।

(৯).ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় :৬১ টি আসন।

(১০).মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদালয় :৬০ টি আসন।
(১১).যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়:২০ টি আসন।


এখন যদি আমরা মেজর ডিপার্টমেন্টগুলোর আসন সংখ্যার কথা বলি তাহলে ৩১০ এর বেশি হবে না।
যদি Fabric Engineering এর কথা চিন্তা করি তাহলে প্রতি বছর প্রায় ৩১০ শিক্ষার্থী সরকারী ভাবে Fabric Engineering এ পড়ার সুযোগ পায়। এটা শুধু Fabric,yarn,wet,appa­rel Engineering এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের ক্ষেত্রে আরো কম।






লিখেছেনঃ
নয়ন
ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট।
শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

কোন মন্তব্য নেই: