ইমার্জিন্সি ওভেন ফেব্রিক ডাইং :
আমাদের গ্রে টু কন্টিনিউয়াস ডাইং এর ক্ষত্রে সাধারণত ২-৩ দিন সময় লাগে সেখানে আমাদের যদি কোন ইমার্জিন্সি কোন প্রোগ্রাম থাকে তবে তাকে আমরা কি করে কাভার করি আর কিকি সমস্যা হয় এটা নিয়ে আলোচনা করা যাক
প্রথমত কন্টিনিউয়াস রেগুলার প্রেসস টাইম
ডিসাইজিং ১২ ঘন্টা
ব্লিচ ১ ঘন্টা
মার্সারাইজ ১ ঘন্টা
ডাইং ১২ ঘন্টা
ওয়াস ১ ঘন্টা
ফিনিশ ১ ঘন্টা
আর আমাদের যখন ইমার্জেন্সি করার প্রয়োজন হয় তখন আমাদের প্রয়োজন হয় এক্সজোস্ট মেথড এর যেমন আমাদের যা যা করা লাগে তা সিরিয়ালি বলি :
১. প্রথমে আমাদের ফেব্রিক কে আমাদের সিনজিং করে ডিসাইজ করে একে ১ ঘন্টা রাখার পর একে ডিরেক্ট জিগার ডাইং মেশিনে তোলা হয় তার পর এখানে এনজাইম ওয়াস করা হয়, স্টার্চ দূর করার জন্য এখানে এমাইলেজ এনজাইম ইউজ করা হয়।
২. সিনজিং না করে যদি ডাইরেক্ট জিগার ডাইং মেশিনে তোলা হয় তার পর এখানে এনজাইম ওয়াস করা হয়, স্টার্চ দূর করার জন্য এখানে এমাইলেজ এনজাইম ইউজ করা হয়। তবে এতে হেয়ারিনেস আসার চান্স থাকে আর ফরেইন ফাইবার কন্টামিনেশন এর চান্স থাকে, এই প্রসেস করলে একে বায়োপলিশ করে নিতে হবে পরে।
৩. ডিসাইজ শেষে ফেব্রিক কে ব্লিচ করে নিতে হবে, ব্লিচ এর পর কষ্টিক সাইজিং বা মার্সারাইজ করে নিতে হবে।
৪. যদি ফেব্রিক এর পিচ এর রিকয়ারমেন্ট থাকে তবে ফেব্রিক কে ব্লিচ করার পর নামিয়ে কন্টিনিউয়াস ওয়াস মেশিনে শুকিয়ে তাকে পিচ করে নিতে হবে তবে হেন্ড ফিল এর চেয়ে একটু বাড়িয়ে পিচ করতে হবে কারন মার্সারাইজ করার পর পিচ কমে যায়।
৫. মনে হতে পারে আগে মার্সারাইজ করে পরে পিচ করলেই তো হয় এটা ভুল ধারনা কারন পরে মার্সারাইজ করলে ফেব্রিক এর ক্রিজ আসার চান্স থাকে না।
৬. এর পর রেসিপি অনুযায়ী ডাইং টোটাল কালার এর ৫০% - ৭০% কালার দিয়ে শুরু করে বাকি ৩০% এডিশন দিয়ে সেড মিলিয়ে নামাতে হয়, তবে এতে সেড ১০০% ওকে করে নামানো যায়।
৭. সেড ওকে হলে ফেব্রিক কে ডাইরেক্ট স্টেনটারে ড্রাই করা হয়, সফট করা লাগলে সেই ড্রাই করা ফেব্রিকে আবার সফেনার দিয়ে ফিনিশ করতে হবে।
৮. এই টোটাল প্রসেস এর জন্য ৮-১২ ঘন্টা সময় লাগে যাই ডিসাইজ টাইমের সমান। যা কন্টিনিউয়াস প্রসেস এর চেয়ে কম আর ফেব্রিক এই প্রক্রিয়ায় বেশি ডাইং করা যায় না সর্ট কোয়ানটিটি ডাইং করা যায়, সমস্যা হলো সেড লাইট হবে আর পিকয়াপ কম হবে।
আমাদের গ্রে টু কন্টিনিউয়াস ডাইং এর ক্ষত্রে সাধারণত ২-৩ দিন সময় লাগে সেখানে আমাদের যদি কোন ইমার্জিন্সি কোন প্রোগ্রাম থাকে তবে তাকে আমরা কি করে কাভার করি আর কিকি সমস্যা হয় এটা নিয়ে আলোচনা করা যাক
প্রথমত কন্টিনিউয়াস রেগুলার প্রেসস টাইম
ডিসাইজিং ১২ ঘন্টা
ব্লিচ ১ ঘন্টা
মার্সারাইজ ১ ঘন্টা
ডাইং ১২ ঘন্টা
ওয়াস ১ ঘন্টা
ফিনিশ ১ ঘন্টা
আর আমাদের যখন ইমার্জেন্সি করার প্রয়োজন হয় তখন আমাদের প্রয়োজন হয় এক্সজোস্ট মেথড এর যেমন আমাদের যা যা করা লাগে তা সিরিয়ালি বলি :
১. প্রথমে আমাদের ফেব্রিক কে আমাদের সিনজিং করে ডিসাইজ করে একে ১ ঘন্টা রাখার পর একে ডিরেক্ট জিগার ডাইং মেশিনে তোলা হয় তার পর এখানে এনজাইম ওয়াস করা হয়, স্টার্চ দূর করার জন্য এখানে এমাইলেজ এনজাইম ইউজ করা হয়।
২. সিনজিং না করে যদি ডাইরেক্ট জিগার ডাইং মেশিনে তোলা হয় তার পর এখানে এনজাইম ওয়াস করা হয়, স্টার্চ দূর করার জন্য এখানে এমাইলেজ এনজাইম ইউজ করা হয়। তবে এতে হেয়ারিনেস আসার চান্স থাকে আর ফরেইন ফাইবার কন্টামিনেশন এর চান্স থাকে, এই প্রসেস করলে একে বায়োপলিশ করে নিতে হবে পরে।
৩. ডিসাইজ শেষে ফেব্রিক কে ব্লিচ করে নিতে হবে, ব্লিচ এর পর কষ্টিক সাইজিং বা মার্সারাইজ করে নিতে হবে।
৪. যদি ফেব্রিক এর পিচ এর রিকয়ারমেন্ট থাকে তবে ফেব্রিক কে ব্লিচ করার পর নামিয়ে কন্টিনিউয়াস ওয়াস মেশিনে শুকিয়ে তাকে পিচ করে নিতে হবে তবে হেন্ড ফিল এর চেয়ে একটু বাড়িয়ে পিচ করতে হবে কারন মার্সারাইজ করার পর পিচ কমে যায়।
৫. মনে হতে পারে আগে মার্সারাইজ করে পরে পিচ করলেই তো হয় এটা ভুল ধারনা কারন পরে মার্সারাইজ করলে ফেব্রিক এর ক্রিজ আসার চান্স থাকে না।
৬. এর পর রেসিপি অনুযায়ী ডাইং টোটাল কালার এর ৫০% - ৭০% কালার দিয়ে শুরু করে বাকি ৩০% এডিশন দিয়ে সেড মিলিয়ে নামাতে হয়, তবে এতে সেড ১০০% ওকে করে নামানো যায়।
৭. সেড ওকে হলে ফেব্রিক কে ডাইরেক্ট স্টেনটারে ড্রাই করা হয়, সফট করা লাগলে সেই ড্রাই করা ফেব্রিকে আবার সফেনার দিয়ে ফিনিশ করতে হবে।
৮. এই টোটাল প্রসেস এর জন্য ৮-১২ ঘন্টা সময় লাগে যাই ডিসাইজ টাইমের সমান। যা কন্টিনিউয়াস প্রসেস এর চেয়ে কম আর ফেব্রিক এই প্রক্রিয়ায় বেশি ডাইং করা যায় না সর্ট কোয়ানটিটি ডাইং করা যায়, সমস্যা হলো সেড লাইট হবে আর পিকয়াপ কম হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন