Job prospect at Marchandisng section :
বেতনসীমা :১২০০০ থেকে ১,৫০,০০০
প্রারম্ভিক পদবী : ট্রেইনি / এসিস্টেন্ট মার্চেন্ডাইজার
প্রারম্ভিক বেতন : ১২,০০০ থেকে ১৫,০০০
শিক্ষানবিস কাল : ৬ মাস
ম্যানেজার হতে সময় লাগে : ৬ বছর
সর্বোচ্চ পোস্ট : ডিরেক্টর ( মাল্টিন্যাশনাল )
সর্বোচ্চ বেতন : ৩,৫০,০০০ ( নির্ভর করে ফেক্টরির উপর, বায়ারের উপর )
চাকুরী পরিবর্তনের সুযোগ : তুলনামূলক অনেক বেশি ( নীট, ওভেন, ডেনিম, স্যুয়েটার)
নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ : সবচেয়ে বেশী, ম্যানেজমেন্ট এর সাথে কাজ করতে হয় সব সময়, শিপমেন্ট যদি এয়ার না থাকে বায়ার যদি সেটিস্ফাই থেকে তবে এটা আপনার জন্য ভালো।
কর্তৃপক্ষের নজরে আসার সুযোগ : অনেক বেশি, যেকোন অর্ডারের সমুদয় দাযিত্ব তার উপরই থাকে।
কাজের স্বীকৃতি : সহজেই পাওয়া যায়, কারন ম্যানেজমেন্ট MD, Director এর সাথে কাজ করতে হয় তাই তাদের স্বকৃতির সুযোগ আছে।
চাকুরীর বাজার : প্রার্থীর চেয়ে চাকুরী কম, প্রতিযোগিতা অনেক অনেক বেশী, বেশীরভাগই ননটেক
অফিসিয়াল কাজ : ৫০ %
হাতে কলমে কাজ : ১০ %
ম্যানেজারিয়াল কাজ : ৪০ %
কর্মক্ষেত্রের দূরত্ব : ঢাকার ভেতরে ও বাইরে , ২৫ থেকে ৮০ কি মি পর্যন্ত, ফরেইং বাইং হাউস গুলি ঢাকার ভেতরেই থাকে।
কাজের স্বাধীনতা : একাকী কাজ করতে হয়, টিম ভিত্তিক কাজ ও করা লাগে তবে ইন্ডিপেনডেন্টলি স্টাইল ফলোয়াপ করা লাগে।
কাজের চাপ : তুলনামূলক অনেক বেশী, সারাক্ষন সতর্ক থাকা লাগে। কারন আপনার ভুল ডিসিশনে অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে কোম্পানির।
কাজের ঝুঁকি : অনেক বেশী,কারণ প্রোডাকশন ও শিডিউল মেলানোই মূল চ্যালেন্জ।
কাজের জবাবদিহীতা : অনেক বেশী, যেকোন সমস্যায় মালিককে, MD, GM, ED,Derictor দের ফেইস করতে হয়।
কাজের সময়কাল : ১০ থেকে ১২ ঘন্টা ,শিপমেন্ট এর সময় মাঝরাতেও কাজ করতে হয়।
কাজের গুরুত্ব : অনেক বেশি, মার্চেন্ডাইজিং ডিপার্টমেন্ট হচ্ছে ফেক্টিরির কাজের হাব। যাবতীয় নির্দেশাদি এখান থেকে আসে।
প্রযুক্তিগত জ্ঞান ব্যবহারের সুযোগ : খুবই কম লাগে তবে এক্সেল, আউটলুক, আর টাইপিং এর মাস্টার হতে হবে।
কাজের পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ : ঠান্ডা মাথায় সব ট্যাকল করা লাগে।
কর্মক্ষেত্রে বাধা : আন্ত-ডিপার্টমেন্টাল দন্দ লেগেই থাকে কারন সবাইকে পুশ করতে
কর্মক্ষেত্রে মূল্যায়ন : কেউ ঘাটাতে সাহস পায়না কারন অর্ডার এর মালিক সে।
সামাজিক মূল্যায়ন : গতানুগতিক, আমাদের দেশে এখনো মার্চেন্ডাইজিং কে গার্মেন্টস টেক্সটাইলের ভালো পজিশন হিসেবে সবাই জানে।
সামাজিকতা রক্ষা : অনেক সময়ই সম্ভব হয়না, কাজের প্রেশার দায়বদ্ধতা অনেক
অস্তিত্বের গর্ববোধ : নিজেকে ইন্জিনিয়ার হিসেবে পরিচয় দেওয়া অনর্থক, তবে ফেক্টরির ক্ষমতাধর এম্পলয়ীদের মাঝে এরা প্রথম সারির এম্পলী।
বেতনসীমা :১২০০০ থেকে ১,৫০,০০০
প্রারম্ভিক পদবী : ট্রেইনি / এসিস্টেন্ট মার্চেন্ডাইজার
প্রারম্ভিক বেতন : ১২,০০০ থেকে ১৫,০০০
শিক্ষানবিস কাল : ৬ মাস
ম্যানেজার হতে সময় লাগে : ৬ বছর
সর্বোচ্চ পোস্ট : ডিরেক্টর ( মাল্টিন্যাশনাল )
সর্বোচ্চ বেতন : ৩,৫০,০০০ ( নির্ভর করে ফেক্টরির উপর, বায়ারের উপর )
চাকুরী পরিবর্তনের সুযোগ : তুলনামূলক অনেক বেশি ( নীট, ওভেন, ডেনিম, স্যুয়েটার)
নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ : সবচেয়ে বেশী, ম্যানেজমেন্ট এর সাথে কাজ করতে হয় সব সময়, শিপমেন্ট যদি এয়ার না থাকে বায়ার যদি সেটিস্ফাই থেকে তবে এটা আপনার জন্য ভালো।
কর্তৃপক্ষের নজরে আসার সুযোগ : অনেক বেশি, যেকোন অর্ডারের সমুদয় দাযিত্ব তার উপরই থাকে।
কাজের স্বীকৃতি : সহজেই পাওয়া যায়, কারন ম্যানেজমেন্ট MD, Director এর সাথে কাজ করতে হয় তাই তাদের স্বকৃতির সুযোগ আছে।
চাকুরীর বাজার : প্রার্থীর চেয়ে চাকুরী কম, প্রতিযোগিতা অনেক অনেক বেশী, বেশীরভাগই ননটেক
অফিসিয়াল কাজ : ৫০ %
হাতে কলমে কাজ : ১০ %
ম্যানেজারিয়াল কাজ : ৪০ %
কর্মক্ষেত্রের দূরত্ব : ঢাকার ভেতরে ও বাইরে , ২৫ থেকে ৮০ কি মি পর্যন্ত, ফরেইং বাইং হাউস গুলি ঢাকার ভেতরেই থাকে।
কাজের স্বাধীনতা : একাকী কাজ করতে হয়, টিম ভিত্তিক কাজ ও করা লাগে তবে ইন্ডিপেনডেন্টলি স্টাইল ফলোয়াপ করা লাগে।
কাজের চাপ : তুলনামূলক অনেক বেশী, সারাক্ষন সতর্ক থাকা লাগে। কারন আপনার ভুল ডিসিশনে অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে কোম্পানির।
কাজের ঝুঁকি : অনেক বেশী,কারণ প্রোডাকশন ও শিডিউল মেলানোই মূল চ্যালেন্জ।
কাজের জবাবদিহীতা : অনেক বেশী, যেকোন সমস্যায় মালিককে, MD, GM, ED,Derictor দের ফেইস করতে হয়।
কাজের সময়কাল : ১০ থেকে ১২ ঘন্টা ,শিপমেন্ট এর সময় মাঝরাতেও কাজ করতে হয়।
কাজের গুরুত্ব : অনেক বেশি, মার্চেন্ডাইজিং ডিপার্টমেন্ট হচ্ছে ফেক্টিরির কাজের হাব। যাবতীয় নির্দেশাদি এখান থেকে আসে।
প্রযুক্তিগত জ্ঞান ব্যবহারের সুযোগ : খুবই কম লাগে তবে এক্সেল, আউটলুক, আর টাইপিং এর মাস্টার হতে হবে।
কাজের পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ : ঠান্ডা মাথায় সব ট্যাকল করা লাগে।
কর্মক্ষেত্রে বাধা : আন্ত-ডিপার্টমেন্টাল দন্দ লেগেই থাকে কারন সবাইকে পুশ করতে
কর্মক্ষেত্রে মূল্যায়ন : কেউ ঘাটাতে সাহস পায়না কারন অর্ডার এর মালিক সে।
সামাজিক মূল্যায়ন : গতানুগতিক, আমাদের দেশে এখনো মার্চেন্ডাইজিং কে গার্মেন্টস টেক্সটাইলের ভালো পজিশন হিসেবে সবাই জানে।
সামাজিকতা রক্ষা : অনেক সময়ই সম্ভব হয়না, কাজের প্রেশার দায়বদ্ধতা অনেক
অস্তিত্বের গর্ববোধ : নিজেকে ইন্জিনিয়ার হিসেবে পরিচয় দেওয়া অনর্থক, তবে ফেক্টরির ক্ষমতাধর এম্পলয়ীদের মাঝে এরা প্রথম সারির এম্পলী।
1 টি মন্তব্য:
Thank you
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন