SOP স্টেন্ডার্ড অপারেটিং প্রসেডিউর :
১. এপাসচার এর সাইজ ৩০ মিলি,৬.৬ মিলি ৩.৯ মিলি এটা নির্ভর করে স্যাম্পল সাইজের উপর।
২. ৩ টা মিজার দিতে হবে ভালো রেজাল্ট এর জন্য। তবে ২টা মেজার দিয়ে এনালাইসিস করা যায় রেজাল্ট । প্রতি মিজার দেয়ার পরে পরের মিজারের সময় ৯০ ডিগ্রী ঘুরিয়ে দিতে হয় স্যাম্পল।
৩. T/C 8 Lay দিয়ে, Knit 4 Lay দিয়ে, Woven 4 Lay দিয়ে সেড এনালাইসিস করা হয়।
৪. অবজারবার ১০ডিগ্রী,২ ডিগ্রী লাইট সোর্স ১৩ টা। সাধারণত তিনটা লাইট সোর্স বেশি ইউজ হয় যার ভেতরে D65 কমন। D65, TL 84, TL83 বেশি ইউজ হয়।
৫, ব্লাক, হোয়াইট, গ্রিন টাইলস এর মাধ্যমে কেলিব্রেশন করা হয়।
৬. CMC, Whiteness Strength Color Change Staining, Sample Analysis
৭. ফেব্রিক কে CMC টেস্টিং করার আগে প্রডাকশন স্যাম্পল কে এসিতে কন্ডিশন বা ঠান্ডা করে নিতে পারেন। এতে রেজাল্ট একুরেসি ভালো হবে।
৮. ফেব্রিকের ফেইস ব্যাক আলাদা হলে অবশ্যই ফেইস এর সাথে ফেইস দিয়ে মিজারমেন্ট করা উচিৎ ।
৯. পিচ ফিনিশ থাকলে বা সুইডিং করা থাকলে পিচ এর ফাইবার ডিরেকশন আর স্টেন্ডার্ড যেনো একই দিকে থাকে, তা হলে রেজাল্ট এর একুরেসি বাড়বে।
১০. কেলিব্রেশন টাইম ৮ ঘন্টা প্রতি ৮ ঘন্টা পরে রি কেলিব্রেশন করতে হবে।
১১. RFD এর শুধু মাত্র হোয়াইটনেস চেক করা হয়।
১২. সেল্ফ সেডের স্ট্রেন্থ চেক করা হয়।
১৪. পেপার টাচ, হার্ড ফিনিশ, প্রিন্টেড ফেব্রিকের, হোয়াইট ফেব্রিকের CMC টেস্ট করা হয় না।
১৫. CMC টেস্ট এর জন্য স্যাম্পল কাটা হলে সেডের মাঝামাঝি পজিশন থেকে স্যাম্পল কাটতে হবে, স্যাম্পল টানাটানি করা যাবে না।
১৬. CMC এনালাইসিস করে সেডের, লাইটনেস, CMC Pass/Fail, Red/Green, yellow /Blue, হিউ, ক্রোমা, মেটামারিজোম চেক করা যায়।
১৭. Aprture LAV 30mmঅল টেস্ট বাল্ক রিডিং
১৮. Aprture SAV 9mm ল্যাবডিপ টেস্টিং এর জন্য
১৯. যে কোন ফেব্রিক টেস্ট এর ক্ষত্রে ৪ টা রিডিং শুধু মাত্র Pique এর ক্ষত্রে ৮ টা রিডিং নিতে হবে
২০. স্যাম্পল এর প্রতিটা রিডিং নেয়ার পর তাকে ৯০ ডিগ্রী ঘুরিয়ে দিয়ে আবার মিজার দিতে হবে এইভাবে ৪ বার ৮ বার রিডিং নিতে হবে
২১. কোন ফেব্রিক কিভাবে কয়বার মিজার নিতে হয় জেনে নিন :
পিকে ফেব্রিকের ক্ষত্রে লেয়ার -4 ফোল্ড -2 মিজার- 8
TC Sheeting ফেব্রিকের ক্ষত্রে লেয়ার -8 ফোল্ড -3 মিজার- 4
Oxford Canvas ফেব্রিকের ক্ষত্রে লেয়ার -4 ফোল্ড -2 মিজার- 4
CVC Sheeting ফেব্রিকের ক্ষত্রে লেয়ার -8 ফোল্ড -3 মিজার- 4
১. এপাসচার এর সাইজ ৩০ মিলি,৬.৬ মিলি ৩.৯ মিলি এটা নির্ভর করে স্যাম্পল সাইজের উপর।
২. ৩ টা মিজার দিতে হবে ভালো রেজাল্ট এর জন্য। তবে ২টা মেজার দিয়ে এনালাইসিস করা যায় রেজাল্ট । প্রতি মিজার দেয়ার পরে পরের মিজারের সময় ৯০ ডিগ্রী ঘুরিয়ে দিতে হয় স্যাম্পল।
৩. T/C 8 Lay দিয়ে, Knit 4 Lay দিয়ে, Woven 4 Lay দিয়ে সেড এনালাইসিস করা হয়।
৪. অবজারবার ১০ডিগ্রী,২ ডিগ্রী লাইট সোর্স ১৩ টা। সাধারণত তিনটা লাইট সোর্স বেশি ইউজ হয় যার ভেতরে D65 কমন। D65, TL 84, TL83 বেশি ইউজ হয়।
৫, ব্লাক, হোয়াইট, গ্রিন টাইলস এর মাধ্যমে কেলিব্রেশন করা হয়।
৬. CMC, Whiteness Strength Color Change Staining, Sample Analysis
৭. ফেব্রিক কে CMC টেস্টিং করার আগে প্রডাকশন স্যাম্পল কে এসিতে কন্ডিশন বা ঠান্ডা করে নিতে পারেন। এতে রেজাল্ট একুরেসি ভালো হবে।
৮. ফেব্রিকের ফেইস ব্যাক আলাদা হলে অবশ্যই ফেইস এর সাথে ফেইস দিয়ে মিজারমেন্ট করা উচিৎ ।
৯. পিচ ফিনিশ থাকলে বা সুইডিং করা থাকলে পিচ এর ফাইবার ডিরেকশন আর স্টেন্ডার্ড যেনো একই দিকে থাকে, তা হলে রেজাল্ট এর একুরেসি বাড়বে।
১০. কেলিব্রেশন টাইম ৮ ঘন্টা প্রতি ৮ ঘন্টা পরে রি কেলিব্রেশন করতে হবে।
১১. RFD এর শুধু মাত্র হোয়াইটনেস চেক করা হয়।
১২. সেল্ফ সেডের স্ট্রেন্থ চেক করা হয়।
১৪. পেপার টাচ, হার্ড ফিনিশ, প্রিন্টেড ফেব্রিকের, হোয়াইট ফেব্রিকের CMC টেস্ট করা হয় না।
১৫. CMC টেস্ট এর জন্য স্যাম্পল কাটা হলে সেডের মাঝামাঝি পজিশন থেকে স্যাম্পল কাটতে হবে, স্যাম্পল টানাটানি করা যাবে না।
১৬. CMC এনালাইসিস করে সেডের, লাইটনেস, CMC Pass/Fail, Red/Green, yellow /Blue, হিউ, ক্রোমা, মেটামারিজোম চেক করা যায়।
১৭. Aprture LAV 30mmঅল টেস্ট বাল্ক রিডিং
১৮. Aprture SAV 9mm ল্যাবডিপ টেস্টিং এর জন্য
১৯. যে কোন ফেব্রিক টেস্ট এর ক্ষত্রে ৪ টা রিডিং শুধু মাত্র Pique এর ক্ষত্রে ৮ টা রিডিং নিতে হবে
২০. স্যাম্পল এর প্রতিটা রিডিং নেয়ার পর তাকে ৯০ ডিগ্রী ঘুরিয়ে দিয়ে আবার মিজার দিতে হবে এইভাবে ৪ বার ৮ বার রিডিং নিতে হবে
২১. কোন ফেব্রিক কিভাবে কয়বার মিজার নিতে হয় জেনে নিন :
পিকে ফেব্রিকের ক্ষত্রে লেয়ার -4 ফোল্ড -2 মিজার- 8
TC Sheeting ফেব্রিকের ক্ষত্রে লেয়ার -8 ফোল্ড -3 মিজার- 4
Oxford Canvas ফেব্রিকের ক্ষত্রে লেয়ার -4 ফোল্ড -2 মিজার- 4
CVC Sheeting ফেব্রিকের ক্ষত্রে লেয়ার -8 ফোল্ড -3 মিজার- 4
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন