জেনে নিন কিছু ওভেন ফেব্রিকের পরিচয় | Woven Fabric - Textile Lab | Textile Learning Blog


পপলিন
পপলিন ফেব্রিক প্লেইন টাইপ ফেব্রিক, এটা নরমালি ১/১ উইভ যুক্ত কাপড়।  এটি ২-৩ টি কন্সট্রাকশনে পাওয়া যায়

110X70/40X40
133X100/40X40
133X72/40X40





Twill টুইল

টুইল কাপড় চেনার উপায় হলো এই ফেব্রিক এর মাঝে বাকা বাকা ডায়াগোনাল দাগ থাকে ।

এটি s, z দুই প্রকার এর হয়।

128X60/20X16 সবচেয়ে বেশী ব্যাবহার করা হয়।

72X42/7X7 এই কন্সট্রাকশন এর কাপড় টুইল কাপড় এর ভেতরে সবচেয়ে মোটা কাপড়।

আমরা বিভিন্ন টুইল এর ডেরিভেটিভ ডাইং করি :
লাইক্রা টুইল
হেরিংবোন টুইল
ব্রোকেন টুইল
সাটিন টুইল

128X60/20X16 (নন পিচ) এই কাপড় দিয়ে সকল সেল্ফ সেড করা হয় ওভেন ডাইং এর ক্ষত্রে।  একে বলা হয় মিডিয়ম কোয়ালিটির কাপড়।

এর সাথে 70,40 ডেনিয়ার এর লাইক্রা দিয়ে লাইক্রা টূইল বানানো হয়।  লাইক্রা কোর স্পান সুতা ওয়েফট এ দিতে হয়।




ভয়েল

ওভেন কাপড় এর মাঝে ভয়েল খুবি নাজুক এবং পাতলা কাপড় এটি প্রিট্রিটমেন্ট + ডাইং + আফটার ট্রিটমেন্ট সব জটিল প্রক্রিয়া।

এই কাপড় এতোই দুর্বল যে থান টু থান স্টিচ পর্যন্ত ভালো ভাবে নেয় না । এর জন্য কে হাইটেনশন মেশিনে ব্লিচ বা প্রিট্রিটমেন্ট করা যায় না।  সিনজিং ডিসাইজ প্যাডিং এর পর জিগার মেশিনে এই কাপড়  তুলে ডিসাইজিং,  ব্লিচ,  কাস্টিক সাইজিং  করা হয় ।  এর পর ওয়াস করা কাপড় শুকিয়ে কোল্ড  প্যাড ব্যাচে ডাইং করা হয়। ডাইং এর পর এই কাপড় এর থান টু থান এর স্টিচ দুর্বল হয়ে যায় এর জন্য আবার কন্টিনিউয়াস ওয়াসে না তুলে এ পুনোরায় ডাইং আফটার ওয়াস এর জন্য জিগারে তোলা হয় এবং দুর্বল জয়েনিং গুলো রিনিউ করা হয়,  এখানে ওয়াস হয় গেলে কাপড় নামিয়ে দেয়া হয় এবং এই ভেজা কাপড় স্টেনটার বা কন্টিনিউয়াস ওয়াসিং এ ওয়াস করা হয়।
কন্সট্রাকশন : 96X88/60X60

এই কাপড় চালাতে চায় না অপারেটররা কারন এটির প্রসেস স্লো আর প্রডাকশন কম।




সাটিন কাপড় :

১. সাটিন কাপড় ওয়ার্প ফেইস কাপড় আর এই কাপড় গুলির ফেইস সাইড পিচ্ছিল এবং স্মুথ।

২. এই কাপড় এর এবজরবেন্সি প্লেইন টুইল এর চেয়ে বেশি।

৩. ওয়ার্পে ইয়ার্ন এর ফ্লোটিং বেশি।

৪. ফেইসে টুইল এর মতো ডায়াগোনাল লাইন বা প্লেইন এর মতো স্ট্রাইকাচার থাকবে না।

৫. মেক্সিমাম সাটিন কাপড় লাইক্রা যুক্ত থাকে।

৬. এই ডাইজ পিক আপ,  টেক আপ,  আবজরবেন্সি,  লাসচার অন্য কাপড় গুলি তুলনায় বেশি।

৭. ওয়ার্প ফেইস এর দরুন ডাইং এর পর ফেইস এর সেড আর ব্যাক এর সেড আলাদা রকম মনে হয়।

৮. সাটিন কাপড় এর সেড ফেইস ধরে মিলাতে হবে ব্যাক স্টেন্ডার্ড ধরে মিলানো যাবে না।

৯. এই কাপড় এর স্রিংকেজ অনেক বেশি।



ক্যানভাস

ছবি আকার ক্যানভাস নয় এটি ফেব্রিক ক্যানভাস

টাইপ : প্লেইন ফেব্রিক

চেনার উপায় : এটিকে পপলিন এর বড় ভাই বলে ডাকি আমরা

ডিজাইন ১/১ কিন্তু এর ওয়েফটে ডাবল সুতা দেয়া হয় কাউন্ট ১৬x১৬+১২

বৈশিষ্ট্য :  পপলিন এর তুলানায় পাতালা কিন্তু এর ওয়েফটে ডাবল ইয়ার্ন থাকার কারনে এটি খস খসে হয়।

ফেক্টরির অভিজ্ঞ লোকেরা হাতে ধরার আগ পর্যন্ত বলতে পারে না পপলিন নাকি এটা ক্যানভাস। এই ভুল সবাই করে,  কাপড় আগে হাতের তালুতে ধরে দেখতে হয়।

এটি আর পপলিন প্রায় সিমিলার



TC Teriline/Polyester  Cotton Blend কাপড় ডাইং :

সাধারণত কিছু TC আমরা ডাইং করি আমাদের পকেটিং এর কাপড় এর জন্য।  আমাদের CPB তে আমরা কটন পার্ট ডাইং করি আর পলিস্টার নিটিং এর HTHP তে ডাইং করে নিয়ে আসি।  পরে কটন পার্ট আমরা কন্টিনিউয়াস ডাইং করি।
Construction :110X70/45X45




ফ্লানেল ফেব্রিক :

কিছু ওভেন ডাইং এর ইয়ার্ন ডাইড ফেব্রিক আছে যাকে ব্রাশিং করে ফ্লাপি করা হয়,  এই ফেব্রিক গুলিকে বলা হয় ফ্লানেল ফেব্রিক বলা হয়।

তথ্য:
১. এই ফেব্রিক গুলি রেইজিং মেশিনে ব্রাশিং করা হয়।  

২. ব্রাশ ফেব্রিক এর ফেস সাইডে হয়। বায়ার চাইলে ব্যাকে করা হয়।

৩. ব্রাশিং কোয়ালিটি কি হবে বা কেমন মোলায়েম হবে এর জন্য বায়ার হেন্ডফিল সোয়াচ দিয়ে দিবে।

৪. এই কাপড় এর ব্রাশ কোয়ালিটি বায়ার এর কাছে দেখিয়ে আগে এপ্রুভ করিয়ে নিতে হয়।  তা না হলে ভুলে ব্রাশ করা কাপড় আর আগের মতো করা সম্ভব হয় না।

৫. এই কাপড় ব্রাশিং এর আগে স্টেনটারে আগে স্ট্রেস করে নিতে হয়।

৬. এই ব্রাশ করা কাপড় চালাতে এর ঘষায় মেশিনে প্রচুর স্টেটিক চার্জ তৈরি হয়,  তাই এই কাপড় মেশিন এর রোলার এর সাথে আটকে যেতে চায়। তাই ট্রলিতে কাপড় নেয়ার সময় তাতে আর্থিং দেয়া হয়।

৭. ব্রাশ তিন প্রকার :
লাইট ব্রাশ
মিডিয়াম ব্রাশ
হেবি ব্রাশ

৮. এই কাপড় কে নুনতম দুবার থেকে একাধিক বার ব্রাশ করা হয় কাংখিত  ব্রাশ কোয়ালিটি পেতে।

৯. ব্রাশ এর পর একে সফট ফিনিশিং করে দিতে হয়।

১০. এই কাপড় এর বোইং এর প্রবনতা আনেক তাই তা স্টেনটারে ঠিক করে দিতে হবে।

১১. ফ্লানেল ফেব্রিক গুলি দিয়ে নাইট ওয়ার তৈরি  করা হয়।

১২. এই কাপড় গুলি সানফোরাইজ করা হয় না।  

১৩. এই কাপড় এর পিলিং টেস্ট করা হয়।

১৪.. প্রসেস :
ফেব্রিক > সিনজিং + ডিসাইজিং > ওয়াসিং > স্ট্রেসিং + স্টেনটারিং > ব্রাশিং > স্টেনটারে সফট ফিনিশিং > রোলিং > ডেলিভারি

১৫. ওই কাপড় ব্রাশিং করার আগে সফট ফিনিশিং করা যাবে না,  তা হলে কাপড় রেইজিং করার সময় কাপড় ছিড়ে যাবে।


সেমব্রে ফেব্রিক্স 
Chambray Fabrics  সেমব্রে ফেব্রিক্স

কনস্ট্রাকশন
১১০ X ৭০ / ৪০ X ৪০

কম্পোজিশন
সাধারনত ১০০% কটন

১/১ বেসিক প্লেইন ডিজাইন এর ওয়ার্প এবং ওয়েফটে ভিন্ন কালার এর সুতা দিয়ে ডেনিম এর মতো ইফেক্ট যুক্ত কিছু ইয়ার্ন ডাইড ফেব্রিক প্রুস্তুত করা হয় একে সেমব্রে ফেব্রিক বলে।

এই কাপড় গুলি সাধারনত শার্ট কিংবা যে কোন গার্মেন্টস এর কন্ট্রাস্ট পার্ট হিসেবে ব্যাবহার করা যায়।

সেমব্রে কাপড় গুলি ডেনিম এর মতোই ওয়ার্পে ব্লু,  ব্লাক এবং ওয়েফটে হোয়াইট,  গ্রে সুতা দিয়ে করা হয়।

কালার এর উপর এর নাম নির্ভর করে যেমন কালার ব্লু হলে একে ব্লু সেমব্রে কালার ব্লাক হলে একে ব্লাক সেমব্রে বলে।

ডাইং ফিনিশিং প্রসেস :
এই কাপড় ডাইং করা লাগে না,  একে ডিসাইজ এবং স্ট্রেচিং করে সফট ফিনিশিং করা হয় ।


জেনে নিন কিছু ওভেন ফেব্রিকের পরিচয় | Woven Fabric



পপলিন
পপলিন ফেব্রিক প্লেইন টাইপ ফেব্রিক, এটা নরমালি ১/১ উইভ যুক্ত কাপড়।  এটি ২-৩ টি কন্সট্রাকশনে পাওয়া যায়

110X70/40X40
133X100/40X40
133X72/40X40





Twill টুইল

টুইল কাপড় চেনার উপায় হলো এই ফেব্রিক এর মাঝে বাকা বাকা ডায়াগোনাল দাগ থাকে ।

এটি s, z দুই প্রকার এর হয়।

128X60/20X16 সবচেয়ে বেশী ব্যাবহার করা হয়।

72X42/7X7 এই কন্সট্রাকশন এর কাপড় টুইল কাপড় এর ভেতরে সবচেয়ে মোটা কাপড়।

আমরা বিভিন্ন টুইল এর ডেরিভেটিভ ডাইং করি :
লাইক্রা টুইল
হেরিংবোন টুইল
ব্রোকেন টুইল
সাটিন টুইল

128X60/20X16 (নন পিচ) এই কাপড় দিয়ে সকল সেল্ফ সেড করা হয় ওভেন ডাইং এর ক্ষত্রে।  একে বলা হয় মিডিয়ম কোয়ালিটির কাপড়।

এর সাথে 70,40 ডেনিয়ার এর লাইক্রা দিয়ে লাইক্রা টূইল বানানো হয়।  লাইক্রা কোর স্পান সুতা ওয়েফট এ দিতে হয়।




ভয়েল

ওভেন কাপড় এর মাঝে ভয়েল খুবি নাজুক এবং পাতলা কাপড় এটি প্রিট্রিটমেন্ট + ডাইং + আফটার ট্রিটমেন্ট সব জটিল প্রক্রিয়া।

এই কাপড় এতোই দুর্বল যে থান টু থান স্টিচ পর্যন্ত ভালো ভাবে নেয় না । এর জন্য কে হাইটেনশন মেশিনে ব্লিচ বা প্রিট্রিটমেন্ট করা যায় না।  সিনজিং ডিসাইজ প্যাডিং এর পর জিগার মেশিনে এই কাপড়  তুলে ডিসাইজিং,  ব্লিচ,  কাস্টিক সাইজিং  করা হয় ।  এর পর ওয়াস করা কাপড় শুকিয়ে কোল্ড  প্যাড ব্যাচে ডাইং করা হয়। ডাইং এর পর এই কাপড় এর থান টু থান এর স্টিচ দুর্বল হয়ে যায় এর জন্য আবার কন্টিনিউয়াস ওয়াসে না তুলে এ পুনোরায় ডাইং আফটার ওয়াস এর জন্য জিগারে তোলা হয় এবং দুর্বল জয়েনিং গুলো রিনিউ করা হয়,  এখানে ওয়াস হয় গেলে কাপড় নামিয়ে দেয়া হয় এবং এই ভেজা কাপড় স্টেনটার বা কন্টিনিউয়াস ওয়াসিং এ ওয়াস করা হয়।
কন্সট্রাকশন : 96X88/60X60

এই কাপড় চালাতে চায় না অপারেটররা কারন এটির প্রসেস স্লো আর প্রডাকশন কম।




সাটিন কাপড় :

১. সাটিন কাপড় ওয়ার্প ফেইস কাপড় আর এই কাপড় গুলির ফেইস সাইড পিচ্ছিল এবং স্মুথ।

২. এই কাপড় এর এবজরবেন্সি প্লেইন টুইল এর চেয়ে বেশি।

৩. ওয়ার্পে ইয়ার্ন এর ফ্লোটিং বেশি।

৪. ফেইসে টুইল এর মতো ডায়াগোনাল লাইন বা প্লেইন এর মতো স্ট্রাইকাচার থাকবে না।

৫. মেক্সিমাম সাটিন কাপড় লাইক্রা যুক্ত থাকে।

৬. এই ডাইজ পিক আপ,  টেক আপ,  আবজরবেন্সি,  লাসচার অন্য কাপড় গুলি তুলনায় বেশি।

৭. ওয়ার্প ফেইস এর দরুন ডাইং এর পর ফেইস এর সেড আর ব্যাক এর সেড আলাদা রকম মনে হয়।

৮. সাটিন কাপড় এর সেড ফেইস ধরে মিলাতে হবে ব্যাক স্টেন্ডার্ড ধরে মিলানো যাবে না।

৯. এই কাপড় এর স্রিংকেজ অনেক বেশি।



ক্যানভাস

ছবি আকার ক্যানভাস নয় এটি ফেব্রিক ক্যানভাস

টাইপ : প্লেইন ফেব্রিক

চেনার উপায় : এটিকে পপলিন এর বড় ভাই বলে ডাকি আমরা

ডিজাইন ১/১ কিন্তু এর ওয়েফটে ডাবল সুতা দেয়া হয় কাউন্ট ১৬x১৬+১২

বৈশিষ্ট্য :  পপলিন এর তুলানায় পাতালা কিন্তু এর ওয়েফটে ডাবল ইয়ার্ন থাকার কারনে এটি খস খসে হয়।

ফেক্টরির অভিজ্ঞ লোকেরা হাতে ধরার আগ পর্যন্ত বলতে পারে না পপলিন নাকি এটা ক্যানভাস। এই ভুল সবাই করে,  কাপড় আগে হাতের তালুতে ধরে দেখতে হয়।

এটি আর পপলিন প্রায় সিমিলার



TC Teriline/Polyester  Cotton Blend কাপড় ডাইং :

সাধারণত কিছু TC আমরা ডাইং করি আমাদের পকেটিং এর কাপড় এর জন্য।  আমাদের CPB তে আমরা কটন পার্ট ডাইং করি আর পলিস্টার নিটিং এর HTHP তে ডাইং করে নিয়ে আসি।  পরে কটন পার্ট আমরা কন্টিনিউয়াস ডাইং করি।
Construction :110X70/45X45




ফ্লানেল ফেব্রিক :

কিছু ওভেন ডাইং এর ইয়ার্ন ডাইড ফেব্রিক আছে যাকে ব্রাশিং করে ফ্লাপি করা হয়,  এই ফেব্রিক গুলিকে বলা হয় ফ্লানেল ফেব্রিক বলা হয়।

তথ্য:
১. এই ফেব্রিক গুলি রেইজিং মেশিনে ব্রাশিং করা হয়।  

২. ব্রাশ ফেব্রিক এর ফেস সাইডে হয়। বায়ার চাইলে ব্যাকে করা হয়।

৩. ব্রাশিং কোয়ালিটি কি হবে বা কেমন মোলায়েম হবে এর জন্য বায়ার হেন্ডফিল সোয়াচ দিয়ে দিবে।

৪. এই কাপড় এর ব্রাশ কোয়ালিটি বায়ার এর কাছে দেখিয়ে আগে এপ্রুভ করিয়ে নিতে হয়।  তা না হলে ভুলে ব্রাশ করা কাপড় আর আগের মতো করা সম্ভব হয় না।

৫. এই কাপড় ব্রাশিং এর আগে স্টেনটারে আগে স্ট্রেস করে নিতে হয়।

৬. এই ব্রাশ করা কাপড় চালাতে এর ঘষায় মেশিনে প্রচুর স্টেটিক চার্জ তৈরি হয়,  তাই এই কাপড় মেশিন এর রোলার এর সাথে আটকে যেতে চায়। তাই ট্রলিতে কাপড় নেয়ার সময় তাতে আর্থিং দেয়া হয়।

৭. ব্রাশ তিন প্রকার :
লাইট ব্রাশ
মিডিয়াম ব্রাশ
হেবি ব্রাশ

৮. এই কাপড় কে নুনতম দুবার থেকে একাধিক বার ব্রাশ করা হয় কাংখিত  ব্রাশ কোয়ালিটি পেতে।

৯. ব্রাশ এর পর একে সফট ফিনিশিং করে দিতে হয়।

১০. এই কাপড় এর বোইং এর প্রবনতা আনেক তাই তা স্টেনটারে ঠিক করে দিতে হবে।

১১. ফ্লানেল ফেব্রিক গুলি দিয়ে নাইট ওয়ার তৈরি  করা হয়।

১২. এই কাপড় গুলি সানফোরাইজ করা হয় না।  

১৩. এই কাপড় এর পিলিং টেস্ট করা হয়।

১৪.. প্রসেস :
ফেব্রিক > সিনজিং + ডিসাইজিং > ওয়াসিং > স্ট্রেসিং + স্টেনটারিং > ব্রাশিং > স্টেনটারে সফট ফিনিশিং > রোলিং > ডেলিভারি

১৫. ওই কাপড় ব্রাশিং করার আগে সফট ফিনিশিং করা যাবে না,  তা হলে কাপড় রেইজিং করার সময় কাপড় ছিড়ে যাবে।


সেমব্রে ফেব্রিক্স 
Chambray Fabrics  সেমব্রে ফেব্রিক্স

কনস্ট্রাকশন
১১০ X ৭০ / ৪০ X ৪০

কম্পোজিশন
সাধারনত ১০০% কটন

১/১ বেসিক প্লেইন ডিজাইন এর ওয়ার্প এবং ওয়েফটে ভিন্ন কালার এর সুতা দিয়ে ডেনিম এর মতো ইফেক্ট যুক্ত কিছু ইয়ার্ন ডাইড ফেব্রিক প্রুস্তুত করা হয় একে সেমব্রে ফেব্রিক বলে।

এই কাপড় গুলি সাধারনত শার্ট কিংবা যে কোন গার্মেন্টস এর কন্ট্রাস্ট পার্ট হিসেবে ব্যাবহার করা যায়।

সেমব্রে কাপড় গুলি ডেনিম এর মতোই ওয়ার্পে ব্লু,  ব্লাক এবং ওয়েফটে হোয়াইট,  গ্রে সুতা দিয়ে করা হয়।

কালার এর উপর এর নাম নির্ভর করে যেমন কালার ব্লু হলে একে ব্লু সেমব্রে কালার ব্লাক হলে একে ব্লাক সেমব্রে বলে।

ডাইং ফিনিশিং প্রসেস :
এই কাপড় ডাইং করা লাগে না,  একে ডিসাইজ এবং স্ট্রেচিং করে সফট ফিনিশিং করা হয় ।