সিলিকন ওয়াস
সিলিকন সকল প্রকারের গার্মেন্টস আইটেম ওয়াসের ক্ষত্রে কাজে লাগে, যেমন কিছু ওভেন আইটেম টুইল, ডেনিম, ক্যানভাস ডবি,নীট, কর্ডউরি।
সিনিকন ওয়াসের সুবিধা গুলি হচ্ছেঃ
১. দৈর্ঘ স্থায়ী সফটনেস, ইলাস্টিক হেন্ডেল
১. দৈর্ঘ স্থায়ী সফটনেস, ইলাস্টিক হেন্ডেল
২. এন্টিপিলিং ইফেক্ট, ডাইমেনশনাল স্টেবিলিটি, টিয়ারিং রেজিস্টেন্স।
৩. এটা একপ্রকার লুব্রিকেশন এর মতো কাজ করে যা ফেব্রিকের সুইয়ইবিলিটি বাড়ায় আর এটা গার্মেন্টস কে আরামদায়ক করে।
সিলিকন ওয়াস ( Twill, Canvas, Poplin)
এই পর্বে আমরা জেনে নিবো ওভেন আইটেম যেমন টুইল, ক্যানভাস, পপলিন, সাটিন, কর্ডরে আইটেমের এনজাইম ওয়াসিং প্রসেস। আমরা ৬০ কেজি বা আনুমানিক ১২৫ পিসের একটা লট এর এখন সিলিকন ওয়াস রেসিপি জেনে নিবো।
আসুন শুরু করি
FIRST STEP : ডিসাইজিং
লট ওয়েট ৬০ কেজি ১২৫ পিস গার্মেন্টস
লট ওয়েট ৬০ কেজি ১২৫ পিস গার্মেন্টস
১. M:L 1: 10 লিকার হলে পানি নিতে হবে 600 লিত
২. মেশিন রানিং, টেম্পারেচার 50°চ
৩. ক্যামিকেল
ডিসাইজিং এজেন্ট 0.6 gpl 324 গ্রাম
ডিটারজেন্ট 0. 8 gpl 432
ডিসাইজিং এজেন্ট 0.6 gpl 324 গ্রাম
ডিটারজেন্ট 0. 8 gpl 432
৪. টাইম ১০-২০ মিনিট
৫. বাথ ড্রেইন
৬. ৩ মিনিটের একটা স্প্রে ওয়াস বা রিনস ওয়াস।
SECOND STEP : Softening
১. ওয়াটার লিকার রেশিও L:R - 1: 8 হারে 4 80 Liter
২. মেশিন রানিং
৩. ক্যামিকেল ডোজিংঃ
ক্যাটায়নিক সফেনার 1.0 Gram / Liter - 480 gm
এসিটিক এসিড 0.6 Gram / Liter - 288 gm
Silicone Softener 0.5 Gram / Liter - 240 gm
ক্যামিকেল ডোজিং করে রানটাইম দিতে হবে ১৫-২০ মিনিট , টেম্পারেচার 40°C
৪. ১৫-২৫ মিনিট পর এর পর বাথ ড্রেইন দিতে হবে।
৫. আনলোড করে ট্রলিতে নিতে হবে।
THIRD Step : Hydroextaction
হাইড্রোএক্সট্রাকটরে দিয়ে ফেব্রিকের ভেতরে এক্সেস ওয়াটার রিমুভ করে ফেলতে হবে, ২-৪ মিনিট এক্সটাক্টিং টাইম।
হাইড্রোএক্সট্রাকটরে দিয়ে ফেব্রিকের ভেতরে এক্সেস ওয়াটার রিমুভ করে ফেলতে হবে, ২-৪ মিনিট এক্সটাক্টিং টাইম।
FORTH STEP : Dry
গ্যাস ড্রায়ারঃ
লোড করতে হবে গ্যাস ড্রায়ারে - ৬০ কেজি
টেম্পারেচার ৭০-৮৫ Degree
টাইম ৩৫-৪৫ মিনিট হট ড্রাই
টাইম ১০ মিনিট কোল্ড ড্রাই
এখানে কোল্ড ড্রাই করা হয় ফেব্রিক রিলাএক্স এর জন্য আর যেনো টুইস্টিং না হয় তার জন্য
FIFTH STEP : ডেলি ভারি
মেশিন থেকে আনলোড করার সময় বডি গুলি গুনে গুনে চেক করে বের করতে হবে আর ক্যাটায়নিক সফেনার ১০০% গরম পানিতে ডিজলভ করে নিতে হবে। pH কন্ট্রোল করা লাগবে যেনো ক্যামিকেল স্পট না আসে ফেব্রিকে।
সতর্কতাঃ
১. ভালো করে ব্যাচ ওয়েট করে নিতে হবে।
২. লিকার রেশিও প্রসেস অনুযায়ী ঠিক রাখতে হবে এটা অপারেটর টু অপারেটর বুঝিয়ে যেতে হবে যেনো ব্যাচ টু ব্যাচ কোন ভ্যারিয়েশন না হয়।
৩. ক্যামিকেল মাপার সময় স্কেল ১০০% একুরেট থাকতে হবে যেনো ১ গ্রাম বেশি কম না হয়।
৪. সফেনার গরম পানিতে গুলিতে লিকুইড করে নিতে হবে আর সব ক্যামিকেল ছেকে দিতে হবে।
৫. ওয়াস এর টেক প্যাকে তার কম্পজিশন, সুইং থ্রেড, ফিনিশিং প্রসেস সব ভালো করে চেক, রিচেক করে নিতে হবে।
৬. প্রথম ব্যাচ সবাই সতর্কতার সাথে সাথে থেকে ফিনিশিং করে প্যারামিটার সেট করে নিতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন